নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকাল ধর্ষণ একটি বেশ পরিচিত শব্দ। মিডিয়া বা পেপার -পত্রিকার কল্যাণে ছোট -বড় নির্বিশেষে সকলেই আমরা এই শব্দটির সাথে বিশেষভাবে পরিচিত। চোখের সামনে সকালে পত্রিকাটা মেলে ধরতেই প্রায়ই দেখি রমরমা ধর্ষণ সংশ্লিষ্ট নিউজ। ছোটদের সামনে পত্রিকা পড়তে মাঝেমধ্যেই এজন্য বিরম্বনার শিকার হতে হয়। আগুন যেমন বাতাস পেলে উসকে ওঠে ঠিক তেমনি ধর্ষকরাও চোখের সামনে বারবার এসব নিউজ প্রচারিত হতে দেখে অনুপ্রাণিত হয়। হয়তো এধরণের নিউজে মানুষ বেশি আকৃষ্ট হয় বলেই মিডিয়া প্রতিষ্ঠান তাদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য বেশি বেশি প্রচার করে থাকে। কিন্তু কাজটা কি আদৌ ঠিক হচ্ছে?
সাধারণভাবে আমরা দেখে থাকি ধর্ষকের চেয়ে ধর্ষণের শিকার নারীর সমাজে বেশি মানহানি হয়ে থাকে। ধর্ষণের পেছনে কি শুধু পুরুষেরই অবদান! নাকি নারীরও অবদান আছে! আমরা আজকাল পশ্চিমা জীবন -যাপনে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি। এই খোলামেলা জীবন -যাপনের খারাপ দিকগুলো নিয়ে হয়তো কখনো ভাবি না। পর্দা মেনে না চলা বা বেশি ফ্যাশনেবল হওয়াও কিন্তু ধর্ষণের ঘটনাকে দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছে। নৈতিক শিক্ষা বা ধর্মীয় শিক্ষার অবমূল্যায়নের কারনে মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা, ভালবাসা বা দৃষ্টি সংযত রাখার ব্যাপারগুলো ক্রমেই লোপ পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও দিনের পর দিন বেড়ে যাচ্ছে। এসব সমস্যা থেকে উত্তরনের সেরা মোক্ষম উপায় হল নৈতিক শিক্ষার প্রসার ঘটানো।
২১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৫১
মোঃ রাকিব খান বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য দ্যা ফয়েজ ভাইকে অসংখ্য ধইন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ভালো লাগলো। ধন্যবাদ