নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম \'বোধ\'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবি

সাদাত হোসাইন

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম 'বোধ'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবিতে...

সাদাত হোসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্দরমহল - উনবিংশ শতকের প্রথম দিকের আবহে লেখা এক হিন্দু জমিদার পরিবারের শ্বাসরুদ্ধকর আখ্যান...

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

১.
ভয়াবহ দু:সংবাদটা এল রাত্রীর তৃতীয় প্রহরে।
পেয়াদা রঘু এসে যখন খবরটা দিল, তখন বিষ্ণুপুরের হবু জমিদার দেবেন্দ্রনারায়ণ কেবল ঘুমাতে যাচ্ছিলেন। রবিবার দিবাগত রাতে দেবেন্দ্রনারায়ণ খানিক মদ্যপান করেন। বিষ্ণুপুরের জমিদারির উত্তর তল্লাট ঘেঁষে শুরু হয়েছে বারোহাটির বিশাল জঙ্গল। জঙ্গলের গা ঘেঁষে দেবেন্দ্রনারায়ণের বাগানবাড়ি। দেবেন্দ্রনারায়ণ মাসের কোন এক রবিবার এই বাগানবাড়িতে রাত্রিযাপন করেন। মাঝরাত অবধি নাচ গান হয়। তবে সেই নাচগানের জলসায় লোকজনের সমাগম থাকে না। সঙ্গিত বা নৃত্যপিপাসু মানুষ থাকে না। থাকেন দেবেন্দ্রনারায়ণ একা। আর থাকে দূর দূরান্ত থেকে আসা কোন রূপবতী বাঈজির দল। তাদের পর্যাপ্ত সম্মানির ব্যবস্থা থাকে। তারা সারারাত ধরে দেবেন্দ্রনারায়ণের মনোরঞ্জনের চেষ্টা করে। তবে দেবেন্দ্রনারায়ণের মনোরঞ্জন করা সহজ কোন বিষয় নয়।

এই চল্লিশ-পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সেই জগতের বেশীরভাগ ভোগবিলাসের সাথে দেবেন্দ্রনারায়ণের পরিচয় হয়েছে। সম্ভাব্য সকল কিছুর স্বাদ নেয়ার চেষ্টা তিনি করেছেন। ফলে আজকাল তার ভেতর একধরনের অতৃপ্তির হাহাকার দেখা যায়। কোন কিছুতেই যেন তিনি তুষ্ট হতে পারেন না।

আজ তার শয্যাসঙ্গীনী হয়েছে রাইপুরের বিখ্যাত নর্তকী হেমাঙ্গিনী দেবী। হেমাঙ্গিনী দেবীকে দেবেন্দ্রনারায়ণ বিশেষ পছন্দ করেন। এককালে হেমাঙ্গিনী দেবী অহরহ আসতো এই বিষ্ণুপুরে। বারোহাটির এই বাগানবাড়ি ছিল তার নিয়মিত নিবাস। কেউ কেউ বলাবলি করছিল যে বিষ্ণুপুর জমিদারির মেঝোকুমার দেবেন্দ্রনারায়ণ বুঝি হেমাঙ্গিনী দেবীর প্রেমে পড়েছেন। তাহলে কি জমিদার বিষ্ণুনারায়ণের মেঝোপুত্র দেবেন্দ্রনারায়ণ নর্তকী বিয়ে করবেন! এই নিয়ে নানান কানাঘুষো। ঘটনা অনেকদূর গড়িয়েছিলও। তবে শেষ অবধি হেমাঙ্গিনী দেবীর আর জমিদার বাড়ির বউ হওয়া হয়ে ওঠেনি। সে বাঈজি বাঈজিই রয়ে গেল। এত ঘটনার পরও মাঝে মধ্যে দেবেন্দ্রনারায়ণ ডাকলে ছুটে আসে হেমাঙ্গিনী দেবী। এবারও এসেছে। তবে এবার সে এসেছে বহুবছর বাদে।

সদা হাস্যময়ী হেমাঙ্গিনী দেবীকে দেখে তার অর্ন্তজগতের খবর বোঝার উপায় নেই। সে হাসিমুখে দেবেন্দ্রনারায়ণের নানান তেষ্টা মেটানোর চেষ্টা করে। দেবেন্দ্রনারায়ণের সাথে সে আর আটদশজন সাধারণ বাঈজির মতই আচরণ করে। তবে দেবেন্দ্রনারায়ণ তার সাথে আর সকলের মতন তুচ্ছাতিতুচ্ছ আচরণ করেন না। কোথায় যেন খানিকটা সমীহ করেন। হেমাঙ্গিনী দেবী বারোহাটির বাগানবাড়িতে আসলেই আবার নতুন করে নানান গল্প শুরু হয়। সেসকল গল্প ডালপালা ছড়ায়। আড়ালে আবডালে লোকজন নানান কথা বলে। সেসব কথার বেশিরভাগই নানাবিধ রহস্যে ভরপুর।

প্রায় শেষরাতের ভয়াবহ দু:সংবাদ পেয়ে দেবেন্দ্রনারায়ণ চকিতে শয্যা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালেন। হেমাঙ্গিনী দেবীও আলুথালু বেশে উঠে বসল। তার গা খানিক গরম। জ্বর এসছে বোধ হয়। সে জড়ানো গলায় বলল, ‘এতো রাতে কোথায় যাচ্ছেন?’

দেবেন্দ্রনারায়ণ বললেন, ‘গঙ্গাবতীর তীর থেকে রঘু এসেছে। ভয়াবহ দু:সংবাদ’।

দু:সংবাদের কথা শুনে হেমাঙ্গিনী দেবী বিচলিত হল না। সে স্থীর গলায় বলল, ‘প্রথম প্রহরে সবাই জাগে, দ্বিতীয় প্রহরে ভোগী। তৃতীয় প্রহরে তস্কর জাগে, চতুর্থ প্রহরে যোগী’। তা শ্রীযুক্ত দেবেন্দ্রনারায়ণ, আপনি তস্করও নন, যোগীও নন। আপনি হলেন ভোগী। রাতের

দ্বিতীয় প্রহর নাগাদ আপনার ভোগবিলাস সম্পন্ন হয়েছে। এখন আপনার নিদ্রাযাপনের সময়। রাতের এই তৃতীয় প্রহরে নদীর পারে ছুটে যাওয়া আপনার কাজ না।’

দেবেন্দ্রনারায়ণ বিচলিত গলায় বললেন, ‘হেয়ালি রাখ হেমাঙ্গিনী। দু:সংবাদ, ভয়াবহ দু:সংবাদ’।

দেবেন্দ্রনারায়ণ হেমাঙ্গিনী দেবীকে আর কিছু বলতে দিলেন না। তিনি ঝড়ের বেগে বেড়িয়ে এলেন। বিষ্ণুপুরের দক্ষিণ দিক জুড়ে রয়েছে বিরাট নদী। নদীর নাম গঙ্গাবতী।

ঘন্টা দুয়েক বাদে নিতাইয়ের সাথে জমিদার দেবেন্দ্রনারায়ণের দেখা হল গঙ্গাবতীর তীরে। গঙ্গাবতীর এপার থেকে ওপার অবধি দেখা যায় না। নিতাই সেই নদীতে নাও বায়। মাছ ধরে। সে দেবেন্দ্রনারায়ণের সামনে দাঁড়িয়ে থরথর করে কাঁপছিল।

দেবেন্দ্রনারায়ণ গম্ভীর গলায় বললেন, ‘ঘটনা খুলে বল নিতাই’।

নিতাই ঘটনা খুলে বলল। কিংবা বলার চেষ্টা করল। কিন্তু কি বলল, তা বোঝা গেল না। তার মুখ থেকে কেবল ঘরঘর শব্দ বের হল। দেবেন্দ্রনারায়ণ সেসবের কিছুই বুঝলেন না। তিনি দাঁড়িয়ে আছেন চাতালের মত একটা জায়গায়। তার পায়ে চকচকে নাগড়া জুতো। নদীতে মৃদু ঢেউ। সেই ঢেউ এসে দেবেন্দ্রনারায়ণের পায়ের কাছটায় থামছে। নাগড়া ভেজার ভয়ে দেবেন্দ্রনারায়ণ খানিকটা উপরের দিকে উঠে এসে দাঁড়ালেন। পরের ঢেউটা এসে থামল এতক্ষণ তিনি যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন ঠিক সেখানে। তারপর আবার নেমেও গেল। তবে নিতাই যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে তখনও জল। তার পায়ের গোড়ালি জলে ডুবে আছে। ভোরের আলো এখনও ঠিকঠাক ফোটে নি। অবশ্য দেবেন্দ্রনারায়ণের তাতে কোন অসুবিধা হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে না। যা দেখবার জন্য তিনি এই অসময়ে গঙ্গাবতীর তীরে ছুটে এসেছেন, তা তিনি ঠিকই দেখতে পেয়েছেন। নিতাইয়ের বা পাশে হাত দুই দূরে নিতাইয়ের ডিঙি নাওখানা বাঁধা। তার নাওয়ের সাথেই আরো একখানা নাও। নাওখানা ছইঅলা। ছইয়ের ভেতরে আলো জ্বলছে। হারিকেনের আবছা আলো। সেই আলোয় নাওয়ের ভেতর শুয়ে থাকা ছেলেটাকে দেখা যাচ্ছে। নয় দশ বছরের বাচ্চা ছেলে। দেবেন্দ্রনারায়ণ বললেন, ‘কি ব্যাপার নিতাই? কথা বলছিস না কেন?’

নিতাই আবারও কথা বলল, তবে এবার আগের চেয়ে স্পষ্ট। সে কম্পমান গলায় বলল ‘আজ্ঞে, আমি নির্দোষ কত্তা। ভোরের দিকে খানিক তন্দ্রামতন লেগে এসেছিল, হঠাৎ দেখি নাওখানা কিসের সাথে যেন বাড়ি খেল। চোখ খুলে দেখি ছইঅলা একখানা নাও। নাওয়ের ভেতর একটা বাচ্চা ছেলে শুয়ে আছে’।

নিতাই দম নেয়ার জন্য খানিক থামল। দেবেন্দ্রনারায়ণ কিছু বললেন না। দূরে নদীর উঁচু পাড়ের খেঁজুর গাছের তলায় দাঁড়িয়ে আছে পেয়াদা রঘু আর জগাই। দেবেন্দ্রনারায়ণ তাদের ওখানেই দাঁড়িয়ে থাকতে বলেছেন। নিতাই আবার বলল, ‘প্রথমে আমি ভয় পেয়ে গেছিলাম কত্তা। তারপর কি ভেবে নাওয়ের ভেতর ঢুকলাম। ঢুকে দেখি...’।

ভয়ে নিতাইয়ের চক্ষু বিষ্ফোরিত হওয়ার যোগাড়। সে বার দুই ঢোক গিলল। তারপর পায়ের গোড়ালি অবধি জলের ভেতর হাঁটু গেড়ে বসে হাউমাউ করে কেঁদে দিয়ে বলল, ‘ঢুকে দেখি ছেলেটার গাভর্তি গুঁটি বসন্ত কত্তা। বড় কুল বড়ইয়ের সমান একেকটা গুঁটি। দেখে আমার হাত পা কাঁপতে লাগল। আমি ছেলেটাকে ছুঁয়ে দিয়েছিলাম কত্তা। আমি পাপ করেছি কত্তা! মহাপাপ করেছি’।

দেবেন্দ্রনারায়ণ নিতাইয়ের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে আছেন। কিন্তু নিতাইয়ের কথা শেষ হওয়ার আগেই তিনি সরে আরো খানিকটা দূরে গিয়ে দাঁড়ালেন। নিতাই বলল, ‘ছেলেটা এখনও বেঁচে আছে কত্তা! শ্বাস বইছে। তবে খুব ধীরে’।

দেবেন্দ্রনারায়ণ কঠিন গলায় বললেন, ‘চারদিকে গুঁটি বসন্ত ছড়াচ্ছে এই কথা তুই জানিস না নিতাই?’

নিতাই হাঁটু গেড়ে জলে বসা অবস্থায়ই বলল, ‘আজ্ঞে, জানি কত্তা। কিন্তু তখন আমার কি যে হল! অতরাতে, নদীর ভেতর নৌকায় একটা বাচ্চা ছেলে ভেসে আসল। আমার বোধবুদ্ধি হঠাৎ কাজ করছিল না কত্তা’।

দেবেন্দ্রনারায়ণ বললেন, ‘এই গুঁটিবসন্ত রোগে গাঁয়ের পর গাঁ বিনাশ হয়ে যাচ্ছে, একজনের হলে তার শরীর থেকে আরেকজনের হচ্ছে। গ্রামের পর গ্রামে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। কতবড় ছোঁয়াচে এই রোগ! হাজারে হাজারে লোক মারা যাচ্ছে, আর তুই এসবের কিছুই জানিস না?’

নিতাই জবাব দিল না। সে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল।

দেবেন্দ্রনারায়ণ খানিক চুপ করে রইলেন। তারপর বললেন, ‘এই নৌকো এখানে কি করে এল? কে ভাসিয়ে দিয়ে গেছে এই নৌকো?’

নিতাই জড়ানো গলায় বলল, ‘বিশ্বাস করুন কত্তা, এসবের আমি কিছুই জানি না। কিছুই জানি না’।
দেবেন্দ্রনারায়ণ বললেন, ‘নৌকোর ভেতর আর কি আছে?’

নিতাইয়ের হঠাৎ যেন কিছু একটা মনে পড়ল। সে হন্তদন্ত হয়ে উঠে দাঁড়াল। তারপর বলল, ‘ছেলেটার শয্যাপাশে একটা জলের ঘটি ছিল কত্তা। সেই ঘটির গলায় একটা কাগজ বাঁধা’।

দেবেন্দ্রনারায়ণ মুহুর্তে থমকে গেলেন। তিনি কিছুই বুঝে উঠতে পারছেন না। ভয়ঙ্কর কোন অশুভ সঙ্কেত যেন বেজে উঠছে তার মাথায়।

তিনি নিতাইকে বললেন, ‘কিসের কাগজ?’

নিতাই বলল, ‘জানিনা কত্তা। আমি মূখ্য-সুখ্য মানুষ, লেখা পড়া জানি না। কাগজে কি জানি কি লেখা’!
দেবেন্দ্রনারায়ণ কালবিলম্ব করলেন না। তিনি নিতাইকে দিয়ে কাগজখানা আনালেন। নিতাই জলভর্তি ঘটিসহ কাগজখানা এনে দেবেন্দ্রেনারায়ণের থেকে খানিক দূরে মাটিতে রেখে সরে দাঁড়াল। দেবেন্দ্রনারায়ণ দীর্ঘ সময় নিয়ে পা বাড়ালেন। তার পদক্ষেপ জুড়ে দ্বিধা, শঙ্কা, দুশ্চিন্তা। ভোরের আবছা আলোয় বিষ্ণুপুরের হবু জমিদার দেবেন্দ্রনারায়ণ ঘটির মুখে বাঁধা সেই চিরকুটখানা দেখলেন। দেখে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন। তারপর মাথা তুলে তাকালেন আকাশের দিকে। শান্ত ¯িœগ্ধ ভোরের আকাশ। কিন্তু দেবেন্দ্রনারায়ণের বুকের ভেতর তখন প্রলয়ঙ্করি সমুদ্রের সর্বগ্রাসী জলোচ্ছ্বাস!

এ তিনি কি দেখলেন!

অন্দরমহল- সাদাত হোসাইন
একুশে বইমেলায় পাওয়া যাবে ভাষাচিত্রের ৪১৫-৪১৬ নম্বর স্টলে।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুব ভাল করেছেন। রকমারিতে পাওয়া যাবে তো?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১

সাদাত হোসাইন বলেছেন: জ্বি, যাবে :)

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

হানিফঢাকা বলেছেন: এইখানেই শেষ করলেন? আরেকটু বলতেন। কি লেখা ছিল???!!!!!

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল লেখক

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

আমিই মিসির আলী বলেছেন: অসাধারণ!
পুরাটাই কি এইরকম রহস্যে ঘেরা?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

সাদাত হোসাইন বলেছেন: এক শ্বাসরুদ্ধকর রহস্যময় দীর্ঘ আখ্যান.।

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আরেব্বাস!
চমৎকার সাসপেন্স।
খুব সুন্দর লিখেছে।
বইমেলা গেলে সংগ্রহ করব। যদি না যাই তবে চেষ্টা করব রকমারি থেকে কেনার।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অসাধারন!সংগ্রহ করে পড়বই

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লেখা।
++

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

অন্তরন্তর বলেছেন:
সাদাত বইটা বেশ হয়েছে। আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। কিছু নতুনত্ব মিলিয়ে সবগুলো চরিত্র
ভালভেবে ফুটে উঠেছে। সবচেয়ে ভাল লেগেছে আপনাকে দেখে এবং বইটির কাটতি দেখে। শুভ কামনা।

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

রমানাথ রয় বলেছেন: আপনার লেখায় কিছু অপ্রয়োজনীয় ডিটেইলস আছে । আমি বইটা কিনেছি কিন্তু কয়েক পাতা পড়ার পর আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি । স্টোরি টেলিং স্পীড অনেক বাড়াতে হবে । আশা করি বয়সের সাথে সাথে স্পীড বেড়ে যাবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.