নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১



মুখবন্ধ: লেখাটি লিখতে হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে, লেখায় প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সহ কিছু প্রশ্ন থাকবে। যারা লেখাটি পড়বেন তাঁদের প্রতি অনুরোধ থাকবে, সম্ভব হলে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন। (জরুরী নয় উত্তর দিতেই হবে) তবে সময়ের প্রয়োজনে লেখাটির সাথে প্রশ্নের উত্তরগুলোও সময়ের প্রয়োজন।

(১)
আমাদের ছোট্ট একটি দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক মিলে কমপক্ষে ৬০-৬৫টি হবে! আরোও আছে ব্যাংকের মতোই সরাসরি অর্থঋণ প্রদানকারী লিজিং প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও আছে ছোট বড় মাঝারি এনজিও এবং বীমা প্রতিষ্ঠান - এরাও অর্থঋণ প্রদান করে থাকেন। এই সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ডিরেক্টর আছেন ০৫ থেকে ১০ জন করে। আমরা কতোজন ডিরেক্টরকে চিনি বা জানি? যারা ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন তারা জানেন ম্যানেজিং ডিরেক্টরও একজন ডিরেক্টর। উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কতোজন ম্যানেজিং ডিরেক্টরকেই আমরা চিনি? কোনো অর্থঋণ অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর যদি আমাদের পাশে দাড়িয়ে কোনো মুদির দোকান, সুপার শপ অথবা ফুটপাত হতে চাল ডাল আটা কিনেন শাক সবজী কিনেন আমরা তাঁকে চিনবো কিনা?

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবকে অনেকে হয়তো ভালো জানেন, অনেকে হয়তো মন্দ জানেন। তাঁর সম্পর্কে একটি জরুরী তথ্য দিচ্ছি, তাঁর গ্রামীন ব্যাংক ব্যবসার পাশাপাশি যখন বাংলাদেশে কম্পিউটার ও কম্পিউটার ট্রেইনিং চালু হয়েছে তিনি গ্রামীনের একটি কম্পিউটার ট্রেইনিং প্রতিষ্ঠান চালু করেন। যেইখানে ট্রেইনার ও শিক্ষার্থীদের আর সকল কাজের মাঝে বাধ্যতামূলক ভাবে একটি জরুরী কাজ করতে হতো। আর তা হচ্ছে ইন্টারনেটে শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের ছবি আপলোড দেওয়া, তার সম্পর্কিত সংবাদ আপলোড দেওয়া, নানান ইন্টারনেট পোর্টালে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সংক্রান্ত নিউজ ও ছবি লিংক জোড়াতালি দেওয়া। আর তাতে বাংলাদেশ নাম নানান ভাবে কি ওয়ার্ডস ও ট্যাগ করে দেওয়া। একটি সময় ছিলো গুগল ইয়াহু এমএসএন সহ যে কোনো সার্চ ইঞ্জিনে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের গ্রাম, বাংলাদেশের সরকার, বাংলাদেশের আঞ্চলিক খাবার, বাংলাদেশের ম্যাপ, বাংলাদেশের মানচিত্র, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জীবন যাপন, বাংলাদেশর সড়ক, বাংলাদেশের হাসপাতাল ও চিকিৎসা ইত্যাদি সহ বাংলাদেশ সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য চেয়ে ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ছবি ও তাঁর সম্পর্কিত সংবাদ চলে আসতো। অর্থাৎ - তিনিই বাংলাদেশ

(২)
ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন আদর্শ। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সততার প্রতিক। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সমাজ সেবক। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সমাজ সংস্কারক। দেশে বিদেশে সকল বানিজ্যিক পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল ও ইন্টারনেট মিডিয়াতে অর্থলগ্নি ও অর্থব্যয় করে তিনি নিজেকে এই ভাবে প্রচার করেছেন। তিনি যেই কাজে যেই উদ্দেশ্যে এই অর্থলগ্নি ও অর্থব্যয় করেছেন তিনি সেই কাজে সফল হয়েছেন। তিনি আজও একই কাজ করে যাচ্ছেন। পরবর্তী উদ্দেশ্য নিশ্চয় আছে। আর যাইহোক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব তো বাংলাদেশের মানুষ তিনিতো আফ্রিকার মানুষ নন! তাঁর সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ যা জানেন তা অন্য দেশের মানুষের জানা সম্ভব কি? তিনি কি আসলেই আদর্শ? আসলেই একজন সততার প্রতিক? আসলেই একজন সমাজ সেবক ও সমাজ সংস্কারক? যদি তাই হয়ে থাকেন তাহলে এর ফলাফল কোথায়? বাংলাদেশে তাঁর আত্মনিবেদিত কাজগুলো কোথায় গিয়েছে?

বিশ্ব বিখ্যাত নোবেল পুরস্কার বাদ দিলে প্রশ্ন আসবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? তাঁকে আমাদের জানাশোনার প্রয়োজন আছে কি? আমার কাছে কখনো মনে হয়নি তাঁকে আমাদের জানাশোনার প্রয়োজন আছে, তিনি এমন বিশেষ কেউ নন যে তাঁর সম্পর্কে জানতে হবে, পড়তে হবে, শিখতে হবে। তিনি আর দশটি ব্যাংক লিজিং এবং এনজিও বীমা প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টরদের মতোই একজন। যিনি টাকা দিয়ে টাকার ব্যবসা করেন। এছাড়া আর কিছুই না। এমনকি গুগল ইয়াহু এমএসএন বিং মজিলা ফায়ারফক্স সার্চ করে তাঁকে খোঁজেও পাওয়া যাবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? কেউ না।

(৩)
আমরা যারা নানান বাহনে যাতায়াত করে থাকি - বাসে ট্রেনে লঞ্চে জাহাজে উড়োজাহাজে। আমরা একটি বিষয় লক্ষ্য করেছি দেশে ও প্রবাসে গ্রুপিং আছে। জেলা ভিত্তিক গ্রুপ, ধর্মীয় গ্রুপ, ফ্লাট অ্যাপার্টমেন্ট মালিক গ্রুপ, সাইকেল চালক গ্রুপ, মটর সাইকেল গ্রুপ, ফেসবুক গ্রুপ, শাড়ি কাপড় থ্রি পিস বিক্রিবাট্টার গ্রুপ। আছে হকার গ্রুগ। আরোও আছে রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা ল্যান্ডাদের গ্রুপ। গ্রুপ আর গ্রুপ। এই গ্রুপগুলোর আবার পক্ষ বিপক্ষ গ্রুপও আছে। সড়ক মহাসড়কে আমাদের কোনো সমস্যা হলে আমরা কি করি? নিকটস্থ থানা পুলিশ ট্রাফিকের সহযোগিতা চাই। স্থানীয় হাসপাতালের সহযোগিতা চাই। অথবা এখন ট্রিপল নাইনে ফোন করে থাকি। নিকটস্থ আত্মীয় স্বজন থাকলে তাঁর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করি। আর যারা গ্রুপিংয়ের সাথে সংযুক্ত - তাঁরা তাঁদের গ্রুপের লোকজনকে ফোন কল করেন। ঘটনাস্থলে গ্রুপের লোকজন এসে আইন নিজের হাতে তুলে নেন। এই সকল গ্রুপের লোকজনের কাছে আইনের প্রতি কোনো প্রকার শ্রদ্ধা সন্মান নেই। তাঁরা কোনো প্রকার আইনে যেতে রাজী নন। তাঁরা যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই হবে। সাধারণত তাদের আচরণ হয় রাস্তার গলির বস্তির গুন্ডা পান্ডাদের মতো। আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে যে, ঠিক একই অবস্থা করে ছেড়ে দিয়েছেন প্রায় ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট! ১ জন ২ জন নন! ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট সংঘবদ্ধভাবে একটি স্বাধীন দেশের আইনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা কোনো আইনী প্রক্রিয়া গ্রহণ করেননি, তাঁরা কোনো উকিল ব্যারিস্টার নিয়োগ দেননি।

লিবিয়া মিশর সিরিয়া ইয়েমেন সহ তথাকথিত আরব বসন্তে (আরব বসন্তের অস্ত্র যোগানদাতা অসভ্য বর্বর দেশটিকে আমরা চিনি এবং জানি) বিশ্বের সর্বোচ্চ পুরস্কারপ্রাপ্ত নোবেল লরিয়েটদের কর্ম তৎপরতা আমরা দেখতে পাইনি। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ নিরস্ত্র মানুষ হত্যা হয়েছেন। তখন বিশ্বের জ্ঞানী নোবেল লরিয়েট লোকজন চুপ ছিলেন। অকাতরে শিশু বালক বালিকা সাগরে ডুবে মরেছে, দেশে ছেড়ে পালিয়ে যেতে পানির পিপাসায় মরুভূমিতে মৃত্যু হয়েছে সহস্র নির্দোষ মানুষের। তখন এই ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট কি করেছিলেন? এই যদি হয় নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তদের আচরণ! তাহলে আমাদের দেশে আর নোবেল পুরস্কারের দরকার নেই। নোবেল পুরস্কারে দেশের আর্থ সামাজিক পরিবর্তন হয়না। নোবেল পুরস্কারে দেশের মানুষের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসায় পরিবর্তন আসে না। যার জ্বলন্ত উদাহরণ: ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব - যার মাধ্যমে একটি পুরস্কার বাংলাদেশে মনে হয় এসেছিলো! - নাকি এটি তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত পুরস্কার! আমার সঠিক জানা নেই। দুঃখিত।

রাজনীতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস: দেশের কয়েকটি ডুবে যাওয়া রাজনৈতিক দল ভাবছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের আপন মানুষ। তাদের সমগ্র জীবনের এই সকল ভুলে ভুলে তারা অতলে ডুবে যাবে একদিন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যদি সরকার প্রধান হোন তাহলে তাঁর সাংসদ কে বা কারা হবেন? সবাই আড়ালে কেনো? ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব কি তাঁর নিজ এলাকায় সংসদ নির্বাচনে পাশ করবেন? অথবা - উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচন, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে পাশ করবেন?

শেষ কথা: আমাদের দেশে প্রায়ই উদ্ভট আজব কথা ও গাঁজা সেবনকারীদের কথা বেশ চাউর হয়। আমাদের দেশের কোনো এক কুদ্দুস ইউরোপের কোনো এক দেশে বিমান বন্দরে ইউরোপের কোন বাসিন্দাকে নিজের পরিচয় বাংলাদেশী দেওয়ার পর সেই ইউরোপের বাসিন্দা তাকে বলেছিলো “ও তুমি তাহলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের মানুষ?” - আমি এই গল্প অনেক অনেক শুনেছি। ভিন্ন ভিন্ন মানুষের কাছে, ভিন্ন ভিন্ন রঙে রাঙানো। আমাদের এই পৃথিবীতে স্বাধীন দেশ আছে মাত্র ১৯০-২০০ টি। একমাত্র স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়ে বা ড্রপআউটরা বাংলাদেশের নাম হয়তো জানবে না। এছাড়া বাংলাদেশের নাম না জানার কোনো কারণ নেই। আর বাংলাদেশের নাম বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের কোনো অবদান নেই। ২০১৯ সনে শান্তিতে কে বা কোন দেশের নাগরিক নোবেল পেয়েছেন কেউ বলতে পারেন? আমার ধারণা গুগল সার্চ করতে হবে। আমার নিজেরও জানা নেই। কারণ নোবেল পুরস্কার দিয়ে কোনো দেশের পরিচয় হয়না।




ছবি সুত্র: ঢাকা পোস্ট পোস্টে কমলাপুর রেল স্টেশনের একটি ছবি। ইয়াহু গুগল মজিলা ফায়রফক্স অপেরা বিং সার্চ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের কোনো ছবি পাওয়া যায়নি। ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনগুলো ড. মুহাম্মদ ইউনূস নামে কাউকে চেনেও না, জানেও না।







মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ।

আপনার গুগল সার্চ ইঞ্জিনের একদম নিচে লোকেশন সেটিংস থেকে যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্য সেট করে কিছু পান কি না দেখেন!!! :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি কম্পিউটারে দক্ষ মানুষ। আপনি কি ১ নং এর ২য় অংশ বুঝতে পেরেছেন। ইন্টারনেটে তিনি কি করেছেন? আর নোবেল লরিয়েটদের আচরণ সম্পর্কে ৩ নং এর প্রথম অংশটুকু পড়েছেন?

লেখালেখি করতে কষ্ট লাগে। বিরক্তও লাগে। তারপরও পোস্টে লাইক পেলে ভালো লাগে। ব্লগ কর্তৃপক্ষ কোনো একদিন এই লাইকের বিনিময়ে ব্যাংকে ক্যাশ পাঠাতে পারেন।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হেনরি কিসিঞ্জার, নেতানিয়াহু, অং সং সূচি ও শান্তিতে নোবেল পেয়েছিল! হিটলারও নোবেল পুরস্কারের জন্য মননীত হয়েছিল!
মহাত্মা গান্ধী শান্তিতে নোবেল পায়নি কেনো?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ভয়ংকর প্রশ্ন। আমি এ্মন প্রশ্ন আরোও পেতে চাইবো। অং সান সু কিভাবে, কি কারণে নোবেলে পেয়েছেন অবিশ্বাস্য বিষয়! ঠিক তেমনই মহাত্মা গান্ধী ও ইন্দিরা গান্ধী নোবেল পুরস্কার পাননি এটিও অবিশ্বাস্য বিষয়। নোবেল পুরস্কার যে ক্ষেত্র বিশেষে একটি বিতর্কিত পুরস্কার ও এখানে পার্শিয়ালিটি হয়ে থাকে তার জ্বলন্ত নমুনা।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৪

জ্বী হা ভাই ৪২০ বলেছেন: যা মনে আসলো লিখে দিলাম । ইউনুস সাহেবের ট্রেনিং সেন্টারে কি ওয়ার্ড ট্যাগ দিয়ে সংবাদ প্রচার করতে হত । এই সব শব্দ কি তখন পরিচিত ছিল? মানুষ জানত বা বুঝত?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমার ধারনা বিশ্বে আর কোনো নোবেল লরিয়েট নিজের এতো প্রচার করেননি। তাঁর কাছাকাছি নিজের এমন প্রচার করেছেন আর কেউ থাকলে জানাবেন। বিশ্বের সকল প্রচার মাধ্যম টাকা খাওয়ার কুমিড়। আপনার বিশ্বাস হয় টাকা খরচ ছাড়া তিনি নিজের এতো এতো প্রচার করেছেন?


৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: চোরের দেশে উবি নিপুন ভাবে আত্মসম্মানের সাথে চুরি করে গেছেন বিনিময়ে বিশ্ব তাকে হাতেম তাই ভেবে নিয়েছে এটাই তার সাফল্য।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




উ্নি টাকা দিয়ে টাকা আয় করেছেন। অনেকটা বাট্টা ব্যাপারীর মতো। আর টাকার মারপ্যাচ উনার মতো বোঝার লোক বাংলার মাটিতে খুব কমই আছেন। - এটি মানতেই হবে।

আর ১৫০ জন নোবেল ম্যান কি দুঃখে কোন দুঃখে এমন আত্মঘাতী কাজ করতে গিয়েছেন যে, এখন নোবেল পুরস্কার সারা বিশ্বে প্রশ্নবিদ্ধ হবে? এমন বেকুব গাছে ধরে বলতে পারেন?

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১২

কামাল১৮ বলেছেন: যারা ইউনুসের পক্ষ হয়ে কথা বলছে তারা ইউনুসের মতোই বুদ্ধিমান।তাদের বুদ্ধি হাঁটুতে।একটা স্বাধীন দেশের বিপক্ষে এমন ভাবে কথা বলা যায় না।বিচার বিভাগ সম্পর্কে আরো না।এটা নগ্ন হস্তক্ষেপ।
আপনার বক্তব্যের সাথে স্ম্পূর্ণ সহমত।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



নোবেল বিজয়ী কি এমন বেকুব মানুষ! নাকি ম্যানিপুলেশন হয়েছেন নাকি বাংলাদেশকে দুর্বল ভেবে আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চেয়েছেন কে জানে? তবে এটি ঠিক এই ঘটনার পর এখন দিন দিন নোবেল পুরস্কার প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

এক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে নোবেল পুরস্কার আজ প্রশ্নবিদ্ধ।


৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ড. মুহাম্মদ ই্উনুস সম্পর্কে আপনি যা লিখেছেন তা নিয়ে আমি উত্তর দিচ্ছি না। এটা নিতান্তই সময় অপচয়। তবে শেষের প্যারায় আপনি যা বলেছেন তার উত্তর হলো, কেবল গুগল এর সার্চ রেজাল্টেই আমি ১ কোটি ৮৬ লাখ রেজাল্ট দেখতে পাচ্ছি। ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি সম্ভবত আমার লেখার অর্থ ও কারণ বুঝতে পারেন নি। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত, আপনি আমার লেখার অর্থ বুঝতে পারেন নি অথবা আমি বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। আমার লেখার ২নং এর প্রথম অংশ পড়লে আপনি জানতে পারবেন উক্ত ভদ্রলোক নিজের প্রচার কিভাবে চালিয়ে গিয়েছেন এবং এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন। এতো এতো আত্মপ্রচার দিয়ে তিনি কি করবেন একমাত্র তিনি নিজেই জানেন।

তিনি নিজের এতোই প্রচার করেছেন যে মনে হতে পারে - সৌদি আরবের প্রিন্স, আরব আমিরাত দুবাই প্রিন্স লিখে গুগল সার্চ দিলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের ছবি সহ সংবাদ চলে আসবে কয়েক লক্ষ!

দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য - আর তাই লিখেছি, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবকে গুগল ইয়াহু মজিলা ফায়রফক্সও চিনে না জানেও না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? - উত্তর - কেউ না। কিচ্ছু না।

আশা করি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দেশের সবকিছুতেই বিদেশীদের এমন ন্যাক্বারজনক হস্তক্ষেপ মেনে নেয়া যায় না।
ডঃ ইউনুছ লোকটাকে আমার সুবিধার মনে হচ্ছে না। নোবেল পুরুষ্কারের মর্যাদা একদম মাটিতে নামিয়ে দিসে এই ডঃ ইউনুছ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



গ্রামে একটি প্রচলিত কথা আছে গরীবের বউ নাকি সকলের ভাবী হোন। বাংলাদেশ সরকারের উচিত তথাকথিত নোবেল লরিয়েটদের চিঠি ওয়েস্ট পেপার হিসেবে ফেলে দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাংলাদেশ সরকারের আইনে যেই বিচার আছে তা বাস্তবায়ন করা।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:১৬

বলেছেন: জীবনটা
সাদাকালো নাকি রঙিন!!!
গ্রামীণ নাকি শহুরে!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



জীবন জীবনের মতো। আমরাই একে সাদা কালো করি আমরাই একে রঙিন করি। আবার কেউ কেউ একে ঝাপসা ঘোলা করে তুলি। আপনি কি আপনার ইমেইল চেক করেন? নেক্সটাস হতে আপনার কাছে একটি ইমেইল গিয়েছে। আমি আপনাকে নিয়ে খানিকটা চিন্তিত। কারণ আছে নিশ্চয়!

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:১৩

এমজেডএফ বলেছেন: শুধুমাত্র নোবেল পুরস্কারের কারণে যারা ডঃ ইউনুসের পক্ষে সব ব্যাপারে সব সময় দালালি করে তাদের সাথে কথা বলে লাভ নেই। এদের জ্ঞাণের পরিধি খুবই সীমিত। আবার অনেকে আওয়ামী লীগ বা বর্তমান সরকারের বিরোধীতা করতে গিয়ে মুহাম্মদ ইউনুসকে সমর্থন দিয়ে দেশপ্রেমের ভণ্ডামী করে।

দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য ভর্তুকি হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংককে ১৯৯৬ সালে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের (নরওয়ে, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস ও জার্মানি) দেওয়া অর্থ থেকে ১০ কোটি ডলারেরও বেশি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণ নামে নিজের অন্য এক প্রতিষ্ঠানে সরিয়ে নেন ইউনূস। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত ‘ক্ষুদ্র ঋণের ফাঁদে’ (Caught in Miicro Debt) নামে এক প্রামাণ্য চলচ্চত্রটি নির্মাণ করেছেন ডেনমার্কের চলচ্চিত্র নির্মাতা টম হাইনম্যান। প্রচারিত ওই প্রামাণ্যচিত্রে এ অভিযোগ তোলা হয়। এরপর অনেক চেষ্টা-তদবির করেও কোনো সুবিধা করতে না পেরে ইউনূস সাহেব টাকাগুলো ফেরত দেন।
এখন কথা হলো চোর চুরি করে ধরা পড়ে টাকা ফেরত দিলেই কি সব মিমাংশা হয়ে যায়? চোরকে চুরি করার শাস্তি পেতে হবে না!

গ্রামীণ ব্যাংকের চাকরি বিধিমালা অনুসারে অবসর গ্রহণের বয়স ৬০ বছর। মুহাম্মদ ইউনূসের বয়স ৬০ বছর উত্তীর্ণ হলেও গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে অনির্দিষ্ট মেয়াদে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে বহাল ছিলেন। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেয়া হয়নি। তাই গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে ড. ইউনূসের থাকাটা আইনসংগত ছিল না।
তাই সরকারের পক্ষ থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে মুহাম্মদ ইউনূসকে সরে যেতে চাপ সৃষ্টি করা হলেও দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিসরে তার পক্ষে অবস্থান নেন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বেশকিছু প্রতিষ্ঠান। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও নরওয়ে ইউনূসের পক্ষে অবস্থান নেয়। এছাড়াও আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট মেরি রবিনসনের নেতৃত্বে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা তার সমর্থনে গড়ে তোলেন ফ্রেন্ডস অব গ্রামীণ। তাতেও তিনি সফল হননি। পরে কামাল হোসেনের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ ফিরে পাওয়ার জন্য মামলাও করেন। আিনি লড়াইয়েও ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস হেরে যান।

গত ৩১শে মে, বাংলাদেশের হাইকোর্ট অধ্যাপক ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের আয়কর ফাঁকির মামলা রায় প্রদান করে। হাইকোর্ট রায়ে ঘোষণা করেছে যে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক কর ফাঁকির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এবং তাকে ট্যাক্স হিসাবে ১২কোটি টাকা দিতে হবে। আট বছর ধরে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর এই রায় এলো। অবশেষে, রায়টি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গিয়েছে এবং তিনি ১৯৯০ সালের উপহার কর আইন লঙ্ঘনের জন্য দোষী প্রমাণিত হয়েছেন।

গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির মুনাফার ৫ শতাংশ ‘শ্রমিকের অংশগ্রহণ তহবিল গঠন’ করে ২০০৬ সাল থেকে লভ্যাংশ শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বণ্টন করার কথা। কিন্তু সেই লভ্যাংশ শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বণ্টন না করায় ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে শ্রম আদালত ও হাইকোর্টে মামলা করেন তারা। শ্রম আদালতে ১০৪টি মামলার মধ্যে ১০৩টিই শ্রমিক-কর্মচারীদের আলাদা মামলা। একটি মামলা ইউনিয়নের। মামলায় হেরে যাওয়ার নিশ্চিত সম্ভাবনা দেখে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকমের বিরুদ্ধে মামলায় বিপক্ষের আইনজীবীকে ১২ কোটি টাকা দিয়ে চাকরিচ্যুতদের সমঝোতায় বাধ্য করার পদক্ষেপ নেয়। মামলা প্রত্যাহারের পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানাধীন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা টাকার রফা হয়েছে। শ্রমিকের অংশগ্রহণ তহবিলের ৪৩৭ কোটি টাকা দিতে হয়েছে তাকে।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সরকার গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ নামে একটি অধ্যাদেশ (অধ্যাদেশ নম্বর-৪৬) জারি করে। সে সময়ে গ্রামীণ ব্যাংক শুরু হয় মাত্র তিন কোটি টাকা মূলধন দিয়ে। এর মধ্যে বেশিরভাগ টাকা অর্থাৎ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ছিল সরকারের এবং ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ছিল ঋণ গ্রহীতাদের। অর্থাৎ গ্রামীণ ব্যাংকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত কোনো টাকা ছিল না। অথচ গ্রামীণ ব্যাংককে ব্যবহার করেই ড. ইউনূস পেয়েছেন সবকিছু। কাগজে কলমে গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক সরকার এবং ঋণ গ্রহীতা জনগণ। কিন্তু ‘অসাধারণ’ মেধায় রাষ্ট্র ও জনগণের অর্থ ড. ইউনূস পুরে ফেলেন তার পকেটে। গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস গড়ে তুলেছেন নিয়ন্ত্রণাধীর ২৮টি প্রতিষ্ঠান এবং গ্রামীণ ব্যাংক তথা সরকারের টাকা আত্মসাৎ করে তিনি এখন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের মোটামোটি একটি পরিচিতি তুলে ধরেছেন। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।


১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪১

নীহার ইবসেন বলেছেন: ২০০৬ সালে উনাকে বিশেষ উদ্দেশ্য নোবেল শিরোপা দেয়া হয়েছিল । উনি তো অর্থনীতি নিয়ে কাজ করেন তাহলে তাঁকে অর্থনীতিতে নোবেল না দিয়ে কেন শান্তিতে দেয়া হল ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




যে কোনো ব্যক্তি / প্রতিষ্টান যখন কোনো প্রকার পার্শিয়ালিটি করে তার সাথে তাঁদের অনেক অনেক অকাট্য যুক্তি প্রমাণ থাকে। একটি কথা মনে রাখবেন সত্যর এতো প্রমাণ নেই যতোগুলো প্রমাণ মিথ্যার জন্য আছে। - এটি আমার কর্ম জীবনে সহস্র সহস্রবার দেখেছি।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: ... দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য - আর তাই লিখেছি, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবকে গুগল ইয়াহু মজিলা ফায়রফক্সও চিনে না জানেও না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? - উত্তর - কেউ না। কিচ্ছু না।

নিউ ইয়র্কে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমি ইউনূস স্যারকে দেখেছি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও তিনি একটা অনুষ্ঠানে এসেছিলেন আর সেটা আমার স্কুলের প্রফেসর আমাকে জানিয়েছিলেন, আমি নিজেও জানতাম না তিনি আসছেন। তারা তাকে কতটুকু সম্মান করে সেটা আমি নিজের চোখেই দেখেছি, জেনেছি। সুতরাং এ ব্যাপারে আমার কারো মতামত নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই। আর গুগলতো তাকে ডেকে নিয়ে তার কথা শুনেছে বেশ ক'বার কিন্তু আপনি বলছেন গুগল তাকে চেনে না। একজনতো তার বাপ-কে চেনাতে দেশের স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল সবকিছু বাবার নামে করেছে, আরেকজন জামাইয়ের নামে। তারা দেশের বিমানে বাবার ছবি, সরকারি দপ্তর থেকে শুরু করে, সরকারি ওয়েব সাইট, এমনকি পুলিশের গায়ে পর্যন্ত তার পিন লাগিয়ে দিয়েছে। ইউনূস সাহেবের নামেতো তেমন কিছু চোখে পড়ছে না বাংলাদেশে। সুতরা তাকে আপনারা নাও চিনতে পারেন, আর হয়তো সেটাই স্বাভাবিক। আপনাদের ছাপ্পান্ন হাজার বর্গ-মাইলের দেশটি মানচিত্রে খুবই ছোট আর খুব সম্ভবত আপনাদের ব্যক্তিগত পৃথিবীর আয়তনও তার চেয়ে বড় নয়। কিন্তু বাস্তব পৃথিবীটা কিন্তু বাংলাদেশ থেকেও অনেক অনেক বড় ঠাকুরমাহমুদ ভাই, এটা বোঝার মতো যথেষ্ট জ্ঞান আপনার রয়েছে। দেুখন, আপনার কাছে তিনি অপছন্দনীয় হতে পারেন, তার কাজ নিয়ে সমালোচনা হতে পারে। তার ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চালাতে পারেন তবে তাকে চেনার ক্ষেত্রে আপনার এবং আপনাদের অনেকের ধারনাই ভুল বলে আমি মনে করি। দুঃখিত, আমি এ বিষয়ে আপনার সাথে একমত হতে পারছি না। ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি সঠিক কথা বলেছেন। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।


১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি এই লোক সম্বন্ধে খুবই কম জানি কেননা ভালো করে জানার চেষ্টা করিনি কোনদিন ও জানার ইচ্ছে নেই। তবে আপনাদের পোস্ট পড়ে মন্তব্য পড়ে একান্ত বাধ্য হয়ে কিছু জানতে পারছি :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি লক্ষ্য রাখবেন। এই পোস্টের পর আমি নিজেও ভুলে যাবো। এই লোক কে বা কি আমারও জানার আগ্রহ নেই। তার বিষয়ে জানার মতো কিছুই নেই।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: নীহার ইবসেন বলেছেন: ২০০৬ সালে উনাকে বিশেষ উদ্দেশ্য নোবেল শিরোপা দেয়া হয়েছিল । উনি তো অর্থনীতি নিয়ে কাজ করেন তাহলে তাঁকে অর্থনীতিতে নোবেল না দিয়ে কেন শান্তিতে দেয়া হল ।

ধরে নিচ্ছি আপনার ইন্টারনেট এক্সেস আছে, সে কারনেই আপনি এখানে মন্তব্য করতে পেরেছেন। কিন্তু টিপিক্যাল বাঙালীদের মতো আপনিও আপনার প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য প্রয়োজনীয় ঘাঁটাঘাঁটি করার প্রয়োজন মনে করেন নি, কিন্তু মন্তব্য করেছেন কোন কিছু না জেনে বা ভেবেই। তাতে অবশ্য আমি অবাক হইনি। আপনার প্রশ্নের উত্তরের ব্যাখ্যা নোবেল কমিটি দিয়েছে বহু আগেই কিন্তু আপনার ইন্দ্রিয়গুলো সেগুলো কখনো শোনেনি বা দেখেওনি। পড়ে নিন এখান থেকে আর দেখুন নিচের ভিডিওটি। সুস্থতার জন্য অগ্রিম শুভ কামনা থাকছে। ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি আবারও সঠিক কথা বলেছেন। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু লোক সুযোগ পেলেই নোংরা খেলায় মেতে ওঠেন। তাতে অবশ্য তাদের ফায়দা আছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বিনা কারণে গাছের একটি পাতাও নড়ে না। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।



১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: গত ২০ বছরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের জন্য কি কি কাজ করেছেন?
জানতে চাই।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




লোভ লালসা কিভাবে চরিতার্থ করতে হয়। কিভাবে অশিক্ষিত মানুষকে বোকা বানিয়ে তাঁদের হাড় ভাঙ্গা কষ্টের টাকা / রক্ত চুষে খেতে হয়। কিভাবে নিজের মার্কেটিং করতে হয়। কিভাবে নিজেকে পণ্য করে বাজারে নিলাম করে নিজের পণ্য নিজেই কিনে নিতে হয়।

দরবেশ ভাই উহার কাছে একজন শিশু মাত্র।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ইউনুসকে সামুব্লগ নোবেল দেয়নি, ভেবেই শান্তি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সত্যি সত্যি শান্তির বিষয়। শান্তি কিসে তার ব্যাখ্য আমি একদিন সময় সুযোগ করে দিবো এই ব্লগে।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ড: ইউনুস যে একজন পশ্চিমা দালাল তা বিভিন্ন বিদেশীদের বিবৃতি বাণিজ্য দেখে বুঝা যাচ্ছে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় পশ্চিমাদের পারপাস সার্ভ করার জন্য।
সুদখোর বাংলাদেশে অনেকে আছেন। যেমন ছিলেন স্যার ফজলে হোসেন আবেদ।
ড: ইউনুস যদি রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করতেন তাহলে ভালো করতেন। ইউনুস প্রেসিডেন্ট হবার স্বপ্নে বিভোর। তবে তাঁর এই স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হতে যাচ্ছে।
বিদেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। অনেকে তাঁর লেকচার শুনে মুগ্ধ। সেটা ভিন্ন ব্যাপার।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশে সড়কে মহাসড়কে অনেক অনেক হকার আছে যাদের কথা শুনে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যেতে হবে। এর অর্থ এই নয় তিনি বা তার কথায় মালা তৈরি করে গলায় দিতে হবে।

পশ্চিমা দেশের মানুষের ফান করার অনেক অভাব। তারা ফান করার জন্য অনেককে বেছে নেন যারা নিম্ন আয়ের দেশের মানুষ। এটি পরিক্ষিত সত্য ঘটনা।

১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ড মুহম্মদ ইউনুসকে অতটা জানি না। তিনি একমাত্র নোবেল পাওয়া বাংলাদেশী। শাতিতে নোবেল পেয়েছেন যেটি সবচেয়ে দামী নোবেল প্রাইজ। দেশে ও বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তিনি যেন অবদান রাখতে পারেন সেই কামনা থাকেলো। যেহেতু কমেন্টে বিশ্বশান্তিতে তার অবদান খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না । #:-S

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



উনাকে নিয়ে এটিই আমার প্রথম এবং শেষ আলোচনা। কথা দিলাম কবি।

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩২

মেহবুবা বলেছেন: মুহম্মদ ইউনুস বেশ কিছুদিন ধরে বিশ্ব ব্যপী বাংলাদেশী একজন যিনি নিজের গ্রহণ যোগ্যতা নিয়ে অবিচল আছেন। সেই পরিচিতি কাজে লাগিয়ে তিনি কি আজ পর্যন্ত কোন রাষ্ট্রপ্রধান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্ণধার বা কোন রাজা রানীকে অনুরোধ করেছেন এ দেশের শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনের ( উচ্চ শিক্ষা) সুযোগ করে দিতে? হোক না কম সংখ্যক, যাচাই করে নিক না তারা এদেশের ছেলে মেয়েদের !! উনি বিষয়টি নিয়ে চেষ্টা করলে গুরুত্ব পেত এবং এতে ওনার ভাবমূর্তি নষ্টও হোত না। ইউনুস সাহেব এর কি দেশের মানুষের কথা মনে থাকে !! উনি অবশ্য উন্নত বিশ্বের উন্নতি এবং আফ্রিকার পিছিয়ে পড়া কিছু অঞ্চলের উদাহরণ হওয়া নিয়ে বেশী ব্যস্ত !!!
এত বিখ্যাত ব্যক্তিদের সাথে ওনার সন্মানজনক সম্পর্ক, আন্তরিকতা সেটা এদেশের কার, কখন, কোথায় কাজে লাগল !
ওনার খ্যাতি বিব্রতকর আমাদের জন্য; আমাদের দীর্ঘ প্রবাসী আত্মীয় স্বজন যখন ওনার গুনগান জয়গান করে তখন বিরক্ত হই।
ওনার খ্যাতির বিড়ম্বনা সই আমরা, লাভ এতটুকু।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



একটি রেশম পোকাও মৃত্যুর আগে তাঁর জীবনের সম্বল দিয়ে আমাদের জন্য সিল্কের র দিয়ে যান। আমরা এই রেশম পোকার কাছে কৃতজ্ঞ। পিপিলিকাও একা কোনো খাবার খেতে পারেন না। একটি পিপিলিকাকেও দেখবেন তার সঙ্গী সাথী নিয়ে আসেন। ছোট্ট একটি খাবার দশ জনে মিলে খাওয়ার চেষ্টা করেন। আর আমরা মানুষ কি করি?

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব অনেক অনেক বড় হয়েও তিনি “অতি সামান্য” রয়ে গিয়েছেন। যাকে মনে করার মতো কোনো কারণ নেই।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।


২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৮

মেহবুবা বলেছেন: ১৫ নম্বর মন্তব্য এর জবাব কে দেবেন? আছে কি দেবার মত জবাব?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি জবাব দিবো। ব্লগে পোস্ট দিয়েছি পোস্টের প্রতিটি মন্তব্য উত্তর দেওয়ার / না দেওয়ার দায়ভার আমার। প্লিজ আমাকে কিছু সময় দিন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৫

মেহবুবা বলেছেন: গেঁয়ো ভুত যে ১৫ নম্বর মন্তব্যে গত ২০ বছরে ইউনুস সাহেবের এদেশের মানুষের জন্য অবদান সম্পর্কে জানতে চেয়েছে, সেটা জানতে চাইছিলাম, আসলেই কি আছে ওনার কোন অবদান?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




লোভ লালসা কিভাবে চরিতার্থ করতে হয়। কিভাবে অশিক্ষিত মানুষকে বোকা বানিয়ে তাঁদের হাড় ভাঙ্গা কষ্টের টাকা / রক্ত চুষে খেতে হয়। কিভাবে নিজের মার্কেটিং করতে হয়। কিভাবে নিজেকে পণ্য করে বাজারে নিলাম করে নিজের পণ্য নিজেই কিনে নিতে হয়।

দরবেশ ভাই উহার কাছে একজন শিশু মাত্র।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.