নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যতদিন লেখার ক্ষমতা থাকবে ততদিনই লিখব, একটুও বেশি না

বঙ্গতনয়

ভালবাসি ভালবাসি ভালবাসি।

বঙ্গতনয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেদেশে মৃতদের দামই বেশি

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২৪





পুলিশের নির্বুদ্ধিতার খেসারতে শ্রীঘরে যেতে হয়েছিলো কয়েকদিনের জন্য।

সেখানে গিয়ে মোটেও কষ্ট হয়নি। বরং বেশ আরামেই ছিলাম। আমদানি থেকে মেঘনা ৫ এ ট্রান্সফার করার হয় একদিন পর। পুরাতনদের সাথে কথা বলতে গিয়ে পরিচয় দিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি।
এটা প্রথমে বিশ্বাস হলেও পরে বিশ্বাস করানো অসম্ভব হয়ে পড়ে।
যদি প্রশ্ন করেন কেন?
কয়েকটি ক্ষেত্রে তারা আমাকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখা শুরু করে যে আদৌ আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারান্দায় পা দিয়েছি কিনা।

প্রথমত-
ঘুমানোর ক্ষেত্রে যখন আমি অন্যান্যদের চেয়ে নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে বেশ আরামেই চিপার মধ্যে শুয়ে পড়তাম, এক ঘুমেই এক কাতেই ফজরের আজান পার করে দিতাম তখন ওদের মধ্যে জেগে থাকা বেচারাদের মুখের দিকে তাকাতে সাহস হতনা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র মানে সে দেশের প্রথম শ্রেণির কিছু একটা। সে তো রাজার হালে থাকতে অভ্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু এ ব্যাটা তো দেখছি চাষাভুষোর জাত। এই গাদাগাদির মধ্যেও দিব্বি আরামে নাক ডেকে ঘুমোচ্ছে।

দ্বিতীয়ত-
গন্ধময় ভাত, আর দুর্গেল্য (সহজে গেলা যায় না এমন) খাবার আমি চোখ বুজে খেয়ে যাচ্ছি অনায়াসেই।
সকালের নাস্তা আর গোনাগুনতির কাজ শেষ হলেই বেরিয়ে যাই এদিক-সেদিক যতদূর কেউ বাঁধা না দেয়। চোর, ডাকাত, খুনি, ধর্ষক, নিরপরাধ সকল কিসিমের মানুষের সাথে পরিচিত হই আড্ডা দিই, তাদের গাঁটের পয়সায় কেনা নাস্তা খেয়ে সময় মত ফিরে আসি ডেরায়। মনে কোনো কষ্ট নেই।
এসব দেখে একজন এক ভদ্রলোক (যিনি জালিয়াতির মামলায় ভিতরে আছেন) প্রশ্ন করেই বসলেন, প্রশ্ন কি বলবো জেরা করা শুরু করলেন আমাকে।
ভদ্রলোক: কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ো
লেখক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
ঃ কোন বিভাগে? ......বিভাগে, অমুক স্যার কে চেনো?
-চিনি।
-উনি কি পড়ান?
-উনি আমাদের এখনো ক্লাস নেননি।
- কোথায় থাকো?
-মহসীন হলে।
-কতদিন ধরে আছো?
-এই ধরেন তিন বছরের একটু বেশিই হবে।
-প্রভোস্ট কে এখন?
-আক্কাস স্যার।
-অমুককে চেনো, হাউস টিউটর ছিলেন?
-জ্বি চিনি।
-উনি আমার পরিচিত। আমি জিজ্ঞেস করলাম আংকেল এতকিছু জানেন কি করে? উনি বললেন আমি জাতীয়তে পড়েছি অনেক আগের কথা, মুহসীন হলে এক বন্ধুর সাথে থাকতাম। তখন তোমাদের জন্ম ও হয়নি বোধহয়।
আমি মাথা নেড়ে বললাম হবে হয়তো।

উনি এবার মূলকথায় এলেন " তোমাকে এতকথা জিজ্ঞেস করছি কেন জানো?"
মাথা নেড়ে বললাম উহু, জানিনা।
" এই কষ্টকর পরিবেশে তোমার স্বচ্ছন্দ চলাফেরা, খাওয়া দাওয়া দেখে আমার মনে হয়েছিলো তুমি নির্ঘাত দাগী আসামী, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয় দিয়ে সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করছ" কারণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত প্রতিষ্ঠানের একজন ছাত্র এই পরিবেশ, এই খাবার, এই শোয়ার জায়গা, টয়লেট দেখে তো অসুস্থ হয়ে পড়ার কথা, বাস করাতো দূরে থাক।

আমি তাকে গণরুমের কথা বলিনি, ক্যান্টিনের পচা-আধসিদ্ধ খাবারের কথা, হলের টয়লেট, কলাভবনের টয়লেটের কথা তাকে বলিনি। উনি হয়ত কষ্ট পাবেন অথবা ঢাবির প্রতি নেতিবাচক ধারণা তৈরি হবে তার এজন্য। কখনো বাড়িতেও বলতাম না তাদের সোনার টুকরা ছেলেগুলি কিভাবে ঘুমায়, কি খায় শুধু বলি ভালো আছি বেশ ভালো, রাজার হালে। দেশের সেরা জায়গায়।

এখানে মূর্তির (স্যরি ভাস্কর্য হবে) গায়ে কাদা লাগলেও চিল্লাচিল্লি শুরু হয়ে যায়, কর্তৃপক্ষের মাথা ঘামে, বাইরের লোকজনের জন্য ক্যাম্পাসের এ চত্বর সে চত্বরের পেছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করা হয়।

অথচ এস এম হলের বারান্দা, মুহসীন হলের ১০২৭, জহু হলের টিনশেড, জিয়া হলের টিভি রুমে ঘুমানো ছাত্রদের জন্য কারো মাথা ঘামেনা।
প্রথম দু'বছর মনে হয় পড়াশুনা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় না। শরণার্থীর মত দুবছর পর সিট পাবো এই আশায় কেটে যায়, কারো কারো ভাগ্যে ৫ বছরের ছাত্রজীবনে সিট পাওয়া আর হয়ে ওঠেনা। তাই তো হাফিজুরের মত ছাত্ররা নিউমোনিয়াতে মারা গেলে কার কি যায় আসে? সে কেন কই মাছের মত প্রাণ নিয়ে আসেনি এখানে?

বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হলের মূর্তি, সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনের চত্বর এসবের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য বরাদ্দ হয়, গণরুমের ছেলে/মেয়েদের জন্য বরাদ্দ হয়না যেন এটাই ওদের নিয়তি।

এই সুযোগ-সুবিধা, পরিবেশ-বঞ্চিত ছেলেরা রাস্তায় একটু উলটা দিক দিয়ে বাস চালালেই নিয়মের সংবিধান চালাচালি শুরু হয়, দুএকবার ফাউ খেলেই মাথাব্যথা শুরু হয় নীতিবাগীশদের।

আরে ভাই, আগে বড় দুর্নীতিবাজদের দিকে তাকান, গণরুমের ছেলেরা ব্যাঙ্ক লুট করতে যায়নাই, খুন মার্ডার করে নাই, বিদেশে অর্থ পাচার করে নাই। ওরা সুবিধা-বঞ্চিত, ওরা যদি লড়াই করতে মাঠেও যায় আমি অবাক হবোনা, বাঁধাও দেবোনা।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই জাতি মগজহীন, তাই এরা ছোট সমস্যাকে বড় করে চীৎকার দিয়ে; আসল সমস্যা এদের মাথায় ঢুকে না।

আমাদের সম্পদ আছে, আমাদের সব তরুণদের ভালোভাবে ফ্রি পড়ানোর জন্য; মধুর কেন্টিনের বালচালরা দেশ চালাচ্ছে, মুরগীর মগজ স্বয়ং নাহিদের মাথায়

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

বঙ্গতনয় বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ের কথায় আমি পুরোপুরি একমত না। জাতি মগজহীন নয় তবে অন্ধ। স্বার্থান্ধ হয়ে সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা ভাবতে ভুলে গেছে মানুষ স্যরি অমানুষ।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০০

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: কারাগারে আমারও ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা আছে (আসামী হিসেবে না)। সেখানে দেখেছি, পুরুষ সেলের অবস্থা সত্যিই ভয়াবহ, কিন্তু মহিলা সেলের পরিবেশ চিন্তা করার মত না, পজিটিভলি নেবেন।
এত সুব্যবস্থা এবং মনোমুগ্ধকর পরিবেশ অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারেরও কপালে জোটে না। যারা তখন সেই মহিলা সেলে ছিলেন তাদের দেখে এবং তাদের সাথে কথা বলে বুঝতে পারলাম তারা খুব আরামেই আছেন।

যাই হোক, আপনার আচরণ তাদের কাছে অস্বাভাবিক লাগারই কথা। আপনার নিজের কাছে স্বাভাবিক লাগার কারণটা দুঃখজনক।

কিছুই কি করার নেই???

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

বঙ্গতনয় বলেছেন: গা সয়ে গেছেরে ভাই/আপু!
কিছুই কি করার নাই এই চিন্তা করেই কোটাবিরোধী আন্দোলনে গেলাম, বিনিময়ে সরকারি বাহিনী আর তাদের ছাত্র সংগঠনের ভাইদের হাতে উত্তম মধ্যম জুটলো।
প্রতিদিন একটু একটু করে বিষাক্ত কার্বন, একটু ফরমালিন, একটু অনিয়ম সইতে সইতে বিবেক মরে যাচ্ছে আমাদের।
জাগতে হবে আবার

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩৪

শেয়াল বলেছেন: অথচ এস এম হলের বারান্দা, মুহসীন হলের ১০২৭, জহু হলের টিনশেড, জিয়া হলের টিভি রুমে ঘুমানো ছাত্রদের জন্য কারো মাথা ঘামেনা।

|-) X((

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

বঙ্গতনয় বলেছেন: ঘামেনারে ভাই একটু গরম ও হয়না। নিজের চোখে দেখুন সে সকরুণ চিত্র

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

বঙ্গতনয় বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=1UW-eaUr7c0

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫৮

বিষন্ন পথিক বলেছেন: "এই সুযোগ-সুবিধা, পরিবেশ-বঞ্চিত ছেলেরা রাস্তায় একটু উলটা দিক দিয়ে বাস চালালেই নিয়মের সংবিধান চালাচালি শুরু হয়, দুএকবার ফাউ খেলেই মাথাব্যথা শুরু হয় নীতিবাগীশদের। "

এই মানসিকতা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন? আপনার লজিকে হোমলেস মানুষদের ব্যাংক ডাকাতী করা ফরজ।
আপনার যে মানসিকতা যেখানে গিয়েছিলেন সেখানে আবার যান।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

বঙ্গতনয় বলেছেন: আমার মানসিকতা ধরতে পারার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আমার মতে দুর্নীতিবাজ, পুঁজিবাদী ধনীদের সম্পদ কেড়ে নিয়ে রাস্তার মানুষগুলিকে দেয়া মহা পূণ্যের কাজ।

আমি আসলে ফাউ খাওয়ার পক্ষে না তবে উল্টোদিকে বাস চালানোর ব্যাপারটা ভিন্ন।

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:২৫

মোশারফ তানভীর বলেছেন: দুর্গেল্য =p~

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

বঙ্গতনয় বলেছেন: মানুষের নাড়াচাড়া করতে করতেই ভাষার বিবর্তন, বিবর্ধন। আর এরকম করে নতুন শব্দ বানানো আমার অভ্যাস।

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জেলে গেসিলেন কিল্লাই?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

বঙ্গতনয় বলেছেন: পুলিশেরে কে যেন কইছিলো আমি নাকি দেশের জন্য বিরাট আতংক। তাই আর কী। পরে অবশ্য নিজেরা লজ্জা পাইছিলো কিনা আমি জানিনা। তয় আমার মাল-সামান লোপাট হইছিল।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: কিছুটা জানতাম, আপনার সুন্দর লেখনীর মাধ্যমে আরো অনেক কিছু জানলামঃ

//এখানে মূর্তির (স্যরি ভাস্কর্য হবে) গায়ে কাদা লাগলেও চিল্লাচিল্লি শুরু হয়ে যায়, কর্তৃপক্ষের মাথা ঘামে, বাইরের লোকজনের জন্য ক্যাম্পাসের এ চত্বর সে চত্বরের পেছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করা হয়।

অথচ এস এম হলের বারান্দা, মুহসীন হলের ১০২৭, জহু হলের টিনশেড, জিয়া হলের টিভি রুমে ঘুমানো ছাত্রদের জন্য কারো মাথা ঘামেনা।
প্রথম দু'বছর মনে হয় পড়াশুনা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় না। শরণার্থীর মত দুবছর পর সিট পাবো এই আশায় কেটে যায়, কারো কারো ভাগ্যে ৫ বছরের ছাত্রজীবনে সিট পাওয়া আর হয়ে ওঠেনা। তাই তো হাফিজুরের মত ছাত্ররা নিউমোনিয়াতে মারা গেলে কার কি যায় আসে? সে কেন কই মাছের মত প্রাণ নিয়ে আসেনি এখানে?//


//আরে ভাই, আগে বড় দুর্নীতিবাজদের দিকে তাকান, গণরুমের ছেলেরা ব্যাঙ্ক লুট করতে যায়নাই, খুন মার্ডার করে নাই, বিদেশে অর্থ পাচার করে নাই। ওরা সুবিধা-বঞ্চিত, ওরা যদি লড়াই করতে মাঠেও যায় আমি অবাক হবোনা, বাঁধাও দেবোনা।//
--- সহমত ।

আপনার কারাজীবনের ঘটনার সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল জীবনটাকে মিলিয়ে সুন্দর একটা পোস্ট উপহার দিয়েছেন।

ভাল থাকুন।সবসময়।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

বঙ্গতনয় বলেছেন: ইসলামের সূর্য, বা শান্তির সূর্য ভাই আপনাকেও অনেক শুকরান।
জেলখানায় যেতে পারা আসলেই সৌভাগ্যের ব্যাপার আর তা যদি হয় মিথ্যা মামলায়।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: কারাগারের সাথে দেশসেরা প্রতিষ্ঠানের এই সাদৃশ্য দুর্ভাগ্যজনক। সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

বঙ্গতনয় বলেছেন: সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। এসব ছেলেরাই একদিন দেশের কর্ণধার হয় আর পুরনো রোষ মেটায় ঘুষ খেয়ে, দুর্নীতি করে।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: কারাগারে কদ্দিন আছিলেন? অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখেন।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

বঙ্গতনয় বলেছেন: লিখব খুব শীঘ্রই

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

সত্যের ছায়া বলেছেন: ভাই সবই হইল কপালের খৈল। কিছুই করার নাই। ভালো হইল সব কিছু দেখে না দেখার ভান করা, জেনে না শুনার অভিনয় করা এবং বলতে চাইলেও না বলা। এর চেয়ে ভালো দোয়া..... ইউনুস পড়া।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৩

বঙ্গতনয় বলেছেন: দোয়া ইউনুস পড়লে কামে দিবো তো?

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১০

বিজন রয় বলেছেন: বিরাট অভিজ্ঞতা।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

বঙ্গতনয় বলেছেন: ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কারাগারে গেসিলেন কেন?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

বঙ্গতনয় বলেছেন: বলা যাবেনা ভাই সে এক বিরাট কিচ্ছা

১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: ভাই/আপু!!!!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫

বঙ্গতনয় বলেছেন: স্যরি, আপু হবে। যাদের নাম দেখে বুঝা যায়না ছেলে না মেয়ে তাদেরকে এভাবেই সম্বোধন করে বঙ্গতনয়

১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভিডিও দেইখা আসলেই চমকাতে হয়!!!

এই দেশ যেমন চলছে হলেও তার ছায়া অথবা উল্টোটা!

মাঝে মাঝে ফাটাকেস্ট হইতে মঞ্চায়! বা তিসরি আদালতে এইসবের দায়ীদের মধ্যরাতের রায় শোনাতে! X((

ভিডিও টাইলেটা এইবার মনে হয় ঠিকাছে দেখেনতো..
Dhaka University.hell life.flv

খুবই দু:জনক। শীঘ্র এর অবসান হোক।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫

বঙ্গতনয় বলেছেন: মজা পেলাম। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.