নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্মূল্যের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ কি?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫




বাজারে যে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির পেছনে কেউ কেউ সহ দেশের প্রায় সকল গণমাধ্যম অন্যতম কারণ দেখাচ্ছেন ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ! দেশের সকল পণ্য ইউক্রেন রাশিয়া থেকে আমদানি হয়! - এও সম্ভব? চাল ডাল আটা (গম) চিনি পেঁয়াজ রসুন আদা কাঁচা মরিচ টমেটো সহ সকল সবজি, মাছ মাংস সহ ভোজ্য তৈল, মসলা? - এইসকল ইউক্রেন রাশিয়ার পণ্য!

আমাদের দেশে দুর্মূল্যের বাজার আজ নতুন নয়। অনন্তকাল ধরেই আমাদের দেশের বাজার দুর্মূল্যের বাজার। তারপরও গত কয়েক বছর ধরে দেশের বাজার এতোটাই দুর্মূল্যের বাজারে পরিণত হয়েছে যে, বোতলজাত পানীয় পানির বোতলের মূল্যও বৃদ্ধি পেয়েছে। গত কিছুদিন হলো পানীয় পানি বোতল প্রতি ৫-২০ টাকা করে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের পানীয় পানি অথবা পানীয় পানীর বোতলও কি তাহলে ইউক্রেন রাশিয়া থেকে আমদানি হয়। এই কোন দেশে আমরা বসবাস করছি?

দেশের হাইওয়েতে যারা চলাচল করেন, পানীয় পানি হিসেবে তাঁদের একমাত্র ভরসা বোতলজাত পানীয় পানি। এছাড়া দেশের হাসপাতাল ক্লিনিক সহ যে কোনে স্থানে চলাচলে ও নানান অনুষ্ঠান সহ উপকূলীয় অঞ্চলে বোতলজাত পানীয় পানির কোনো বিকল্প নেই। তার অর্থ এই নয় যে, ব্যবসায়ীগণ এর চক্রবৃদ্ধি হারে মুনাফার সুযোগ নিবেন?






ছবিসূত্র: Bottle Drinking Water


মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি নিজে ক্যাপিটেলিজমে বিশ্বাস করেন; আবার চান যে, দ্রব্যমুল্য সহনশীলতার মাঝে থাকুক; ইহা কি সম্ভব?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



পত্রিকা ম্যাগাজিন ও ইন্টারনেটে ব্যাখ্যা করা ক্যাপিটালিজম আর বাস্তব ক্যাপিটালিজম এক না। আপনি কখনো ব্যবসা করেননি তাই হয়তো ব্যক্তির সাথে সাথে ক্যাপিটালিজম সংজ্ঞাও যে পাল্টাতে পারে এই বিষয়ে আপনার জানা নেই। ক্যাপিটালিজম অর্থ ডাকাতি ব্যবসা না।

বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংক নামে যতো ব্যাংক আছে সবগুলো সুদের উপর নির্মিত। অথচ ইসলাম ধর্মে সুদ নিয়ে ভয়াবহ ভয়ংকর হাদিস আছে। পত্রিকা ম্যাগজিন ও ইন্টারনেটের ব্যাখ্যা অনুযায়ী বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকগুলো গলাকাটা ক্যাপিটালিজম সঠিক। গরুর মাংস বলে কুকুরের মাংস বিক্রি করা এটি অন্যায়। কুকুরের মাংস বলে কুকুরের মাংস বিক্রি করা এটি অন্যায় নয়। আশা করি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি।

আপনার মতে ব্যবসা ও ব্যবসায়ী কেমন বা কোন ধরনের হওয়া উচিত?
উক্ত পোস্টের মূল বিষয় পানীয় পানি। বাংলাদেশে পানীয় পানি বোতলজাত হয়ে রাশিয়া ইউক্রেন হতে আসে?

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নতুন বলেছেন: ব্যবসায়ীরা যে যেভাবে পারে বেশি দাম নিতে চেস্টা করে।

গত মাসে দেশে গিয়েছিলাম। দেশের বাজারে অনেক জিনিসের দাম দুবাই থেকে বেশি মনে হয়েছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে নৈতিকতা যে মানুষের একটি ধর্ম হতে পারে এটি বাংলাদেশের মানুষ জানেন না। বাংলাদেশের মানুষ জানেন বাংলাদেশের মানুষের ধর্ম - ইসলাম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান। আমীন আমীন আমীন।

পরিবারে নৈতিকতা নেই। শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা নেই। চিকিৎসা ক্ষেত্রেও নৈতিকতা নেই। সম্ভবত শুধুমাত্র ডিকশনারীতে নৈতিকতা পাওয়া যাবে।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দেশের মানুষ হু হু করে দেশ ছাড়ছেন। আপাতঃ দৃষ্টিতে মনে হতে পারে, মানুষ প্রবাসে গেলেই দেশে রেমিট্যান্স আসবে! এটি ভয়াবহ ধরনের ভুল ধারণা।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:


জীবনযাত্রার ব্যয় যদি বেড়ে যায়, একা পানি ( জীবন বাঁচানোর আইটেম ) ও ঔষধের দাম কমানো সম্ভব নয়, ইহা অর্থনীতির নিয়ম।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দেশে মানুষের দাম বাড়েনি। জীবন যাত্রার ব্যয় যেই ভাবে বেড়ে চলেছে দেশে চোর ছেচ্চর তৈরি হবে। ছিনতাই রাহাজানি চুরি ডাকাতি বেড়ে যাবে।

অর্থনীতির নিয়ম আমি অল্প বিস্তর জানি। এইগুলো অর্থনীতির নিয়ম নয় এইগুলো রাজনীতির নিয়ম। রাজনীতি চায় দেশ আস্ত একটি চা বাগান হয়ে থাকুক। আর দেশের মানুষ হয়ে থাকুক চা বাগানের কুলি।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



জাপান বা সুইডেনের মতো ক্যাপিটেলিজম বাংলাদেশে হচ্ছে না; কারণ, আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র ঐ ২ দেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেনি।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কোনোদিন পৌছাবে না। কারন আমরা জাপানী নই। আমরা সুইডিশ নই। আমরা বাংলাদেশী। আমরা কথা বলি বেশী, কাজ করি কম। সরকার প্রধান থেকে শুরু করে ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা সবােই কথা বলতে চায়। কেউ কাজ করতে চাহে না।

সবাই বাচাল। (বাচাল - যারা অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় কথা বলে তাদেরকে বাচাল বলে।)

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমার মনে হয় নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্যবসা বানিজ্যের গতি কমে গেছে।যুদ্ধ থামার কোন লক্ষন নাই।বাংলাদেশের মতো বিশ্ব দুই ভাগে বিভক্ত।ব্যসায়ীদের কারশাজি সহ আরো কিছু কারণ দ্রব্য মূল্য বাড়ার জন্য দায়ী।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির অন্যতম কারণ - অসৎ ব্যবসায়ী। তারা এতোটাই অসৎ যে তারা নিজেদের সাথেও অসততা করে।



৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



জীবনযাত্রার ব্যয়কে সহনশীলতার মাঝে রাখতে ও ব্যবসাকে সিন্ডিকেটমুক্ত করার জন্য কি করতে হবে?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



অসৎ ব্যবসায়ীদের দ্রুত বিচার আইনে বিচার করতে হবে। আইন ও বিচার ব্যবস্থাকে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার না করলেই চলবে আর কিছুই করতে হবে না।

আপনি দয়া করে রাজনৈতিক প্রশ্ন করবেন না। তখন উত্তরগুলোও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের হয়। উহা বিপদজনক।



৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



বাংলাদেশের বোতলজাত পানিগুলোর মধ্যে 'মাম' এবং কমল পানীয় কোম্পানি কোকা কোলা অসম্ভব মজার।

আমি মনে করি, পানীয়গুলোয় কোয়ালিটি এবং জনপ্রিয়তার মাপকাঠি ঠিক করে সেই ভিত্তিতে একটা পয়েন্টিং সিস্টেম নির্ধারণ করতে হবে।

সেই পয়েন্টের ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ করা উচিৎ।

যে যত পয়েন্ট, সেই পণ্যের দাম তত বেশি।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মান হিসেনে মার্কিং করা হলে এই দেশের কোনো বোতলজাত পানি আর আপনি খেতে পারবেন না। আর বাংলাদেশের কোকাকোলা মনে হয় বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে তৈরি করে।

৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৫

নীলসাধু বলেছেন: ব্যবসায়ীদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। তারা জোটবদ্ধ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ব্যবসা যে একটি ধর্ম হতে পারে এটি মনে হয় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ জানেন না। বাংলাদেশের মানুষ কথায় কথায় ঈমান আকিদা নিয়ে কথা বলেন, আর কাজের বিষয়ে তারা শতভাগ থাকেন অসৎ। আপনার আমার কাছে মানুষ জানতে চাইবেন নামাজ পড়ি কিনা, রোজা রাখি কিনা কিন্তু কাজ কর্ম ব্যবসা হক হালাল কিনা তা কখনো জানতে চাইবেন না।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইভেন্ট যুদ্ধকে ক্যাশ করে,কোটি কোটি মানুষকে শান্ত রাখা যাচ্ছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমাদের দেশের এক শ্রেনীর ব্যবসায়ীর আচরণ দেখে মনে হয় বাংলাদেশ সম্ভবত ইউক্রেন বর্ডার দেশ।

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৫

নীলসাধু বলেছেন: হুম। আমাদের ব্যবসায়ীদের মাঝে নীতি নৈতিকতার বালাই নেই। তারা বোঝে শুধু নিজ মুনাফা। ক্রেতার স্বার্থ দেখার কেউ নেই। ভোক্তা আমাদের দেশে খুবই অসহায় গোত্র অথচ ভোক্তার জন্যই প্রডাক্ট। যাইহোক, মনিটরিং নেই কোথাও তাই এর সুযোগ সিন্ডিকেট করে অসাধু মানুষজন নিচ্ছে, আমরা আমজনতা খেসারত দিচ্ছি।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমাদের দেশ তো ইউক্রেন বর্ডার দেশ নয় তারপরও কেনো বোতলজাত পানীয় পানির মূল্যবৃদ্ধি হতে হবে। মাঝে মাঝে মনে প্রশ্ন জাগে এই দেশের মানুষ কি সত্যি সত্যি এই দেশের? এই দেশের মানুষই যদি হয়, তাহলে নিজ দেশের প্রতি কেউ কি এতো অবিচার করে, এতো এতো অন্যায় করে?

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: বন্টন ব্যবস্থা খুবই খারাপ।উৎপাদকের কাছ থেকে বাজারে আসতে আসতে দশ টাকার জিনিশ চল্লিশ টাকা হয়ে যায়।কোন প্রতিবাদ নেই।সবটাই গা শওয়া গয়ে গেছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দেশে শীত কালীন সবজি রাখার কোল্ড স্টোরেজ নেই। আর যা আছে তা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আগামী শীতে আমাদের দেশের সবজি কি পরিমাণ নষ্ট হবে তা ভাবতেও কষ্ট লাগে। টমেটো আর ফুল কপি রাস্তায় ফেলে দিতে হয় এমন অবস্থা।


১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ছোট দেশ, মানুষ বেশি। উৎপাদন কম। জিনিস পত্রের দাম তো বেশি হবেই। হায় হায় করার কিছু নেই। মানিয়ে নিতে হবে।
আমি মানিয়ে নিয়েছি।
আগে আমি লন্ড্রী দোকান থেকে কাপড় আয়রুন করতাম। প্রতি পিছ দশ টাকা করে। মাসে শুধু মাত্র আমার ৪/৫ শ' টাকার কাপড় আয়রন করতে হতো। এখন আমি নিজের জামা নিজে আয়রন করে নিই। রিকশায় না গিয়ে বাসে যাই গন্তব্যে। উবারে না গিয়ে সিএনজিতে যা। হিসাব নিকাশ করে অল্প টাকার মধ্যেও জীবনযাপন করা সম্ভব।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



সবই মানিয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু একদিন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। আপনার বয়স কম আপনি দেশের মানুষের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার দৃশ্য দেখেন নি। তবে কেনো জানি মনে হচ্ছে ভবিষ্যতে অতীতের ঘটনা দেখার সুযোগ পাবেন।

উৎপাদন আছে। আমাদের লেবু এখন ১০০ টাকায় ১০০ লেবু বিক্রি হচ্ছে। উৎপাদন কম হলে এই অবস্থা হয়?

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগামী বছর থেকে সব ঠিক যাবে বলে আশা রাখি। আর ডাবের সিন্ডিকেটের মত অন্যন্য সব পণ্যের সিন্ডকেটরদের ধরে এনে জাবাবদিহিতা করাতে হবে। ২০০ টাকার ডাব কিন্তু এখন ১২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



যদি কোনো কারণে জেব্রা ক্রস হয়ে যায় তাহলে সব ঠিকঠাক না হলেও কিছুটা লাগাম ধরা হবে। আর ফ্রেমের ছবি পাল্টালে কোনো কাজ হবে না। যাহা ৫২ তাহাই ৫৩ অবস্থা হয়ে থাকবে।

ভালো কথা বলেছেন ডাব নারকেল নিয়েও এই দেশে ব্লাক হয়। ভাবতেও অবাক লাগে।

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ের উপর পোষ্ট ।

বিবিধ কারণে বোতলজাত পানি আমাদের কেনাকাটার তালিকায় একটি অত্যাবশ্যকীয়
পন্যের স্থান দখল করে নিয়েছে । প্রতিদিনই দেশে বোতলজাত পানির চাহিদা বাড়ছে ।

এটা পরিষ্কার যে শহড়াঞ্চলে আমরা সবাই আমাদের রান্নাঘরের কল থেকে পানি পান
করার পরিবর্তে অনেক বেশি প্লাস্টিকের বোতল কিনছি। কিন্তু বোতলজাত পানি উৎপাদন
করতে আসলে কত খরচ হয় তাকি আমরা জানি ?
বোতলজাত পানির দামই বা কত?
দেশে ট্যাপ ওয়াটারের গড় খরচ প্রতি লিটারে খুইই কম, এর তুলনায় ১ লিটার বোতলজাত
পানির জন্য প্রায় ৩০ টাকা ব্যয় করতে হয় । বোতলজাত পানিতে লাভের পরিমাণ খুব
বেশি ৫০% -২০০%এর মধ্যে। বোতলজাত পানি উত্পাদন করার জন্য কোম্পানিগুলির
জন্য এটি একটি দুর্দান্ত উত্সাহ, তবে আমাদের ভোক্তার অর্থনীতি ও পরিবেশের জন্য
তা এতটা দুর্দান্ত নয়।

একটি বোতল তৈরি করতে, বোতলটি যতটা পানি ধরে রাখতে পারে তার তিনগুণ বেশি
পানি লাগে। অন্যান্য উত্পাদন খরচের মধ্যে , এনার্জী , প্যাকেজিং, পরিবহন ,
এবং বিপণন অন্তর্ভুক্ত । কারখানা, পরিবহন এবং বিপণন দলে শত শত কর্মচারী কাজ
করে, এটি একটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া। তার পরেও অতি লাভ ও চাহিদার কারণে
বোতলজাত পানি আজকের আজারে একটি অতি মুনাফার শিল্পে পরিণত হয়েছে।

দেশের অগনিত ভোক্তাকে ঠকিয়ে এ শিল্প ভোক্তা চাহিদা পুরণসহ অর্থনীতিতে
কিছুটা অবদান রাখা সত্বেও , এটি আমাদের পরিবেশের উপর কী প্রভাব ফেলছে তা
আমাদের বিবেচনা করতে হবে।

উল্লেখ্য ওয়ার্ল্ড কাউন্টস-এর একটি কাউন্টার রয়েছে যা প্রতি সেকেন্ডে সমুদ্রে
টনকে টন প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলার ট্র্যাক করে। এটি অনুমান করা হয় যে প্রতি এক
মিনিটে প্লাস্টিকের একটি আবর্জনা ট্রাক আমাদের মহাসাগরে ফেলা হয়। আমাদের
দেশেও এর পরিমানটি একেবারে কম নয় । প্লাস্টিকের এক টুকরো পচে যেতে ১০০০
বছর সময় লাগতে পারে এবং আমরা ক্রমাগত এই সংখ্যায় যোগ করছি। আমরা যে
সমস্ত প্লাস্টিকের বোতল ক্রয় করি তার ৮০% ল্যান্ডফিলগুলিতে শেষ হবে, যেখানে
সেগুলি চিরকাল থাকবে।

উপরন্তু, প্লাস্টিকের পানির বোতলগুলি পলিথিন টেরেফথালেট (PET) নামক একটি
পেট্রোলিয়াম পণ্য থেকে তৈরি করা হয় এবং এটি তৈরি করতে এবং পরিবহনের জন্য
প্রচুর পরিমাণে জীবাশ্ম জ্বালানী প্রয়োজন। আমরা সবাই জানি যে, জীবাশ্ম জ্বালানী
বিশ্ব উষ্ণায়নের একটি প্রধান কারণ, তাই এই প্রক্রিয়াটি কোনভাবেই টেকসই নয়।

প্লাস্টিকের বোতল তৈরির পরিমাণ কমাতে আমাদের বোতলজাত পানির চাহিদা নিজেদেরকেই
কমাতে হবে।এ শিল্পের সাথে যারা জড়িত তাদেরকে রাজনৈতিক, বানিজ্যিক ও আরো বহুবিধ
প্রভাব বলয়ের কারণে কোন মতেই সহসা নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসা যাবেনা , কথায় বলে দুর্জনের
ছলের অভাব হয় না ।

তাই আমরা নিজেরাই কিভাবে আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় বোতলজাত পানির ব্যবহার
কমাতে পারি , সেটাই এখন ইমিডিয়েট কর্মসুচী হিসাবে ভাবতে পারি ।
আমরা ভোক্তার সাধারণ যদি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই তবে আমাদের বোতলজাত
পানির ব্যবহার হ্রাস করা সহজ। এখানে তিনটি সহজ টিপস বিবেচনা করা যায় :

১. একটু কষ্টকর ও বিব্রতকর হলেও প্রত্যেকের সাথে একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য বোতল
বহন করা যায় - একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য বোতল কিনে তা যেখানেই যাওয়া হোক না
কেন নীজের সাথে বহন করা যেতে পারে । এভাবে, একজন ভোক্তা যখন বাইরে থাকবেন
তখন তিনি কখনই পানির বোতল কেনার প্রয়োজন অনুভব করবেন না।

২. ওয়াসার পানি বিশুদ্ধ নয় বিধায় ( এখানে বলে রাখা ভাল যে ওয়াসাকে বিশুদ্ধ খাবার
পানি সরবরাহের জন্য প্রবল জনমত সৃজন ও চাপের মধ্যে রাখার যুতসই ব্যবস্থা বের করতে
হবে ) নীজেদের ঘরেই পানীয় জল ফিল্টার করার ব্যবস্থা করতে হবে । পানি ফিল্টার করার
সহজ উপায় রয়েছে - বিশুদ্ধ পানির জন্য একটি জল ফিল্টার জগ কেনার দিকে নজর দেয়া
যেতে পারে ।

৩. একটি পানীয় জলের কল/ট্যাপ ইনস্টল করা যেতে পারে , কারণ এটি নীজের পরিবারকে
বাড়িতে বিশুদ্ধ, পরিষ্কার, পানীয় জল সরবরাহ করতে সহায়তা করবে ।
ছবি - ছোট্ট শিশু গ্লাস থেকে তাজা এবং বিশুদ্ধ কলের জল পান করছে।
রান্নাঘরের কল থেকে গ্লাসে পানি ঢালা হচ্ছে। শূন্য বর্জ্যএবং কোন প্লাস্টিক উপাদান তাতে নেই ।

যাহোক, আমাদের নিজস্ব সচেতনতা ও পানির বোতলের চাহিদা কমানোর উদ্যোগ
আমাদেরকেই নিতে হবে ।
তবে, এটাও লক্ষ রাখতে ও কঠোরতর ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে করে অশুভ শক্তির কারসাজিতে নিত্য
প্রয়োজনীয় এই বোতলজাত পানির দাম যেন ভোক্তা সাধারনের নাগালের বাইরে যেতে না পারে।

শুভেচ্ছা রইল

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমাদের দেশে এখনও গ্রামঞ্চলে আর এফ এল টিউবওয়েল / চাপকলের পানি পান করে থাকে কিন্তু দূরপাল্লা যাত্রায় গ্রামের মানুষজনও বোতলজাত পানি পান করতে বাধ্যে হোন।

দেশে সরকারি পানি সরবরাহ প্রতিষ্ঠানগুলোর পানি পান করার মতো না। তাই এখন বাসা বাড়িতেও অনেকে বোতলজাত পানি পান করে থাকেন। তাছাড়া ফিল্টার করে দেশে পানি কতোটা স্বাস্থ্যসম্মত তা জানা নেই। কারণ দেশের ল্যাবটেস্টগুলোতে আর কারোই তেমন আস্থা নেই। যারা সরাকরি সরবরাহকৃত পানি পান করেন তারা একান্ত বাধ্য হয়ে সরকারি / ওয়াসার পানি পান করে থাকেন। এছাড়া ঢাকা শহরে চাপকলের ব্যবস্থা নেই। তবে ইদানিং অনেকে সাবমারসিবল পাম্প বসিয়ে নিচ্ছেন যদিও ঢাকার মাটির নিচের পানিও দূষিত।

আমাদের দেশের প্রাকৃতিক পানি স্বাস্থ্যসম্মত ও পানযোগ্য করার একমাত্র উপায় দেশের সকল প্রকার দূষণ বন্ধ করে প্রকৃতিকে সহযোগিতা করা যা আমাদের দেশের জন্য প্রায় অসম্ভব একটি কাজ।

খুব প্রয়োজনীয় কথা তুলে ধরেছেন। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।


১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: সমস্যা হল বাংলাদেশের রাজনীতিতে যারা আছে এরা ব্যবসায়ী বা ব্যবসায়ীরা লেজুড় ভিত্তিক রাজনীতি করে যার কারণে রাজনৈতিক প্রস্বয়ে জোটবদ্ধ-ভাবে দাম বাড়ায়, তাছাড়া কোন পণ্য মানুষের দাড় গোঁড়ায় পৌছতে জায়গায় জায়গায় চাঁদাবাজির টাকা দিতে দিতে পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে যায়!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমাদের দেশে অনেক মানুষের এইম ইন লাইফ থাকে সরকারি চাকরি করবেন আর দেদারসে অন্যায় করবেন। ঠিক তেমনই একই বিষয় আছে ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রেও ব্যবসায় এসে দেদারসে অন্যায় শুরু করে দেয় দেশ ও সাধারণ মানুষের সাথে।

আমি প্রফেশনাল ব্যবসায়ী মানুষ। ব্যবসা আমার কর্ম ধর্ম। বিরক্ত লাগে ঘৃণা লাগে যখন আামদের ব্যবসায়িক সমাজে যাদের দেখি দিনের পর দিন অন্যায় করে যাচ্ছে, দেশের মানুষের সাথে অবিচার করে যাচ্ছে। - তাদের সাথে এক সাথে খাওয়া দূরের কথা সামনা সামানি দেখলেও বিরক্ত লাগে। ঘৃণা লাগে।

১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২০

বিষাদ সময় বলেছেন: নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি কতটা কারসাজি আর কতটা ইউক্রের যুদ্ধ তা জানা নাই।
তবে আপনি যে যুক্তি দিয়েছেন তা একেবারেই অসার যুক্তি। আপনার মতো বিজ্ঞ ব্যাক্তির কাছ থেকে এ ধরণের লেখা একবারেই অপ্রত্যাশিত। ধন্যবাদ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির অন্যতম কারণ ব্যবসায়ীদের অসততা। ইউক্রেন আর রাশিয়া যুদ্ধ নয়। কারণ বাংলাদেশ ইউক্রেন রাশিয়ার বর্ডার দেশ নয়।

অনেক কষ্ট করে মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ।

১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ হচ্ছে- ব্যবসায়ীদের অনৈতিকতা, লোভ,অসততা এসবের ঊর্ধ্বগতি।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ হচ্ছে- ব্যবসায়ীদের অনৈতিকতা, লোভ, লালসা, নীচতা, অসততা এসবের ঊর্ধ্বগতি। এবং যাদের ব্যবসায়ী হওয়ার কথা না তারা হয়েছে ব্যবসায়ী এদের মন মানসিকতা হচ্ছে নষ্ট নর্দমার কীটের মতো। তাই পরিণতিও হয় নষ্ট নর্দমার কীটের মতোই।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

নতুন বলেছেন: নেতারা পন্যের দাম যে বেড়েছে সেটা বোঝে না। তাদের আয়ের তো কোন সমস্যা নাই।

গতমাসে বনানীতে এক আত্নীয়ের বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। তিনি আমাদের উপহার দেবার জন্য পোষাকের দোকানে নিয়ে গেলেন। ২টা পোলো গেন্জি উপহার দিলেন, আমি এক পাশে দেখলাম ১৮০০ টাকার ট্যাগ তাই ঐ টাইপেরই পছন্দ করলাম।

পরে বাসায় এসে দেখি এক একটা ৪০০০ টাকা করে।

দুবাইতেও এতো দামী গেন্জি কিনে আমি পরিনা। /:)

বসুন্ধুরা সিটি, বনানীর কিছু দোকানে দাম দেখে আমি জিনিস পত্র কিনিনাই। অনেক কিছুই আমি দুবাইতে কম দামে কিনতে পারবো।

যাদের কাছে টাকা আছে তারা সাধারন মানুষের জীবনজাপনের কস্টটা বুঝতে পারছেনা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



খুব সম্ভব এই কারণে আমি এই সকল বাজার মার্কেট হতে কাপড় চোপড় কিনি না। অতি নিম্নমানের কাপড় নানান ট্যাগ বসিয়ে যেই মূল্যে বিক্রি করে তা দুবাই / কুয়ালালামপুর / ব্যাংকক শপে বিক্রি হবে না। কেউ কিনবে না এই ধরণের উদ্ভট কাপড়। ঢাকায় হাতে গোনা কয়েকটি শপ বাদে বাকি সব দোকানে দুই নাম্বার / কপি কাপড় বিক্রি হয়। এবং এইগুলো কাপড় না বলে বলতে হবে ব্লাউজ কাট বডি কার্ভ বডি টাইট কাপড়। এতো টাইট কাপড় কিভাবে পড়তে হয় কিভাবে পড়ে চলাফেরা করা যায় আমার জানা নেই।

২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: দ্রব্যমুল্য বৃদ্ধির পাগলা ঘোড়া প্রায় এক বছর আগে ছুটতে শুরূ করেছিলো। এখনো দুলকি চালে ছুটছে। দিনমজুররাও নিজেদের মজুরি বাড়িয়ে নিয়েছে। ৫ টাকার ভ্যান ভাড়া এখন ১০ টাকা। বাসা বাড়ীতে কাজের মানুষদের বেতন এখন পল্লী এলাকাতেই খাওয়া, থাকা, কাপড় সহ সর্বনিম্ন ৫০০০/- টাকা। কৃষি শ্রমিকরা ১ মাসের কামাই দিয়ে ২ মাস বসে খায়।মন চাইলে রিকসাও চালায়। ৫/৬ শ প্রতিদিন মফস্বলেই। সরকারের নানা প্রকার ভাতার কারনে আম জনতার তেমন কোন অসন্তষ্টি নাই বলেই মনে হচ্ছে। ইউনুস,সাঈদী, ক্রিকেট, পাপন, পরিমনির গল্প-গুজব করেই চায়ের কাপে ঝড় তুলছে, পাবলিক।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই মানুষগুলোর খাদ্যদ্রব্য চলাফেরা কোথায় বাধা নেই। আমি লিখি সাধারণ চাকরিজীবি যারা আছেন আর ছোট ব্যবসায়ী - তাদের জন্য। তাদের অবস্থা ভংয়কর। তারা ব্লগে লেখালেখি করলে তাদের জীবন যাপন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতো।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
মন্তব্যের উত্তর গুলো ভালো দিয়েছেন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি জানি আপনি পোস্টে আসেন মন্তব্য ও মন্তব্য উত্তর পড়েন। মন্তব্য উত্তর দিতে চেষ্টা করেছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।




আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.