নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সব সময় সুন্দর ■ www.facebook.com/niazuddin.sumon

নিয়াজ সুমন

ভালোলাগে ভ্রমন করতে। প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে ছবির ফ্রেমে নিজেকে আবদ্ধ করতে। অবসর কাটে সাহিত্যের আঙিনায় পদচারনা করে। ব্যস্তময় যান্ত্রিক জীবনের মাঝেও চেষ্টা করি নিজের অব্যক্ত কথামালা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।

নিয়াজ সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

⌂ ভ্রমণ » চাঁপাইনবাবগঞ্জ ■ চলুন ঘুরে আসি সুলতানি স্থাপত্যের রত্ন » ছোট সোনা মসজিদ (Choto Sona Mosque)

৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:১২


রাস্তার দু’পাশে যতদূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ। সারি বদ্ধ বড় বড় আম গাছের বাগান গুলো দেখছি আর অবাক হচ্ছি । দেশের সিংহভাগ আম এই অঞ্চল থেকে সারাদেশে যায়। ধান ক্ষেতের মাঝখানে ও পরিকল্পিত আমগাছ দাড়িয়ে আছে ক্ষেতের পাহারাদার হয়ে। সচরাচর অন্যকোথাও এমনটি চোখে পড়েনি। মাঝে মাঝে দেখা যায় হলুদ ক্ষেত, সেইখানেও আমগাছ। চলার পথে চোখে পড়লো কিছু কিছু সল্প পরিসরে লিচু বাগানও। আমের রাজ্যে লিচুও আছে তাহলে সঙ্গী হয়ে। এমন কোন জায়গা দেখলাম না যেখানে আমগাছ নেই। বাগানের পাশে রাখা আছে আমের কলমের লম্বা লম্বা চারা গাছ । শুধু লম্বা বললে ভুল হবে এক একটা চারা প্রায় দশ-পনেরো ফুট হবে। চারা গুলো এক জাযগা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে মিনি ট্রাক ব্যবহার করছে। আমি যখন রাজশাহী ভ্রমণ করতে যায় তখন আগস্টের মাঝামাঝি আমের সিজন বলতে প্রায় শেষের দিকে। গাছে গাছে আমের উপস্থিতি তেমন চোখে না পড়লেও ট্রাক, ভ্যানে করে বড় বড় টুকরিতে কিছু কিছু আম পরিবহন করতে দেখা গেছে।


খুব সরো রাস্তা । দুইটার বেশি গাড়ি যাওয়ার কোন উপায় নেই। মাঝে মাঝে মনে হয় এই বুঝি আমাদের বাস অন্যটার সাথে মুখোমুখি লেগে যাচ্ছে। এমন টান টান উদ্বেগের মধ্যে টানা তিন ঘন্টা বাস ভ্রমণ শেষে যখন নামলাম তখন ঘড়ির কাটা প্রায় দুইটা বাজে। মাথার উপর সূর্যিমামার প্রখর তাপদাহে জামা ভিজে একাকার। অথচ সকাল বেলা বাস স্টেশন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরুর সময় রাজশাহী শহরের আকাশ ছিলো মেঘময় বৃষ্টি হবে হবে এমন একটা ঘুমোট ভাব। আর এখন চাপাইয়ের আকাশে থেকে যেন ঝরে পরছে আগুনের ফুলকি।


বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম এই স্থাপত্য ছবিতে যেমন দেখেছি বাস্তবের সাথে মিলাতে গিয়ে অনেকখানি ব্যথিত হলাম। আমাদের টাকায় যে প্রত্নস্থানগুলো এসেছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ইতিহাসের অংশ হিসেবে তার মধ্যে এই মসজিদ একটি। অথচ এই প্রাচীন অর্পূব নির্দশন কত অযত্ন আর অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে যা প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর আদো জানে বলে মনে হয় না। নাম আর সংক্ষিপ্ত বিবরণ সংবলিত একটা সাইনর্বোড লাগিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাজ শেষ বলে মনে হয়েছে। রোদে পুড়ে পানিতে ভিজে ধুয়ে মুছে এমন সাদা হয়েছে নামটাও পড়ার কোন অবস্থা নাই।


● মসজিদের প্রধান ফটক থেকে সামনের আঙ্গিনা পশ্চিম থেকে পূর্বে ৪২ মিটার এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে ৪৩.৫ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত ●

মসজিদের চারপাশে বিদ্যমান সীমানাপ্রাচীর যে অংশসমূহ ভেঙ্গে গিয়েছে তা আর সংস্কার করা হয়নি। র্পুব পাশে অবস্থিত সমাধিগুলো খুব অযত্নে আর বেষ্টনী ব্যতিত রয়েছে। যেখানে দেখা গেল গরু, ছাগল আর কুকুরের অবাধ আনগোনা। প্রচলিত আছে যে মসজিদটির বাইরের সোনালি রঙের আস্তরণটিই একে সোনা মসজিদ নামে পরিচিত করে তোলে সেই সময় স্থানীয়দের কাছে। এখন সোনা মসজিদের সেই সোনা ঝরা আবহটা নেই বললেই চলে। যতদুর চোখ যায় শুধু চোপ চোপ কালো শ্যাওলার আস্তরন পুরা মসজিদে ছেয়ে গেছে। মসজিদের ভিতরে দেয়াল কসে আস্তর উঠে যাওয়ার উপক্রম। জরার্জীণ অবস্থায় আছে বিদ্যমান আসবাবপত্রগুলো। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় মসজিদের ভিতরে কিংবা বাহিরে কখনও রঙ কিংবা সংষ্কারমূলক কোন কাজ কোন আমলে করা হযনি।


● মসজিদের প্রধান ফটকের পশ্চিম দিকের দেয়াল ভেঙ্গে যাওয়ার পর আর সংস্কার করা হয়নি ●

একদিকে প্রচন্ড গরম অন্যদিকে পেটের ক্ষুধা । আশে পাশে দুপুরের খাবার খাওয়ার মতো ভালো কোন হোটেল রেস্টুরেন্ট পেলাম না। অগত্যা হালকা নাস্তা করে ক্ষুধা নিবারণ করলাম। অনেক ঝক্কি ঝামেলার র্দীঘ পথ অতিক্রম করে দেশের শেষ সীমানায় এসে ভ্রমণপিপাসু মানুষ বিখ্যাত স্থাপনার নিকটে অনুন্নত বাজার আর ভালো কোন হোটেল রেস্টুরেন্ট না দেখে হতাশ হওয়া ছাড়া উপায় নেই। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রাচীন এই নির্দশন দেখতে যদিও প্রতিদিন শত শত দর্শনাথী আসে অথচ সংলগ্ন বাজারটা করুন অবস্থা দেখে খানিকটা অবাক হতে হয় ।


●মসজিদের পশ্চিম পার্শে বিশাল কবরস্থান যেখানে অনেক কবর ঠিক এই রকম করে পাকা করা হয়েছে সারি বদ্ধভাবে সেই সময়ে কিন্তু কোন সমাধিতে বিস্তারিত কোন বিবরণ নাই ●

মসজিদ সংলগ্ন বিশাল দিঘীর শীতল পানির স্পর্শে ঠান্ডা হয় ক্লান্ত শরীর । যদিও পরিকল্পিত সঠিক অবকাঠামোর অভাব আর দিঘীর পাড়ে গড়ে উঠা ব্যবসায়িক মনোভিত্তেতে কিছু ঝুপরি দোখানের আধিক্যে সেই সুন্দর অনেকটা হারিয়ে যেতে বসেছে।


মসজিদের র্পুব পাশে বেশ বড় বড় আমগাছের শীতল ছায়া ঘেরা আম বাগান আপনার দৃষ্টি কাটবে। মুনাফালোভী কিছু মানুষ ঐ বাগানটিও অবৈধ গাড়ি পার্কিং বানিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দায় ব্যস্ত রয়েছে। গাছের ছায়ায় মানুষ একটু শান্তির পরশ নিতে গেলেও অশুভ চক্রটি বাঁধা দেয় ভ্রমণ পিপাসুদের।


● পুরো কবরস্থানের সবগুলো কবর এমন পাকা ●

▪ এক নজরে এই ঐতিহাসিক স্থাপনাঃ
ছোট সোনামসজিদ ‘সুলতানি স্থাপত্যের রত্ন’ বলে আখ্যায়িত (Choto Sona Mosque)। এটি বাংলার রাজধানী গৌড়-লখনৌতির ফিরোজপুর কোয়াটার্স এর তাহখানা কমপ্লেক্স থেকে অর্ধ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে এবং কোতোয়ালী দরওয়াজা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। বিশাল এক দিঘির দক্ষিণপাড়ের পশ্চিম অংশ জুড়ে এর অবস্থান। মসজিদের কিছু দূর পশ্চিমে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিপ্তর কর্তৃক কয়েক বছর পূর্বে নির্মিত একটি আধুনিক দ্বিতল গেষ্ট হাউস রয়েছে। গেষ্ট হাউস ও মসজিদের মধ্য দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে একটি আধুনিক রাস্তা চলে গেছে। মনে হয় রাস্তাটি পুরনো আমলের এবং একসময় এটি কোতোয়ালী দরওয়াজা হয়ে দক্ষিণের শহরতলীর সঙ্গে গৌড়-লখনৌতির মূল শহরের সংযোগ স্থাপন করেছিল।


● গ্রানাইটে পাথরের টালির একটি চিত্র। সর্ম্পূণ মসজিদ এমন টালি দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে ●

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার ছোট সোনা মসজিদ অবস্থিত। এই মসজিদ মুসলিম আমলের স্থাপত্য শিল্পের এক অপূর্ব নিদর্শন। প্রধান প্রবেশ পথের উপরিভাগে স্থাপিত একটি শিলালিপি অনুযায়ী ১৪৯৩ থেকে ১৫১৯ সালের মধ্যে সুলতান হুসাইন শাহর শাসনকালে জনৈক মজলিস-ই-মাজালিস মনসুর ওয়ালী মুহম্মদ বিন আলী কর্তৃক মসজিদটি নির্মিত হয়। মসজিদের শিলালিপির বামদিকের উপর ও নিচের কোণ ভেঙ্গে যাওয়ায় মসজিদের নির্মাণ সাল পাওয়া যায়নি। তবে এতে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ এর নামের উল্লেখ থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, মসজিদটি তার রাজত্বকালের (১৪৯৩-১৫১৯) কোন এক সময় নির্মিত। মজজিদটির বাইরের দেয়ালে পাথরের কারুকার্য রয়েছে। বাংলাদেশের প্রস্তর শিল্পের অনন্য নিদর্শন এই মসজিদটি। প্রচলিত আছে, একসময় মসজিদের গম্বুজগুলো সোনা দিয়ে মোড়ানো ছিল এবং সে কারণেই মসজিদটি সোনা মসজিদ হিসাবে পরিচিতি পায়। আর বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাছে ভারতে আয়তনে বড় আরেকটি সোনা মসজিদ থাকায় এই মসজিদটি সকলের কাছে ছোট সোনা মসজিদ নামে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠে। মসজিদের সামনের আঙ্গিনা পশ্চিম থেকে পূর্বে ৪২ মিটার এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে ৪৩.৫ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।


● মসজিদের গম্ভুজের ভিতরের দৃশ্য ●

সোনা মসজিদে গ্রানাইটের টালি ব্যবহৃত হয়েছে। সুলতানি স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত ছোট সোনা মসজিদে ইটের তৈরি ১২ টি গম্বুজ রয়েছে। আর মসজিদের চারপাশের দেওয়াল প্রায় ৬ ফূট চওড়া এবং ভেতর ও বাহিরে পাথরের টালি দিয়ে আবৃত। মসজিদের চার কোনায় ৪ টি আটকোনা মিনার রয়েছে। ছোট সোনা মসজিদের পূর্বে ৫ টি এবং দক্ষিণ ও উত্তর দিকে ৩ টি করে ৬ টি খিলান প্রবেশ পথ রয়েছে। পূর্ব দিকের প্রবেশ পথের সোজাসুজি পশ্চিম দিকের দেয়ালে নকশা খচিত ৫ টি মিহরাব আছে।

ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব প্রায় ৩০২ কিলোমিটার আর রাজশাহী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার কোতোয়ালী গেইট থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার এবং তাহখানা কমপ্লেক্স থেকে আধা কিলোমিটার দূরে ছোট সোনা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদের উত্তর পাশে রয়েছে বিশাল এক দিঘী। মসজিদের পশ্চিম দিকে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিপ্তর কতৃক নির্মিত একটি আধুনিক গেষ্ট হাউস রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ঐতিহাসিক ছোট সোনা মসজিদটি তত্ত্বাবধান করছে।


▪ কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিভিন্ন ভাবে যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যেতে চাইলে রাজশাহী হয়ে কিংবা সরাসরি চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়া যায়। তবে ঢাকা থেকে ট্রেন কিংবা বিমানে করে যেতে চাইলে আপনাকে আগে রাজশাহী এসে তারপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ এতে হবে। মডার্ন, হানিফ এবং শ্যামলী পরিবহনের বাসে রাজশাহী হয়ে সহজে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়া যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর থেকে সিএনজি, অটোরিক্সা বা বাসে করে সরাসরি ছোট সোনা মসজিদে যেতে পারবেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রায় ৩৫ কি.মি.। বাস অথবা সিএনজি-তে যাওয়া যায়। প্রায় ৪৫ মি. থেকে ১ ঘন্টা সময় লাগে।


▪ ঢাকা থেকে রাজশাহী হয়ে সোনা মসজিদ
রাজধানী ঢাকা শহর থেকে সড়ক, রেল এবং আকাশ পথে রাজশাহী যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকার গাবতলী, কল্যাণপুর থেকে গ্রীন লাইন এবং দেশ ট্রাভেলসের এসি বাস ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা ভাড়ায় রাজশাহীর উদ্দেশ্যে যাতায়াত করে। আর শ্যমলি, হানিফ, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, বাবলু এন্টারপ্রাইজ প্রভৃতি নন-এসি বাস ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ভাড়ায় চলাচল করে।
ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশান থেকে সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ও পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেন রাজশাহীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসব ট্রেনে শ্রেনীভেদে ভাড়া শোভন চেয়ার ৩৫০, স্নিগ্ধা ৬০৪, এসি সিট ৭২৫ এবং এসি বার্থ ১০৮১ টাকা।

আকাশ পথে রাজশাহীতে যেতে চাইলে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এবং ইউনাইটেড এয়ারের বিমানে ৩৫০০ থেকে ৪৫০০ টাকায় ভ্রমণ করতে পারবেন।
রাজশাহী থেকে লোকাল বাসে চড়ে ৭০ টাকা ভাড়ায় কানসাট এসে, সেখান থেকে ১০ টাকা অটো ভাড়ায় ছোট সোনা মসজিদে পৌঁছাতে পারবেন।


▪ কোথায় খাবেন
ছোট সোনা মসজিদের আশেপাশে খাবারের তেমন কোন ব্যবস্থা নেই। তবে চাপাইনবাবগঞ্জে খাবারের জন্য বেশ কিছু বিভিন্ন মানের হোটেল/রেস্টুরেন্ট পাবেন। তবে শিবগঞ্জের আদি চমচম খেতে ভুল করবেন না।


● মসজিদে ঢুকার নান্দনিক কারুকার্যময় প্রধান ফটক ●

▪ কোথায় থাকবেন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শহরে রাতে থাকার জন্য বেশকিছু হোটেল আছে। শহরেই আছে থ্রি স্টার মানের স্কাই ভিউ ইন (+88 01955 66 88 99)। এছাড়া কম খরচে থাকার জন্যে উল্লেখযোগ্য হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল রোজ (01761-855471), লাল বোডিং (01718-279841), হোটেল আল নাহিদ (01713-376902), হোটেল স্বপ্নপুরী (01711-416041), নবাবগঞ্জ বোডিং (01715-167646), হোটেল রংধনু (01712-339687) ইত্যাদি।



দেশের সাত জন বীরশ্রেষ্ঠ শহিদের একজন শহিদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ও সাথে বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর নাজমুল হকের সামাধি মসজিদ প্রাঙ্গনে।


● ছোট সোনামসজিদ এর ছবি সংবলিত হারিয়ে যাওয়া বিশ টাকার নোট ●



রাজশাহী ভ্রমণের অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

এশিয়ার বৃহত্তম কানসাট আম বাজার
দৃষ্টিনন্দন কারুকাজের প্রাচীন গোবিন্দ মন্দির
পতিসর রবীন্দ্র কুঠি বাড়ী
কবি গুরুর নাগর নদী
নাটোরের চলনবিল
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস (রাবি)

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টা দুইবার এসেছে।

৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫০

নিয়াজ সুমন বলেছেন: কম্পিউটার সমস্যা করছে মাউসের তাই। ধন্যবাদ রাজীব ভাই, ঠিক করে দিচ্ছি।

২| ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: ছবি সুন্দর হয়েছে।

ছবির সুন্দর বর্ডার কিভাবে দিয়েছেন?
এ্যাপ না সফটওয়্যার এর মাধ্যমে, নামটা কি?

৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত ভাই, ACD see photo manager

৩| ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবির সাথে সাথে ক্যাপশান দিলে পোষ্টটি পড়তে আরো ভালো লাগতো।

অসাধু লোক সব স্থানে আছে।

৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১২

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ফাহিম ভাই, এখন দেখুন, আপনার প্রত্যাশা পূরণ করার চেষ্টা করেছি।

৪| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কম্পিউটার সমস্যা করছে মাউসের তাই। ধন্যবাদ রাজীব ভাই, ঠিক করে দিচ্ছি।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সাবধান থাকুন।

০২ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা। নিরাপদে থাকুন, সুস্থ থাকুন।

৫| ১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা, এখনো যাওয়ার সুযোগ হয়নি।

১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২২

নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনি যাননি শুনে একটু অবাক হলাম। এইটা কি করে সম্ভব??

৬| ১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দেশর কত যায়গাতেইতো যাই নি!! হিসাবের শেষ নাই।
রাজশাহী, নাটর ঐ দিকটাকে গেছি সেই ২০০০-২০০১ এর দিকে। এর পরে আর যাওয়ার সুযোগ হয় নাই।

১৭ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

নিয়াজ সুমন বলেছেন: সময় সুযোগ ইছ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় হয়ে উঠে না। আপনার ভ্রমণ পোস্ট দেখে আমি ভাবছি পুরো বাংলাদেশের সবকটি জেলা হয়তো আপনি টাচ করে পেলেছেন ইতোমধ্য। যাই হোক, আগামীতে অদেখা জায়গা দেখা যাতে শুভ হয় তার জন্য শুভ কামনা ।

৭| ১৭ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব হয়নি। সম্ভবতো ৪৮ বা ৫০টা হয়েছে। তার মধ্যে কিছু কিছুতে আবার দেখের সুযোগ হয়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.