নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশরাফুল আলম

চির চেনা

i write for myself, its my hobby, want to be a bolgger.

চির চেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৩

রাজনৈতিক মেরুকরণের ফলশ্রুতিতে নতুন নতুন রাজনীতির চ্যাপ্টার দেখা দেয়া শুরু করে ২০০৯ থেকে।তেমনই একটা ভিন্ন মঞ্চ সাজিয়ে বিডিআরের হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে নানা ঘটনার পর ২০১২ সালে সৃষ্টি হয় সরকারী রাজনৈতিক “বি টিম” ।
নাম দেয়া হয় “গণজাগরণ মঞ্চ”। সরকারের ইচ্ছাকে সরকারের সহায়তায়,সরকারের পরিকল্পনায়,সরকারের আদলে একটি মঞ্চ তৈরি করা হয় যাদের কাজ সরকারকে আটকে ফেলা এবং সরকারের বি টিম হিসেবেই কাজ করা।
প্রতিদিন ইমারান এইচ সরকার আর শাহবাগ মোড় এর চিত্র দেখতে দেখতে মনে হত ইমরান এইচ সরকারই বাংলাদেশ আর গণজাগরণ মঞ্চ মানেই আইন আদালত এবং সংবিধান ও সংসদ।
ক্ষমতার চরম শিখরে পৌছিয়ে কারজ হাসিলের পর ইমরান এইচ সরকার কে এক জীবন্ত শো পিস বানিয়ে দেয়া হয়েছে।
তেমন করে আবারো ২০১৮ সালের শেষদিকে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ তৈরি করে দেয়া হল।ভুঁইফোড় অথচ মারাত্মক শক্তিশালী একটি দলে পরিণত হল এই সংগঠনটি।
গণজাগরণ মঞ্চের মতই আরেকটি বি টিম হয়ে উঠা এই সংগঠনটি সরকারের ইচ্ছা বাস্তবায়নের ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে জঙ্গি স্টাইলে।
আগে ভিন্ন ভিন্ন নামে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করা হলেও এইবার সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ নামে মুক্তিযুদ্ধকে বিক্রি করা হচ্ছে।ভিন্নমতকে উগড়ে ফেলার দায়িত্ব নিয়ে চলছে তাদের কার্যক্রম।
কবে সরকারই আবার তাদের আস্তাকুরে নিক্ষেপ করবে তার দিনক্ষণ না বলা গেলেও এইভাবে প্রতিনিয়ত বি টিম যে একটি দেশকে শেষ করে দিচ্ছে তা উপলব্ধি করার সময় কখন হবে এই জাতির?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ ভালো নেই। দেশের মানুষ ভালো নেই।
অদক্ষ ও অযোগ্য লোক সব শেষ করে দিচ্ছে।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২০

নুরহোসেন নুর বলেছেন: সব জায়গায় গলদ কোন কিছু সঠিক নিয়মে চলছেনা।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শাহবাগ গনজাগরন মঞ্চের অবস্থান সঠিক ছিল।
সরকার কিছুটা ঝামেলার ভয়ে যুদ্ধাপরাধিদের নামমাত্র শাস্তি দিয়ে ছেড়েই দিচ্ছিল,
কিন্তু শাহবাগ গনজাগরনের প্রবল চাপে বিচার চলাকালিনই আইন পরিবর্তন করে দাড়িওয়ালা শয়তানদের ঝুলানো সম্ভব হয়েছিল।

পৃথিবীর বহু দেশে জাবৎজীবন কারাদন্ড একটি সর্বচ্চ শাস্তি।
সেই সর্বচ্চ শাস্তি পেয়েও কাদেরমোল্লা ভি চিহ্ন দেখিয়েছিল, মানে সে বুঝিয়েছিল অপরাধের তুলনায় তার সর্বচ্চ শাস্তিও সামান্যই, তাই সে খুসি ও হাস্যজ্বল মুখে ভি চিহ্ন দেখিয়েছিল!
সে যে প্রকৃতই মৃত্যুদন্ডযোগ্য অপরাধী, তখনই প্রমানীত হয়ে গেছিল।

মুক্তিযুদ্ধমঞ্চের অবস্থানও সঠিক।
কাদের মোল্লাহকে যে সব কুলাঙ্গার শহিদ বলে এদেরকে ধরে চড় থাপ্পোর দেয়া ফরজ কাজ।
ভাড়াটে জামাতশিবির এনে ঢাবিতে গ্যাঞ্জাম করনেওয়ালাদের পিটানোও ঠিক আছে। এর দুদিন আগেও পিটানো হয়েছিল, কেউ কিছু বলে নাই।
তবে এবার পিটানোটা বেশী হয়েগেছে। মরেগেলে সমস্যা। তাই বলে এই না যে তাদের পিটানো বন্ধ হবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫০

চির চেনা বলেছেন: আপনার আবেগ নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই।তবে শেষ বাক্যগুলো যে চেতনার প্রকৃত রূপ এটাই এই আমজনতা বুঝলো না ---

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

কূকরা বলেছেন: বালবৈশাখির ফাত্রামি টাইপ মন্তব্য না করলে মনে হয় চুলকায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.