নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৯ (১) ও ৩৯ (২)(ক) এবং মানবাধিকার সনদ(UDHR) এর অনুচ্ছেদ-১৯ ও অনুচ্ছেদ-২৭ বিশেষভাবে উল্লেখপূর্বক; “অন্ধবিন্দু”- ব্লগ পাতাটির লেখককর্তৃক গৃহীত ও ব্যবহৃত একটি ছদ্মনাম মাত্র।

অন্ধবিন্দু

.

অন্ধবিন্দু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষগুলো অনেক

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০


উঠোন জুড়ে মানুষেরা অনেক
রোদ উঠেছে প্রখর
কেউ পুড়ছে সূর্যতাপে, কেউ দেখলো ধুলো
ত্বকের নিচে রইলো ঠাসা―রক্তের রঙ কালো।

ঝোপেঝাড়ে বাদ্যসহ গাঢ় স্বরের রণন,
হাত নেড়ে মূহূর্ত-তেই হয়ে গেলো মুঠো।
কাপঁন ধরে নম্রকোষে সামনে এলেন তিনি
এক ঘুষিতে টুঁ শব্দটি, শুকনো কণ্ঠে তাকায়!
মূঢ় ক’জন আনন্দে খুব দুঃখদায়ক কারও
কিছু আবার মোটামুটি দেখেশুনেই
এগোয়, কইবে লোকে নানান
ভেবে গুটিয়ে থাকে কেহ।

পিছন থেকে একরোখা গাছ
চিৎকারে কয় থামও।।
মিলেমিশে মতান্তরে বিবাদ ক্রমাগত
সুযোগ পেয়েই ফাঁদ বিঁধেছে
চিনতে তারে পারো ?
বাহির হতে দেখছ যারে, চোখ-নাক-মুখ আছে
কান্না পেলেও হাসছে এরা, হাসতে চেয়েও কাঁদে
কুমোর বেটার ইচ্ছেমতো, কেউ লেগেছে কাজে।
রূপ লাগিয়ে পরশু হাটে; ত- বিক্রি হয়ে যাবে!!
কেনও বাপু শুধোশুধি ফুসমন্তর সাধো।

উঠোন জুড়ে মাইট্টা পুতুল, ঘরের চালে ছায়া;
বলছে বহু-কথা। ওদের আলাপ তাজা তখোন—

ছায়া: মানুষগুলো ভীষণ একা
পুতুল: একলা থাকার মেলা ?
ছায়া: মানুষগুলো অনেক।
পুতুল: আবার মানুষের নাই দেখা!






১৯ কার্তিক ১৪২২
অন্ধবিন্দু | সামহোয়‍্যার ইন...ব্লগ
চিত্রটি অন্তর্জাল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

কিরমানী লিটন বলেছেন: পিছন থেকে একরোখা গাছ
চিৎকারে কয় থামও।।
মিলেমিশে মতান্তরে বিবাদ ক্রমাগত
সুযোগ পেয়েই ফাঁদ বিঁধেছে
চিনতে তারে পারো ?

- নান্দনিক বোধ আর গভীরের কাব্য- চমৎকার!!!
শুভকামনা জানবেন প্রিয় অন্ধবিন্দু ...

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কিরমানী লিটন,
অন্ধবিন্দু অত্যন্ত অপ্রিয় এ্যানটেটি। প্রিয়তে রাখতে নেই ...

বললেন- গভীরের কাব্য। সে গভীরতা মানুষের না মাটির পুতুলের ? উত্তরটি চমৎকার হোক।
শুভকামনা জানলেম ও ধন্যবাদ রাখলেম।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
শুভ কামনা, সেলিম। অনেক ভাল থাকুন।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: বাহির হতে দেখছ যারে, চোখ-নাক-মুখ আছে
কান্না পেলেও হাসছে এরা, হাসতে চেয়েও কাঁদে
কুমোর বেটার ইচ্ছেমতো, কেউ লেগেছে কাজে
রূপ লাগিয়ে পরশু হাটে, ত- বিক্রি হয়ে যাবে !
কেনও বাপু, শুধোশুধি ফুসমন্তর সাধো।
- ভীষন ভাল লাগা।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অগ্নি সারথি,
নিজেকে স্বার্থের স্রোতে ভাসিয়ে দিয়েছি। মানুষ হইয়াও মানুষের পাশে দাঁড়াবার সাহস পাই না। পাছে না ছুটে যায় বর্তমান-ভবিষ্যৎ...

সাথে পেয়ে আনন্দিত হলেম। ভাল থাকবেন কামনা করি।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: চমৎকার কবিতা । অসাধারণ লিখনি ও ভাব গাম্ভীর্যে পরিপূর্ণ । অনেক ভালো লাগা রইল ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সাথে বাস্তব অভিজ্ঞতার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। সমকালীন বিকাশে জেনে, না-জেনে গা ভাসিয়ে দিয়ে এখন আমরা সবাই খুব একলা পড়ে যাচ্ছি। বিশ্ব দর্শনের ঐক্যসূত্রটি আজও যেনো অর্থহীন। বিরাজমান নৈরাজ্যে আর অসারতায় আমি আতঙ্কিত। আধুনিক জ্ঞানে অলঙ্কৃত হয়েও অণুতে অণুতে সে ভোগেরই জয়জয়কার !

গুলসান কিবরীয়া,
অতি সাধারণ অন্ধবিন্দুর নগণ্য লেখালেখি। আপনারা অসাধারণ দৃষ্টি নিয়ে পড়েন বলেই-যা হয়। অনেক ভালো থাকুন এই কামনা করছি। শুভচিন্তা-বুদ্ধির জয় হোক। জয় হোক মানুষের মানবতার।

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
প্রামানিক,
আপনার উত্তরে কি লেখি ? হুম। আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনবদ্য কাব্যিক অনুভূতি!! ভাল লাগলো। প্লাস!

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
গেম চেঞ্জার,
কাব্যিক অনুভূতি নয় গো। এ হচ্ছে আমাদের মত সাধারণ আমজনতার অসহায়ত্বক অনুভূতি...তবুও আশাহত হতে চাইনে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হবো একদিন। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমিন।

ভালো থাকুন অনেক অনেক। অন্ধবিন্দুর সতত শুভকামনা।

৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাল লাগলো । ষষ্ঠ লাইক ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
গিয়াস উদ্দিন লিটন,
যাক পুরো নামে হাজির হলেন। আশাকরছি ভালো আছেন।

শুভ কামনা রইলো।

৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: কবিতা সেইরাম হয়েছে । ভাল লাগলো খুব ।

ভাল থাকবেন । :)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হাহ হাহ হা। সেইরাম হয়েছে !

কলমের কালি শেষ,
আমার তো কলমই নাই হেইরাম কী আর লেখতাম পারি। বেশ কিছুদিন বাদে পাওয়া গেলো আপনাকে ! ভালো ছিলেন আশা করছি। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। ভাল থাকার চেষ্টা করি, সকলে মিলে ভাল থাকতে চাই।

৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সুমন কর বলেছেন: শেষে এসে, ভিন্নরূপ পেলাম। ভালো লাগল।

ভালো লাগা রইলো। +।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সুমন কর,
কুমোর বাড়ির উঠোনে তৈরিকৃত মাটির পুতলগুলোকে রোদে রেখে রঙ পাকা করা হচ্ছিল। ওদের নিথর-নিস্তেজতা দেখে ভাবলেম,দু-একটা যদি ভেঙে দিই; পুতুলগুলো তো আর প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে পারবে না ! জড় পদার্থ। সংখ্যায় যতই থাক।

আশাকরি বাকিটা না-বললেও ঠিক বুঝে নিতে পারছেন।
শুভ কামনা অনেক।

১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভালোই ছিলাম এবং আছি এবং থাকবো ইনশাল্লাহ । খারাপ থেকে কী লাভ শুধু কিছু সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই নয় ! ;)
এখন একটু ব্যস্ততায় কাটছে তাই ব্লগে তেমন আসা হচ্ছে না । একটু সময় পেলে ডু মারি । এই আরকি ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কলমের কালি শেষ,
জেনে ভরসা পেলাম। খারাপ থেকে কী লাভ শুধু কিছু সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই নয় ! ঠিক তাই। যখন যেখানেই থাকুন, আলোর পথে ভালোর সাথে ভাব জমিয়ে বাঁচুন। এই আমার কামনা।

১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

জুন বলেছেন: কবিতা অনেক কঠিন লাগলো অন্ধবিন্দু :(

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জুন,
পড়ে জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ঠিক কি-অর্থে কঠিন; ক্লু তো দিলেন না গো। যাই হোক, কবিতা না ছাই ! যা বোধ করি(চৈতন্য, অভিজ্ঞতা,সংবেদন) নানা মাধ্যমে প্রকাশ করি মাত্র। হাহ হা।

হতে পারে কঠিনে থাকতে থাকতে কঠিন হয়ে গিয়েছি। আর গণিত কষার বিষয়টা তো আছেই !
শুভ কামনা রইলো।(জনাব সুমনের উত্তরে কিঞ্চিত বলেছিলুম)

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

আবু শাকিল বলেছেন: অনেক ভাল লাগল ভাইয়া ।+
চমৎকার ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব শাকিল,
আপনারা অগ্রসর-চিন্তার মানুষ। ক্ষুদ্র আমার আশায় গভীর প্রত্যয়ের ব্যঞ্জনা যদি ঘটে; পাশাপাশি থাকেন-ভাবেন বলেই তো। আমি আরও আশাবাদী হই। মানবতার এই অনির্বাণ বহ্নিটি থেকে আলোকিত হোক সমাজ-জাতি-মনু্ষ্যবোধ।

অনেক শুভ কামনা।

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

আমিনুর রহমান বলেছেন:




আমি পোষ্ট লিখতে অত ভাবি না কমেন্ট লিখতে গেলে যতখানি ভাবি। আর বিশেষ করে স্পেশাল কোন নিক হলে তো কথাই নেই। আপনার ভাবনাগুলো এতো গভীর চিন্তায় পড়ে যাই কি লিখবো। পারিপার্শ্বিক করুন অবস্থা কবিতার মধ্যে দিয়ে তুলে ধরার প্রচেষ্টা।





০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব আমিনুর,
আপনি বললেন-আমি পোষ্ট লিখতে অত ভাবি না কমেন্ট লিখতে গেলে যতখানি ভাবি। আমি ভার্চুয়ালি আপনার সাথে হাত হাত মেলাচ্ছি। কারণ আমার অবস্থাও একই ! ব্লগে পাঠকরাই লেখক তৈরি করেছেন। কমেন্ট লিখতে গিয়ে যদি অতো ভাবনা-চিন্তার সৃষ্টি না-হত: তবে ব্লগ মাধ্যমটি জনপ্রিয়/সমৃদ্ধ হতো না। পোস্ট করে ৪০% ব্লগার হওয়া সম্ভব। বাকি ৬০% নির্ভর করে মিথস্ক্রিয়া/কমেন্ট/মতামত চর্চার ওপর।

স্পেশাল কোন নিক ! লজ্জা দিলেন গো। অন্ধবিন্দু নিকটা হচ্ছে ঠেঙ্গা-ভেঙ্গা নিক। হাহ হা।আমরা সাধারণ মানুষদের পারিপার্শ্বিক করুন অবস্থা হচ্ছে শিল্প-সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ্য উপাদান। আমরা মরি তাহারা লিখেন... মাঝে মধ্যে আমরাই লিখে ফেলি ! হাহ হা।

অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৭

আবু শাকিল বলেছেন: ভাই
আপ্নের গভীর কথা-বার্তায় আমি ভয় পাই =p~ =p~

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব,
কথা-বার্তা বন্ধ করে দেবো কি ? :(

১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,




ছন্নছাড়া এক কবিতার মতো এক লেখায় হণ্যে হয়ে অন্ধের মতো হাতড়ালুম অর্থ খুঁজতে যেয়ে । অনেকগুলো মানুষের ভীড়ে তেমন একটা সুবিধে করতে পারলুম না । এটা ধরি তো মনে হয় , এটা নয়- এটা নয় খুঁজতে হবে অন্যকিছু ।

যেহেতু মানুষ খোঁজাখুজির ব্যাপার তাই এই লাইনটি কি ----রূপ লাগিয়ে পরশু হাটে, ত- বিক্রি হয়ে যাবে !!!!!!!! হবে নাকি "..............পশুর হাটে বিক্রি হয়ে যাবে " হবে ? মানুষ তো আজকাল পশু হয়েই গেছে , তাইনা ?

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আহমেদ জী এস,
আমি কঠিন কিছুতো বলেছি বলে মনে হচ্ছে না। সুবিধে করতে না পারার যৌক্তিক কারণও খুঁজে আমিও পাচ্ছি না। যেহেতু আপনার লেখালেখি ও পাঠ-পর্যবেক্ষণশক্তির সাথে আমার যথেষ্ট পরিচয় রয়েছে। এখন পাচ্ছেন না, হতে পারে সময়ের সাথে সবটা পেয়েও যেতে পারেন আগামীতে অথবাপরশু (Day after tomorrow)

অন্ধবিন্দুর লেখায় আপনার ছন্নছাড়া অন্ধমতোন পঠন ঠিকানা খুঁজে পাক। এই কামনা করা ছাড়া আর-তো উপায় দেখছি না। আমার ভালোলাগা রইলো আপনার আন্তরিক প্রচেষ্টায় যেটা আপনি সবসময় করেন। কত লেখাই তো প্রতিদিন আসছে। তাদের একটি-দুটি হাওয়ায় হারাতেই পারে ! সাহিত্য-কর্মটি এমোনই। সে আপনি খুব জানেন।

“মানুষ তো আজকাল পশু হয়েই গেছে” একটি অংশ হয়েছে ‍আমার দ্বিমত নাই। আর সবে আমরা ওদের পালে যোগ দিচ্ছি বুঝে না-বুঝে। হে হে হে। শুভ কামনা রইলো।

১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

// আবার মানুষের নাই দেখা//


কবিতার সারবক্তব্য এখানেই। আপনিই সব বলে দিলেন! কবিতায় বেশি মন্তব্য করতে নেই.... (আমার ক্ষেত্রে) ধরা পড়ার সম্ভাবনা থাকে ;)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

অন্ধবিন্দু বলেছেন: জনাব মইনুল,
গদ্য-পদ্য মিলেমিশে একাকার হয়েছে। রীতি-নীতি-ব্যাকরণ পাঠ/চর্চা করে ভুলই করেছি বা করছি। আবেগ আসলেই ফেট করে লিখে দেওয়াই হয়তো ভালো। বিজ্ঞান-দর্শন-পারিপার্শ্বিকতা নিরীক্ষণের গুল্লি মারো ! (আমার লেখাগুলো কবিতা হয় না। কারণ প্রেম-পত্তর-ছ্যাঁকা নাই। হেহে হেহ হে। এখন আপনি নিজ দায়িত্ব নিয়ে ইহারে কবিতা কইলে আমার আপত্তি নাই।)

যখন অনলাইন ছিলো না। একটা লেখা লেখার পড়ে প্রকাশ হবার আগে অনেক কাটা-ছেড়া হতো। ফাইন টিউনিং যাকে বলে। এখনতো মনে হয়, কবিরা আরও মেধাবী হয়ে গিয়েছেন। ইনস্ট্যান্ট। আমি ভাই সে কবিও না, কাব্যও লিখতে পারি নে।

ইকটু আকটু পদ্য-স্বরে মতামত প্রকাশ করার চেষ্টা করি মাত্র। অন্ধবিন্দুর ব্লগে অবশ্যই বেশি লিখতে পারেন। আমি খুশিই হবো। ভুলে যাবেন না ব্লগ মাত্রই মিথস্ক্রিয়া।

অনেক অনেক শুভ কামনা।

১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কবিতাটি ভাললাগার যথেষ্ট কারণ আছে !! কারণ কবিতাটি ভাল হয়েছে ! ভাল লেগেছে খুব !

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কথা..কথি..কেথি..কথন..

শামসুর রহমানের একটি কবিতা থেকে পড়ছি—

চতুর্দিকে যে বিচিত্র চিত্রশালা দেখি রাত্রিদিন
তাতি সবি ব্যঙ্গচিত্র। চোখ জুড়ে আছে কিমাকার
জীবনমথিত দৃশ্য...


অনেক শুভ কামনা রইল। ভালো থাকবেন।
আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ছায়া: মানুষগুলো ভীষণ একা
পুতুল: একলা থাকার মেলা ?
ছায়া: মানুষগুলো অনেক।
পুতুল: আবার মানুষের নাই দেখা !


শেষের এই কয়টা লাইনের তাৎপর্যটা মারাত্নক। যে বুঝতে পারবে তার কাছে অনেক ভাল লাগবে লেখাটা।

ভাল একটা ছান্দিক আবহ ছিল।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
রক্তিম দিগন্ত,
ভালো আছেন আশা করি। দ্রুত গতির জীবন ধীর করে ক’জনা আর খুঁজেন তাৎপর্য ! আপনার আন্তরিক পাঠে ভালোলাগা রইলো।
হ্যাঁ ! ছন্দ সেটেছিলুম বাচনিক ইঙ্গিতে...

সুস্থ-সুন্দর থাকা হোক সবসময়। এই কামনা করছি।

১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: দারুণ লিখেছেন।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ক্যান্সারযোদ্ধা,
মূল্যবান সময় ও পাঠে ভালোলাগা রইলো।

অনেক অনেক শুভ কামনা।

২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

সাবলীল মনির বলেছেন: গতকাল কিছুটা পড়েছিলাম, অাজ পুরোটা পড়লাম, অনকটা বিমূর্ত, তবে সবকিছু মিলিয়ে অসাধারন হয়েছে বলতেই হয় । দারুণভাবে মুগ্ধ হলাম ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সাবলীল মনির,
সামান্য লেখালেখি আমার, আপনারা অসাধারণ করে পড়েন বলেই। কিছু একটা হয় হয়তো। ভালোলাগা রইলো আপনার উপস্থিতিতে। অনেক অনেক শুভ কামনা।

২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

গোর্কি বলেছেন:
মন্তব্যের প্রতিউত্তরগুলো পড়ে সারকথা বুঝলাম। মানবধর্ম সম্পর্কিত অসঙ্গতিগুলো ফুটে উঠেছে সুনিপুণভাবে। সুপাঠ্য কবিতায় অনেক ভাললাগা। শুভকামনা সর্বক্ষণ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
গোর্কি,
মূল্যবান সময় ব্যয় করে আবার মন্তব্যের প্রতিউত্তরগুলো পড়লেন ... আমার অপ্রকাশিত সামান্য একটি লেখা থেকে, আপনাকে শোনাচ্ছি—

অঙ্গে অঙ্গে অসঙ্গতি/সন্ধি পেতেছে
অবোধ দেহ হজম করে/মিছে সেজেছে
ক্ষনেক পড়ে/ভেলকি হবে/রঙ্গ দেখবি আয়


আপনার মঙ্গল কামনায়, অন্ধবিন্দু।

২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

জেন রসি বলেছেন: প্যারাডক্সিক্যাল মনে হল। কোথাও মানুষ নিরাকার, আবার কোথাও ভীষণভাবে মূর্ত।

++

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব জেন রসি,
মূল্যবোধ এবং মানবিক সম্পর্কগুলো যখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে। মানুষের সকল আকার তখন বড়ই ধাঁধাময় ! তবুও রবীন্দ্রনাথের মত করে বলি- মানুষের ওপর বিশ্বাস হারাতে নেই। আসল রূপটি মূর্ত হোক এই কামনা আমার।

অাপনার নিমগ্ন-পঠন নিয়মিত পাচ্ছি। ধন্যবাদ রইলো।
শুভ কামনা অনেক।

২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ সুন্দর রিপ্লাই এর জন্য । মোটেই সাধারণ নয় , ওরকম ভাবাটা আপনার উদারতা । খুবই দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমার বাংলা ভাষায়, মানে আমার নিজের মাতৃ ভাষায় সেরকম দখল নেই তবে , cognitive abilitiy অত্যন্ত ভালো , তাই সারমর্ম বুঝতে অসুবিধা হয় না । আপনি যে মেটাফর এবং পারসনিফিকেশন ব্যবহার করেছেন আর এর ফলে যে একটা ফিগারেটিভ ইমেজ তৈরি হয়েছে সেটা এক কথায় অনবদ্য । যেমন -

" পিছন থেকে একরোখা গাছ
চিৎকারে কয় থামও।।
মিলেমিশে মতান্তরে বিবাদ ক্রমাগত
সুযোগ পেয়েই ফাঁদ বিঁধেছে
চিনতে তারে পারো ? "

অথবা
" কুমোর বেটার ইচ্ছেমতো, কেউ লেগেছে কাজে
রূপ লাগিয়ে পরশু হাটে, ত- বিক্রি হয়ে যাবে !"

কুমোর বেটা কি এখানে সৃষ্টিকর্তা ? নাকি শক্তিশালী সৃষ্টিকর্তা সম মানব ? আসলে একটা কবিতার একেকটি শব্দ অনেক বেশী শক্তিশালী এবং এর কয়েকটা মিনিং ও হতে পারে - সেটা অবশ্য ডিপেন করে পাঠকের ওপরে ।

আমার মনে হয় প্রতিটি অসামান্য কবিতার একটি অন্তর্নিহিত, অর্থাৎ একেবারেই নিজস্ব অর্থ থাকে যেটা একমাত্র এর প্রাণ দানকারী কবিই বলতে পারে । আপনার বক্তব্য এখন অনেকটাই পরিষ্কার বুঝতে পারছি আপনারি দেয়া কয়েকটি প্রতিউত্তরে। কবিতা আমার অত্যন্ত পছন্দের একটি জায়গা । কবিতা আর গান আমার কাছে একই রকম লাগে , গানের যেমন সুর থাকে কবিতারও থাকে - যার ফলে ভাষা বুঝতে না পারলেও সুরটা যেন প্রাণ ছুঁয়ে যায় , তাইতো এত ভালোবাসি কবিতাকে ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আপনার অনুধাবনের ক্ষমতা (cognitive abilitiy) যে অত্যন্ত বিচক্ষণ; সে আমি কিছুটা হলেও বুঝতে পারছি হয়তো। আমরা পাঠক হই বা লেখক, আমাদের মন মাত্রই শৈল্পিক যা সাধনা,চর্চা, শিক্ষা আর সময়জ্ঞানে আবিষ্ট হয়েই-না শিল্পসত্তায় পরিণত হয়। আবার কখন প্রতিভাগত হয়ে থাকে। বাংলা ভাষার ওপর সেরকম দখল আমারও কিন্তু নেই; ভাষাবিজ্ঞান অত্যন্ত সমৃদ্ধ। শেখার চেষ্টায় আন্তরিক থাকার প্রয়াস থাকবে যতদিন বেঁচে আছি।

কবিতা,কাব্য,পদ্য বিষয়ক যা বললেন; মন দিয়ে শুনলেম। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি পাঠকের অন্তর্দৃষ্টির প্রতি। শিল্প-সাহিত্য সুরবৃত্তে সদা উজ্জীবিত। যখন ছবি আঁকেন, রঙ তুলি অনুষঙ্গের সাথে কিন্তু সুরও(চেতন বা অবচেতনে) পরিসর খুঁজে পাবার চেষ্টা করে। স্বাতন্ত্র্য তৈরি করে। আর সুর কেটে গেলে গভীরার্থদ্যোতকটি জটিল হয়ে পড়ে।

ভাল লাগল আপনার সাথে কথা বলে। মঙ্গল কামনা করছি।

২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
বিকট কায়ার মূর্ত গ্রাস ৷
বিমূর্তের দূর কপটতা ৷

উপলব্দি পাঠ ৷ধুলোর মানবমন ৷ ভাল থাকুন বিদ্গ্ধ শব্দকর ৷

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব,
বিকট কায়ার মূর্ত গ্রাস -কত ভয়ানক কথা বললেন !! এই বৈকল্য যদি মনশ্চক্ষুতে ধরা পড়তো; চিত্রটা বদলে যেতো।
বদলাবে না জানি। তবুও আশাবাদ; যা মানুষ আমরা করে থাকি। কিন্তু মোকাবেলা করতে গরজ দেখাই না...

বিদ্গ্ধ আপনারা হে ভাবুকগণ। আপনারা।

অনেক শুভ কামনা রইলো। এবং অনুরোধ- লিখুন

২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

নেক্সাস বলেছেন: আপনার কবিতা মনে ভিন্নরকম কিছু। প্যারাডক্সিক্যাল চিন্তা ভাবনার ব্যাপার। খুব ভাল লাগলো পুরো কবিতা টি পড়ে

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
নেক্সাস,
সচল অভিজ্ঞতার অচল লেখনি। ভিন্নরকম কিছু নয়। কেবল অনাচার-অবিচার-যন্ত্রণা ঝঙ্কার !! সাথে আছেন জেনে ভালো লাগলো।

অনেক অনেক শুভকামনা।

২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: তিনবার পড়লাম, প্রতিবারেই নতুন করে হাজির হলো এর মর্মার্থ ------- একেবারেই ভিন্ন ধাচের, ধন্যবাদ কবি এত অর্থবহ একটি কবিতা উপহার দেয়ার জন্য

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ সামান্য লিখাটিকে অর্থবহ বিবেচনা করে পড়ার জন্য। আমি অসাধারণ কিছু লিখি নে। নিত্য-নৈমিত্তিক, অতি সাধারণ কিছু দৃশ্যে আমাদের অস্তিত্বের মানে খুঁজে বেড়াই ...

অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার।

+++++

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এহসান সাবির,
চমৎকার থাকুক মানুষে মানুষে বন্ধন-সম্প্রীতি-ভ্রাতৃত্ব-বোধ...

শুভ কামনা রইলো।

২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: দারুন কাব্য +

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
রুদ্র জাহেদ,
দারুণ হোক মানুষের স্বপ্নগুলো...

সুস্থ-সুন্দর থাকা হোক সবসময়। এই কামনা করছি।

২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মূর্ত আর বিমূর্ততার আলোআঁধারিতে থাকাই হয়তো ভালো কিছু বিষয়!!!

সমকাল গড়ে ওঠাই হয়তো ভালো রূপক উপমায়!!!

শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন শ্রদ্ধেয়।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

ঝোপেঝাড়ে বাদ্যসহ গাঢ় স্বরের রণন
হাত নেড়ে মূহূর্ত-তেই হয়ে গেলো মুঠো
কাপঁন ধরে মগজকোষে, সামনে এলেন তিনি
এক ঘুষিতে টুঁ শব্দটি, শুকনো ঠোঁটে তাকায়
মূঢ় ক’জন আনন্দে খুব, দুঃখদায়ক কারও
কিছু আবার মোটামুটি দেখেশুনেই
এগোয়, বলবে লোকে নানান
ভেবে গুটিয়ে থাকে কেহ।


শুভকামনা পুনরায়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব,
মূর্ত বিমূর্ততা কিছু নয়। আমার কথা রেখে গেলাম রূপক উপমার জারকরসে ...
স্বাদের চাইতে ভেষজ গুরুত্বটি নির্মোহ হোক !

আমিও অনেক অনেক শুভ কামনা জানাচ্ছি।

৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৪

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আপনিও নিরন্তর ভালো থাকুন।এবং আমাদের চমৎকার সব লেখা উপহার দিতে থাকুন

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ধন্যবাদ, রুদ্র জাহেদ। চমৎকার লেখা উপহার দিতে তো পারবো নে, সে মেধা আমর নেই গো। তবে সত্য ও সুন্দরের সাথে আছি, আছি আপনাদের সাথে যতোটা সম্ভব। অনেক শুভ কামনা রইলো।

৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবিতার অন্তর্নিহিত ভাব কমেন্ট পরে কিছুটা বুঝতে পারলাম।
শুভকামনা রইলো

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অপর্ণা মম্ময়,
মূল্যবান সময় ব্যয় করে লিখাটি পড়লেন, কমেন্ট পড়ে অন্তর্নিহিত ভাব বুঝার চেষ্টাও করলেন। ধন্যবাদ জানাতেই হচ্ছে। মানুষের ব্যাক্তিগত বোধিতে ভাবখানা ঠিকানা খুঁজে পাক এই কামনা আমার।

শুভকামনা রইলো সতত।

৩২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: একটু কঠিন তবে দারুন কবিতা ভাইয়া :)

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মায়াবী রূপকথা,
অনেকদিন বাদে দেখলুম। ভালো আছেন আশা করি। সহজ কথা যায় না কওয়া সহজে। সবাই পারে না গো...। তাই হয়তো কঠিন হয়ে যায়। হাহ হা। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

৩৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

তাশমিন নূর বলেছেন: আপনার কবিতা সব সময়ই একটু আলাদা। এটি বেশ লাগে। মেসেজ মনে হয় যা দেয়ার শেষ কথা কটিতেই দিয়ে দিলেন। ভালো লাগা রেখে গেলাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
তাশমিন নূর,
আপনাদের সহৃদয় পাঠই হয়তো এই সামান্য লিখাটিকে একটু আলাদা করে দিয়েছে। ধন্যবাদ জানাই। ভালোলাগা, বিনয়ের সাথে গ্রহন করলাম। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ছায়া: মানুষগুলো ভীষণ একা
পুতুল: একলা থাকার মেলা ?
ছায়া: মানুষগুলো অনেক।
পুতুল: আবার মানুষের নাই দেখা !

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
লিখাটিতে সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ, বাংলার ফেসবুক।
ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।

৩৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অদ্ভুত ছন্দপ্রবণ। আজকাল করোটিতে একগাদা বালি ঠাসা থাকে, কোন জিনিস পড়লে তা অনুধাবনে চেষ্টা জাগে কম। এই বদ অভ্যেসটা কাটানোর চেষ্টায় আছি।

শুভেচ্ছা রইল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
প্রোফেসর শঙ্কু,
আমরা সবাই যখন বালি ঠাসাতে প্রতিযোগিতা করছি। আপনি কি আর একলা পারবেন অভ্যেসটা কাটাতে...

যদি পারেন, খুশি হবো। অনুপ্রাণিত হবো ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.