নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেহেস্তে গোলাম আজম!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪০

ইসস পথ শ্যাষ হয় না ক্যান? ২য় আসমানের পাথুরে করিডোর দিয়ে হুইল চেয়ার ঘুরাইতে ঘুরাইতে বেহেস্তের দরজার দিকে যাইতেছেন হুজুর গোলাম আজম। জান্নাতুল ফেরদৌস পাইলে ভাল হইত, যাক যেটা জুটসে যতেষ্ঠ। “ওফফ ঘাম ছুটে গেছে” বেহেস্তের বিশাল ফটকের সামনে ট্রলির চাকা থামলো। বিশাল লম্বা দ্বাররক্ষী বল্লম হাতে দাঁড়ানো!
খামোশ। কি চাই?
বেহেস্তে ঢুকবো। ফেসফেসে গলায় শব্দ বের হচ্ছে না, একটু কাসি দিয়ে আবার বললো। “বেহেস্তে যাবো”
নাম কেয়া হ্যায়?
গোলাম আজম। সামান্য ফেরেস্তা হইয়া ইনসানের সাথে এহেন বেয়াদবি দেখে একটু বিরক্ত ছাগু চিফ।
কোন দেশ থেকে আসা?
পাকিস্তান। ওহো ভুল হয়ে গেছে, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ।
চামড়া মোড়ানো নোটবুকের পাতা উল্টাইতেছে দ্বাররক্ষী, সরি সার, আপকা নাম নেহি হ্যায়।
কি বলেন! আমাকে আগেই সার্টিফিকেট দেয়া হইছে, ভাল করে দেখেন নাম আছে।
নাম নাই, আমরা একবারের বেশী দুইবার দেখিনা, বল্লমটা সোজা করে ধরে।
এই সার্টিফিকেট টা দেখেন। একটা ছোট চিরকুট এগিয়ে দিল গোলাম।
দেইখা লাভ নেহি হ্যায়, কাগজটা হাতে নিয়ে চোখ বড় হয়ে গেল দ্বাররক্ষী ফেরেসতার।
ইয়াল্লাহ! এত বড় পাশ কোথায় পাইলেন? ফটকের ভেতর থেকে আরেক ফেরেস্তা, কোমরে তলোয়ার।
দেখি, বাজখাই গলায় বলল ২য় ফেরেস্তা। “ঠিক আছে আপনি ভেতরে যেতে পারেন”

সুন্দর একটা হুর এসে হুইল চেয়ারটা বেহেস্তের ভেতর নিয়ে গেল। মিষ্টি বেহেস্তি বাতাসে শরির জুরিয়ে গেল গোলামের।
হাই! “দুনিয়াভি সফর কেমন হ্যায়”। একদল হুর ঘিরে ধরেছে গোলামকে। দাড়ীতে আঙ্গুল চালিয়ে একজন - ইসস কিয়া সুন্দর বাল হ্যায় ! কেউ দাড়ী ধড়ছে কেউ পাঞ্জাবী, একটু ঠেলাঠেলি, হট্টগোল.. এই! আমারে একটু সাইড দে, টুপি হাতে নিয়ে একজন, ওফফ কি সুন্দর আতর খুসবু! ফাকে একজনকে টেনে নিল গোলাম, জড়িয়ে ধরতেই ..
সব থাম! সবাই সরে দাড়া।
স্লামালাইকুম, হুজুর। আমি হাবিবা হুর, ৭২ জন হুরের ক্যাপ্টেন, আপনার খেদমতে আছি। ওকে ছেড়ে দেন, এখন কিছু করা বা ধরা যাবে না, কিছু ফরমালিটি আছে। একটা ফর্ম পুরন করতে হবে। এছাড়া আজ রাতে পরিক্ষা হবে, মেশিনের। পাস করলে তারপর সব, হাসিমুখে হাবিবা।

বেহেস্তি বিছানায় বসে আছে গোলাম। হুরেরা তার সেবায় ব্যাস্ত। মানে মনে গজ গজ করতেছে গোলাম, এত কাছে পাইয়াও কিছু করতে পারিনা এইডার কোন মানে আছে? হাবিবা হুরের নিয়মকানুন শুনে কিছুটা অসন্তুষ্ট। ক্যাপ্টেন হাবিবা মালটা ভালই, তারচেও খাসা ছিল প্রথমটা যেইটারে ধরছিলাম। একটা গেলম্যান থাকলে আরো ভাল হইত।
ওহহ ওইটাই আসতেছে প্রথম হুরটা। পাসে বসলো গোলামের।
কি নাম তোমার?
উম্মে খলকি।
বাহহ কি মিস্টি নাম।
খবর শুনছেন? গোলামের কানের কাছে ফিস ফিস করে উম্মে খলকি,
কিসের খবর?
রাতে মেশিন পরিক্ষা করবে দুজন হুর। পরিক্ষা ফেল করলে বেহেস্তি নিয়মে মেশিন কেটে বাদ দেয়া হয়।
নাউজুবিল্লাহ! এইটা কি শোনাইলা। তবে সমস্যা নাই। আমার দেহ খারাপ হইলেও মেশিন্ডা ভালা রাখছি।
আরেকটা খবর, আপনার দেশের দুইজন এই বেহেস্তে আসছিল আপনার মত সার্টিফিকেট নিয়ে, ফাইল চেক করে পরদিন দোজকে পাঠিয়ে দেয়া হইছে।
আসতাকফেরুল্লাহ! বল কি! ওদের নাম কি? কি করছিল।
একজনের নাম কাদের, আরেকজন নাম আলিম। ওরা দুনিয়াতে ধর্ষন করছিল।
ইয়াআল্লাহ! বলকি?
হ্যা বেহেস্তি নিয়মে দুনিয়াতে ধর্ষন করে থাকলে বেহেস্তে কোন স্থান নেই।
আমার সমস্যা নেই, আমার সার্টিফিকেট কড়া। ধর্ষনও করি নাই। (মনে মনে কয় ধর্ষন তো করছি কয়েকটা, কোন শাক্ষি তো রাখি নাই)
চলেন আপনারে একটু ঘুরাইয়া আনি, হুইলচেয়ার ঠেলছে উম্মে খলকি। বিভিন্ন জায়গা দেখাইতেছে।

এই দেয়ালডা এত গরম কেন?
এর ঐপারে দোজখ। দেখবেন? পাথরের জানালাটা খুলে দেখায় উম্মে, দেখেন।
উকি দিয়া দেখে আগুন জলতেছে, অনেক মানুষ, আগুনে পুড়তেছে হাত পা বাধা, আরে এইডা তো আলিম! শীককাবাব বানাইতেছে, মাঝে মাঝে গুরুজ দিয়া পাছায় বারি দিতেছে, কাদেররে দেখা যায় না খুইজা পাওয়া যাচ্ছে না, চশমাটা মুছে আবার কাদেরকে খোজার চেষ্টা।
চলেন। গরম। এখানে বেশিক্ষন থাকা যায় না। আটটার সময় মেশিন পরিক্ষা।

ঘাম ছুটে গেছে গোলামের, বিছানায় বসে বার বার কপাল মুছতেছে। কালকে তো পাছায় রড ঢুকাইয়া কাবাব বানানো হবে, সাথে গুরুজ তো আছেই, মক্কার হুজুর কি সার্টিফিকেট দিল? আগে জানলে ধর্ষন মায়নাস করাইরা আনতাম। ফেরেস্তা দাদার পায়ে ধরমু কালকে।
হায় হায়। ভয়ে তো মেসিন নেতাইয়া পরছে! এখন কি হবে? পরিক্ষায় নির্ঘাত ফেল! মেসিন হারাইতে হবে নিশ্চিত। দেলু ভাইয়ার কাছে মেশিন খাড়া করার সুরা মোগস্ত করছিলাম, সব ভুইলা গেছি।

স্যার টাইম হয়ে গেছে। হুজুর চলেন চলেন।
দু জন সুন্দরী হুর, একজনের হাতে ট্রে কাপড় দিয়ে ঢাকা খুর-কাঁচির বাট দেখা যাছে কাপড়ের ফাকে। হুইল চেয়ার ঠেলা শুরু করল একজন। রুমের বাইরে একপাল পুলকিত হুর গোলামের দিকে ফ্লাইং চুম্মা দিচ্ছে ... খুনশুটি ...। একটা বড় রুমে ঢুকল হুইলচেয়ার। ঐ দুইজন ও ঢুকলো। দরজা লক। বাইরে হুরদের ঠেলাঠেলি চলছেই।
একটু পরে সবাই নিশ্চুপ হয়ে কি যেন শোনার চেষ্টা করছে। ভেতরে কোন শব্দ নেই।
৫-৬ মিনিট পর একটি চিৎকারে নিস্তব্ধতা খান খান হয়ে গেল ... ওরে বাবারে ... গেছি গেছি গেছি ...


ব্লগার বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) এর পোষ্টের কিছু অংশের আলোকে লেখা।
কপিরাইট - হাসান কালবৈশাখী

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ছিহ্‌ ! আপ্নাকে গৃনা ! ইউ ব্যাট , বেরি বেরি ব্যাট ,
দিস ইস আনসেকটেবল । সারকে নিয়ে হাসি থাত্তা করবেন ন া । আপ্নারা এতো পোঁচা ক ে নো !
ভাশাসৈনিক,অদ্ধাপক একজন গোলাম আজম;উনার ব্যাতিত বাংলার িতিহাস অস্পম্পুরন

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাড!
অনেক দিন পড় এক্টা শ্যাটায়াড় লেখার চেষ্টা করলাম।

ইহা সম্পুর্ন কল্পকাহিনী।
মহান ভাশাসৈনিক,অদ্ধাপকের সাথে এর কোন মিল নাই।
জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তির সাথেও সম্পর্ক নাই। ইহা মিলেগেলে ইহা দৈব কাকতালি বলে গন্য করিতে হইবে।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৫

ফরিদ বিন হাবিব বলেছেন: চমৎকার! এমন কল্পনা শক্তির জন্য ধন্যবাদ না দিয়ে পারা যায় না। শেষপর্যন্ত মেশিনটার কি হলো জানার ইচ্ছে রইলো।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪০

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: মজা পাইলাম। ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১০

বাতাস০০০১ বলেছেন: বাহ আনেক সুন্দর লিখছেন? তবে পড়ার মত সাহস পেলাম না। তা আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এই ঘটনা আপনার জীবনের সাথে হুবাহু মিলে যাবে। আমি আল্লাহর কাছে সেই দোয়াই করি।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৩

মুকতোআকাশ বলেছেন: শ্যামল বাবুরা এ ধরনের গল্প লিখতেই পারেন। কেননা হিন্দু ধর্মে স্বর্গ নরক সম্বন্ধে এমন রূপকথার গল্পই আছে ।স্বর্গে তো বেস্যাও আছে! পড়তে বেশ মজাই লাগে।
কিন্তু দোজখ বেহেস্ত সম্বন্ধে ধারণা থাকলে,আর আল্লাহ সম্বন্ধে সামান্য জ্ঞান থাকলে এ ধরনের রুপকথা লেখার সাহস কারো হতনা। যে লিখেছে সে নিশ্চয় নাস্তিক! নাস্তিকদের জন্য একটা উপদেশ, যে কোন কিছু বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করার অধিকার সবার আছে। কিন্তু অন্যের ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে ব্যাঙ্গ করা বা রম্য রচনা লেখার অধিকার কারো নাই। নাস্তিকরাই আসলে পশ্চাদপদ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

হুদাই সিরিয়াস হইতেছেন।


আমনে শ্যাটায়াড়ও বুজেন না

ইহা সম্পুর্ন কল্পকাহিনী।
মহান ভাশাসৈনিক,অদ্ধাপকের সাথে ইহার কোন মিল নাই।
জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তির সাথেও সম্পর্ক নাই। ইহা মিলেগেলে ইহা দৈব কাকতালি বলিয়া গন্য করিতে হইবে।

দন্যবাদ!

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩০

উৎপল০০৭ বলেছেন: গোলাম আযম কে নিয়ে মজা করার, করেন। কিনতু, ইসলাম কে নিয়ে ফান করার কোনো মানে হয় না। করতে চান, আপনার ইনদু কে নিয়া করেন, কেউ মাইনড খাইব না। বাই দি ওয়ে, আপনের ফুল হাতা টা হাফ করার জন্য কানদু পটটির সাহায্য লইবার পারেন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গোলাম আযম কে নিয়ে ফান করার অর্থ ইসলাম কে নিয়ে ফান।

গোলাম আজম ইসলাম নিয়ে রাজনীতি করত।

তাই

গোলাম অবমাননার অর্থ ইসলাম অবমাননা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইহা সম্পুর্ন কল্পকাহিনী।
কোন ধর্ম বা কিতাব, জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তির সাথে মোটেই সম্পর্ক নাই।

বেহেস্ত নিয়ে কল্পকাহিনী কি নতুন কিছু না।
বেহেস্ত দোজখ, স্বর্গ, নরক, হেভেন নিয়ে দেশ বিদেশে এজাবৎ যত কাহিনী, কল্পকাহিনী, গল্প ছড়া, ফেরিটেলস রচিত হয়েছে তা গুনে শেষ করতে সারারাত শেষ হয়ে যাবে। এ নিয়ে কবিতা গানও গ্রামিন কবিগান এমনকি ব্যান্ডগান পর্যন্ত হয়েছে।

আসলে আপনাদের মহান অধ্যাপক সাহেবকে নিয়ে লিখাতে আপনার গায়ে লেগেছে। সেইজন্য দুঃখিত।

দেলু সায়েদি বা মৌদুদি বা জিয়া এমনকি বিশ্ব বেহায়া এরশাদের অন্ধভক্ত হওয়ার কারন থাকতে পারে, কিন্তু
গোলাম আজমের মত একজন শাক্ষাৎ জল্লাদের অন্ধভক্ত হওয়ার কি কারন আছে বুঝিনা?

পাকিস্তান রক্ষার নামে রাজাকার-আলবদর গঠন করা, বুদ্ধিজীবি হত্যা ও হিন্দু নিধন ছাড়া তার আর কি কি গুণ ছিল?

দেশ বা জাতির জন্য সে অন্তত একটা একটা ভাল কাজ করেছে, পাকিস্তান আমলের হলেও চলবে। দেখান।

জানাজায় ভাড়াটে সমর্থকদের এরুপ অন্ধভক্ত হওয়ার অন্তত একটা কারন তো জানা দরকার।

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: চ্রম হইছে। ছাগুডিরে খেদান আপনের ব্লগ থিক্কা।

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১২

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: :D :D ভাল.......লাগল...চলুক...

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।
চলছে চলবে ...

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: @ অপূর্ণ রায়হান,

প্লীজ এবার খ্যামা দেন। গোলাম আযম ঘৃণার পাত্র - তাকে যত খুশী ঘৃণা করুন। কিন্তু বাংলা ভাষার অপমান করবেন না। আপনি যা করছেন, তা কি মাত্রা ছাড়াচ্ছেনা?

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: না ! :P

াই আম জাস্ত অয়ারমিং আপ ;)

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: গুয়াজমের সমর্থন করে আবার আমাকে বাংলা ভাষার মাজেজা বুঝান ! B:-)
আপনি আমার পোষ্টে আসেন নি , একটিও মন্তব্য করেন নি । জানেন আমি কতো কষ্ট পেয়েছি ! :((

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আপনার পোস্টের জন্য যথাযথ পুরষ্কার আমি পেয়ে গিয়েছি। জানা দিদি আমাকে ওয়াচে রেখেছেন। এখন থেকে আমি আর সামুতে কোন পোস্ট করতে পারবনা। কেবল কমেন্ত করতে পারব।
@অপূর্ণ

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: @নীল আকাশ ২০১৪ , বিপদে ডরে না ভীর !

আল্লাহ্‌ আপনার মঙ্গল করুন ।

তবে আমার উটসর্গে এমনটা হয়েছে বলে মনে করি না । আমার আপনার থেকে ব্লগে জানা আপু বেশী নজর রাখেন ও ভালো বুঝেন বলেই মনে করি ।

সত্য সুন্দর ও আলোর পথে ফিরে আসুন ।

১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গোলাম আজমের প্রতি ঘৃণা। আশা করি পরকালে অন্তত তার কাজের উপযুক্ত পুরষ্কার পাবে। তবে কিছু মনে করবেন না, ইসলামের টার্মগুলোকে নিয়ে ফানি পোষ্ট বানিয়ে কদর্য নরাধমটার স্যাটয়ার বানানোটা সমর্থন করতে পারছি না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বেহেস্ত-দোজখ নিয়ে কাহিনী কল্পকাহিনী কি নতুন কিছু না।

বেহেস্ত দোজখ, স্বর্গ, নরক, হেভেন নিয়ে দেশ বিদেশে এজাবৎ যত কাহিনী, কল্পকাহিনী, গল্প ছড়া, ফেরিটেলস রচিত হয়েছে তা গুনে শেষ করতে সারারাত শেষ হয়ে যাবে। এ নিয়ে কবিতা গানও গ্রামিন কবিগান এমনকি ব্যান্ডগান পর্যন্ত হয়েছে।
বিভিন্ন সময়ে গ্রামগঞ্জের ওয়াজে (লোকাল বাসের ওয়াজ ভিডিওতেও দেখা যায়) বানোয়াট হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে বেহেস্ত-দোজখের গল্প অবলিলায় বলে যায়, যা কিতাবে খুজে পাওয়া যায় না।

আমার সামান্য ফান মহান ইসলামের কোন অবমাননা হয়েছে বলে মনে করি না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রেজওয়ানা তনিমা আপু।

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

খেলাঘর বলেছেন:


গো আযম পঁচে গেছে, এটুকুই

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গো আযমের লাশ ৩ দিনে পঁচে গেছিল।
জানাজায় হাজার হাজার ছাগু সামিল হলেও কোন নেতা জানাজায় যায়নি।

বিম্পি-জামাতের কোন নেতা যায়নি,
তবে গয়েশ্বর বাবুকে জানাজায় পাঠিয়েছিল, কিন্তু ব্যাটা নামাজ না পড়ে দূরে দাঁড়িয়ে ছিল। বলে পচা গন্ধ।
এড়শাধ চাচার দলেরও কেউ যায় নি। যায়নি স্বজাতি ২০ দলের কেউ, অন্যান্ন ইসলামমনা কোন নেতাও যায় নি।
পচা গন্ধে পরিচয় দেয়ার মত কোন ভদ্রলোকও জানাজায় যায় নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.