নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণ মানুষ ৷দশের সাথে চলতে চাই ৷

শাহিন-৯৯

সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন

শাহিন-৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শক্তিশালী সার্ক পারতো এ অঞ্চলকে একটি মিনি ইউরোপের রুপ দিতে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৫




দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সৃষ্টি হয়েছিল।
এক সময় স্বাভাবিকভাবে সার্কের কার্যক্রম চলতো, যদিও ধীর গতিতে এগুচ্ছিল তবুও আশা জাগানিয়া কিছু কাজ হয়েছিল কিন্তু হঠাৎ ভারতের মসনদে আবির্ভূত হল নব্য ধর্মীয় উগ্রবাদী, গুজরাটের কসাই খ্যাত নরেন্দ্র মোদি। ক্ষমতার সুসংগত করতে ধর্মীয় উগ্রতা ছড়িয়ে দিল আর তার জন্য প্রয়োজন ছিল পাকিস্তান বিরোধী একটি পদক্ষেপ, সার্ক দিয়ে সেই পদক্ষেপ পূর্ণ করলো আর তার সেই হাওয়ায় পাল তুললো আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনিও চেতনার ঔষৎ হিসাবে ব্যবহার করলেন সাথে সার্কের সাথে জিয়াউর রহমানের নাম একটু জোরালোভাবে জড়িত তো আছেই।

একটু ভাবুন তো, ভারত, বাংলাদেশ কি পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক বন্ধ করেছে? বানিজ্য বন্ধ করেছে?
দিব্যি নিয়মিত পাকিস্তান ভারত রেলপথে ট্রেন যাচ্ছে আসছে। পাকিস্তানের দেওয়া জমিতে বাংলাদেশ স্থায়ী ভবন তৈরি করার জন্য চুক্তি করেছে! তাহলে ভিতরে সব চলছে উপরে উপরে কেন এই বিরোধী মনোভাব? কেন একটি আশা জাগানিয়া জোট সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর করে দেওয়া?

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষের বাস এই অঞ্চলের আটটি দেশে। বিশ্বের অন্যতম বানিজ্য ভূমি এই অঞ্চল। আমাদের অতীত ইতিহাস আমাদের গৌরবময় সমৃদ্ধ দেখিয়ে দেয়, তখন তাবৎ বিশ্বের লোক এখানে এসেছে বানিজ্য করতে এখন এখনকার জনগণ কামলা দিতে তাবৎ বিশ্বে যায়। এর মূল কারণ এই অঞ্চলের মানুষের রাজনৈতিক অদূরদর্শীতা, ধর্মীয় উগ্রতা, মুর্খতা, সবচেয়ে বড় সমস্যা হল প্রচন্ড ক্ষমতালোভী। মীর জাফর, উমিচাঁদদের ইতিহাস দেখলে বোঝা যায় সামন্য ক্ষমতার জন্য এরা কিভাবে সমগ্র জাতির সাথে বেঈমানি করেছিল।

বিশ্বে এখন অন্যতম আর্কষন হচ্ছে পর্যটন নির্ভর বাণিজ্য, যদি খেয়াল করি তাহলে দেখবো আমাদের এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ অতীত ইতিহাস আছে, প্রাকৃতিক লীলা ভূমি এ অঞ্চল, এই সব কে কেন্দ্র করে যদি একটি বাণিজ্য রুট তৈরি হয় এ অঞ্চলে তাহলে বিশ্বের অন্যতম আর্কষনীয় অঞ্চল হবে এটি।

প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এ অঞ্চল তবুও সঠিক প্রযুক্তি না থাকায়, শক্তিশালী জনবলের না থাকায় এখনো বিশ্বমুখী হয়ে আছে এই অঞ্চলের মানুষ।

এ অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতাদের উচিত হবে খুব দ্রুত সার্ক কার্যকরী করা, একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে জন্ম দেওয়া তাহলে বহিঃবিশ্ব এখানে এসে নাক গলাতে পারবে না, নইলে পাকিস্তান আনবে চীন, ভারত আনবে আমেরিকা আবার পাকিস্তান যাবে আমেরিকা আর ভারত যাবে রাশিয়া এভাবে পরনির্ভরতা নিয়ে বেঁচে থাকবে এ অঞ্চলের প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম।

এক‌টি মজার টুইস্ট দিয়ে শেষ করছি, আমার পরিচিত অনেকে আছেন যারা প্রচন্ড ভারত বিরোধী কিন্তু বছর শেষে ট্যুর কিন্তু ইন্ডিয়াতে!! চমৎকার যুক্তি আছে ভারতের জনগণের সাথে আমাদের বিরোধীতা নয়, সরকারের সাথে বিরোধীতা।

আমরা জনগণ এক, ক্ষমতার লোভে নেতারা আমাদের মাথায় চেতনার বীজ অথবা ধর্মীয় উগ্রতা পুশ করেছে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি তো আন্তর্জাতিক হয়ে যাচ্ছেন, ভালো!
ভারতের ব্যুরোক্রেটরা "সার্ক" করেছে তাদের পণ্য বিক্রয় করতে; জেনারেল জিয়া করেছিলেন মানুষের সাথে ষ্ট্যান্টবাজি করতে; পাকিস্তানী মিলিটারীরা করেছিলো ব্রাদার জেনারেল জিয়াকে সাহায্য করতে, ওরা জানে ভারতকে তারা কোনদিনও পছন্দ করে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

আপনি তো আন্তর্জাতিক হয়ে যাচ্ছেন, ভালো!
বলেন কি!! আমি তো শুধু প্রতিবেশী নিয়ে একটু কথা বললাম।

বঙ্গবন্ধু ও জিয়ার হয়তো বাজনীতি ক্ষেত্রে ভুল থাকতে পারে তবে তারা দুরদর্শী ছিলেন, স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধু করাচী গিয়েছিলেন ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে, এরপর কসাই ভুট্টোকে এ দেশে এনে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন।
জিয়াউর রহমান সার্ক তৈরি করেছিলেন একটি অর্থনৈতিক শক্তিশালী অঞ্চল গড়ে তুলার জন্য।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোল্লা শফি, নুরু ও শেখ হাসিনার মাঝে আপনার চোখে কে বেশী অকাজ করেছে, কিংবা করছে?

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


মোল্লা শফি, নুরু ও শেখ হাসিনার মাঝে আপনার চোখে কে বেশী অকাজ করেছে, কিংবা করছে?
হা হা হা।
নুর সবে নামলো রাজনীতি মাঠে, ক্ষমতা সে তো বহুদুর, শফি সাহেবের সুযোগ থাকলে তিনি ক্ষমতার আশে পাশে ছিলেন না। শাপলা চত্বর না হলে শফি সাহেবকে তো আপনি চিনতেনই না।

অথচ এদের সাথে শেখ হাসিনার তুলনা টানছেন!!

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সার্ক গঠন ভালো কাজ ছিল । কিন্তু মোদি হাসিনার জন্য আর পাকিদের কারণে সার্কাস হয়ে গিয়েছে

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



সহমত বড় ভাই, বিশ্বয়ানের যুগে রবীন্দ্রনাথের গানের মত একলা চলরে চলবে না।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:০০

পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: ভ্যারতিওদের দাদা গিরির কারনেই একটি অপার সম্ভাবনার অকাল মৃত্যু হয়েছে

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




শেষ সম্মেলনটি ভারতের কারণে বাতিল হয়েছে, তখন থেকেই এটা অনেকটা অচল।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত আর পাকিস্তানের সমস্যা শেষ না হলে এই অঞ্চলে কোনও উদ্যোগই কাজ দেবে বলে মনে হয় না। সার্কের প্রথম ও প্রধান কাজ হওয়া উচিত ছিল এই অঞ্চলের সকল সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




সহমত, তবে সার্ক শক্তিশালী না করা গেলে কখনো এ অঞ্চলে শান্তি আসবে না। আলোচনা ছাড়া অস্ত্র দিয়ে শান্তি সম্ভব নয়।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এই অঞ্চলের সার্কের সাথে ইউরোপের ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোন তুলনা হয় না । এই অঞ্চলে দেশ ই একটা । সেটা হচ্ছে ভারত । ভারত কখনও চাইবে না এরকম ছোটখাটো দেশগুলো ভালো থাকুক উন্নত হোক। সেগুলো তার বাজার হয়ে থাকুক।

এটা কখনো সহযোগিতা হতে পারে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




পর্যটনসহ অনেকগুলো ইস্যু নিয়ে এগুতে ছিল সার্ক, মনমোহন সরকার অনেক ইতিবাচক ছিলেন কিন্তু কসাই মুদি এটা অচল করে রেখেছে।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আকন বিডি বলেছেন: জিয়া ছিল ভারতের চর, সার্কের মাধম্যে সে সকলকে ভারতের সেবা দাসে পরিনত করেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আর কত ভাই!! একবার বলেন পাকিস্থানী চর আবার এখন বলছেন ভারতের চর!!
আগে আপনার সবাই একত্রে বসে ঠিক করেন কি প্রচার করবেন, নইলে পাবলিক খাবে না, এমনিতে বর্তমানে আপনাদের ভাঙ্গা রেকর্ড অচল।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আকন বিডি বলেছেন: পাকি ভারতের চর দরকার নাই। বাংলাদেশী চর দরকার। আর আমি বাল করি না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



তুরস্ক ন্যাটোভুক্ত দেশ বলে আজ অনেকটা সেভ থাকতে পারছে। সার্ক শাক্তিশালী হলে এ অঞ্চলে বিদেশী শকুনদের নজর খুব কম পড়তো।

বাংলাদেশী চর দরকার
আশা করি আপনার মাঝে সেই গুন আমরা দেখতে পাবো।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৯

জনৈক অপদার্থ বলেছেন: ভারতের দাদাগিরি, বাংলাদেশের অতি উৎসাহ, বাকি দেশগুলোর অনাগ্রহ এই তিন ভ্যারিয়েবল মিলেই সার্কের পতন

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



মূলত ভারতের দাদাগিগির জন্য সার্কের পতন।

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "বঙ্গবন্ধু ও জিয়ার হয়তো বাজনীতি ক্ষেত্রে ভুল থাকতে পারে তবে তারা দুরদর্শী ছিলেন, স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধু করাচী গিয়েছিলেন ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে"।

-শেখ সাহবের দুরদর্শীতার ফলাফল, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ ও অন্য অনেক কিছু।
-জেনারেল জিয়ার দুরদর্শীতার ফলাফল, উনার অকাল মৃত্যু।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



একটু ভুল সংশোধন, একজন সহপরিবারে আর শুধূ একা। এমন কিছু লেখার ইচ্ছে ছিল না আপনার কথার পরিপেক্ষতে লিখতে হলে। শুধু তাদের খারাপ গুন গুলো কেমন আপনি দেখেন?

১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সার্ক এর উদ্দ্যেশ্য সফল হয় নি।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



উদ্দেশ্য সফল হলে আমাদের জন্য অনেক ভাল হতো, এভাবে পেঁয়াজ মন চাইলে ভারত বন্ধ করতে পারতো না, তখন একটি ব্যানিজ্যিক চুক্তি থাকতো।

১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৫৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের কোন দেশে একে অন্যের সাথে লড়াই করেনি
কারণ তারা বুঝেছে, যুদ্ধ সব ধ্বংস করে। তাই তারা ইইউ করেছে এবং ডাকাতগুলি বড় সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার সাথে মিলে ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়া ধ্বংস ও লুটপাট করেছে।।
কিন্ত মূলত ভারতীয় এবং পরে পাকিদের কারণে সার্ক কার্যকর হতে পারেনি।
তারা এখনো বাদর থেকে মানুষ হতে পারেনি, যেটা পেরেছে ইউরোপীয়রা।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




আগের মত তত যুদ্ধ নিজেরা করে না তবে প্রস্কি যুদ্ধ লাগিয়ে লাগে।

১৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪০

রাশিয়া বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের কোন দেশে একে অন্যের সাথে লড়াই করেনি।

কথাটা সত্যি নয়। ধনী দেশগুলো তাদের ধন সম্পদ নিয়েই ব্যস্ত, তাই লড়াই করার সুযোগ পায়নি।

৯০ সালে আধিপত্যবাদী সার্বিয়া তার প্রতিবেশী সবগুলো দেশকে একাই নাকাল করে ছেড়েছিল। আমেরিকার হস্তক্ষেপে সার্বিয়া থেমেছে অবশেষে।

এখন চলছে আর্মেনিয়া - আজারবাইজান লড়াই। তবে আমি নিশ্চিত নই, এরা কি এশিয়ায় নাকি ইউরোপে। ফুটবল খেলাতে তুরষ্ক, ইসরাইল আর আজারবাইজানকে দেখি ইউরোপীয় অঞ্চলের হয়ে খেলতে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।

১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: ইউরোপ এক সময় একে অন্যের সাথে অনেক যুদ্ধ বিগ্রহ করেছে। শেষে দেখেছে এই যুদ্ধ কোন সুফল বয়ে আনেনি তাদের জীবনে, শুধু ক্ষুধা আর ধ্বংস ছাড়া। এখন মিডল ইস্ট এ চলছে এরপর আসবে চীন সহ দক্ষিণ এশিয়ায়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



খুবই চমৎকার বলেছেন আপু, যেখানে আলোচনায় মাধ্যম থাকে সেখানে কেন হাজার হাজার মানুষের জীবন নিয়ে খেলা? আমার বিশ্বাস আমাদের এ অঞ্চলের নেতারা এক সময় উপলব্ধি করবে, তবে যত দ্রুত করতে পারবে ততই আমাদের মত সাধারণ মানুষের লাভ।

১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: নির্বোধের মতো কেউ কথা বললে ও তো অনেক কথাই চলে আসে।
দুরদর্শীতার ফলাফলে একজনের অকাল মৃত্যু হলে আরেকজন তো পরিবারে মারা গেছেন, সেটা কি তাহলে?
ভারত সর্ম্পূন ইচ্ছাকৃত ভাবে সার্ক এর কার্যকক্রম স্থগিত করেছে নিজেদের স্বার্থে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



উনার সব কথা আমি গুরুত্ব দিই না।

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স শত শত বছর একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করেছে। রাশিয়া, জার্মানী, স্পেন, পর্তুগালও নিজেদের মধ্যে অনেক যুদ্ধ করেছে। কিন্ত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এরকম ঘটনা কে দেখেছে?

এ্যামেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপের সব দেশ একসাথে অন্য দেশ লুটপাট করে। পূর্বের সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশগুলির সাথে ঠান্ডা যুদ্ধ থাকলেও কোনোদিন সরাসরি যুদ্ধ হয়নি।

ক্রোয়েশিয়া-বসনিয়া-কসোভোর যুদ্ধ যুগোশ্লাভিয়ার গৃহযুদ্ধ, যাকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ বলা যাবে না।

বর্তমানে চলা আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের যুদ্ধও দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ না।

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স শত শত বছর একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করেছে। রাশিয়া, জার্মানী, স্পেন, পর্তুগালও নিজেদের মধ্যে অনেক যুদ্ধ করেছে। কিন্ত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এরকম ঘটনা কে দেখেছে?

এ্যামেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপের সব দেশ একসাথে অন্য দেশ লুটপাট করে। পূর্বের সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশগুলির সাথে ঠান্ডা যুদ্ধ থাকলেও কোনোদিন সরাসরি যুদ্ধ হয়নি।

ক্রোয়েশিয়া-বসনিয়া-কসোভোর যুদ্ধ যুগোশ্লাভিয়ার গৃহযুদ্ধ, যাকে ইউরোপের দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ বলা যাবে না।

বর্তমানে চলা আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের যুদ্ধও দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ না।দুই দেশেরই অবস্থান এশিয়ায়।
তবে খ্রীষ্টান প্রধান হওয়ার কারণে আর্মেনিয়া European Neighbourhood Policy (ENP) সদস্য হতে পেরেছে।

*** প্রথম মন্তব্যটা বাদ দেবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.