নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা পুঃন প্রবর্তন করা হোক

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০১




জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হলো বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়। যার ক্যাম্পাস সারা দেশ জুড়েই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে, এবং এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯২ সালে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমেই মেধা যাচাই করে শিক্ষার্থী ভর্তি করে আসছিলো। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শেসনজট দূর করার জন্য ২০১৫ সালে ভর্তি পরীক্ষা রহিত করে শুধুমাত্র জিপিএর ভিত্তিতে অনার্স প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করে আসছে। এতে করে শেসনজট অনেকটা দূর হলেও মেধাবী ও উপযুক্ত শিক্ষার্থীগন ভর্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবার অনেকে ভর্তি হতে পারলেও পছন্দের ও কাঙ্খিত বিষয় পাচ্ছেনা।

এতে করে অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এভাবে ভর্তি পরীক্ষা ব্যতিত শুধুমাত্র জিপিএর ভিত্তিতে ভর্তি নিলে উচ্চ শিক্ষার প্রকৃত মান থাকেনা এবং সাধারন শিক্ষাবোর্ড এর অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে বঞ্চিত হয়। কেননা মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে জিপিএ ভালো করা সাধারন শিক্ষাবোর্ডের তুলনায় অনেকটাই সহজ। তাই এতে করে সাধারন শিক্ষাবোর্ডের অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করাচ্ছে, সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কেনো ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছেনা? এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে ও ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনেকটাই শেসনজট মুক্ত, তাই উচ্চ শিক্ষার সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে ও প্রকৃত মেধা যাচাইয়ের জন্য আবার যেনো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রবর্তন করা হয়।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বেশি দেখা যাচ্ছে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

আখেনাটেন বলেছেন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি অারো সুনজর দেওয়া দরকার। মাঝে মাঝেই পত্রিকাতে অান্দোলন দেখি। এগুলো কীসের?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: এগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ভুল সিদ্ধান্তর বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়। যেমন শেসনজট,প্রশ্নপত্র ফাঁস,পরীক্ষার সময় কমানো,ঠীক সময়ে রেজাল্ট না দেওয়াসহ বিবিধ। ধন্যবাদ জনাব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.