নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বাবা এবং একটি গল্পের পাঠ প্রতিক্রিয়া

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

অনেকদিন ধরেই মন দিয়ে কোনো বইয়ের মাঝে ডুবে যাওয়া হচ্ছে না । বিচ্ছিন্নভাবে শুধু কবিতার বই থেকে কিছু কিছু কবিতাই পড়া হচ্ছে। মনে আছে যখন কলেজে সবে ভর্তি হলাম তখন মনের মাঝে অনেক ফ্যান্টাসি, সবকিছুতেই ব্যাপক উৎসাহ পাই। তখন রাত জেগে প্রচুর বই পড়া হত। পড়তে পড়তে ভোর হয়ে যেত। কলেজ ছিল ঢাকায় তাই সারারাত না ঘুমালেও সকাল সাড়ে ছয়টার মাঝেই বেরিয়ে পড়তে হত কলেজের উদ্দেশ্যে। এখন সে দিন গুলো খুব মিস করি। মানে রাত জেগে বই পড়ার সময়টা বিশেষভাবে । আব্বা খুব রাগ করত বই পড়ে রাত জাগতাম বলে যার কাছে বই মানেই ‘ নভেল বই ’। অথচ আব্বাই আমার জন্মদিনের আগে আগে বলে রাখত কোন কোন বই পছন্দ তাকে লিস্ট দিয়ে রাখতে। জন্মদিনের দিন আব্বার বাসায় ফিরে যখন বইয়ের প্যাকেট দিত হাতে তাকে বলতাম - বইতে উইশ করে লিখে দাও। আব্বা বলত – নিজেই লিখে নে । আমার হাতের লেখা বুঝবি না । আজ আব্বাকে খুব মিস করছি ।



আজ একটা বই নিয়ে বসেছিলাম। ওয়াসি আহমেদের ‘ কালাশনিকভের গোলাপ ’। বইটা কিছুদিন আগে গিফট পেয়েছি অন্যান্য আরও কিছু বইয়ের সাথে। বইটাতে মোট ১১ টা গল্প আছে যেখান থেকে মাত্র ৩ টা গল্প পড়লাম।



১। সুন্দিকাঠের আলমারি

২। কানামাছি

৩। হোয়াইট ম্যাজিক



তিনটা গল্পই তিন রকমের এবং একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম এই লেখকের গল্পের মাঝে কোন ভাব , শব্দের রিপিটেশন হয় নি। এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখা জরুরী যারা লিখতে পছন্দ করেন , লিখেন। আমার নিজেরই অনেক লেখায় একই শব্দের ব্যবহার অনেকবার এসেছে যখন লিখেছি বুঝতে পারিনি। পরে চোখে পড়েছে রিভাইজ দিতে গিয়ে।



এই তিনটা গল্প থেকে সুন্দিকাঠের আলমারি গল্পটা অন্যরকম লেগেছে। নাম শুনে যদিও বোঝা যাচ্ছে একটা আলমারিকে ঘিরে গল্প। কিন্তু গল্পটা পড়লে বোঝা যায় এটা যেন তেন কাঠের আলমারি প্রসঙ্গে বলা হয় নি। সুন্দি কাঠ বা সুন্দি নামের যে গাছ আছে তাই জানতাম না আমি । এই গল্প থেকে সুন্দি গাছ নিয়ে জানলাম –



“ আসামের হাউকা পাহাড়ের জঙ্গলে সুন্দিগাছের ছড়াছড়ি, রুপে- গুণে মেহগনির সমতুল্য এই গাছ বার্মা থেকে ব্রিটিশরা এনে লাগিয়েছিল। বিশাল বিশাল সুন্দিগাছের গুঁড়ি – কাণ্ড গৌহাটি থেকে ব্রহ্মপুত্রে ভেসে ভেসে কিছু পথ, তারপর কাছাড় জেলার ভিতর দিয়ে বরাক নদীতে আবার টানা সাঁতার কেটে সুরমা-কুশিয়ারা হয়ে শেষমেশ সিলেটের কাজির বাজারে কাঠগোলায় এসে ভিড়ত। ”



গল্পের কথকের প্রথম লাইনটা আমার কাছে একটা সুন্দর বাক্যের সূচনা বলে মনে হয়েছে যা ছিল এ রকম –



“ মা মারা যাওয়ার পর সপ্তাহখানেক নানা ঝক্কি –ঝামেলায় কেটে যেতে আমাদের বাবা ডাক্তার আলতাফ চৌধুরী মায়ের পরিত্যক্ত শাড়ি- গয়না- আসবাবপত্র বিলিবন্টনের ফাঁকে হঠাৎই আনমনে বলে উঠলেন , আলমারিটা আমার। ”



গাঢ় খয়েরি রঙের সাত ফিটেরও বেশী উঁচু পাহাড়প্রমাণ আলমারিটা শুধুমাত্র আলতাফ সাহেবের স্ত্রীর স্পর্শ – গন্ধ শ্বাস- প্রশ্বাসে প্রবল স্মৃতি জাগানিয়াই না , বরং কথকের ভাবনা থেকে জানা যে আলমারিটার পাল্লা খুলে এর ভেতরে , অন্তহীন অন্তরে উঁকি দেয়া মাত্র তার বাবা তার মৃত স্ত্রীকে পেয়ে যাবেন।



মৃত্যু – পরবর্তী সব আচার অনুষ্ঠান শেষ করে কথকের অন্য ভাই বোনেরা যে যার মতো সংসার নিয়ে ব্যস্ত হতে ক্যালিফোর্নিয়া , ইংল্যান্ডে চলে গেলেও তার বাবা তাদের সাথে ঢাকা চলে আসেন এবং তার দুই দিন পর পিছু পিছু ট্রাকে করে আলমারিটাও ঢাকা আনা হয়।



গল্পের আরও গভীরে গেলে দেখা যায় এমন ওজনদার আলমারি তাদের এপার্টমেন্ট এ ঢোকানো না গেলে সেটা শেষ পর্যন্ত কারপার্কেই রাখতে হয় । এখানে গল্পের যে ব্যাপারটা আমাকে আকর্ষিত করেছে সেটা হল আলতাফ সাহেবের অন্তর্গত সব চিন্তা, তার প্রকাশ, তার ধৈর্য, তার বিষণ্ণ হতে হতেও নিজেকে সামলে নেয়া। একদিন বৃষ্টির রাতে খেতে বসে যখন আলতাফ সাহেব তাদের বিয়ের ঘটনা বলতে শুরু করেন যার সাথে জড়িত ছিল এই সুন্দিকাঠের আলমারিটা।



এখানে লেখক আলতাফ সাহেব “ বাবা” নামক যে চরিত্র টি এঁকেছেন সে বাবাকে পড়তে যেয়ে মনে হচ্ছিল – বাবারা সংসারে তাদের নির্ধারিত দায়িত্ব পালন ছাড়াও “মায়ের ” জন্য একটা স্থান রেখে দেন যা খুব মূল্যবান । কেউ কেউ সেই গোপন অনুভূতি সন্তানের কাছেও আড়াল করে রেখে দেন।



আমি খুব গুছিয়ে বলতে পারলাম না । কিন্তু গল্পটা আমাকে স্মৃতিকাতর করেছে। একটা বিরহী বাবা যার প্রকাশ খুব কম কিন্তু তীব্রতা ছুঁয়ে গেছে আমাকে । আমি আমার আব্বাকে খুব মিস করছি মনে হয় এই কারণেই। তাছাড়াও আরেকটা ব্যাপার, আজকে আমার বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকী। গত চার বছর ধরে আব্বা নেই বলেও এই দিনটা পালন করা হয় না। মূলত আমিই এইসব দিবস, জন্মদিন এগুলো মনে রাখি। আব্বাকে নিয়ে বলতে গেলে হয়তো বলা শেষ হবে না। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আরও বেশি করে কেন সময় কাটানো হলো না তার সাথে!



কয়েকদিন আগে একজন ব্লগারের পোস্ট পড়লাম, জীবনের নানা বোধ নিয়ে। তার নাম এবং পোস্টের নাম ভুলে গেছি। সেখানে মৃত্যু বিষয়ক একটা অংশ ছিল যেখানে উনি লিখেছিলেন, কবর এমন একটা জায়গা যেখানে শুধু ঢোকাই যায়, বের হবার রাস্তা নেই। এই মাসের ৪ নভেম্বর আব্বার মৃত্যুবার্ষিকী ছিলো। অনেকদিন পর গত ৩-৫ নভেম্বর পর্যন্ত গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। আব্বার কবরের কাছে গিয়ে কতো কতো অনুভব যে মনে হচ্ছিলো সেসব লেখার ভাষা এখন আর নেই আমার!!!



একেকজন মানুষ পরিবার থেকে বিদায় নিলে দেখা যায় তার অভাবে কি নিদারুণ একটা ক্ষত তৈরি হয়ে যায়, যার কোনও বিকল্প নেই, হতে পারে না। বাবা দিবস নিয়ে কতজনেই কতো কিছু লেখে! আমি কখনো সে ধরণের কিছু লিখতে পারিনি। একটা গল্প পড়ার অজুহাতে পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে গিয়ে তাই নিজের বাবাকে নিয়ে লিখলাম।



সব বাবারা ভালো থাকুক।

মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অসাধারণ আলোচনা। আসলে গল্প যে জীবনে কথা বলে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সুজন

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা আপু। বাবার প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার বিষয়টাকে খুব টাচি ভাবে তুলে এনেছেন। বাবারা ভালো থাকুক।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাবারা ভালো থাকুন এবং সুস্থতায় থাকুন, পরিবারের ভালবাসায় জড়িয়ে থাকুন

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

ডরোথী সুমী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, বাবাদের কথা আমরা খুব কমই বলি। বাবাও আমাদের কাছে আবেগের প্রকাশ কম করেন। লেখাটা ভীষণ স্পর্শ করেছে। আমার বাবা, সবার বাবা ভাল থাকুক, সুস্থ থাকুক।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সেটাই বলতে চেয়েছিলাম বাবাদের আবেগ ভালবাসার প্রকাশ টা কম, তারা সযতনে লুকিয়ে রাখেন।

ধন্যবাদ সুমী

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাবাকে নিয়ে চমৎকার লেখা।অসাধারণ। এবং ব্যতিক্রমধর্মী উপস্থাপনা।সত্যি মুগ্ধ হলাম। সুন্দিকাঠের প্রথম শুণলাম। মিয়ানমার কাঠের জন্য বিখ্যাত।

বাবাকে নিয়ে লিখার জন্য ধন্যবাদ।


ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে। :)

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সেলিম ভাই

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ওয়াসি আহমেদের 'কালাশনিকভের গোলাপ' পড়েছি, ভালো লেগেছে।
বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ ও ভাল লাগলো। বাবা কে মনে পড়ে গেলো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার বাবাও ভালো থাকুন

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাটি ভাল লাগল।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার এই পোষ্ট টা আমার বিশেষভাবে ভালো লেগেছে ! গল্প টুকটাক যা পড়ি , ব্লগে কিংবা ব্লগের বাইরে , গল্পে একটা মেসেজ থাকলে সেই গল্পের রেশ টা থেকে যায় , সেটাইতো গল্প যা আমাদের ভাবতে বাধ্য করে !!
বয়সের দোষে কয়েকবার সময় বের করে লিখতে বসেও প্লট ফাইনাল করতে পারিনা , সঠিক বয়সের অপেক্ষায় আছি , জীবন সম্ভবত আরো শিখাবে তাই ধরে নিয়েছি , আপাতত লুতুপুত প্রেম- বিরহের অকাব্য ছাড়া আর কিছু আসেনা!
ভালো থাকবেন আপু !

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই বয়সে লুতুপুতু ভাব কিছুটা তো আসবেই। নিজেই বলেছ বয়সের দোষ।

সময় মানুষকে পরিণত করে দেয় আসলে। ভালো থেকো

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

বোকামন বলেছেন:
লেখাটি বেশ ভালো লাগলো ।

সেসব লেখার ভাষা এখন আর নেই আমার!

পিতা-মাতাকে নিয়ে লিখতে আসলেই কোন ভাষার প্রয়োজন হয় না । অনুভব করাটাই অনেক কিছু । আপনার বাবা যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন এবং বাবার সন্তান, তার রেখে যাওয়া স্মৃতিচিহ্ন ধরে এগিয়ে চলুক ।।

সব বাবারা তখনই ভালো থাকবেন যখন সন্তান-সন্ততি ভালো মানুষ হবেন ...।

শুভেচ্ছা ।।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আবেগপ্রবন থাকায় অনেক কিছুই গুছিয়ে লেখ আহয়ে ওঠেনি। আসলে এই একটা ক্ষেত্রে যুক্তি আবেগ গুলো অন্ধ থাকে বোধ হয়। আপনার এই কথাটাও ভালো লাগলো --

সব বাবারা তখনই ভালো থাকবেন যখন সন্তান-সন্ততি ভালো মানুষ হবেন ...।


শুভকামনা ভাইয়া

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়া এবং গল্পের কিছু লাইন পড়ে অভিভূত হয়ে গেলাম! মাঝে মাঝে এরকম রিভিউ লিখবেন, খুবই উপকৃত হব ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেকেই অনেক সুন্দর ভাবে, প্যাটার্ন ফলো করে রিভিউ লেখে। নিজে লিখতে বুঝেছি খুব টাফ বিশেষ করে মনের কথা লেখার ভাষায় প্রকাশ করা।

ভালো থাইকেন মামুন ভাই

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৫

মশিকুর বলেছেন:
পুরোপুরি অনুভব করলাম। কারন...
"একেকজন মানুষ পরিবার থেকে বিদায় নিলে দেখা যায় তার অভাবে কি নিদারুণ একটা ক্ষত তৈরি হয়ে যায়, যার কোনও বিকল্প নেই, হতে পারে না। বাবা দিবস নিয়ে কতজনেই কতো কিছু লেখে! আমি কখনো সে ধরণের কিছু লিখতে পারিনি।"

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: ওয়াসি আহমেদের "রৌদ্র ও ছায়ার নকশা" নামের একটা উপন্যাস পড়েছিলাম। এক উপন্যাস পড়েই তার ফ্যান হয়ে গিয়েছি। ওনার শব্দের ব্যবহার মনে অন্যরকম অনুভূতির সৃষ্টি করে। ‘কালাশনিকভের গোলাপ’ বইটা পেলে সংগ্রহ করবো।

বাবাকে স্মরণ করতে গিয়ে সুন্দর একটা পোস্টের অবতারণা করেছেন। একটা গল্প সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

ভাল থাকুক সব বাবা!

আপনার বাবার জন্য অনেক দোয়া রইলো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: "রৌদ্র ও ছায়ার নকশা" পড়া হয়নি। আসলে উপন্যাস পড়ার ধৈর্য টা কেন যেন একেবারে শুন্যের দিকে চলে যাচ্ছে আমার। ব্লগিং আর লেখাল্কেহি বাদ দিয়ে বইয়ের মাঝে একটু মনোযোগ দিতে পারলে ঠিক হয়ে যাবে হয়তো।

আপনিও ভালো থাকুন।
আপনার বাবার জন্য দোয়া থাকবে। ভালো থাকুন উনিও।

১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

সকাল রয় বলেছেন:
খেয়াল রাখা জরুরী যারা লিখতে পছন্দ করেন , লিখেন। আমার নিজেরই অনেক লেখায় একই শব্দের ব্যবহার অনেকবার এসেছে যখন লিখেছি বুঝতে পারিনি। পরে চোখে পড়েছে রিভাইজ দিতে গিয়ে।


আরেকটু বিশদ বললে আরেকটু বুঝতে সুবিধে হতো

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবিতা লিখতে গেলে কিছু শব্দ কমন যা প্রায়ই কবিতায় আমরা অনেকেই ইউস করি। যেমন -- বিষণ্ণ, বিষণ্ণতা, আঁধার, তামশ এরকম আরও কিছু শব্দ আছে, কিছু বিশেষণ যা আমরা মনের অজানাতেই ইউস করে ফেলি। সেটাই বুঝাইছি। যেটা গল্প লেখার ক্ষেত্রেও ভাবের পুনরাবৃত্তি চলে আসে। একটা গল্পের ছায়া আরেক গল্পে থাকলে পড়েই মনে হয় -- এরকম গল্প এই লেখকের আগেও পড়েছি। এই ধরণের ব্যাপার বুঝাতে চেয়েছি।

ভালো থেকো

১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: রিপিটেশন খারাপ তবে লেখার পর ও বুঝা যায় না। যদি একটা ভালো এডিটে কেউ উপদেশ না দেয়। আবার এই রিপিটেশনটাও কিছু নামকরা লেখকের কাছে স্টাইল।
বাবা বাবাই। বাবার কোন পরিবর্তক নেই। যা হারাইছো তার চেয়ে এই সংসারে দামী কিছু নাই। নাই সান্তনা। উনার বেহশত নসীব হোক।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রিপিটেশন হচ্ছে এটা কোনও লেখক বুঝতে পারলে তার এই দুর্বলতা গুলো ধীরে ধীরে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়তো।

দোয়া করিস। ভালো থাকিস

১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লাগালো আপনার বাবার গল্প পড়ে। আপনার বাবার জন্য অনেক দোয়া রইল, আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসি করুন।

ঐ লেখকের গল্পের রিভিউ পড়েই তো তার ভক্ত হয়ে গেলাম!

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো থাকবেন ভাইয়া। ধন্যবাদ

১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: চমৎকার আলোচনা। অনেকের কাজে আসার মতও বটে।

শুভকামনা রইলো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো

১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

ঝিনুক ওয়াজিহা বলেছেন: আমিও রাত জেগে বই পড়ি।

আপনার সুন্দর রিভিউ পড়ে ঠিক করলাম বইটা কিনবো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ। কোন কোন লেখকের লেখা আপনার পছন্দ ?

১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সব বাবারা ভালো থাকুক
। লিখাটা হৃদয় ছুলো আপা ।

ভাল থাকবেন ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার বাবার জন্যও দোয়া থাকবে মাহমুদ।
ভালো থেকো।

১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

এহসান সাবির বলেছেন: রিভিউ ভালো লেগেছে আপু।

আপনার বাবার জন্য দোয়া।

ভালো থাকুন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান

১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো আপা তোমার এই লেখাটা। ভালো লাগলো রিভিউ। ভালো থাকুক বাবারা। আর কোন কথা মাথায় আসছে না :(

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কথা দিয়ে আসলে সব অনুভবের ব্যাখ্যা হয়ও না। ভালো থাকিস

২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

প‌্যাপিলন বলেছেন: আপনি চিন্তাভাবনা করে লিখেছেন কিনা জানিনা তবে বুক রিভিউ-এ আপনার পদ্ধতিটি বেশ ভাল লেগেছে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই রিভিউ টা এপ্রিল মাসে লিখেছিলাম। ফেসবুকে পুরনো লেখা ঘাঁটতে গিয়ে পেলাম। আর আমার বাবার অংশটুকু রিভিউএর পর এড করে দিয়েছি। চিন্তাভাবনা ছাড়াই লেখা তবে চিন্তাভাবনা করে লিখলেও এর চেয়ে বেশি লেখা হয়ে উঠত না হয়তো।

ভালো থাকুন প্যাপিলন

২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

অদৃশ্য বলেছেন:





আপনার লিখাটি শুরু থেকে শেষ অবধি আমাকে দারুনভাবেই আটকে রেখেছে আর অনেককিছু ফিল করতে বাধ্য করেছে... সুন্দিকাঠের আলমারি লিখাটি নিয়ে যতটুকু লিখলেই তাতেই সেই গল্পটির সৌন্দর্য ও মূলভাব অনুভব করা গ্যাছে... আপনার অতি অল্প লিখাতেই বাবার হৃদপিন্ডের শব্দ যেন শুনতে পাচ্ছিলাম !!

আল্লাহ আপনার বাবাকে জান্নাত দান করুন... আর পৃথিবীর সকল বাবারা ভালো থাকুন...

শুভকামনা...

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দোয়া করবেন ভাইয়া।
আপনার জন্যও শুভকামনা থাকলো

২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: বাবার জন্যে ভালোবাসা......
শেষ করে একটু মনটা ভারি হয়েগেলো!! :(

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মন ভার ঠিক হয়ে যাবে

২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

মায়াবী ছায়া বলেছেন: বাবার জন্য শ্রদ্ধা ।আল্লাহ্ উনাকে বেহেস্ত নসীব করুন।
সব বাবারা ভালো থাকুক ।।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মায়াবী ছায়া

২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন । গল্পকারের বইটা পড়ার ইচ্ছে হছে এখন । শুভকামনা জানবেন । আপনার বাবা জান্নাতবাসি হন এই প্রার্থনা থাকলো ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আদনান

২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

সোমহেপি বলেছেন: প্রতিক্ষায় ছিলাম আপনার লেখা পড়ার। আপনার নুহা সিরিজের জন্য পারছিলাম না। সিরিজ লেখা সবগুলো না পড়লে ভাল লাগে না। আর সময় টা খুব বেশি সময়ও দিচ্ছে না।

বাবা এবং বুক রিভিউ । সুন্দি কাঠের আলমিরা । স্মৃতি ।

অনেক ভাল লাগা।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহা লিখতে লিখতে আমিও ধৈর্য হারাইয়া ফেলছি। দেখি একবারেই লিখে মলাট বন্দী করবো কখনো।

ব্যস্ততা তো থাকবেই জীবনে। তবুও সময় করে পড়েছেন, ভালো লাগলো।

২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

একটা বিরহী বাবা যাঁর প্রকাশ খুব কম কিন্তু তীব্রতা ছুঁয়ে গেছে আমাকে। আমি আমার আব্বাকে খুব মিস করছি মনে হয় এই কারণেই।--- আমিও তাই মনে করছি। তা ছাড়া গল্পটা খুব হৃদয়স্পর্শীও- আপনার বাবার না-থাকা এই হৃদয়স্পর্শিতাকে আরো গভীর ও গাঢ়তর করেছে।

একেকজন মানুষ পরিবার থেকে বিদায় নিলে দেখা যায় তার অভাবে কী নিদারুণ একটা ক্ষত তৈরি হয়ে যায়, যার কোনও বিকল্প নেই, হতে পারে না। বাবাদিবস নিয়ে কতজনেই কত কিছু লেখে! আমি কখনো সে ধরনের কিছু লিখতে পারি নি। একটা গল্প পড়ার অজুহাতে পাঠপ্রতিক্রিয়া লিখতে গিয়ে তাই নিজের বাবাকে নিয়ে লিখলাম। --- এ উদ্ধৃতির প্রথম বাক্যটা চিরন্তন। আপনার বাবার প্রতি আপনার আকুতি ও আন্তরিকতা হৃয়দ ছুঁয়ে গেলো।


পৃথিবীর সব বাবা ভালো থাকুন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার বাবাও ভালো থাকুন। আপনি নিজেও বাবা হয়েছেন। তাই আপনিও ভালো থাকুন এই কামনাই করছি ভাইয়া।

২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: বইটা পড়ছি। ঐ গল্পটায় আসিনি এখনো। আপনার বাবার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই

২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

সাদা আকাশ বলেছেন: গল্পটার কথা বললেও আপনি আসলে আপনার বাবার প্রতি যে ভালবাসার প্রকাশ করেছেন সেটাই ভাল লেগেছে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা আকাশ

২৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলি, পৃথিবীর সকল বাবার প্রতি।
লেখাটি অসাধারণ।

বাবাকে (আমি ডাকতাম ‘আব্বা’) মিস করে চলেছি সেই ঊনাশি থেকে!

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমিও আমার বাবাকে " আব্বা" ডাকতাম/ ডাকি এখনো।

ভালো থাকুন ভাইয়া

৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সংশোধন: বাবাকে (আমি ডাকতাম ‘আব্বা’) মিস করে চলেছি সেই ঊননব্বুই (১৯৮৯) থেকে!

বাবার প্রতি শ্রদ্ধা রইলো :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা সংশোধনী মন্তব্যও জানা হলো সহ !
ভালো থাকুন ভাইয়া

৩১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

বৃতি বলেছেন: বাবা আর মা'কে নিয়ে লেখাগুলো সহজাতভাবেই আবেগী আর সার্বজনীন হয়ে যায় । অনেক ভাল লাগলো আপু লেখাটা ।

সব বাবারা ভালো থাকুক ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তুমিও ভালো থেকো বৃতি

৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল লাগালো আপনার বাবার গল্প পড়ে। আপনার বাবার জন্য অনেক দোয়া রইল।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই

৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ চমক পোস্ট

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু।

৩৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১

সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অসাধারণ রিভিউ। ভাল তো লাগলই, আমাদের খুব উপকারেও আসবে এই লেখাটা। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ শ্যামা

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: আসলে বাবা বাবাই। বাবা মা, সন্তান, স্বামী স্ত্রী, ভাই বোন.. এই সম্পর্কগুলো আসলে মানসিক বা আন্তরিকতার ইস্যূ যা কোর যুক্তি, সীমানা দিয়ে আটকানো বা ব্যাখ্যা করা যায় না।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পারিবারিক এই বন্ধ গুলো আসলে এতোটাই গভীর যা কোনও কিছু দিয়েই পরিমাপক নয়।

আপনার প্রপিকের এই পিচ্চিটাকে দেখলে আর একাত্তরের সেই সময়ের এই ঘটনা টা মনে পড়লে গায়ে খুব কাঁটা দিয়ে ওঠে।

৩৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
বাবা হারনোর শুন্যতা আমি বুঝি
আপু…
অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইল…৷

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভকামনা রইলো গ্রানমা

৩৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন: নাইস। গল্পের ভিতর গল্প! বুক রিভিউ হিসেবে পড়া শুরু করছিলাম। শেষে এসে পেলাম, বাবাকে মিস করার তীব্রতা। ভালো লাগলো।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আলাউদ্দিন

৩৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

শ্যামল জাহির বলেছেন: সংক্ষেপে চমৎকার রিভিউ।
সাথে লিখায় সচেতনতার ইঙ্গিত অনেক ভাল লাগলো।

বই পড়ে রাত জাগার কারণে যে বাবা রাগ করেন, আবার সে বাবাই জন্মদিনে উপহার দিতে পছন্দের বই লিস্ট করতে বলেন।
এখানেই বোঝা যায় শাসনের চেয়ে বাবার ভালবাসা কতটা নিগুঢ় মায়ায় ভরা।

আপনার বাবার আত্মা পরম শান্তিতে থাকুক না ফেরার দেশে।
ভালো থাকুক সব বাবারা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ শ্যামল ভাই।
দোয়া করবেন

৩৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
আলোচনা ভাল লেগেছে আপু।

খুব কষ্টের স্মৃতি একটা উঠে এল আপনার লেখা পড়ে। আমার বাবার মৃত্যু বার্ষিকী আসতেছে সামনেই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ নাজিম।
তোমার বাবার জন্যও দোয়া থাকবে।

৪০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

সাআখা বলেছেন: অপর্ণা !!!

খুব ভালো লাগলো আপনার "আব্বা" কে নিয়ে লেখাটি। আপনার বাবা-মায়ের বিবাহ বার্ষিকীর দিনে উইশ করতে পারলাম না, তবুও একটু লেটে হলেও উইশ থাকলো। আর সংগে দোয়া রইলো যেন মহান সৃষ্টিকর্তা উনাকে জান্নাতবাসী করেন। আমিন-------------

শুভকামনা রইলো, ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা থাকবে।
উইশ করার জন্য ধন্যবাদ

৪১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪

এইস ম্যাকক্লাউড বলেছেন: 'সুন্দিকাঠের আলমারি' গল্পটি সম্ভবত বছরখানেক আগে 'প্রথম আলো'র 'সাহিত্য সাময়িকী' পাতায় ছাপা হয়েছিলো

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঠিক বলতে পারবো না সাহিত্য সাময়িকী সম্পর্কে। আমি বইতেই পড়েছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৪২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ক্ষয়ে যাওয়া মনের দরজা খোলা আছে বলেছেন:
অনেকদিন ধরে আপনার কোনো গল্প পড়তে পারছিনা

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কেন পড়তে পারছেন না ?

৪৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৪

ক্ষয়ে যাওয়া মনের দরজা খোলা আছে বলেছেন:
নতুন গল্প চাই

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আজকেই দিয়েছি একটা শিশুতোষ গল্প দিয়েছি " বাবার ছোঁয়া "।

৪৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

টেস্টিং সল্ট বলেছেন: বন্ধুদের আড্ডায় নৈঋত, মায়াবতী নীলকন্ঠিরা বাবাকে নিয়ে কথা বললে খুব ঈর্ষা হয়। আমি আর নাজিম একটু সংকুচিত হয়ে যাই। একটু আড়াল করে ফেলি মুখ। কেন জানি না।

পৃথিবীর সব বাবা ভালো থাকুন। আমার বন্ধুগুলো যেন বাবার আদর পায় অনেক অনেক দিন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার অবস্থাও তোমার মতো মামনী। আমার বাবা কেন আরও বেশিদিন আমাদের সাথে থাকলো না !!!

৪৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৩

কথক পলাশ বলেছেন: সব বাবারা ভালো থাকুন।
সব কিছু ঠিক ঠাক চলে। অথচ দিনের যে কোন একটা নিভৃত সময় বুকের কাছে শূণ্য মনে হয়।
প্রতিদিন।
রক্তে যে আছে-সে তো জীবন্তই!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।

৪৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

লেখোয়াড় বলেছেন:
খুব ভাল লাগল। হৃদয়ের খুব কাছের।

ব্লগে নিয়মিত না আসতে পারাতে আপনাদের মতো ভাল লেখকদের রেখা মিস করি।

ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বেশ কিছুদিন ধরে আমিও অনিয়মিত। আশা করছি আবার নিয়মিত হবো।

ধন্যবাদ আপনাকে। নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.