নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবহেলায় ভেসে যাচ্ছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৭




মহান জাতীয় স্মৃতিসৌধ জাতির বীর সন্তানদের সমাধি স্থল এবং তাদের স্মৃতির একমাত্র দৃশ্যমান মাধ্যম। কিন্তু প্রশ্ন হলো আমরা কতটুকু রক্ষনাবেক্ষন করতে পারি জাতীর এই বীর সন্তানদের স্মৃতিসৌধকে? অনেকেই দায়িত্বে আছেন এটি দেখার জন্য। প্রশ্ন হলো আসলেই কি এরা সঠিকভাবে স্মৃতিসৌধ কে দেখভাল করতেছে? স্মৃতিসৌধের ভিতরে ঢুকলে দেখা যায় বীর সন্তানদের কবরের উপর উঠে অনেকে সেলফি তুলছে। এটি কী জাতীর বীর সন্তানদের অপমান করা হয়না? দেশের জন্য যারা প্রান দিলো তাদের কবরের উপর উঠে আমি ছবি তুললাম! বিষয়টি একবার ভাবুনতো,এটি কতোখানী কলঙ্কজনক। এ দ্বারা তো মহান মুক্তিযুদ্ধ কে অবমাননা করা হয়। আবার জাতীয় স্মৃতিসৌধের দক্ষিন দিকের দেয়ালের পাশে দিনে দুপুরে প্রস্রাব করে একাকার করে দেওয়া হয়। ঐ স্থানটি দেখলে মনে হয় স্মৃতিসৌধ এখন যেনো প্রস্রাবাগার। অথচ স্মৃতিসৌধ প্রশাসন নির্বাক? কেনো এই গাফিলতি? প্রমানটি আমি নিচের ছবিতে তুলে ধরেছি। ছবিতে দেখুন একটি লোক স্মৃতিসৌধের পাশে প্রস্রাব করতেছে। ছবিটি গত মঙ্গলবার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে তোলা। ছবিটি তোলার সময় ঐ লোকটি আমাকে হুমকি দেয়,আমি পাল্টা হুমকি দিয়ে আমার পরিচয় তুলে ধরি। পরে লোকটি ভুল স্বীকার করে চলে যায়। এরপর আমি স্মৃতিসৌধ প্রশাসনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করি। কিন্তু ব্যর্থ হই,কারন সন্ধা হওয়ার কারনে স্মৃতিসৌধের সবকটি গেইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। মুলত এহেন কর্মকান্ড দ্বারা যেমন জাতীর বীর সন্তানদের অপমান করা হয়,ঠিক তেমনি স্মৃতিসৌধের পরিবেশও নষ্ট হয়। তাই এক্ষেত্রে সরকার তথা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপ জরুরি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোনরকম অবমাননা নয়।

কর্তৃপক্ষের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন।

সুন্দর বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১২

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: জ্বী ঠিক বলেছেন। আপনাকেও ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ২৬শে মার্চ আর ১৬ই ডিসেম্বর এখানে খুব দেখভাল হয়।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৪

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: হ্যা তা ঠিক। কিন্তু শুধু এই দুইদিন দেখভাল করলে তো আর হবেনা। বারোমাস দেখভাল করতে হবে। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: অবশ্যই ভালভাবে রক্ষনাবেক্ষন করতে হবে।
,,,,
ছবিটি তোলার সময় ঐ লোকটি আমাকে হুমকি দেয়,আমি পাল্টা হুমকি দিয়ে আমার পরিচয় তুলে ধরি। পরে লোকটি ভুল স্বীকার করে চলে যায়।

কি পরিচয় তুলে ধরেছেন গাজি সাহেব?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৭

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: বাংলাদেশের ছোটখাটো একটি সংবাদপত্রের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে আমার আইডি কার্ড দেখিয়ে আমার পরিচয় তুলে ধরি। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: গতবছর গিয়েছিলাম সেখানে। বাইরের পরিবেশ জঘন্য। তবে ভিতরটা বেশ পরিষ্কার-পরিছন্নই ছিল। তবে আমি কোনো এক রাষ্ট্রপ্রধান সফরের পরদিন সেখানে গিয়েছিলাম। সেজন্য হয়তবা পরিবেশ ভালো ছিল।

সরকারের এই সব জায়গার প্রতি স্পেশাল দৃষ্টি দেওয়া দরকার।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২০

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: ভিতরের পরিবেশ সবসময়ের জন্যই ভালো থাকে। আর বাহিরেরনপরিবেশ জঘন্য। তবে ভিতরে শহীদদের কবরের উপর উঠে অনেকে ছবি তুলে। যেটা খুব কস্টদায়ক। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.