নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের অনেক অপ্রকাশ্য অনুভুতি প্রকাশ করা দরকার *\nহে পৃথিবী! সত্য বলার সাহস দাও --- পবন সরকার

পবন সরকার

পবন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাঁদগাজীর টিনের চশমা

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫০



টিনের চশমা চোখে দিয়ে
চাঁদগাজী ভাই দেখে
তাই তো তিনি বন্ধ চোখে
যা ইচ্ছা তাই লেখে।

কাউয়ারে কয় হুতুম পেঁচা
শালিকরে কয় ময়ুর
মন্দ কথায় বেজায় খুশি
সত্য বললে দূর দূর।

হি হি হা হা যাই করি না
লাগে মনে খটকা
চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞ মানুষ
তারপরেও ক্যান ফটকা?

আমরা যারা দেশে থাকি
তাদের চেয়েও তিনি
বিদেশ থেকেই এদেশ দেখেন
মোদের করেন ঋণী।

কি কারণে এমন দেখেন
প্রশ্ন আসে হেন
দেশের চেয়ে দলের জন্য
দল কানা হন কেন?

চাঁদগাজী ভাই বাংলাদেশের
তাই তো তিনি দেশি
এই ব্লগে সবার চেয়ে
ভালোবাসি বেশি।

সেই কারণে খোঁচা মেরে
দু'চার কথা কই
এসব নিয়ে ব্লগার কেউ
করবেন না হইচই।

ছবিঃ গুগল

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ এসব নিয়ে ব্লগার কেউ
করবেন না হইচই।


আমি বলগার নই, পাঠক।
পোস্টে মাইনাচ-----:P

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১২

পবন সরকার বলেছেন: হে হে হে ধন্যবাদ

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:


চাঁদগাজী নানা আসলেই একজন বিজ্ঞ লোক ওনাকে আমি যথেষ্ট সম্মান করি। ;)



৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৪

পবন সরকার বলেছেন: আমিও সম্মান করি এতে ভুল নাই।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

ভাল লিখেছেন :||

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৪

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: সুপার।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৫

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া

পোস্টু পড়ে ঘোস্টু হয়ে
হলাম আমি খুশি
তাই তো মুখে ফুটলো আমার
বেষম অট্টহাসি!!!!!!!!! :P

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৭

পবন সরকার বলেছেন: হে হে হে আপনার হাসির সাথে আমিও হাসলাম। তবে চাঁদগাজী ভাইকে আমি মুরুব্বী হিসাবে শ্রদ্ধা করি।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৩

সনেট কবি বলেছেন: চুপেচাপে পড়ে গেলাম। কিছু বলা থেকে বিরত থাকলাম।
আল-ফাত্তাহ

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৮

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ কবি, চুপে চুপেই চলে যান কাউকে বলার দরকার নাই।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞ মানুষ
তারপরেও ক্যান ফটকা?

কেন ভাই ব্লগে আবার ঝড় তুলতে চান ???
তার চেয়ে আমার কবিতা নিন, এর্ং ভালো থাকুন ।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
শৈশবে সেই কবে
কবিতার ঠোঁটে চুমু দিয়েছিলাম ।
তখন কি আর কিছু বুঝতাম -!!!
নিভৃতে বিরহের যন্ত্রণা.......
ভুলতে পারিনি সেই অভিমান
আবার ফিরে আসা তোমার কাছে
ঘুমিয়ে পড়ি নক্ষত্রের বুকে
এখনো ভালোবাসি ,ভালোবাসি সে ই
অচেনা শিহরন।
'''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৯

পবন সরকার বলেছেন: কবিতা মন্দ নয়, চাঁদগাজী ভাই পড়েছে নাকি?

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



উনি দেশকে ভালবাসেন। এটাই সবচেয়ে বেশি ভাল লাগে! উনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১২

পবন সরকার বলেছেন: কথা ঠিক, তবে দেশের চেয়েও দলকে তিনি বেজায় ভালোবাসেন, এই কারণে তাকে আমি বেশি ভালোবাসি।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেষ চশমাটাও কাজ করছে না, দলাতে হবে, দেখছি!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২০

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনি সুস্থ্য হন এই কামনা করি।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তেনি বেশির ভাগ সময়ই ভালো কথা বলেন, তবে সবার যেমন লিমিটেশন থাকে, তারো তেমনই আছে। সেফাতুল্লাহ যেমন হুটহাট সব বলে দেয়, চাঁদগাজী ভাইকে ব্লগের সেফাতুল্লাহ বলতে পারেন, তিনি নির্ভীক, অকুতোভয়। এক ফুৎকারে শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, আওয়ামীলীগ, বিএনপিকে অযোগ্য বলে ধরাশায়ী করে দিতে পারেন। এক আছেন সেফাতুল্লাহ, আর আছেন চাঁদগাজী ভাই। সমানে সমান।

আমি উঁহার সাফল্য ও প্রচার কামনা করিতেছি

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২২

পবন সরকার বলেছেন: শেখ হাসিনার চেয়ে খালেদা জিয়ার প্রতি উনি দুর্বল বেশি, পারলে খালেদা জিয়ার চৌদ্ধ ঘোষ্ঠির স্রাদ্ধ করতে ছাড়েন না, খালেদা জিয়ার বাপের বাড়ির পাশেই উনার বাড়ি তো- - -- -

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২০

বাকপ্রবাস বলেছেন: :) :D

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২২

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: শুধু পড়লাম। মন্তব্য পরে করব। ;)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৩

পবন সরকার বলেছেন: যা মন্তব্য করেছেন তাতেই চাঁদগাজী ভাই খুশি।

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:

স্যরি, টাইপো:

-শেষ চশমাটাও কাজ করছে না, বদলাতে হবে, দেখছি! টিনের চশমা চোখে থাকলে, চশমার মালিক টের পান না, মনে হয়!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৫

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনি আমেরিকা থেকেই বাংলাদেশকে যেরকম ফটফটা দেখতে পান আমরা দেশে থেকেও অত দেখতে পাই না, কাজেই আপনার চোখে টিনের চশমাই কি আর কাঠের চশমাই কি সব সমান।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমার ছড়ায় কাকুর বেদম এ্যালার্জি, নইলে ফটাফট লিখে দিতেম এক্ষুনি.............

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩০

পবন সরকার বলেছেন: হে হে হে আপনি ভালো আছেন? আপনার ছড়া পড়েই তো লেখার উৎসাহ পাই।

১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা সোনাবীজ ভাইয়া!!!!!!!


হাসতে হাসতে মরলাম!!!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

পবন সরকার বলেছেন: হা হা হা মন্দ বলে নাই।

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কাকুর সেই বিখ্যাত ''ম্যাঁওপ্যাঁও'' শব্দখানাতো আমার ছড়াতরেই নামাংকৃত। কাকু তার ছোরা ছুঁড়ে আমার ছড়া ছাড়িয়ে নিয়েছেন।
তাই ম্যাঁওপ্যাঁও বাদ দিয়ে হাউমাউ মাতমে আজকাল নয়া কাজ খুঁজছি................ |-) :-< |-)

ছড়ারে করেছি কুইট
ছড়া তোরে টা টা;
মোর দুখে না দিয়োনা
উৎসাহে ভাটা।

পেকেছে যা হাত তোমা
দেখালে যা আজ;
শ্লাঘায় ঘোষিনু তোমা
নয়া ছড়ারাজ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬

পবন সরকার বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, তার ম্যাঁওপ্যাঁও শব্দটা সামুতে খুব বাজার পেয়েছে। যে যাই বলি চাঁদগাজি ভাই একটা জিনিয়াস। দু'লাইন ছড়া উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: তিনি আমার শ্রদ্ধেয়, তাকে মন থেকে সম্মান করি এর কারণ একটাই সে সত্য বলতে কোনপ্রকার দ্বিধা করেন না।
অনেকের কাছে সত্য একটু এলার্জি টাইপের, তাই উনি বিতর্কিত। ওনি যেখানেই থাকেননা কেন দেশকে প্রচুর ভালোবাসেন তিনি, প্রতিনিয়ত খবর রাখেন নিজের হাতে বিজয়ী মাতৃভূমিকে। তাকে ব্লগের প্রাণ বলতে পারেন, সবার সাথেই তার কথা চলে যে যাই বলুক তিনি সবসময় প্রাণবন্ত।

আপনার ছড়া ভালো হয়েছে, কি করি ভাইয়ের উপর থেকে চাপ কমবে এবার হা হা হা

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই শুধু দেশকেই ভালোবাসেন না এদেশের রাজনীতিকেও তিনি ভালোবাসেন। তার রাজনীতির তুলনা নাই। তবে তিনি একটু দলকানা এখানেই সমস্যা।

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৬

বলেছেন: দারুণ! মুগ্ধকর!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০০

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশে ভেতরে, দল ও ২ পরিবার নিয়ে, মানুষে মানুষ ভুল বুঝাবুঝি প্রতিযোগীতা চলছে; বাংগালীরা নিজের অবস্হান থেকে সরে না, এতে জাতির সমাজের যতই ক্ষতি হোক।

যেমন ধরুন, সাই যদি ধরে নিতো যে, আশি দশকের মতো সময়ে, বেগম জিয়ার মতো স্বল্প শিক্ষিত একজন মানুষ কিছুতেই একটা দল চালাতে পারের কথা নয়, তা'হলে জাতিকে এই ভয়ংকর দুরাবস্হার মাঝে পড়তে হতো না গত ৩৫ বছর। সেদিন তারা বুঝেনি, আজকে জেলে যাবার পরও বুঝার চেষ্টা করছে না; কারণ, তারা নিজের পায়ে কুড়াল মেরে হলেও বেগম জিয়ার পক্ষে থাকবে।

তারা দঃরে নিয়েছে, বেগম জিয়ার জেল হতে পারে না: ১৯৯১ সালে এতিমখানার জন্য টাকা পেলেো, ২০১৮ সালে এতিমখানা নেই; কিন্তু বেগম জিয়ার বিচার হতে পারবে না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০২

পবন সরকার বলেছেন: বেগম জিয়াকে বিচারের আওতায় আনাতে একটা জিনিষ ভালো হয়েছে, সব রাজনীতির নেতাকেই এই উদাহারণ দিয়ে বিচারের আওতায় আনা সুবিধা হবে, এটা দেশের জন্য মঙ্গল।

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদিও সবাই বলেন যে, ২ পরিবারই সমস্যা; কিন্তু ২ পরিবারের সমস্যা এক নয়; ১ পরিবারের লোকজন ছিলেন রাজনীতিতে, অন্য পরিবারের লোকজন ছিলেন মিলিটারীতে; ১ পরিবারের শেখ সাহবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন; অন্য পরিবারের লোক, অস্ত্র হাতে শেখ সাহেবকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করেছিলো।

পরিবারের বাহিরে, তাজুদ্দিন সাহেবকে কি কিরণে হত্যা করা হয়েছিলো, সেটার উত্তর বিএনপি'র কেহ দেয়নি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

পবন সরকার বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নাই, সৈনিকরা ক্ষমতায় আসুক এটা এখন আর জনগণ চায় না, কারণ সৈনিকরা সৈনিকগীরি করেই জীবন কাটাবে এটাই তাদের পেশা হওয়া উচিৎ, রাজনীতি করে রাজনৈতিক পরিবারের পেটে লাথি মারা ঠিক নয়।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪২

ইফতেখারুল মবিন বলেছেন: টিনের চশমা দিয়েও চাঁদগাজী ভাই যতটুকু দেখতে পান,অন্যান্য অনেকেই দূরবীক্ষণ কিংবা অণুবীক্ষণ দ্বারা ততটুকু দেখতে পান না!চুল্কানি সমস্যা থাকলে এই রকম হয়!আপনারাও দেখছি চুল্কানি সমস্যা আছে!দূরবীক্ষণ/অণুবীক্ষণ কিংবা টিনের চশমা বাদ দিয়ে নিয়মিত মলম লাগান!চুল্কানি চলে যাবে!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

পবন সরকার বলেছেন: আমার চুলকানি লেখায় আপনি আবার বিখাউজের রুগী হয়ে এলেন ভাই আপনাকে এখন কি মলম যে দেই খুঁজে পাচ্ছি না।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: উনি আমাদের অনেক ব্লগারের ওস্তাদ বা গুরু।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

পবন সরকার বলেছেন: হাসু মামা, আপনার এই কথার সাথে আমিও একমত।

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা সবাই মিলে সামু, আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব স্বকীয়তা আছে, আবার আমাদের মাঝে বিশাল একটা মিল আছে, আমরা সাই ব্লগার।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১১

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আপনার এই কথার সাথে আমিও একমত, আমরা খোঁচাখুচি করি আর যে যাই লিখি না কেন আমরা সবাই ব্লগার আমরা সবাই বন্ধু।

২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! বেশ সুন্দর রম্য ছড়া পড়লাম এবং শ্রদ্ধেয় ব্লগারের পরিচয়ে অভিভূত হলাম। এমন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মানুষের চশমা যে কোনও ফ্যাক্টর নয় তা ছড়াতেও পরিষ্কার।

ওনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

শুভেচ্ছা দাদা আপনাকে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১২

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ পদাতিক দা, কেমন আছেন? শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি একজন পিগমি, লিলিপুটিয়ান, ডোডোপাখি। আপনার ছোট্ট মগজে এমন বিশাল প্রতিভার মাহাত্ম বুঝতে পারা সম্ভব নয়। =p~ =p~ =p~

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৫

পবন সরকার বলেছেন: হে হে হে আমি বুঝতে না পারলেও আপনি ঠিকই বুঝতে পেরেছেন, আমাদের চাঁদগাজী ভাই কত্তবড় মানুষ!!! তার বিশাল প্রতিভার মাহাত্ম শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়ার কাছে কিভাবে ধরা।

২৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০১

এটম২০০০ বলেছেন: THE BEST WRITING OF TASLIMA NASREEN.
তসলিমা নাসরিন
কেরালায় ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। ৮৮৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, প্রায় কুড়ি হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত। লক্ষ মানুষ গৃহহারা। এমন অবস্থায় রীতিমতো মান্যগণ্য এক লোক বলে বসলেন, কেরালার শবরীমালা মন্দিরে মহিলারা ঢোকার অধিকার চাইছেন বলেই দেবতা আয়াপ্পা চটে গিয়ে কেরালায় বন্যা দিয়েছেন।
শুধু অশিক্ষিত নন, বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা শিক্ষিতরাও এভাবে ভাবেন। শবরীমালা মন্দিরে দশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। সেই নিষেধাজ্ঞা তোলার দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে।

এদিকে কেরালার বন্যায় বিস্তৃত এলাকা যেমন জলমগ্ন, শবরীমালা মন্দির চত্বরও জলমগ্ন। শবরীমালার প্রাচীন রীতিনীতি বদলানোর কথা উঠতেই নাকি দেবতা আয়াপ্পা ক্ষুব্ধ হয়েছেন! শবরীমালায় মেয়েদের প্রবেশাধিকারের প্রশ্ন ওঠা মাত্র আয়াপ্পা সবারই প্রবেশের পথ বন্ধ করে দিয়েছেন!

ডানপন্থি রাজনীতিক এস গুরুমূর্তি লিখেছেন, ‘কেরালার অতি বৃষ্টির সঙ্গে শবরীমালা মামলার যোগ রয়েছে কি না, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা ভেবে দেখতে পারেন। বন্যার দশ লক্ষ সম্ভাব্য কারণের মধ্যে একটা কারণও যদি এটা হয়, মানুষ কিন্তু চাইবে না শবরীমালা মামলার রায় আয়াপ্পার বিরুদ্ধে যাক।’ কেরালার একজন ধর্মগুরু আরও একটি কারণ দেখালেন বন্যার, বললেন, কেরালায় লোকেরা গরুর মাংস খায়, সে কারণে বন্যা হয়েছে।

গোটা ভারতবর্ষে আমরা জানি একমাত্র কেরালাতেই একশভাগ লোক শিক্ষিত, একশভাগ লোক সই করতে জানেন। কেরালা নিয়ে গর্ব করার লোক অনেক। কিন্তু এই রাজ্যেও তাহলে অন্য রাজ্যের মতো কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষ প্রচুর! পৃথিবীতে এমন কোনও দেশ, রাজ্য বা শহর বা গ্রাম আছে, যেখানে কুসংস্কার নেই? ক্রিশ্চান যাজকরাও পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় বলে বেড়ান, সমকামিতা আর গর্ভপাতকে বৈধ করা হয়েছে, সে কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে ঈশ্বর বন্যা দিয়েছেন। প্রগতির চাকাকে চিরকালই পেছন থেকে টেনে ধরেছেন ধর্ম বিশ্বাসীরা। প্রযুক্তিকে গ্রহণ করেছেন, কিন্তু বিজ্ঞানকে অস্বীকার করেছেন।

প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সঙ্গে অতিলৌকিক যোগ খোঁজার এই প্রবণতা নতুন নয়। ১৯৩৪-এ বিহার-নেপালে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পরে মহাত্মা গান্ধী বিবৃতি দিয়েছিলেন, হরিজনদের প্রতি অস্পৃশ্যতার পাপই ওই ভূমিকম্পের কারণ। মালয়েশিয়ার সাবায় প্রচুর ভূমিকম্প হওয়ার কারণ হিসেবে কিনাবালু পাহাড়ে উঠে কিছু লোক যে উলঙ্গ হয়ে ছবি তুলেছিল, সেটিকেই দেখা হয়!

বছর তিনেক আগে পাকিস্তানের জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলামি ফজল-এর প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমান বলেছেন, মেয়েরা পাজামা ছেড়ে জিন্স পরছে বলেই নাকি পৃথিবীতে ইদানীং এত বেশি ভূমিকম্প হচ্ছে! তাঁর মতে, মেয়েদের ‘অশোভন’ আচরণ শুধু ভূমিকম্প নয়, মুদ্রাস্ফীতিরও কারণ। যে মেয়েরা নিজেদের ‘ময়দার বস্তা’র মতো ঢেকে রাখে না তারা আসলে মানবসভ্যতা ধ্বংসের অস্ত্র বলে মন্তব্য করেন তিনি।

পাকিস্তানের বিদ্যুতের সংকট, নিরাপত্তা ধ্বংস এমনকি বালুচিস্তানের সমস্যার পেছনেও মেয়েদের ‘অশোভন আচরণ’কে দায়ী করেন। বলেছেন, মেয়েদের বস্তায় পুরে বাড়ির মধ্যে রেখে দিয়ে দেশে শরিয়া আইন চালু করলেই তালেবান সদস্যরা আর পাকিস্তানে আক্রমণ চালাবে না। বারবার প্রমাণ হয়েছে যে ধর্মান্ধ লোকগুলোর নারী বিদ্বেষ প্রচ্ল। তারপরও এদের নারী বিদ্বেষ ছড়ানোর অধিকারে কেউ হস্তক্ষেপ করছে না।

ভারতবর্ষের কুসংস্কারের কোনও সীমা নেই। কিছুদিন আগে বিজেপি সাংসদ সাক্ষী মহারাজ আবার উত্তরাখণ্ডের বন্যার জন্য রাহুল গান্ধীর কেদারনাথ মন্দিরে দর্শনকে দায়ী করেছিলেন। কাঠমান্ডুর ভূমিকম্পের পরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাধ্বী প্রাচী রাহুলেরই নেপাল সফরের দিকে আঙ্গুল তুলেছিলেন। এক সময় কাঞ্চীর শঙ্করাচার্য জয়েন্দ্র সরস্বতীর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তোলার ফলে সুনামি হয়েছিল বলেও গুজব ছড়ানো হয়েছিল।

ভারতের ঘরে ঘরে কুসংস্কার। ভারতের দক্ষিণ কর্ণাটক কুক্কে সুভ্রামান্যয়া মন্দিরে প্রতিবছর নভেম্বর ডিসেম্বরে তিন দিনব্যাপী ‘মাদেস্নান’ নামক এক উৎসব পালন হয়। হিন্দু ব্রাহ্মণেরা কলাপাতায় খাবার খেয়ে উঠে গেলে, নিম্নবর্ণের হিন্দুরা সেই উচ্ছিষ্ট খাবারে গড়াগড়ি খায়। তারা বিশ্বাস করে যে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের এঁটো খাবারে গড়াগড়ি খেলে তাদের চর্মরোগ ভালো হয়, নিঃসন্তানদের সন্তান লাভসহ আরো অনেক পুণ্যলাভ হয়ে থাকে। প্রতি বছর প্রায় ৩৫,০০০ নিম্নবর্ণের হিন্দু এই স্নানোৎসবে অংশগ্রহণ করে। ১৯৭৯ সালে হাই কোর্টের রায়ে ‘মাদেস্নান’ বিলোপ করা হয়েছিল, কিন্তু ভক্তদের অনুরোধে ফের বহাল করা হয়।

ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে শিশুকে ছুঁড়ে ফেলা হবে একটা উচ্চতা থেকে আর সেই শিশুকে লুফে নিয়ে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। যে শিশু বেঁচে ফিরবে সেই ঈশ্বরের আশীর্বাদ ধন্য। আর যে শিশু প্রাণ ফিরবে না, সে হবে ‘বলি’। বীজাপুরের মানুষ এই প্রাচীন রীতি মেনে আসছেন বহুকাল থেকেই, এখনও মানেন। কর্ণাটকের রাইচুরের শ্রী সন্তেশ্বর মন্দিরে প্রতি বছরই এই ‘ধর্মীয় উৎসবে’ শামিল হন গ্রামের মানুষ। ২ বছরের নিচে যে শিশুর বয়স, তাঁদের ওপরই চলে এই ভয়ঙ্কর প্র্যাকটিস। এই রীতি পালন করা মানুষের কাছে সুস্বাস্থ্য ও ভাগ্যের প্রতীক। ৭০০ বছর আগে থেকেই এই রীতি চলে আসছে, তাই প্রশাসনও বাধা দেয় না। গৌহাটির কামাখ্যা মন্দিরেও চলে অদ্ভুত সব কুসংস্কার।

কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়তে হলে আমাদের বিজ্ঞান ছাড়া গতি নেই। মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। কুসংস্কার বিরোধী যুক্তিবাদী মানুষ ভারতে এখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করেন। যুক্তিবাদী নরেন্দ্র দাভলকারকে মেরে ফেলা হয়েছে, গোবিন্দ পান্সারেকেও মারা হয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে আজও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কথা বলার মূল্য দিতে হয় জীবন দিয়ে।

দাভলকর মহারাষ্ট্র সরকারকে কুসংস্কার-বিরোধী যে-বিলটা পাস করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন, তাতে মানুষকে ঠকানোর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ছিল। ডাকিনীবিদ্যার চর্চা, কাউকে ডাইনি সাব্যস্ত করা, অঘোরীবিদ্যা, ওঝাতন্ত্র অর্থাৎ মন্ত্র পড়ে কুকুর বা সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা করা— এসব বিষয়ের কথা ওই বিলে উল্লেখ করা ছিল। বিধানসভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংস্থার বিরোধিতায় শেষ পর্যন্ত বিলটা পাস হয়নি।

জ্ঞান ও বুদ্ধির সঙ্গে অজ্ঞতার লড়াই দীর্ঘকালের। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করা সহজ কাজ নয়। কিন্তু যুগে যুগে কিছু যুক্তিবাদী মানুষ সেই চেষ্টাই করেন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, নিজের বিশ্বাস ও ধর্মাচরণের স্বাধীনতা যেমন মৌলিক অধিকার, তেমনই বিজ্ঞানচেতনা গড়ে তোলা, মানবিকতা ও জ্ঞানের চর্চাকে উৎসাহিত করা আর হিংসাকে প্রতিরোধ করাও প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।

বিজ্ঞান দিয়ে কুসংস্কারকে দূর করতে হবে, আমরা জানি। কিন্তু এও জানি অনেক বিজ্ঞানীই কুসংস্কারমুক্ত নন। ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের মহাপরিচালক উপগ্রহ ক্ষেপণের আগে পাঁজিতে শুভক্ষণ বিচার করেছেন, ভগবানের আশীর্বাদ চেয়ে মন্দিরে পুজো দিয়েছেন, নারকেল ফাটিয়েছেন। বিজ্ঞান শিখলেই যে মানুষ যুক্তিবাদী হয়ে ওঠে না, এ কথার প্রমাণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের মহাপরিচালক নিজেই চমৎকার দিয়েছেন।

নোংরা আর দূষিত গঙ্গার জলকে পবিত্র মনে করে মানুষ প্রতিদিনই স্নান করছে সে জলে। বাংলাদেশেও ব্রহ্মপুত্রের বিষাক্ত জলে স্নান করেন পুণ্যার্থীরা। ‘হে লৌহিত্য তুমি আমার পাপ হরণ কর’-এই মন্ত্র উচ্চারণ করে নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দের রাসায়নিক বর্জ্যে দূষিত দুর্গন্ধময় ব্রহ্মপুত্রের জলে স্নান করে লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থী।

বিশ্বাস খুব ভয়ানক জিনিস। বিশেষ করে অন্ধ বিশ্বাস। এই অন্ধ বিশ্বাস থেকে জন্ম হয় কুসংস্কারের। এই কুসংস্কার থেকে মানব সমাজকে বাঁচাতে হলে যুক্তিবাদী সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে কুসংস্কারবিরোধী আন্দোলনে।

লেখক: নির্বাসিত লেখিকা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

পবন সরকার বলেছেন: অসম্ভব ভালো একটি লেখা মন্তব্যে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের এই ছোট দেশে ছোট ছোট কবি, ছোট ছোট গল্পকার, ছোট ছোট ঔপন্যাসিক, ছোট ছোট চলচ্চিত্রকার, ছোট ছোট ইত্যাদিরা পরস্পরের প্রতি বড় বড় ঈর্ষায় ভুগতে ভুগতে বোকার মতো মরে গিয়ে পোকার খাদ্য হয়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

পবন সরকার বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নাই, আপনি আমি সবাই ঐ ছোটদের তালিকায় আছি।

২৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজকে ২৬ নং কমেন্টে তসলিমা নাসরিনের বক্তব্য থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনার পোস্টের মাধ্যমে লেখিকাকে ধন্যবাদ জানাই ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

পবন সরকার বলেছেন: ঠিকই বলেছেন দাদা, জাত পাত আর কুসংষ্কারের কারণে কত যে নিরীহ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তার হিসাব রাখা মুশকিল। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তিনি কোন দল করেন না । দেশের অবস্থায় তিনি হতাশ, তাই অনেক কথাই বলেন ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

পবন সরকার বলেছেন: হতাশ শুধু উনি হবেন কেন সাধু, আমরা যারা দেশে আছি তারাই বেশি হতাশে আছি।

৩০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: চাদঁগাজী সামু ব্লগের সেফাতউল্লাহ !

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

পবন সরকার বলেছেন: সেফাতউল্লার মুখ খারাপ কিন্তু আমাদের চাঁদগাজী ভাইয়ের মুখ অত খারাপ না, এইখানে আমি কিছুটা হলেও একমত তবে পুরোপুরি একমত হতে পারলাম না।

৩১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কইছি আমি গাজীসাব আসলে দিন কানা!
কেউ তারে তোষে আবার কেউ তোলা ফনা।
বৃদ্ধ বয়সে ভীমরতি তার দোস্ত সেফু দাদা
নিজের ভালো বুঝেন তবে পরের বেলায় আধা!

মদ খায় আর পরী--------------বইসা পরের দেশে
নিজের দেশের গুষ্টি মারে খুকর খুকর কেশে।
বুঝবে সেদিন বের করিবে অর্ধ চন্দ্র দিয়ে,
সময় আছে মর তুমি নিজের দেশে গিয়ে!



০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

পবন সরকার বলেছেন: হা হা নুরু ভাই আপনার দোস্ত চাঁদগাজীকে নিয়ে আপনার লেখা ছড়াও মন্দ নয়। শুভেচ্ছা রইল।

৩২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হাহা =p~ মজা পেলাম । ১ম ও ৩য় প্যারা টা বেশী মজার :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

পবন সরকার বলেছেন: হা হা হা চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞ মানুষ তাকে নিয়ে মজা করলে জাতি ক্ষেপে যাবে।

৩৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

চাঁদগাজী ভাইয়া ব্লগের মুরুব্বি মানুষ ওনার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা সব সময়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই এই ব্লগের মুরুব্বী কাজেই তার প্রতি শ্রদ্ধা সবারই থাকা দরকার।

৩৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: কারো এক চোখ না থাকলেও অামরা তাকে এক চোখা বলিনা, কিন্তু যে দু'চোখ থাকতেও কেবল এক চোখ দিয়ে দ্যাখে তাকে অামরা এক চোখায়'ই বলি, সে বড় ভয়ংকর ! তবে এসব এক চোখাকে খুব বেশি ফোকাস করার প্রয়োজন অাছে বলে অামি মনে করিনা ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

পবন সরকার বলেছেন: যে দু'চোখ থাকতেও কেবল এক চোখ দিয়ে দ্যাখে তাকে অামরা এক চোখায়'ই বলি, সে বড় ভয়ংকর !

দারুণ কথা বলেছেন। এই এক চোখাদের নিয়েই আমরা দেশে বড় কষ্টে আছি।

৩৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী ভাই সিনিয়র মানুষ, স্পষ্ট কথা বলেন।
তাই হয়ত উনাকে সবাই একটু খোচাখুচি বেশি করে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

পবন সরকার বলেছেন: স্পষ্ট কথায় সমস্যা নয় একচোখা হলেই সমস্যা। চাঁদগাজী ভাই অবশ্য দুইচোখা।

৩৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জ্বালোরে জ্বালো
আগুন জ্বালো
চন্দ্রগাজীর ট্রাক্টর
ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও...:P



@ সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাইবলেছেন:
.. এক আছেন সেফাতুল্লাহ, আর আছেন চাঁদগাজী ভাই। সমানে সমান।

.. :D
ওরে! গাজী সাবরে কেউ কালা চশমা কিইন্না দে.... ;)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

পবন সরকার বলেছেন: না ভাই চাঁদগাজী ভাইয়ের ট্রাক্টর ভেঙে দেয়া যাবে না তাহলে টিনের চশমা থ্যাতা হয়ে যাবে, তখন আমেরিকায় বসে আর বাংলাদেশ দেখতে পারবে না টিনের চশমায় বাংলাদেশ না দেখলে আমাদের জন্য সমস্যা। ধন্যবাদ রসিকতা করার জন্য।

৩৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার সমাজের অসঙ্গতি নিয়ে লেখা ছড়াগুলো কিন্তুু মিস করছি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

পবন সরকার বলেছেন: আপনার মন্তব্যে খুশি হলাম তবে ৫৭ধারার ভয়ে সমাজের অসংগতি লিখতে এখন কলিজা কাঁপে।

৩৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: চাঁদগাজী'র দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

কবিতা ভালো লেগেছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: চাঁঁদগাজী ব্লগের সেফুদা - বানীতে #পাঠ_প্রতিক্রিয়া

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৯

পবন সরকার বলেছেন: সেফুদার সাথে তার তুলনা নাই। সেফুদার মুখ খারাপ গাজী ভাই অত খারাপ না।

৪০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

তাহেরা সেহেলী বলেছেন: হিংসে হয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

পবন সরকার বলেছেন: আপনিও লেখেন

৪১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

তাহেরা সেহেলী বলেছেন: ছন্দ মেলাতে পারিনা, তাই হিংসে হয়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০০

পবন সরকার বলেছেন: চেষ্টা করলেই ছন্দ মিলে যাবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.