নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ দূরত্ব -নুরুন নাহার লিলিয়ান

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪



এতো রাতে ফেসবুক মেসেঞ্জারে কল! তাও শিথিলের বন্ধু রাজিব ভাইয়ের! প্রকৃতি একটু অবাক হল!
প্রথমে একবার কলটা এসে কেটে গেল।তারপর আবারও মেসেঞ্জারে কলটা এল।
শিথিলের মোবাইলের পাশেই প্রকৃতির মোবাইল চার্জে ছিল। প্রকৃতি দৌড়ে এল। তারপরে মোবাইলের মেসেঞ্জারে আসা কলটা ধরতে গিয়েও থেমে গেল।
তখন রাত পৌনে এগারোটা। এতো রাতে শিথিলের বন্ধু রাজিবের কল। সেটাও প্রকৃতির মোবাইলে!
প্রকৃতি থেমে গিয়ে শিথিলকে জিজ্ঞেস করল," কলটা কি ধরবো। "
শিথিল একটু দেখে নিয়ে বলল, " ধরো না। মনেহয় ওর ছোট মেয়েটা ভুল করে কল দিয়ে ফেলেছে। "
প্রকৃতি বলল," সেটাই হবে । রাজিব ভাইয়া কেন আমাকে কল দিবে! তাও আবার ফেসবুক মেসেঞ্জারে! "
শিথিল স্বভাব সুলভ ভঙ্গিতে বলল," সেটাই। বাদ দাও। ঘুমাতে এসো।"
তারপর বেশ কিছুদিন নিত্য প্রয়োজন আর সময়ের স্রোতে কেটে যায় জীবন। শিথিল আর রাজিব বিশ্ব বিদ্যালয়ের বন্ধু।মানুষের জীবনের বিভিন্ন সময়ে নানা রকম বন্ধু হয়। একেক সময়ে একেক প্রয়োজনে বন্ধুত্ব যেমন হয় তেমনি কোন না কোন প্রয়োজনেই হারিয়ে যায়।
শিথিল ও রাজিব ভিন্ন ডিপার্টমেন্টের, ভিন্ন রাজনৈতিক দর্শন, ভিন্ন রকম নীতি বোধ, আদর্শ হলেও কিভাবে যেন একটা সম্পর্ক টিকে আছে।
হয়তো সেই সময়ের সাথে সাথে টিকে যাওয়া সম্পর্কটায় আছে মায়া, মমতা আর ভালোবাসা।দিন শেষে সবাই মানুষ তো!
ছাত্র জীবনেই রাজিব ক্লাসমেট নীরাকে ভালোবেসে গোপনে বিয়েও করে ফেলে। ফ্রেন্ড সার্কেলে মুটামুটি সবাই জানতো।
পাশ করার পর মেয়েটি একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় জয়েন করে। রাজিব একটা বিশ্ব বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করে। সময় ব্যস্ততার সাথে পাল্লা দেয়। নীরা চাপ দিতে থাকে বিয়ের পারিবারিক স্বীকৃতি আদায়ে। কিন্তু রাজিব কেমন একটা রহস্যময় দ্বন্দ্বে ভুগতে থাকে।
একটু প্রতিষ্ঠিত হলে গোপনে করা বিয়ের গল্পটা পরিবারের সবাইকে জানাবে। তারপরে তাকে সামাজিক আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঘরে তুলে আনবে।নীরাকে অপেক্ষা করতে বলে।
কিন্তু সময় আর সুযোগ বড্ড বিবেকহীন। সব সময় একই রকম রূপ নেয় না। নীরা ও রাজিব দু'জনেই প্রতিষ্ঠিত হওয়ার যুদ্ধে জড়াতে গিয়ে কখন যেন নিজেদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে ফেলে।
রাজিব যে বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ায় সেখানেই এডমিশন অফিসার ঈশিতার সাথে একটা সম্পর্ক তৈরি হয়। প্রথম দিকে সম্পর্কটা কাজের সূত্রে হলেও পরে সেটা গভীর প্রেমে জড়ায়।
মানুষের মন বড়ই বিচিত্র। ঈশিতার প্রয়োজন অবলম্বন আর রাজিবের দরকার টাকা, সুন্দরি নারী আর প্রতিষ্ঠা। নীরা শিক্ষিত চাকুরিজীবী হলেও পারিবারিক অবস্থা ভাল না। আর দেখতেও ঈশিতার মতো সুন্দর না।
কাজের সূত্রের সম্পর্কটা হিসেব করতে করতে রাজিব ঈশিতার সাথেই শেষ পর্যন্ত জড়িয়ে যায়।
কিন্তু নীরার সাথের গোপন বিয়ের গল্পটা বাস্তবিক হিসাব নিকাশের জন্য জমা থেকে যায়! রাজিব ইচ্ছে করেই নীরাকে এড়িয়ে থাকতে শুরু করে।

গোপন বিয়েটা গোপনেই থেকে গেল! একটা গভীর গোপন রোগ হয়ে!
নীরা কোন কিছুতেই মানতে পারে না। অনেকটা জোর করেই গোপনেই নীরাকে ডিভোর্সটা দিয়ে ঈশিতাকে বিয়ে করে ফেলে।
ঈশিতার ও একটা বিয়ে হয়েছিল। সে ঘরে একটা ছেলেও আছে। রাজিব বেশ উচ্চাকাঙ্খী ছেলে। ঈশিতা ধনী পরিবারের মেয়ে। তাঁর ছেলে আর আগের বিয়েটা মানতে পারলেই হিসেবটা ঠিকঠাক হয়ে যায় ।

ঈশিতার এই একটা ঘটনা কোন রকমে ম্যানেজ করে চলতে পারলে জীবনটা বেশ ভালই কেটে যাবে।
স্বার্থ আর সম্পর্ক এই দুই বিষয়ে সবাই বড্ড একরোখা।
ঈশিতা ও রাজিবের পুরোনো দু'টো গল্পকে আড়ালে রেখে তাঁরা দু'জনে নতুন করে সংসারের গল্প লিখতে শুরু করে।
তাঁদের এই সংসারে ফুটফুটে একটি কন্যা সন্তান ও হয়। কিন্তু সুন্দরি নারী আর টাকার প্রতি গোপন লিপ্সা রাজিবের থেকেই যায়। বন্ধু মহলে আড়ালে সবাই বলাবলি করলেও মানবিক আর সামাজিক বিচারে যে যার প্রয়োজনেই এই পৃথিবীতে চলে। কে কাকে শোধরাবে। মানুষ যদি নিজে ঠিক না হয়।
কার জীবনের গল্প নিয়ে কে ভাবে। রাজিবের এই কুঅভ্যাসের বিষয়টা শিথিল জানতো তাই হয়তো প্রকৃতিকে মোবাইলটা ধরতে না করেছে।
কিছুদিন পরের ঘটনা। সারা বাংলাদেশে ডেঙ্গুর আর্বিভাব হল। ঘরে ঘরে জ্বর। প্রায় এক সপ্তাহ শিথিল কাজের সূত্রে গেলো সিঙ্গাপুর।
প্রকৃতি কাজের খালা ও আত্মীয়কে নিয়ে বাসায়। প্রকৃতির ও একা বাসায় ভীষণ রকম জ্বর।
ঠিক মধ্য রাতে একটা মেসেজ আসে রাজিবের আইডি থেকে, " ভাবি কেমন আছেন? কী করছেন? আমার ওয়াইফের অনেক জ্বর "
প্রকৃতির জ্বরের ঘোরে মেসেজটা দেখে আবারও হতবাক হয়। তাহলে সেদিন রাজিবের মেয়ে নয় সে নিজেই এতো রাতে কল দিয়েছিল। বিষয়টা ঠিক স্বাভাবিক আচরণ মনেহচ্ছে না। একদিকে জ্বরের ঘোর অন্যদিকে কিছুটা দ্বন্দ্ব থাকায় কোন রিপ্লাই দেয় না।
সে মনে মনে রাজিবের অস্বাভাবিক আচরণ গুলো মনে করতে থাকে। কেননা তাঁর স্বেচ্ছাচারী চরিত্রহীন পুরুষদের মতো !
শিথিল ফিরে আসার পর রাজিব তাঁর বাসায় দাওয়াত দেয়।

বাসায় প্রবেশ করা মাত্রই অনেকটা জবাবদিহিতা কিংবা অধিকারের স্টাইলেই প্রকৃতিকে জিজ্ঞেস করে, " আরে ভাবি আপনি পাত্তা দেন না ক্যান! খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না । আপনাকে কতো বার কল দিলাম। মেসেঞ্জারে মেসেজ দিলাম। "
প্রকৃতি ভদ্রতা করে বলে, " আসলে রাতে বেলা মেসেঞ্জারের কল বা মেসেজ রিপ্লাই করিনা। "
রাজিব চোখে মুখে কেমন একটা ইঙ্গিত নিয়ে বলল," আপন ভাবেন না নাকি! আমরা আপনই!"
প্রকৃতি অপ্রস্তুত হলেও বিষয়টা হেসে উড়িয়ে দেয়। রান্নাঘরে ঈশিতাকে খুব সুন্দর করে দু'টো ঘটনা খুলে বলে।ইশিতা কে বুঝিয়ে বলে তাকে যেন ভুল না বুঝে । পুরো বিষয়টা পজিটিভলি নেয়। কিন্তু ঈশিতা মুখে মুখে পজিটিভ আচরণ দেখালে ও আসলে সে তাঁর স্বামীর বিষয়টিকে সহজ ভাবে নেয় না । বরং উল্টা প্রকৃতিকে সংকীর্ণ বুঝাতে নানা রকম কথা শোনায়! প্রকৃতি বুঝে নেয় নেগেটিভ মানুষকে যতই বোঝান হোক সে সেই বিষয় নেগেটিভলি নিবে।
এরমধ্যে বেশ কয়েকবার কয়েকটা পারিবারিক অনুষ্ঠানে
রাজিব ঈশিতা দম্পতির সাথে এক সাথে যাওয়া হয়েছে। প্রকৃতির ও ঈশিতার সাথে একটা সাধারন বন্ধুত্ব হয়ে যায় ।সেই অধিকারেই সেদিন ঘটনা গুলো বলে ।কিন্তু ঈশিতা উল্টো তাকেই ভুল বুঝে । তাই প্রকৃতি সিদ্ধান্ত নেয় এই পরিবারের সাথে দূরত্ব মেনে চলবে আর শিথিলের কাছে সব বলে দিবে। পুরনো পারিবারিক কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান গুলোতে প্রকৃতি একটু সাজগোজ করেছিল। রাজিব পাশে বউ ঈশিতা থাকা সত্তেও একটু অন্য রকম দৃষ্টি নিয়ে প্রকৃতিকে দেখছিল।

মেয়েদের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ও চোখ সিসি ক্যামেরার মতোই। প্রকৃতি বিষয়টা লক্ষ্য করেছে কিন্তু শিথিলকে জানায়নি। কারন জানাতে গেলেই রাজিব ও শিথিলের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক নষ্ট হবে। এমনকি শত্রুতা ও শুরু হতে পারে।
এরপর থেকে রাজিব ঈশিতা কোন পারিবারিক অনুষ্ঠানে বা ঘুরতে ডাকলেও প্রকৃতি কৌশলে এড়িয়ে যেতো।
তারপরও রাজিবের আন্তরিকতার চাপে পড়ে শিথিল জোর করে প্রকৃতিকেও নিয়ে যেতো।
রাজিবের আন্তরিকতার আড়ালে অন্য একটা ভয়ংকর স্বার্থ ও আছে। কেউ না বুঝলেও প্রকৃতি বুঝতে পারে।।
এদিকে ঈশিতার সাথে বন্ধুত্বের কারনে প্রকৃতি আবিষ্কার করে এই শহরের কতো রকম মুখোশ পড়া মিথ্যা মানুষ আছে।
রাজিবের মতোই তাঁর বউ ঈশিতাও ভীষণ রকম ভোগবাদী, সুযোগ সন্ধানী আর লোভী নারী। দু'জনের হিসেবে বেশ ভালোই মানিয়েছে। প্রকৃতি সব কিছুই নিজের মধ্যে রাখে। এক জীবনে সব অনুভব কী মুখে বলা যায়! সব অনুভূতি কী ব্যাখ্যা করা যায়! শিথিলকেও কিছু জানায় না। কারন জানালে শিথিল ও ভুল বুঝতে পারে। বলতে পারে প্রকৃতি নিজেই নেগেটিভ মানসিকতার! অনেক আপন মানুষ ও অনেক সময় মনের ব্যথা অনুভব করতে পারে না।
কিন্তু মাঝে মধ্যে রাজিব যখন অতি আন্তরিকতা নিয়ে তাদের দাওয়াত বা এক সাথে কোথাও ঘুরতে যেতে বলে এটা প্রকৃতির সহ্যের সীমা অতিক্রম করে।
কারন এই দাওয়াতের আড়ালে রাজিবের কুদৃষ্টি তাঁকে সহ্য করতে হয়।
কোথাও কোন জায়গা বা রেঁস্তোরায় খেতে গেলে ঈশিতার পছন্দকে মুল্য দিতে হয়। ছোট ছোট অবিবেচনা আর অভদ্র আচরণ গুলো প্রকৃতির মনে বিতৃষ্ণা তৈরি করে।
কোন একদিন রাগের মাথায় শিথিলকে সব বলে ফেলে।কিন্তু শিথিল বিষয়টিকে সাধারণ ভাবে নিতে বলে। ততোটা সিরিয়াস হতে না করে।
দিন গুলো কর্ম ব্যস্ততায় ভালই চলছিল।
হঠাৎ এক ছুটির দিনের সন্ধ্যায় শিথিল প্রকৃতি এক সাথে বসে টিভি দেখছিল। একটা মেসেজ আসে শিথিলের মোবাইলে নেপালি ইকবাল নামের ফেক আইডি। যেখানে রাজিবের স্ত্রী ঈশিতার চরিত্র সম্পর্কে নেগেটিভ কথা এবং কিছু তথ্য দেওয়া হয়। যেন শিথিল ওদের সাথে না মিশে সে সম্পর্কে সচেতন করে।
প্রকৃতি একটু অবাক হয়! কে কার সাথে মিশে সেটাও গোপনে কেউ কেউ লক্ষ্য করে।
প্রকৃতি একটু আশ্চর্য হল। একটু ভয় ও কাজ করতে লাগল মনে। মানুষের গোপন কাল অধ্যায় জেনে গেলে শত্রুতা বেড়ে যায়।
শিথিলকে খুব সিরিয়াস ভাবে অনুরোধ , " এই বিষয়টা রাজিব ভাই কিংবা ঈশিতা ভাবিকে জানিও না। উনারা বিষয়টা পজিটিভলি নাও নিতে পারে। আমাদের চুপচাপ দূরত্ব মেনে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। "
শিথিল ও সিরিয়াস ভাবে মাথা নেড়ে বলল," তা তো অবশ্যই। এটা জানাতে উল্টো আমাদের দোষারোপ কিংবা আমাদের বিপদেও ফেলতে পারে।খুবই কম মানুষ নিজের নেগেটিভ দিক স্বীকার করে। আর এটা তো গোপন কাল অধ্যায়। যে পাঠিয়েছে ওদেরই খুব কাছের কেউ হবে। নয়তো এতো ডিটেইলস তথ্য দিয়েছে কিভাবে।"
শিথিল দেশের বাইরে গেলে প্রকৃতি বাসায় এক দুঃসম্পর্কের আত্মীয় ও কাজের খালাকে নিয়ে একাকি থাকে।এই বিষয়টাকে হাইলাইট করে প্রকৃতিকে জীবনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা রকম অযথা কৌতুহলী প্রশ্ন করতো। বিষয়টা প্রথম দিকে সাধারণ ভাবে হলেও একদিন প্রকৃতি শিথিলের সাথে খোলাখুলি আলোচনা করে।।শিথিল চুপচাপ প্রকৃতির যৌক্তিক কথা গুলো শোনে। কিন্তু কোন উত্তর দেয় না। বেশ কিছুক্ষণ নীরব
থাকে। তারপর সিরিয়াস ভঙ্গিতে বলে," নিজের কাজে মনোযোগ দাও। সমাজে এসব নিয়েই চলতে হয়। তবে সাবধান থাকতে হবে। "
বন্ধুর মতো জীবনে থাকলেই কেউ বন্ধু হয় না। বন্ধু বেশে ভয়াবহ লোভী ও হিংসুটে শত্রুও থাকে বন্ধুর আবরনে। জীবনে চলতে হলে সবার মন মানসিকতা ও জীবনবোধ বুঝে চলা উচিত।
মানুষ নিজের কুপ্রবৃত্তি চরিতার্থ ও অন্যের সুখ সহ্য করতে না পেরে অনেক রকম ক্ষতি করে থাকে।
তাই জীবন সম্পর্কে সচেতনতা সবারই খুব জরুরি।
এরপর প্রায় ছয় মাস। প্রকৃতি হঠাৎ অনুভব করল সেই বন্ধু দম্পতির ছাড়াও ওরা বেশ কর্মব্যস্ত সুন্দর জীবনযাপন করছে।
একটা সময়ে মনে হতো ওরা থাকলেই জীবন সুন্দর! আসলে তা নয়। ওরা ছাড়াও জীবন কর্মময় ও শান্তির।শিথিল ও আগের মতো রাজিবের সাতে মিশে না ।
বহুদিন কেটে যায় প্রকৃতি কোন এক স্নিগ্ধ সকালে
একটা প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস ছেড়ে আকাশের দিকে তাকায়।মিথ্যা সুখ আর সঙ্গের চেয়ে সৎ শান্তির জীবন যাপন অনেক বেশি শৈল্পিক আর তাৎপর্যময় হতে পারে! সেজন্য আপন অনুভুতি আর বোধকে গুরুত্ব দিতে হয় ।
#দূরত্ব
#নুরুন নাহার লিলিয়ান

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম। গল্পের মূল প্লট ভাল ছিল, কিন্তু পুরো লেখাটা আমার কাছে অনেকটা কোন ধারা বিবরণী'র মত মনে হয়েছে; একটু ভিন্নভাবে উপস্থাপন করলে সুখপাঠ্য হয়ে উঠবে বলে মনে করি।

ভালো থাকা হোক প্রতিদিন প্রতিক্ষণ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । সময় নিয়ে আবার সম্পাদনা করব ।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫

মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: দুর্জনদের সর্বদা এড়িয়ে চলতে হয়...

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০১

নীল আকাশ বলেছেন: কিছুটা তাড়াহুড়া করেছেন মনে হয় লেখার সময়!
রাজিব নামের চরিত্র এবং ঈষিতা এই সমাজে এখন বেশ সহজ লভ্য।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: হুম । অনেক ধন্যবাদ ।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৪

শায়মা বলেছেন: রাজীব আর ইশিতাকে যেন দেখতে পেলাম। এমন মানুষের জন্য টাইম নাই জীবনে। থাকুক তারা একশো হাত দূরে। অনেক ভালো থেকো আপুনিমনি... :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো সামুকে ভুলেই গেছেন।
হাজার বছর আপনার কোনো খোঁজ খবর নাই।
আমি খুবই রাগ করেছি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভুলি নাই । একটু ব্যস্ত ছিলাম । অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৪

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: সুন্দর সাবলীল উপস্হাপনা।
ভালো লাগলো।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৮

করুণাধারা বলেছেন: আগেই পড়েছি, ক্যানভাসে। এখন লাইক।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.