নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাপা খানাঃ জ্ঞান বিকাশের অন্যতম প্রধান মাধ্যম
(Koenig's 1814 steam-powered printing press)
প্রথম ছাপা খানার কাজ শুরু হয় চীনে। কাঠ ও ধাত পাতের ওপর অক্ষর খোদাই করে ৮৬৮ সালে প্রথম এখানেই বই ছাপানো হয়। এরপর পনেরো শতরে মাঝামাঝি সময়ে জার্মানির জোহান গুটেনবার্গ কর্তৃক বিশ্বের সর্বপ্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয়। কিন্তু প্রথম ও সার্থক ছাপাখানা তৈরীর কৃতিত্ব পান ইংল্যান্ডের উইলিয়াম ক্যাক্সটন(William Caxton) ১৪৭৬ সালে। মুদ্রণের ক্ষেত্রে অগ্রতির পরবর্তী ধাপ ছিলো বেশ ধীর গতির। উনবিংশ শতাব্দিতে বাষ্প ইঞ্জিন এবং বিদু্ৎ আবিষ্কারের কারণে মুদ্রণের ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি ঘটতে থাকে। ধীরে ধীরে মুদ্রণযন্ত্রের নানাবিধি উন্নতি সাধন আধুনিক ছাপাখানা প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করে তোলে। বর্তমানে মুদ্রণের নানান রকমের ব্যাবস্থা রয়েছে যেমন- লেজার প্রেস, লিথোগ্রাফিক মুদ্রণ, গ্রেভীওর মুদ্রণ ইত্যাদির মুদ্রণ চালু রয়েছে। এ লিথোগ্রাফিক মুদ্রল থেকেই বর্তমানে অধুনিত অফসেট মুদ্রণের বিকাশ ঘটে। অফসেট মুদ্রণে লেখা বা আলোকচিত্র পদ্ধতিতে প্লে আকারে তৈরী করা হয় ও প্লেট থেকে কাগজে ছাপ দেওয়া হয়। এভাবে কম্পিউটার এবং আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগে স্বল্প সময়, কম খরচ ও নিখুঁত ছাপা প্রাপ্তির মাধ্যমে বর্তমানে মুদ্রণশিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন হয়েছে।
(কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স নভেম্বর ২০১৫*পৃঃ৯০)
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১
আবু রায়আন বলেছেন: পোষ্টের লেখাগুলো আমার নয়। কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে পাওয়া, তাই আমাকে ধন্যবাদ না দিলেও চলবে। পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ(মানবী)।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
মানবী বলেছেন: "লেখক বলেছেন: পোষ্টের লেখাগুলো আমার নয়। কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে পাওয়া, তাই আমাকে ধন্যবাদ না দিলেও চলবে।"
- জ্বীনা, চলবেনা। তথ্যগুলো কারেন্ট এ্যাফেয়ার্স পড়ে আমার জানা নয়, আপনি ব্লগে তলে ধরেছেন বলেই পড়া হলো, জানা হলো।
আর তাই, আপনাকেই ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
সায়ফুল্লাহ হক তানভীর বলেছেন: অসাধারন
৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পোস্ট।কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
মানবী বলেছেন: সংক্ষিপ্ত অথচ তথ্যবহুল সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আবু রায়আন।