নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুপারনোভা

আহেমদ ইউসুফ

I am a introverts person would like to hide myself.

আহেমদ ইউসুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু বৈজ্ঞানিক কল্প-কাহিনী যা সত্যি হয়েছে

১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

** রিয়েল ছবি না ক্যারিকেচার সঠিক বলা যাচ্ছে না। নেট থেকে নামানো ছবি তাই ফটো ক্রেডিট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।

*** থ্রিডি কার্টূন কিংবা টম এ্যান্ড জেরিতে বিড়াল - ইদুরের খেলা দেখেছেন অনেকেই। তবে এই ছবিতে বিড়াল মামার ভুমিকা ছোট কোন রোল প্লে করছে না তা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন। একেবারে ক্যামেরাম্যানের ভূমিকায়।

*** বিড়ালদের প্রচন্ড বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা নিয়ে ড. জাফর ইকবালের একটি বই পড়েছিলাম (নামটা ঠিক মনে পড়ছে না)। যদিও বৈজ্ঞানিক কল্প-কাহিনী সবসময়ই অবাস্তব ঘটনা বা অনুমানের উপর নির্ভর করে লেখা হয়, তবুও কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক সত্য ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে যার ইঙ্গিত সায়েন্স ফিকসনে এসেছে।

**** আমি কয়েকটা উদাহরন দিতে চাই। বাকীটা পাঠক নিজ দায়িত্বে নিচের লিংক থেকে পড়ে নিবেন।

(ক) কৃত্রিম উপগ্রহঃ কল্পবিজ্ঞানের বিখ্যাত লেখক আর্থার সি ক্লার্কএর একটি লেখা প্রকাশিত হয় ‘ওয়্যারলেস ওয়ার্ল্ড’ বা বেতার বিশ্ব নামক এক পত্রিকায়, সেটা ১৯৪৫ সালের কথা। যোগাযোগব্যবস্থা কিংবা এ সংক্রান্ত তত্ত্বগুলো তখনও এখনকার মতো এতো উন্নত ছিল না। সে সময়ে মেধাবী এ লেখক দাবি করেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত রকেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে মহাকাশে এমন উপগ্রহ স্থাপন সম্ভব, যা পৃথিবীর বেগও ঘূর্ণনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এমনভাবে ঘুরতেপ পারবে যে মনে হবে উপগ্রহটি স্থির হয়ে আছে। বর্তমানে এটি পুরোপুরি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে।

(খ) চাঁদ সওদাগরীঃ কল্পকাহিনীর জগতে জুলভার্নের তুলনা খুব কম। তার ফ্রম আর্থ টু দি মুন বইটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে নভোচারী রওনা হয় চাঁদের পথে। শুধু যে মানুষের চাঁদের যাওয়ার সঙ্গে তা মিলে গেছে তা নয়, ফ্লোরিডা জায়গাটিও মিলে গেছে লেখকমনের কল্পনার সঙ্গে।

(গ) ট্যাংকঃ সম্ভবত সায়েন্স ফিকশন জামানায় এইচ.জি.ওয়েলস সবচেয়ে নিখুত ভবিষ্যতদ্রষ্টা। ১৯০৩ সালে তার লেখা ‘দ্য ল্যান্ড আয়রনক্ল্যাডস’ ছোটোগল্পে তিনি ঘোড়সরওয়ার বাহিনীর সঙ্গে লৌহ নির্মিত যন্ত্রের যুদ্ধের ঘটনা বর্ননা দিয়েছেন। অথচ এই গল্পেরও অনেক পরে আবিস্কৃত হয় ট্যাংক।

(ঘ) ভিডিও চ্যাটঃ এখন যদিও যুগটা ফেসবুক-স্কাইপের। মানুষ ঘরে বসেই দুনিয়ার অপর প্রান্তের কারও সঙ্গে অনায়াসে কম্পিউটারের কল্যানে ভিডিও চ্যাটের মাধ্যমে ভাব বিনিময় করে নিতে পারছে। কিন্তু এই যে সুবিধা তাও কিন্তু বেশিদিন পুরনো নয়। অথচ ১৯১১ সালে হুগো গ্রেনব্যাক তার বিখ্যাত ‘রালফ ১২৪সি ৪১+’ উপন্যাসে ভিডিও চ্যাটের বিষয়টি নিয়ে লিখেছিলেন। যদিও তখন এই উপন্যাসের জন্য তাকে অনেকেই পাগল বলেছিলেন।

http://www.banglamail24.com/news/2014/12/22/id/111361

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২| ১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: মানুষের কল্পনাই বিজ্ঞান কে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.