নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুলাই মাসের ৫ তারিখের পর থেকে পদ্মা, তিস্তা, ব্রক্ষমপুত্র ও যমুনা নদীর উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে ছোট থেকে মাঝারি মানের বন্যার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে

২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩৪



জুন মাসের ২০ তারিখে দেওয়া পূর্বাভাষে (আমার ফেসবুকে দেওয়া স্টাটাসে) বলেছিলাম যে "জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে বন্যা শুরু হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে তিস্তা, ব্রক্ষমপুত্র ও যমুনা নদীর উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে।" আমি মোটা-মুটি নিশ্চিত যে পূর্বে ঘোষিত এই বন্যাটি শুরু হতে যাচ্ছে। একটা চাইনিজ প্রবাদ আছে যে যদি কাউকে একদিন মাছ খাওয়াতে চাই তবে সেই ব্যক্তিকে ১ টা মাছ কিনে দাও; আর যদি তাকে নিয়মিত ভাবে মাছ খাওয়াতে চাও তবে তাকে মাছ ধার বড়শি কিনে দিয়ে তা দিয়ে মাছ ধরা শিখিয়ে দাও। আমি চাই আপনারা সবাই জানুন বা শিখে রাখুন কেন এই সম্ভব্য বন্যাটি হতে যাচ্ছে বলে আমি মনে করছি আবহাওয়া বিজ্ঞান বিষয়ের জ্ঞানের আলোকে বা তথ্য বিশ্লেষণ করে।



আপনাদের মানে আছে হয়ত যে জুন মাসের ১১ তারিখে "মাতৃভাষা বাংলায় আবহাওয়া বিজ্ঞান চর্চা: পর্ব ৭ (মেডেন-জুলিয়ান স্পন্দন বা সংক্ষেপে এমজেও চক্র এর মাধ্যমে অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টির চক্র ব্যাখ্যা)" এর লেখাটির কথা। এমজেও আবহাওয়া চক্রটিকে সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয় বাষ্পীভবনের ওপর ভিত্তি করে আটটি দশায় ভাগ করা হয়। এমজেও যখন ২ ও ৩ নম্বর দশায় (ফেস) থাকে, তখন উত্তর ও উত্তর-পূর্ব ভারত মহাসাগরের পানিতে প্রচণ্ড সক্রিয় বাষ্পীভবন হয়ে থাকে। ফলে আকাশ ভর্তি থাকে মেঘে। গ্রীষ্মকালে এমজেওর অবস্থান কিছুটা উত্তর দিকে সরে যায়। ফলে এমজেও যখন ২ ও ৩ নম্বর দশায় (ফেস) থাকে, তখন বাংলাদেশ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে ভারি বৃষ্টি হয়ে থাকে। জুন মাসের ২৭ তারিখ থেকে এমজেও আবহাওয়া চক্রটি ১ নম্বর দশায় অবস্থান করছে ও আগামী ২ দিনের মধ্যে এটি ২ নম্বর দশায় উপনীত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। এমজেও আবহাওয়া চক্রটি জুলাই মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত ৩ নম্বর দশায় থাকার কথা নির্দেশ করতেছে আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল। ফলে জুলাই মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত প্রতিদিন বৃষ্টি হবে দেশ-ব্যাপী। বিশেষ করে ভারতের আসাম রাজ্যের ব্রক্ষমুপত্র নদীর অববাহিকায় ও বিহার ও পশ্চিম বঙ্গের গঙ্গানদীর অববাহিকায়। এই কারণে জুলাই মাসের ৩ তারিখের পর থেকে তিস্তা, ব্রক্ষমপুত্র নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে ও জুলাই মাসের ৫ তারিখের পর থেকে যমুনা নদীর পানি অনেক স্থানে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে বতিস্তা, ব্রক্ষমপুত্র ও যমুনা নদীর উপকূলবর্তী জেলাগুলোর অনেক জেলা বন্যা কবলিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।

আপনাদের সুবিধার্থে "মাতৃভাষা বাংলায় আবহাওয়া বিজ্ঞান চর্চা: পর্ব ৭" আবারও তুলে দিলাম নিচে:
==============================================================

মাতৃভাষা বাংলায় আবহাওয়া বিজ্ঞান চর্চা: পর্ব ৭ (মেডেন-জুলিয়ান স্পন্দন বা সংক্ষেপে এমজেও চক্র এর মাধ্যমে অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টির চক্র ব্যাখ্যা)

বাংলাদেশে বর্ষাকালে বৃষ্টিপাত পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, বেশ কিছুদিন দেশব্যাপী নিয়মিত বৃষ্টির পরে এক থেকে তিন সপ্তাহ প্রায় বৃষ্টিহীন থাকে। এ অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টির চক্রটা আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করেন এমজেও নামে একপ্রকার আবহাওয়া চক্রের মাধ্যমে (MJO is an eastward moving disturbance of clouds, rainfall, winds, and pressure that traverses the planet in the tropics and returns to its initial starting point in 30 to 60 days, on average.)। আবহাওয়া চক্রটি আবিষ্কার করেন রোনাল্ড মেডেন ও পাউল জুলিয়ান নামে দুজন বিজ্ঞানী, ১৯৭০ সালে। আবহাওয়া চক্রটি বিষুবীয় অঞ্চলের সমুদ্র ও তত্সংলগ্ন আকাশের মধ্যে একটি মিথস্ক্রিয়া।



এমজেও আবহাওয়া চক্রটিকে প্রথমত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়: সক্রিয় বাষ্পীভবন দশা ও নিষ্ক্রিয় বাষ্পীভবন দশা। শীতকালে সকালবেলা পুকুরের পানির তাপমাত্রা পুকুরের পানির উপরের বাতাসের তাপমাত্রা থেকে বেশি থাকার কারণে পুকুরের পানি থেকে ধোঁয়া (বাষ্প) উঠতে দেখা যায়। ঠিক একই কারণে শীতকালে নিঃশ্বাস ছাড়লে মুখ থেকে বের হওয়া আর্দ্র গরম বাতাস ঠাণ্ডা বাতাসের সংস্পর্শে এলে ধোঁয়ার কুণ্ডলির রূপ নেয়। এ ধোঁয়াকে আমরা মানুষসৃষ্ট মেঘও বলতে পারি। ঠিক একই প্রক্রিয়ার সমুদ্রপৃষ্ঠের গরম পানি বাষ্পায়িত হয়ে আকাশে উড়ে যায়। পদার্থবিজ্ঞান বা ভূগোল বিষয়ে পড়েছি, বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তরে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে উঠতে থাকলে বায়ুর চাপ কমতে থাকার কারণে বাতাসের তাপমাত্রাও কমতে থাকে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাষ্পায়িত হয়ে আকাশে উড়ে যাওয়া জলীয়বাষ্পের তাপমাত্রাও কমতে থাকে এবং একসময় ওই জলীয়বাষ্পের কণাগুলো ঘনীভূত হয়ে মেঘের সৃষ্টি হয়। এমজেও আবহাওয়া চক্রটির দশা দুটিকে যথাক্রমে অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টি বলা হয়। কারণ সক্রিয় বাষ্পীভবন দশা যখন সমুদ্রের কোনো স্থানে অবস্থান করে তখন ওই স্থানের সমুদ্রের পানি বেশি পরিমাণে বাষ্পায়িত হতে থাকে। ফলে বেশি মেঘের সৃষ্টি হয় এবং বেশি বৃষ্টিপাত ঘটায়। নিষ্ক্রিয় বাষ্পীভবন দশায় বিপরীত ঘটনা ঘটে।



এমজেও আবহাওয়া চক্রটিকে সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয় বাষ্পীভবনের ওপর ভিত্তি করে আটটি দশায় ভাগ করা হয়। এমজেও যখন ২ ও ৩ নম্বর দশায় (ফেস) থাকে, তখন উত্তর ও উত্তর-পূর্ব ভারত মহাসাগরের পানিতে প্রচণ্ড সক্রিয় বাষ্পীভবন হয়ে থাকে। ফলে আকাশ ভর্তি থাকে মেঘে। গ্রীষ্মকালে এমজেওর অবস্থান কিছুটা উত্তর দিকে সরে যায়। ফলে এমজেও যখন ২ ও ৩ নম্বর দশায় (ফেস) থাকে, তখন বাংলাদেশ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে ভারি বৃষ্টি হয়ে থাকে। জুন মাসের ২১ তারিখের পর থেকে এমজেও ১ নম্বর দশায় রয়েছে এবং জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে ২ নম্বর দশায় প্রবেশ করেতে পারে। জুলাই মাসের ৭ তারিখের পরে এমজেও ৩ নম্বর দশায় প্রবেশ করতে পারে।জুলাই মাসের ১০ তারিখের পরে যখন এমজেও ৪ নম্বর দশায় প্রবেশ করবে তখন বাংলাদেশের ওপর বৃষ্টিপাতের সাময়িক বিরতি দেখা যাবে। দেশব্যাপী দীর্ঘস্থায়ী (সপ্তাহের উপরে) বৃষ্টিপাত অবস্থা বিরাজ করবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত এমজেও আবহাওয়া চক্রটি আবারো ২ ও ৩ নম্বর দশায় ফিরে আসে।

প্রথম চিত্রে লাল ও নীল লাইনটি কালো বৃত্তের পরিধির ভিতেরে অবস্থান করলে এমজেও আবহাওয়া চক্রটিকে অপেক্ষাকৃত দুর্বল বলে গণ্য করা হয়। পক্ষান্তরে লাল ও নীল লাইনটি কালো বৃত্তের পরিধির বাহিরে যত দূরে অবস্থান করবে এমজেও আবহাওয়া চক্রটিকে তত শক্তিশালী বলে গণ্য করা হয়। বর্ষা মৌসুমে লাল ও নীল লাইনটি যখন বৃত্তের পরিধির বাহিরে ১, ২ ও ৪ নম্বর দশায় (ফেজ) অবস্থান করে তখন বাংলাদেশ ও ভারতে ভারি বৃষ্টিপাত হয় ১ থেকে ২ সপ্তাহ ধরে।

আবহাওয়া ও জলবায়ু বিজ্ঞানীরা এমজেও আবহাওয়া চক্রটির অবস্থান দেখে কোনো স্থানের দৈনন্দিন ও সাপ্তাহিক আবহাওয়ার পূর্বাভাস করে থাকেন। পক্ষান্তরে এল-নিনো ও লা-নিনার অবস্থা দেখে কোনো স্থানের মাসিক বা মৌসুমি আবহাওয়ার পূর্বাভাস করেন। ভারত মহাসাগরের ওপর এমজেও আবহাওয়া চক্রটির সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয় অবস্থান দেখে বাংলাদেশের বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস করা সম্ভব পাঁচ-সাতদিন আগে। একইভাবে এল-নিনো ও লা-নিনার অবস্থা দেখে মৌসুমি বা উপমৌসুমি আবহাওয়ার পূর্বাভাস করা সম্ভব। পরবর্তী পর্বে এল-নিনো ও লা-নিনা চক্র সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করবো।



মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০২

সাসুম বলেছেন: সুন্দর এক্সপ্লেনেশান। পলাশ ভাই-

আমাদের দেশে যেহেতু এখনো ফাইন কোন সিস্টেম গড়ে উঠে নাই ওয়েদার ফোরকাস্টিং এর ( ইন্ডিয়াতে একটা স্টার্টাপ ওয়েদার ফোরকাস্টিং নিয়ে বেশ ভাল কাজ করছে )

সো, আমাদের পক্ষে কি সম্ভব এমজেও বা এল নিনো ও লা নিনার উপর ভিত্তি করে এলাকা ভিত্তিক ওয়েদার ফোরকাস্ট করা বেশ আগে থেকেই? তাহলে মাঝে মাঝে বোরো সহ মৌসুমী ফসল এর বেশি ক্ষতি এড়ানো সম্ভব। কিংবা এমন কোন কিছু করা পসিবল কিনা, প্রাইভেট বা অন্য কোন দেশের ওয়েদার স্যাটেলাইট থেকে ইনফো বা ডেটা ভাড়া নিয়ে হলেও কি এডভান্স ফোরকাস্ট পাওয়া পসিবল?? একটা বেশ ভাল বিজনেস স্টার্টাপ প্লাস সোশাল ইম্পাক্ট ফেলার মত স্কোপ আছে।

২| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অসম্ভব ধন্যবাদ পলাশ ভাই। জলবায়ু, আবহাওয়া ও পরিবেশ নিয়ে বাংলা ভাষায় আপনার এই লেখা লেখির উদ্যোগকে আমরা স্বাগাত জানাই। বাংলায় সহজ করে অনেক কিছু ব্যাখ্যার কারনে আমাদের বুঝতে সুবিধা হয়। আমার জানামতে ইতিপূর্বে এই ধরনের উদ্যোগ কেউ নিয়েছে বলে মনে হয় না।

একই সাথে আফসোস যে, আমাদের দেশে গুনীদের সম্মান হয় না। হলে, আপনাদের মত স্পেশালিস্টদের কাজে লাগিয়ে, সঠিক পুর্বাভাসের মাধ্যমে হাজার কৃষক ও মানুষকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হতো।

৩| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯

মাকার মাহিতা বলেছেন: নদী মাতৃক দেশ বাংলাদেশ। শুকনো মৌসুমে আপনি একটি বিষয় খেয়াল করলে দেখতে পাবেন, নদীর পুরো এলাকা জুড়েই ধুঁ ধুঁ বলিচর। সেই চিত্র দেখে বোঝা যায় স্বাভাবিকের চেয়ে হালকা বেশি বৃষ্টি হলেই নদ-নদী গুলোর পানি ধারন ক্ষমতা থাকবে না। সেই পরিস্থিতিতে যদি ওপারের পাহাড়ী ঢলের পানি অস্বাভাবিক হারে নদ-নদীতে প্রবেশ করে তবে তো ভাসমান প্লাবন হবেই, এটা সবার স্বৃকীত। আমার মতে যা করা দরকার:-

- নদী খনন করে নদীর নাব্যতা ফিরে আনা।
- নদীর দুপাশ কনক্রিট ঢালাই দিয়ে সীমানা নির্ধারন করে ছোট পরিসর করা।
- পুরো সিস্টেমটাকে উত্তর থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি সুপরিকল্পিত এজেন্ডা নিয়ে বাস্তবায়ন করা।
- ওপার থেকে অতিরিক্ত পানি ছেড়ে দিলেও যেন আমরা বন্যা পিড়িত হয়ে না পরি, সেই দিক বিবেচনা করে সকল এজেন্ডা বাস্তবায়ন।
- আষাড় মাসে বন্যা আর চৈত্রমাসে খরা এই পরিস্থিতিতে ওপারের ভূমিকা যেন কম থাকে তার একটি বিহিত করা।

সামনের দিনগুলোতে নদী অববাহিকা মানুষের জন্য সমবেদনা রইলো।

৪| ২৯ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই,কারো পৌষ মাস কারো বা সর্বনাশ।

বন্যার পূর্বাভাষের সাথে সাথেই কারো চোখে সর্ষেফুল দেখার শুরুর সাথে কপালে চিন্তার ভাজ পড়বে কিভাবে পার করবে বন্যাকালীন দূর্যোগের সময় ।

আবার কেউ কেউ বসে যাবে কত বড় বন্যা হবে বা হলে কি পরিমাণ উর্পাজন হবে । আর এসব ভাবতে ভাবতে তাদের কপালেও পড়বে চিন্তার ভাজ ।যদিও দুজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ ভিন্ন।

পোস্টে +++ সাথে সাথে ধন্যবাদ আপনাকে জনগুরুত্বপূর্ণ এ পোস্টের জন্য।

৫| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

অশনি সংকেত !!
মরার উপর খড়ার ঘা!!

৬| ২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ। বন্যা বাংলাদেশের একটা স্থায়ী সমস্যা। এটার স্থায়ী কোন সমাধান কি আছে?

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার পোস্ট আগে একবার পড়েছি। মন্তব্য করা হয়নি। এখন বর্তমান বন্যা সম্ভাব্যতা কতটুকু জানার আগ্রহ হচ্ছে। আর বর্তমানে কতটুকুই বা প্লাবিত হলো। কয়েকদিন ধরে বৃষ্টিপাত বন্ধ আছে। বিরতি দিয়েই বৃষ্টি শুরু হবে বলে মনে হচ্ছে কি বলেন পলাশ ভাই ?

২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সেলিম ভাই, এই বছর বৃষ্টিপাত মৌসুমের শুর থেকেই কিছুটা অস্বাভাবিক আচরণ করছে। এই পোষ্টে বর্নিত বন্যাটি হয় নি হবে-হবে করেও। এই সপ্তাহ থেকে আবারও বৃষ্টি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে এখন মনে হচ্ছে সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের পর থেকে বছরের নিয়মিত বন্যা হতে পারে। তবে এ বছর বড় মানের বন্যা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম দেখা যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.