নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আমি

শহীদুল মিশু

আমার আমি কে নিজে ই খুজে পাই না

শহীদুল মিশু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূজার উৎসবে যাওয়া ও প্রসাদ খাওয়া সম্পর্কে ডা. জাকির নায়েক যা বললেন

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

পিস টিভি বাংলার নিয়মিত আয়োজন প্রশ্ন উত্তর পর্বে ডা.জাকির নায়েককে এক দর্শক প্রশ্ন করেন পূজার উৎসবে কোন মুসলমানের যাওয়া ও প্রসাদ খাওয়া হারাম কি না। উত্তরে ডা. জাকির নায়েক বলেন, মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুর'আনের মোট চার জায়গায় উল্লেখ করেছেন- * সূরা বাকারার ১৭৩ নং আয়াতে, * সূরা মায়িদাহ’র ৩ নং আয়াতে, * সূরা আন’আমের ১৪৫ নং আয়াতে, এছাড়াও * সূরা নাহলের ১১৫ নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে, “আল্লাহ্ তোমাদের জন্য হারাম করেছেন মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরের মাংস খাওয়া। আর যে পশু জবাই করার সময় আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কারো নাম নেয়া হয়েছে” অর্থাৎ যা আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো নামে উৎসর্গ করা হয় সেটা আমাদের জন্য আল্লাহ্ হারাম করে দিয়েছেন। আর এই কারনেই পূজার প্রস্বাদ খাওয়া হারাম। এখন আসি পূজার অনুষ্ঠানে মুসলিমদের যাওয়ার বিষয়ে- আমাদের দেশে যখন হিন্দুদের পূজার উৎসব চলতে থাকে তখন অনেক মুসলিম-ই তাদের ঐ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে। ঐ অনুষ্ঠানে উপভোগ করে।অনেকে উৎসুক ভাবেই যায়। ঐ সমস্ত মুসলিমদের যদি বলি- ভাই হিন্দুদের পূজায় অংশগ্রহন করো না, উৎসুক ভাবেও যেও না, তাদের দেব-দেবীর নামে উৎসর্গকৃত প্রসাদও খেওনা। তখন তারা উত্তরে খুব বুক ফুলিয়েই বলে-গেসি তো কি হয়েছে? গেলেই কি আমি হিন্দু হয়ে যাব? আমার ঈমান ঠিক আছে।এখন একটু ভেবে দেখুন,মূর্তিপূজা হচ্ছে আল্লাহর সাথে শির্ক করা।আর শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় অন্যায়, সবচেয়ে বড় অপরাধ। মহান আল্লাহ বলেনঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ্র সাথে শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় অন্যায়।(সুরা লুকমানঃ ১৩) আর শির্কের অপরাধ আল্লাহ কখনো ক্ষমা করবেন না। মহান আল্লাহ বলেন : "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে অংশী স্থাপন করলে তাকে ক্ষমা করবেন না,কিন্তু এর চেয়ে ছোট পাপ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন,এবং যে কেউ আল্লাহর অংশী স্থির করে, সে মহাপাপে আবদ্ধ হয়েছে। (সূরা নিসাঃ ৪৮)। . এখন দেখুন,সবচেয়ে বড় অন্যায় আপনার সামনে হচ্ছে।আর রাসুল (সাঃ) বললেন-তোমাদের কেউ কোন গর্হিত/ অন্যায় কাজ হতে দেখলে সে যেন নিজের হাতে (শক্তি প্রয়োগে)তা সংশোধন করে দেয়,যদি তার সে ক্ষমতা না থাকে তবে যেন মুখ দ্বারা তা সংশোধন করে দেয়, আর যদি তাও না পারে তবে যেন সে ঐ কাজটিকে অন্তর থেকে ঘৃণা করবে। আর এটা হল ঈমানের নিম্নতম স্তর। [সহিহ মুসলিম,ঈমান অধ্যায়, হাদিস নং ৭৮] . অথচ আপনি ঐ অন্যায়কে বাঁধা তো দেনই না, মনথেকেও ঘৃণা করেন না বরং ঐ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে মনে মনে উপভোগ করেন। অন্তত মন থেকে ঘৃণা করলেও দুর্বলতম ঈমানদার হিসেবে আপনার ঈমান থাকত কিন্তু ঐ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে তাদের অনুষ্ঠান মনে মনে উপভোগ করার পরেও কি আপনি দাবী করবেন যে- আপনার ঈমান ঠিক আছে। এটা হাস্যকর ছাড়া কিছুই নয়।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাকির নায়িক টাকার নায়িক; আমাদের শফি মোল্লা জাকির ফাঁকির থেকে ভালো।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: যার যার ধর্ম যদি সঠিকভাবে সে পালন করে তা হলে কারোই ক্ষতি হবে না, কারণ হিংসা করা সব ধর্মেই মহাপাপ।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

মানবী বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য জাতিগত ভাবে আমরা আমাদের স্বকীয়তা প্রায় হারাতে বসেছি। অন্ধ অনুকরণ আর পাছে লোকে ভয়ে আক্রান্ত এক অদ্ভুত শংকরে পরিনত হচ্ছি দিন দিন।

"ধর্ম যার যার আর উৎসব সকলের" টাইপ ফাজলামীর শিকার হয়ে কোন হিন্দু যদি কুরবানী ঈদে গরু কুরাবনী দিয়ে বসে, আর চিৎকার করে বলে আমি তো আমার সংস্কৃতি পালন করছি, তাহলে যেমন..... ঠিক তেমনটিই মুসলিমের জন্য মূর্তি পূজা এবং প্রসাদ গ্রহন।

এরা যেহেতু অনুকরন প্রিয় আর গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে আনন্দ পায় তাই নিজের দেশের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যটা যে আসলে কি তাই জানেনা। এদের আদর্শ শাহরুখ খান, হৃত্যিক রোশন, দিপিকা পাদুকোন রা। আব্বাসউদ্‌দিনের কে জানতে চাইলে হা করে তাকিয়ে থাকবে অথচ অরিজিৎ সিং এর সব গান এদের মুখস্থ!

জাতিয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি আর ধর্ম বিশ্বাসের পার্থক্য যখন কেউ জানেনা, তখন এ দুইকে গুলিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক।
মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান সকলে নিজ নিজ ধর্ম ও ধর্ম উৎসব শান্তিমতো নির্বঘ্নে পালন করবে, এটাই সবচেয়ে জরুরী, আর কিছু নয়।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু 'ডা:' জাকির নায়েক না ব্লগে ও ভাল মানুষের আড়ালে প্রচুর ধর্মান্ধ মানব/মানবীদের দেখা যায়।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

শহীদুল মিশু বলেছেন: আমি যা লিখেছি তাকে কি আপনি ধর্মান্ধতা বলতে চাইছেন ??

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:২৯

চলন বিল বলেছেন: ভালো পোস্ট। প্লাস

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:২৪

বিপরীত বাক বলেছেন: প্রসাদ তো সাধারণতঃ মিষ্টি মিষ্টান্ন মিঠাই মন্ডা।। এগুলো খেলে কি কিছু হওয়ার কথা??
তাহলে তো ইন্ডিয়ান দের বানানো ঘি থেকে শুরু করে সস, লাড্ডু, পুরি, মোগলাই, পাপর ভাজা কিছুই খাওয়া যাবে না।।

জীবের ব্যাপারটা অবশ্য আলাদা। নাকি?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

শহীদুল মিশু বলেছেন: প্রসাদ মানি হল মন্দির থেকে বিলি করা মিস্টান্ন বা পুজার স্থান থেকে বিলি করা মিস্টান্ন এখানে কারিগর হিন্দু বুঝানো হয় নাই

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @চাঁদগাজী:
অশোভন মন্তব্য করে আপনি নিজেকেই ছোট করলেন।

@কলাবাগান১:
ভাই আপনি বাঁকা না করে কথা বলতে পারেন্না?আপনাকে সামনাসামনি দেখার খুব ইচ্ছা যে,আপনি কেমনে কথা বলেন।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

সজিব হাওলাদার বলেছেন: আল্লাহ আমাদের এই সমস্ত শিরকি গুনাহ থেকে রক্ষা করুন।

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

লাল স্কচটেপ বলেছেন: "ধর্ম যার যার আর উৎসব সকলের" টাইপ ফাজলামীর শিকার হয়ে কোন হিন্দু যদি কুরবানী ঈদে গরু কুরাবনী দিয়ে বসে, আর চিৎকার করে বলে আমি তো আমার সংস্কৃতি পালন করছি, তাহলে যেমন..... ঠিক তেমনটিই মুসলিমের জন্য মূর্তি পূজা এবং প্রসাদ গ্রহন।

মানবী, এক্কেবারে মনের কথা বলছেন! প্লাস নেন। :D

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

এ আর ১৫ বলেছেন: কোরানে নির্দেশ আছে --- আল্লাহর নাম ব্যথিত অন্য কারো নামে জবাই করা পশু পাখীর মাংস হারাম । কোরান বা হাদিসের কোথাও তো বলা নাই মিষ্টি পড়টা রুটি এবং অন্য সকল মাংস বিহীন খাদ্য হারাম । সুতরাং পুজার প্রসাদ মাংস না হোলে খাওয়া যাবে । আপনারারা কোরান মানবেন না মিথ্যা ফতুয়া মানবেন ?? ধর্মের নামে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা পাপের পর্যায় পড়ে তাহোলে কেন এই কাজ করছেন । যাদের ঈমান আপনাদের মত দুর্বল তাদের পুজা না দেখা উচিৎ । আমরাতো পুজা দেখি প্রসাদ খাই ( মাংস ছাড়া) কৈ আমরাতো কখনও তাদের বিশ্বাষ গ্রহন করি নি । আপনার ঈমান যদি এতই দুর্বল হয় মাংস বিহিন প্রসাদ খেলে এবং পুজা দেখলে আপনি তাদের বিশ্বাষ গ্রহন করে ফেলেন তাহোলে এই ধরনের নিম্নমানের ঈমান নিয়ে আপনার থেকে শক্তিশালী ঈমানদারদের ছবক দিতে আসছেন কোথা থেকে ???
আল্লাহ বলেছেন -- তার নাম ব্যথিত অন্য কারো নামে জবাই করা পশু পাখীর মাংস খওয়া হারাম ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১২

শহীদুল মিশু বলেছেন: "ধর্ম যার যার আর উৎসব সকলের" টাইপ ফাজলামীর শিকার হয়ে কোন হিন্দু যদি কুরবানী ঈদে গরু কুরাবনী দিয়ে বসে, আর চিৎকার করে বলে আমি তো আমার সংস্কৃতি পালন করছি, তাহলে যেমন..... ঠিক তেমনটিই মুসলিমের জন্য মূর্তি পূজা এবং প্রসাদ গ্রহন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

শহীদুল মিশু বলেছেন: মহান আল্লাহ বলেন : "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে অংশী স্থাপন করলে তাকে ক্ষমা করবেন না,কিন্তু এর চেয়ে ছোট পাপ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন,এবং যে কেউ আল্লাহর অংশী স্থির করে, সে মহাপাপে আবদ্ধ হয়েছে। (সূরা নিসাঃ ৪৮)। . এখন দেখুন,সবচেয়ে বড় অন্যায় আপনার সামনে হচ্ছে।আর রাসুল (সাঃ) বললেন-তোমাদের কেউ কোন গর্হিত/ অন্যায় কাজ হতে দেখলে সে যেন নিজের হাতে (শক্তি প্রয়োগে)তা সংশোধন করে দেয়,যদি তার সে ক্ষমতা না থাকে তবে যেন মুখ দ্বারা তা সংশোধন করে দেয়, আর যদি তাও না পারে তবে যেন সে ঐ কাজটিকে অন্তর থেকে ঘৃণা করবে। আর এটা হল ঈমানের নিম্নতম স্তর। [সহিহ মুসলিম,ঈমান অধ্যায়, হাদিস নং ৭৮] . অথচ আপনি ঐ অন্যায়কে বাঁধা তো দেনই না, মনথেকেও ঘৃণা করেন না বরং ঐ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে মনে মনে উপভোগ করেন। অন্তত মন থেকে ঘৃণা করলেও দুর্বলতম ঈমানদার হিসেবে আপনার ঈমান থাকত কিন্তু ঐ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে তাদের অনুষ্ঠান মনে মনে উপভোগ করার পরেও কি আপনি দাবী করবেন যে- আপনার ঈমান ঠিক আছে। এটা হাস্যকর ছাড়া কিছুই নয়।

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: পূজার প্রসাদ কি মাংস দিয়ে বানায় যে খাওয়া যাবেনা? আর যারা কাচ্ছে তারা তো দেব দেবতা দিয়ে ভেবে খাচ্ছেনা, খেতে মজা তাই খায়, আর জেনেই খায় এটা শুকরের মাংসও না বা কাছিমের মাংসও না।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: দেখুন উল্টাপাল্টা কথা বলছেন কেন --- অবশ্যই হিন্দুরা ঈদের খাবার খেতে পারবে গরুর মাংস ছাড়া - এই উদাহরন তো আপনি মুল লেখায় দিয়েছেন তাহোলে আবার কেন দিলেন নাকি কোরানের নির্দেশ বুঝেন না । সুরা নিসার আয়াত ৪৮ কি আপনি বোঝেন ? এই বিশ্বাসটা কি হিন্দুদের ?? এইটা মুসলমানরা মানে কিন্তু হিন্দুরা কেন মানবে । আপনার ঐ হাদিস ও এখানে খাটে না ।আমি আরেক ধর্ম বিশ্বাসকে ভুল বলে তাদের উপদেশ দিতে যাব না । আমি তাদের ধর্ম বিশ্বাসকে কেন বাধা দিবো ?? তাদের বিশ্বাসকে সন্মান দেখাবো সেটাই কোরানের নির্দেশ । আ্ল্লাহতো অন্য বিশ্বাসকে ঘৃনা করতে বলেনি সুরা আনাম ১০৮--- তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত। ------- আমিতো পুজাদেখার পর তাদের বিশ্বাস গ্রহন করি নি । আর খাবারের ব্যাপারে কোরানের নির্দেশ কি তা আগেই দিয়েছি ।
আপনি হাদিসে যে অন্যায় কাজ বলেছে সেটা কি অন্য ধর্মের ধর্মীয় বিশ্বাস ?? অন্য ধর্মের মানুষ তাদের ধর্ম পালন করবে সেটা কখোন অন্যায় নয় । এটা যদি ঘুস চাদাবাজি খুন খারাপি মাস্তানি হ্য় অবিচার জাতিয় অন্যায় হয় তখন প্রজোয্য । কেউ যদি পুজা করে ইসলামের দৃষ্টিতে পাপ করে থাকে তবে তারকে আ্ল্লাহ আখেরাতে শাস্তি দিবে -- তার সাথে তাদের পুজাকে বাধা দেওয়ার কোন অধিকার আ্ল্লাহ আমাদের দএয় নি ।
কোরান হাদিস না ঠিক মত পড়ে এই ধরনের ধৃষ্টতামুলক সাম্প্রদায়িক লেখাকে ধিক্কার জানাই । কত বড় মিথ্যা ফতুয়া দিয়ে দিয়েছে প্রসাদের ব্যাপারে --যেখানে আ্ল্লাহ শুধু জবাই করা পশু পাখীর ব্যাপারে গাইড লাইন দিয়েছে অন্য কোন খাদ্যের ব্যাপারে নয়।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১২

শহীদুল মিশু বলেছেন: ঐ অনুষ্ঠানে উপভোগ করে।অনেকে উৎসুক ভাবেই যায়। ঐ সমস্ত মুসলিমদের যদি বলি- ভাই হিন্দুদের পূজায় অংশগ্রহন করো না, উৎসুক ভাবেও যেও না, তাদের দেব-দেবীর নামে উৎসর্গকৃত প্রসাদও খেওনা। তখন তারা উত্তরে খুব বুক ফুলিয়েই বলে-গেসি তো কি হয়েছে? গেলেই কি আমি হিন্দু হয়ে যাব? আমার ঈমান ঠিক আছে।এখন একটু ভেবে দেখুন,মূর্তিপূজা হচ্ছে আল্লাহর সাথে শির্ক করা।আর শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় অন্যায়, সবচেয়ে বড় অপরাধ। মহান আল্লাহ বলেনঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ্র সাথে শির্ক হচ্ছে সবচেয়ে বড় অন্যায়।(সুরা লুকমানঃ ১৩) আর শির্কের অপরাধ আল্লাহ কখনো ক্ষমা করবেন না। মহান আল্লাহ বলেন : "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে অংশী স্থাপন করলে তাকে ক্ষমা করবেন না,কিন্তু এর চেয়ে ছোট পাপ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন,এবং যে কেউ আল্লাহর অংশী স্থির করে, সে মহাপাপে আবদ্ধ হয়েছে। (সূরা নিসাঃ ৪৮)। .

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

বিপরীত বাক বলেছেন: তাহলে তে রেডক্রসের দেয়া ত্রান ও নেয়া যাবে না । কেননা তারা ওটা ঈশ্বরের সন্তুষ্টির জন্যে দান করছে।
তাহলে তো অামেরিকান রা যে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে ত্রাণ কার্যক্রম চালিয়েছিল সেটাও বন্ধ করা দরকার ছিল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

শহীদুল মিশু বলেছেন: তাদের দেব-দেবীর নামে উৎসর্গকৃত প্রসাদও খেওনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.