নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাকে দুতাবাসে ঢুকতেই দেয় নি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:১৮



তাকে দুতাবাস কোন চান্সই দেয় নি।
আজ সন্ধ্যায় এমরান আহম্মদ (বর্খাস্ত ডিএজি) স্ত্রী–সন্তানদের নিয়ে মার্কিন দূতাবাসে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার জন্য গেছিলেন।

এমরান পরিবার নিয়ে মার্কিন দূতাবাসে অবস্থান নেওয়ার পর ডেইলি স্টারকে একটি খুদে বার্তা পাঠান।
তাতে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি মার্কিন দূতাবাসে আজকে পুরো পরিবারসহ আশ্রয়ের জন্য বসে আছি। বাইরে পুলিশ। আজকে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে...। আমার ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এই সরকার ভালোবাসার প্রতিদান দেয় জেল দিয়ে। আমার আমেরিকার কোনো ভিসা নেই। স্রেফ ৩টা ব্যাগে এক কাপড়ে আমার ৩ মেয়েসহ কোনোক্রমে বাসা থেকে বের হয়ে দুতাবাসে বসে আছি।

বাস্তবতা হচ্ছে এই সাহেবকে দুতাবাসে ঢুকতেই দেয়া হয় নি।
দুতাবাস ভবনের বাইরে গেইটের কাছে সিকিউরিটি রুমে বসিয়ে রাখা হয়। খুদে বার্তা পেয়ে সাংবাদিকরা আসার আগেই পুলিশ ডেকে পোটলা বোস্কা সহ পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়।

এ বিষয়ে প্রথম আলো যা লিখেছে -

এমরানের স্ত্রী–সন্তানদের নিয়ে মার্কিন দূতাবাসে অবস্থানের খবর প্রকাশের পর গণমাধ্যমকর্মীরা দ্রুত সেখানে ছুটে যান। সেখানে থাকা অন্যান্নরা জানান, সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে দূতাবাসের বাইরে থেকে একটি গাড়ি আসে। সেই গাড়িতে পুলিশের সাথে পরিবারসহ দূতাবাস ছেড়ে যান এমরান।

রাত সাড়ে আটটার দিকে এমরান আহম্মদের সঙ্গে কথা হয় প্রথম আলোর। তিনি বলেন, বাসায় যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে পুলিশ রয়েছে।

এমরান আহম্মদ বলেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বক্তব্যে তিনি আশঙ্কা করেছিলেন যে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। তাই মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিলেন। তবে তাঁর কোনো ক্ষতি হবে না, সে বিষয়ে আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরেছেন।

তাঁর বিষয়ে জানতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে যোগাযোগ করা হয়। তখন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের কাছে আপনাদের জানানোর মতো কোনো তথ্য নেই।’

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: মতলববাজ চেয়েছিলো তাকে আমেরিকা আশ্রয় দিক।কারন আমেরিকার অনেক প্রভাবশালী লোক ইউনুসের জন্য সুপারিশ করেছিলো।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

যুক্তরাষ্ট্র তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার প্রশ্নই আসে না।
এর আগে ও এই লোক দুইবার ভিসা চেয়ে প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল। ভুল তথ্য বা ব্যাকগ্রাউন্ড খারাপ কারনে।

আর তার দুতাবাসে আসার টাইমিংটাও ভুল ছিল। উইকেন্ডে সন্ধ্যা।
দুতাবাসে কর্তব্যরত একজনও উপস্থিত ছিল না। পরদিনও ছুটি। দায়ীত্ববান যারা ডিসিশন দিতে সক্ষম সবাই হয় টেনিস কোর্টে কিম্বা ক্লাব বা রেষ্টুরেন্টে। ফোনও ধরার কথা না। আর ফোন ধরলেও ফোনে এধরনের ডিসিশন দেয়া যায় না।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৫৪

জগতারন বলেছেন:
নব্য জগতশেঠ

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: কাজটা খারাপ হয়নি। তিনি দলের পদলেহন করে এটর্নী জেনারেলের পদ বাগিয়েছিলেন। আচমকা তার বিবেকবোধ কেন জাগ্রত হল এটা একটা ভাবনার বিষয়!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কাজটা সঠিক হয়েছে।
সরকারের সিদ্ধান্তও সঠিক। ডিপুটি এটর্নী জেনারেল মানে রাষ্ট্রের উকিল। খুবই গুরুত্বপুর্ন পদ। তাকে উচ্চ বেতন ও ফি দিয়ে রাখা হয় মক্কেলের তথা রাষ্ট্রের পক্ষে লড়াই করার জন্য। একজন আসামী কোটি কোটি টাকা রাষ্ট্রকে কর ফাঁকি দিচ্ছেন, রাষ্ট্রকে ক্ষতির হাত থেকে বাচানোর জন্যই তাকে রাখা হয়েছে।
এখন উকিল যদি সাবোটেজ করে উল্টো আসামী পক্ষের হয়ে কাজকর্ম চালাতে থাকে তাহলে মক্কেল (রাষ্ট্র) কি তাকে বেতন খরচ করে রাখবে?

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২২

শ্রাবণধারা বলেছেন: এটা একটি ভাল জোকস হয়েছে। দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সরকারী আইনজীবী আইনের শাসনের ভয়ে একেবারে মর্কিন দুতাবাসে পলায়ন করেছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

একপদম সঠিক ধরেছেন।
দারুন একটা জোকস হয়েছে। কয়েক ঘন্টা পর ভেজা বেড়ালের মত বাসায় প্রত্যাবর্তন।

বিবিসিও বলছে তাকে দুতাবাসে ঢুকতে দেয়া হয় নি।
বিবিসি থেকে হুবুহু -
"শুক্রবার সন্ধ্যা সাত টার দিকে ঢাকায় থাকা যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে গিয়ে দেখা যায়, দূতাবাসের প্রবেশমুখে থাকা একটি কক্ষে বসিয়ে রাখা হয়েছে তাদের। মি. ভূঁইয়ার সাথে ছিলেন তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে। ওই কক্ষটি রাস্তা থেকেই দেখা যায়।
তবে ভেতরে গিয়ে তাদের সাথে কথা বলা যায়নি। দূতাবাসের নিরাপত্তা প্রহরীরা জানান, এবিষয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে"।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: শেরজা তপন, বিবেক বোধ জাগ্রত হয়নি। আমেরিকায় এ্যাসাইলামের একটা লোভ মনে হয় কেউ দেখিয়েছিল। কিন্তু বাটপারের এটা জানা নেই যে বাংলাদেশের দাদা হল ভারত, আমেরিকার দাদাগিরি এই দেশে খাটেনা।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিবেক বোধ জাগ্রত হওয়ার কিছু নেই।
নিকৃষ্ট পাকিস্তান পন্থি বিএনপি-জামাত বাংলাদেশকে কখনো ভাল কিছু দিতে পারেনি, পুর্বের অষ্পষ্ট নীতিও আপডেট করেনি।
এবার ভাল কিছু দেয়ার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই। কোন প্লানও নেই।
মন্দের ভাল যা হবে জামাত আবার পুনজ্জিবিত হবে। মুল টার্গেট এটাই।
তারেকের ভাবমুর্তি নেই দেখে আবার ইউনুসকে সামনে আনছে।

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: উনি কোন রাজনৈতিক ব্যাক্তি নন যে তার জীবন সংকটাপন্ন বিধায় তাকে দুতাবাস আশ্রয় দেবে ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি আমেরিকার কাছে কোন ইমপর্টেন্ট ব্যক্তি নয় যে সন্ধায় দুতাবাসে ঢুকতে দেবে।
সে আসলে দুতাবাস ভবনের বাইরে গেইটের কাছে সিকিউরিটি ছাউনিতে অবস্থিত রিসেপশন চেয়ার ও বেঞ্চে বসিয়ে রাখা হয়। এমরানের খুদে বার্তা পেয়ে সাংবাদিকরা ছুটে আসার আগেই দুতাবাস কতৃপক্ষ পুলিশ ডেকে পোটলা বোস্কা সহ পুলিশের হাতে হস্তান্তর করে।
এ বিষয়ে প্রথম আলো যা লিখেছে -
এমরানের স্ত্রী–সন্তানদের নিয়ে মার্কিন দূতাবাসে অবস্থানের খবর প্রকাশের পর গণমাধ্যমকর্মীরা দ্রুত সেখানে ছুটে যান। সেখানে থাকা অন্যান্নরা জানান, সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে দূতাবাসের বাইরে থেকে একটি গাড়ি আসে। সেই গাড়িতে পুলিশের সাথে পরিবারসহ দূতাবাস ছেড়ে যান এমরান। রাত সাড়ে আটটার দিকে এমরান আহম্মদের সঙ্গে কথা হয় প্রথম আলোর। তিনি বলেন, বাসায় যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে পুলিশ রয়েছে।

বিবিসিও বলছে তাকে দুতাবাসে ঢুকতে দেয়া হয় নি।
বিবিসি থেকে হুবুহু -
"শুক্রবার সন্ধ্যা সাত টার দিকে ঢাকায় থাকা যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে গিয়ে দেখা যায়, দূতাবাসের প্রবেশমুখে থাকা একটি কক্ষে বসিয়ে রাখা হয়েছে তাদের। মি. ভূঁইয়ার সাথে ছিলেন তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে। ওই কক্ষটি রাস্তা থেকেই দেখা যায়"।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ১৯৭৫ সাল থেকেই দেশের মানুষ ভালো নেই। দেশের মানুষ আজ বড় হতাশ, বড় যন্ত্রনাবিদ্ধ।

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: কুত্তার পেটে ঘি সয় না । এসি রুমের আরাম আয়েশ । মাস গেলেই কড় কড়ে টাকার বান্ডিল। ঢাকার মতো শহরে বাচ্চাদের পড়াশোনার সুযোগ । দেশেই এতো কিছু পাওয়ার পরও বিদেশী প্রভুদের সাথে দহরম-মহরম । জনতার আস্থার জায়গা তাহলে কোথায় ?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - দারুন বলছেন।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন একটা বেকুব লোক ডিএজি পদে না থাকা রাষ্ট্রের জন্য মঙ্গল জনক হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.