নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
মহান একাত্তরে
বাংলার জমিনে যারা ঢেলে দিয়েছিলো বুকের তাজা রক্ত
নিঃশেষে যারা দিয়েছিলো প্রাণ
আমার এই কবিতা তাদের জন্য
উৎসর্গকৃত।
প্রেরণার ডিসেম্বর
যার দরাজ কন্ঠে জেগে ওঠেছিল বাঙালি,
যার দৃপ্ত কন্ঠের ঘোষণায়...
দীপ ছিল, শিখা ছিল — ছিলনা তাঁর প্রাণো সাথী
আঁধারেই কেটেছে তবে কী তাঁর— নিঃসঙ্গ সারারাতি….?
আসলে সবি আছে গুণ, রূপ — অনন্ত বৈভব
সমৃদ্ধির সমাহার;
একটি কলমে...
এসোগো কাছে এবার!!!
তোমার উষ্ণতা —অপরূপ পেহলবতা
বেশ হতো— কাছে পেলেতা...
অকরুন শীতের আর কাজ নেই;
কেবল কাজের ফাঁকে ফাঁকে তোমাকেই
———মনে করিয়ে দেয়।
চাঁদের মতোই—এক টুকরো উষ্ণতা...
সাম্প্রতিক সময়ে একটি বিষয় না লিখে পারছিনা। বাংলাদেশ কী আফগানিস্তানের পথে? তালেবান স্টাইলে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক তাদের ছাত্রদের দিয়ে পথ ঘাট মাঠ অবরুদ্ধ করে দেশকে কি ধ্বংসের দিকে...
ভেঙে গুড়ে তছনছ করে দিও
অবজ্ঞার ষোল আনা ওসুুল করে
ভালোবাসার ফুল বিলিয়ে দিও
সঙ্গে নিও আমার আর্তনাদ—
তোমাকে কাছে পাবার-আকূতি
তুমি আনন্দচিত্তে নিতিনৃত্যে ঝরিয়ে-দিও
যেমন শীতের ঝরা শিউলীফুল,
ঝরে পড়ে থাকে-পথের ধূলোয়।
আহা! কি...
আজ আমি ভাবছি অরিত্রীদের কথা
দু’চোখে যার ঘোর স্বপ্ন লাগারকথা—
খুশি আর আনন্দে সারা গৃহ যার— মাতিয়ে রাখার কথা
আজ শূন্য সেই ঘর!! বিরাণ হলো ঘর...
চাঁদেরও অভিমান হয়!!—তা্ই বুঝি অমাবস্যার ঘুটঘুটে আঁধার নামে
অবলা অবনীর বুকে—
সময়ের পরিক্রমায় তবু পূর্ণিমা হয়
নিয়নের আলোর আভা থেকে ক্ষুদ্র চাতক ঠিকই খুঁজে নেয়
চাঁদের রুপোলী আগুন।
চাঁদ কী জানেনা—চাঁদের অভিমান করতে নেই
ক্ষুদ্র...
কে আছে গো আমার তুমি ছাড়া
তুমি দূরে তাই- আমি যেন দিশেহারা;
তৃষিত চাতকের মতো; কাতর পিপাসাহত
ওগো মোর চাতকী থাকলে তুমি পাশে
যেন আর কিছু...
কলম কি তুমি লিখবে কেবল?টাকা আর ক্ষমতার লোভে
আদর্শের নামে চেতনার গান শুনিয়ে
জীবন যাদের মিথ্যের বেসাতি করা।
তাদের স্তুতি বন্দনা করে- কি আর হবে পাপ ছাড়া?
তোমার কারনে বসলে তারা---- ক্ষমতার ঐ...
মহান ডিসেম্বর, তোমায় লাল সেলাম
হায় বীর বাঙালি আজও রয়ে গেল
শাসকগোষ্ঠীর গোলাম!!
মহান একাত্তরে কত আশায় বীর জনতা ধরেছিল অস্ত্র
আজও এখানে কতেক আছে বিলাসিতায়
আর কতেকের নেই-শীতের বস্ত্র!!
চাকুরীর বাজারে আজও বৈষম্য আছে
আজও...
মিষ্টি রৌদ্দর — শিশির ভেজা ঘাস;
পাখির কলতান- উত্তরে হাওয়া,
শীতের আমেজ, দারুন উচ্ছ্বাস —আজিকে আমার প্রাণে,
সকালটা এমনই ছিল আজ।
জীবনের মানে নদী জানে, ঝর্ণা জানে
আর জানে...
আর কিছু নাহোক, মশকি হয়ে আসিতে তো পারো
এক ফোটা রক্ত শোষণ করতে না হয়!
আমি তাতে হতাম আনন্দে আত্নহারা—
এক বেলার খাবার জোটাতে পেরে- তোমার মুখে অন্ন...
একটু বিশ্রাম-
তারপর অবিরাম- কর্মযজ্ঞ
মাথায় লেগেছে যেন- ঢাকা মহানগরীর বৃহৎ ট্রাফিক জ্যাম
এমন সময় গবেষণা পত্র কি আর যায় লেখা?
কিছুটা তো ঠিকই লিখেছি একা একা...
একটু বিরতি দিয়ে- আবার না হয় লিখবো
এবার একটু...
আজকে বোধ হয় জাগবে তুমি
রাতজাগা পাখির মতো
শীতের আমেজ- রাতের আধার
উঠেছে চাঁদ, থালার মতো
এমন রূপোলী রাতে
আসেনা ঘুম-থাকলে একা
মনের ভিতর উঠে ডেকে, কুহু কেকা।
...
কবিতার অন্বেষণে, হন্যে হয়ে
কোনজনে — তাঁর ছায়া পেয়েছি;
ছলনার সাতকাহন, কত রঙে
রামধনুর এক অবয়ব হিয়ার কোণে
অনেক যতনে এঁকেছি।
এই বুঝি হারিয়ে গেলো—সে...
©somewhere in net ltd.