নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ।

মোটা ফ্রেমের চশমা

বলার মতো কিছু হতে পারিনি এখনো

মোটা ফ্রেমের চশমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হরর মুভি দেখে আমরা ভয় পাই কেন? - একটি ব্যাপক গেয়ানধর্মী আলোচনা B-)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩৪



আমরা অনেকেই ভূতের সিনেমা দেখতে ভয় পাই কেনো?

যেখানে হলিউডের বেশির ভাগ ভৌতিক সিনেমা সেইম টাইপের হরর এলিমেন্ট ব্যবহার করে। হঠাত চমকে দেয়া শব্দ, দরজার ক্যাঁচ ক্যাঁচ করে খুলে যাওয়া, শাদা পাউডার মাখা ভূত কিংবা সিজিআই ইফেক্ট- যা দেখেই ললনারা চাদর দিয়ে মুখ ঢাকে। আর বলিউডের কথা তো বাদই দিলাম।

আমরা আসলে সবাইই জানি যে সিনেমা স্টুডিওতে সেট সাজিয়ে-মেক আপ মাখিয়ে বানানো কিছু দৃশ্য ধারন। আর ইউটিউবে গেলেই বিহাইন্ড দ্যা সীন ফুটেজে সব রহস্য ফাঁস!

ভয়ের কারনটা আসলে সেটা নয়।
তাহলে?

আমি আমার মত করে ব্যাখ্যা করছি। জানি না আপনাদের সাথে মিলবে কিনা।

আমরা ছোটবেলা থেকেই ভুত-জ্বীন-পরীর গল্প শুনে বড় হয়ে এসেছি। মেছো ভূত, শ্মশানের পোড়া ভূত, অপঘাতে মরা ভূত- ভুতোপ্রকারের অভাব নেই। লোডশেডিং হলেই হারিকেনের আলোয় জমে উঠতেও গল্পের আসর। শিশু বেলায় বুকে ধরফর ওঠানো জ্বীনের ঘটনা শুনেও আনন্দ পেতাম।

সেই সাথে যার যার ধর্ম তো আছেই। আমাদের ইসলাম ধর্মেই আছে আল্লাহ আমাদের পাশাপাশি জ্বীন জাতিকেও সৃষ্টি করেছেন। আর আমরা বড় হওয়ার সময়টাতে বাবা-মা-দাদা-দাদীর মুখে এই জ্বীন ঘটিত অনেক ঘটনা শুনেছি। আমরা বাঙালিরা নিজেদের ধর্মভীরু হিসেবে পরিচয় দিতে ভালোবাসি। পালন করি আর না করি। সেসব ঘটনাকে আমরা প্রশ্ন তোলা ব্যতীত মেনে নিই। যে হ্যাঁ! এরকম হয়তো ঘটেছিল।

সিনেমা দেখার সময় আচমকা শব্দ হলে অতিসাহসীরও পিলে চমকে যেতেই পারে। এটাতে সিনেমার ক্রেডিট বলে আমি মনে করি না। অন্ধকারে ‘হাউ!’ করে চিৎকার করে উঠলে আপনিও ভয় পাবেন।

আমরা সিনেমা দেখার সময় নিজেদের অবচেতন মনে নিজেদের ভৌতিক অভিজ্ঞতা কিংবা কারো মুখে শোনা কাহিনীগুলোকে রিলেট করতে থাকি। তবে, ব্যাপারটা এমন না, যে সিনেমা দেখা আর রিলেট করা- দুটোই একসাথে করছেন আপনি। আপনার অবচেতন মনে গেঁথে আছে সেই বাস্তব ঘটনা বা শোনা কাহিনীটা। সেটার উপরেই এই সিনেমাটা প্রভাব ফেলছে।

এর জন্যই অনেকে রাতের বেলা ভৌতিক সিনেমা দেখতে ভয় পান। কারন আমরা সাধারণত রাতের বেলা ইনসিকিউরড ফিল করি। কেউ একলা ঘুমাতে ভয় পায়, কেউ বাথরুমে যেতে। যদি এমন কিছু দেখে ফেলি বাথরুমের আয়নায়? যদি অন্ধকারে কারো ছায়া দেখি তাহলে কি করব?
সিনেমা তো বিনোদনের জন্য। ভৌতিক বিনোদন দেবেই আপনাকে। কিন্তু সেটা দেখার পরের অবস্থা আপনি মোকাবেলা করতে পারবেন তো?

আমি নিজের কথাই বলি। ব্যাপক আলোচিত ‘Dabbe: Cin Çarpmasi’ সিনেমাটা আমি দেখা শুরু করি দুপুর বেলা। শেষ করতে করতে মাগরিবের আজান শেষ হয়েও ৩০ মিনিট হয়ে যাওয়ার পরে সিনেমা শেষ হয়। এই সন্ধ্যা বেলায়ও আমার বুক কাঁপছিল নিজের রুমের উজ্জ্বল আলোর নিচে বসে থেকেও।

আমি বেশ ভালোমত নাড়া খেয়ে গিয়েছিলাম সিনেমাটা দেখে। যারা দেখেছেন তারা জানেন যে শেষ দৃশ্যে দেখা যায় যে ফিমেইল ক্যারেক্টার ইব্রুকে কাঠের কফিনে বন্দি করে কবর দিয়ে দেয়া হয়। তারপর বিষধর সাপের দল তাকে কামড়াতে শুরু করে। যেটা আমাদের মৃত্যুর পরবর্তী কবরের আজাবের কথা মনে করিয়ে দেয়। যেমনটা করিয়ে দিয়েছিল ‘2012’ সিনেমাটা কেয়ামতের কথা। যদিও সেটা হরর মুভি না।
আমি আরো বেশকিছু দৃশ্যে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম বা বুক ধক করে উঠেছিল নির্দ্বিধায় স্বীকার করব। কারন সিনেমাটা ইসলাম ধর্মের রীতিতে কুফুরি কালাম, খারাপ জ্বীনের প্রভাবের ভয়ংকরতম ব্যাপার গুলো তুলে ধরেছে যৌক্তিক ভাবে। এখানে এই দাব্বে আমাকে প্রভাবিত করতে পেরেছিল আমার ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে কাবু করে।

সেরকম ভাবে অন্যদের কাবু করে তাদের দুর্বলতাকে পুঁজি করে। আর এখানেই একজন সফল হরর মুভির ডিরেক্টরের সাফল্য নির্ভর করে।

তবে হ্যাঁ সব সময় যুক্তি দিয়েই ভয় পেতে হবে ব্যাপারটা তেমনও না। নিছক বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে হরর মুভির তুলনা নেই।

হ্যাপি মুভি ওয়াচিং ব্লগার্স!

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫

মাহফুজ বলেছেন: আসলে আমরা ভয় পেতে চাই বলেই ভয়ের ছবি দেখি। ছবি দেখার সময় আমরা নেক্সট কি হতে পারে, কোনদিক থেকে ভুতের এটাক আসবে এসব খুব গভীর ভাবে চিন্তা করি আর তখইন পর্দায় কোন অস্বাভাবিক শব্দ বা এপিয়ারেন্স দেখলে চমকে উঠি ছোটবেলা মনে আছে আমার এক ফ্রেন্ড চেয়ার থেকে উল্টে পড়েছিলো আচমকা এক ভয়ানক নারী ভুতের এন্ট্রি দেখে। হাহাহাহা।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনার কথাও সত্যি। আমরা প্রস্তুতই থাকি ভয় পাব ভেবে। এর জন্যই মজাটা বেশি লাগে :P

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২০

সুমন কর বলেছেন: Dabbe: Cin Çarpmasi মুভিটি দেখা হয়নি, সময় করে দেখে নেবো। মুভি শেষে আর ভয়-টয় লাগে না !!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: Dabbe সিরিজের আরো কয়েকটা পার্ট আছে। তবে আমার কাছে এটাই সবচাইতে ভালো লেগেছে।আইএমডিবি রেটিংও বেশ ভালো। সময় করে অবশ্যই দেখে নেবেন। ১০০% বিনোদন গ্যারান্টি।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

বিজন রয় বলেছেন: মানুষের মনে ভয় নামে একটি অনুভূতি আছে। তাই হররর মুভি দেখে ভয় পাই। যে মুভি যে রকম তা দেখার পর মনে সেই রকমের অনুভূতি কাজ করে। নাকি বলেন?

ভাল আছেন তো??

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সঠিক। ভয় আছে বলেই ভয় কাজ করে। তবে সেটা নির্ভর করে পুরোটাই পরিবেশের উপরে। দিনের বেলায় ভূতের কেউ পায় বলে মনে হয় না তেমন(গ্রামাঞ্চলের ভর দুপুরের তেঁতুলগাছের তলা বাদে :P )

জ্বী আলহামদুলিল্লাহ! দাঁড়ান আপনার ব্লগে একটা ঢুঁ মেরে নেই। তারপর আপনার খোঁজ নেব :D

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধু হরর মুভি কেন রাতের বেলা ভূতের গল্প শুনলেও ভয় লাগে । আমি তো কাঁথা-মুড়ি দিয়ে ভূত এফএম শুনি । যে ছবি দুটো উল্লেখ করেছেন, দেখা হয়নি । দেখবো আশা করি ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ভূত এফএম জীবনে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম সেদিন বড় বোনের সাথে ঘুমিয়েছিলাম যদ্দুর মনে পড়ে B:-) এখন বিরক্তই হয় ভূত এফএম শুনলে। পচিয়ে ফেলা হয়েছে।

সেকি! ২০১২ দেখেননি?? এক্ষুনি দেখে নিন! আর রাতে দেখবেন দাব্বে!

বেস্ট অফ লাক!

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

নীল_অপরাজিতা বলেছেন: মানুষের নার্ভাস সিস্টেম বাস্তবতা ও কল্পনার মধ্যে কোনো তফাত করতে পারে না। বাস্তব ঘটনা দেখলে যে ব্রেন ওয়েভ সৃষ্টি হয়, সেই একই ঘটনা কল্পনা করলেও একই ব্রেন ওয়েভ সৃষ্টি হয়। যে কারণে সিনেমা দেখে আমরা হাসি, ভয় পাই, আবার কান্নার দৃশ্যে বিষাদে মন ভরে ওঠে। আপনি জানেন পুরোটাই অভিনয়। কিন্তু তারপরও উত্তেজনা,ভয়,আনন্দ বিষাদ তৈরি হয় মনে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপু, আপনি যে লজিকটা বললেন, সেটার কি কোন সাইন্টিফিক প্রুভ বা এসম্পর্কে আর্টিকেল আছে? থাকলে প্লীজ জানাবেন।কারন আমার ভুল হতেই পারে।

আমার মনে হয় কল্পনার চাইতে বাস্তব ঘটনা দেখে আমাদের উপর প্রভাবটা বেশি পড়ে। তাহলে সেম লেভেলের ব্রেইন ওয়েভ ক্রিয়েট কেন হবে?

যেমন ধরুন- আমরা সিনেমাতে দেখি রক্তাক্ত মানুষ, বীভৎস মৃত্যু, হাত-পা উড়ে যাওয়া। এসব দেখে আমাদের ততটা খারাপ লাগে না যতটা এসব বাস্তবে দেখে লাগে।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভুতের গল্প বা সিনেমা দেখলে আমার অবশ্য ভয় লাগে না। তবে কেমন জানি গা ছমছম করে! অবশ্য ঐটারেই ভয় বলে কিনা জানা নেই! ;)

মুভি দুইটা দেখা হয় নাই। তবে সময় সুযোগ মত দেখে নেওয়ার ইচ্ছা আছে!

শুভ কামনা জানবেন!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অ্যাঁ? একটুও লাগে না? আপনি তো ভাই আসলেই সাহসী সন্তান :P

ব্লগের অনেকেই দেখেননি দেখছি মুভি দুটো। মাস্ট ওয়াচ! পিওর এন্টারটেইনমেন্ট।

শুভকামনা রইল আপনার জন্যও।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভুতের গল্প বা সিনেমা দেখলে আমার তেমন ভয় লাগে না। তবে মজা করে চিল্লাচিল্লি করতে ভালোই লাগে। আর রাতের অন্ধকারে দেখলে গা ছমছম করে ওঠে।

আপনার ব্যাপক গেয়ানধর্মী পোষ্টের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা অফুরান!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: স্বাগতম আপু আপনাকে আমার ব্লগে!

হ্যাঁ। কাজিন কিংবা বন্ধু-বান্ধবদের সাথে মুভি দেখলে মজা হাজারগুনে বেড়ে যায়। মুভি যেমনই হোক না কেন।

থ্যাঙ্কুর জন্য ওয়েলকাম :)

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: আমার মনে হয়না রিলেট করাটা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ন এখানে। এখানে এমন একটা আবহ তৈরি করে দিয়ে আমাদের ব্রেইনে শুরু থেকেই একটা ম্যাসেজ দিয়ে দেয়া হয় আর কেন্দ্রীয় চরিত্রে সেই পরিবেশে দর্শক নিজে তো থাকছেন ই।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সবাই রিলেট করে ভয় পায় সেটা তো অবশ্যই না। মানুষ ভেদে কারন ভিন্ন হবেই। আবহ তৈরির ক্ষমতাই একজন গুণী ডিরেক্টরের থাকে। আপনি দ্যা শাইনিং মুভিটার কথা চিন্তা করুন, সেটায় কঙ্কাল, মাংস পচা ভূত- কিচ্ছু দেখানো হয়নি। কিন্তু সিনেমার প্রবাহেই গা ছম ছম করে ওঠে।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১২

মাদিহা মৌ বলেছেন: মুভি দেখে যতটা ভয় পাই, তার চেয়েও বেশি ভয় পাই ওই রাতে ঘুমের মধ্যে। আমি প্রচুর স্বপ্ন দেখি। যার ফলে হরর নাইটগুলিতে ছবির ব্যাপারগুলি বার বার ঘুরে ফিরে দেখে ভয় পাই।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হাহ হাহ হাহ হা! অবচেতন মনে গেঁথে থাকে আরকি আপনার।

আমার মনে আছে, ২০০৩; আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। টার্মিনেটর ২ দেখে রাতের বেলা দুঃস্বপ্ন দেখেছিলাম।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভুতের ম্যুভি দেখার একটা ঘটনা বলি। একা একা তো আমি জীবনেও এত বড় সাহসের অধিকারী হতে যাবোনা। তখন নাইন/টেন বা ইলেভেন/ টুয়েল্ভে পড়ি।একদিন সবাই মিলে কি যেন এক হরর দেখার সময় খুবই মজা করে কাঁচের বাটি করে আমড়া মাখা খাওয়া হচ্ছিলো। বাটিটা ছিলো আমার হাতে। হটাৎ কোনো এক ভয়ংকর শব্দে মানে ম্যুভির হরর সাউন্ডের সাথে সকলে শুনিতে পাইলো ঝনঝন শব্দ অতি নিকটে। মানে সেই সাউন্ডে আমার হাতের বাটি পড়ে খান খান। :)

আর ভুতের গল্প পড়ে, স্বপ্ন দেখে বাড়ি মাথায় করা আমার চাইতে ভালো কে পারে! :P

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সবার আগে একটা প্রশ্নঃ তুমি ছিলা কই এতো দিন? X((

তাহলে পোস্টে উল্লেখ করা মুভিটা দেখে ফেলো এক্ষুনি। আরো দুই-একটা কাঁচের বাটির ইহকাল সাঙ্গ হয়ে যাবে দেখার সময় :P

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

শায়মা বলেছেন: আর কাঁচের বাটি নিয়ে বসি!!!!!!!!!!
কি যে বলো !!!!!!!!

আমি স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকি মাঝে মাঝে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!

অবশ্য যখন বেশি কাজ থাকে জীবন নাট্যের নাট্যশালায়!!!!!!! :) :) :)


কাজগুলো অবশ্য সবই প্রায় ইজি ! মানে ইজি কাজে বিজি!!!!!!!!:)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: তোমার হাতে আর বাটি আর দেবেই বা কে? হুহ! :P

আমিও অবশ্য সিনেমা দেখার সময় এমন অকাজ করেছিলাম। ট্রেতে রাখা কোক ফেলে দিয়েছিলাম এক ফ্রেন্ডের গায়ে। যদিও ভয় পেয়ে না। হাত ফস্কে :|

কাজ কি ফুরিয়েছে? নাকি আবার নির্বাসনে চলে যাবা?

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: ফুরোয়নি ভাইয়া।

এবারের নির্বাসন একটু দীর্ঘই হবে মনে হচ্ছে!!!!!!


তবে আমি আছি।

মরে গেলে শুধু খবর পাবেনা হা হা ! :P

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: :| :||

ইয়ে্..........মরে যাওয়ার আগে দু-একটা টেরারিয়াম রেখে যেও। নিয়ে আসবো =p~

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩০

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা উইলে লিখে যাবো।
মোটুভাইয়ুকে যেন আমার প্রিয় থেকে সবচেয়ে প্রিয় দুইটা দিয়ে দেওয়া হয়।

কিন্তু কোন ঠিকানায় পাঠাবে তারা?
মানে আমার উত্তরসূরীরা?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: উহুউ!!! নাম ভুল করে ফেলেছো :( মোটু না, চশমাভাইয়ু লিখতে হবে :P

ভুলে গেছো!? আমি এখনো দূর পাহাড়ের দেশের ধারেই আছি। পাঠিয়ে দিও সেখানেই।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: দূর পাহাড়ের দেশ!
আচ্ছা তাহলে উইলে কাজ নেই।
স্বর্গ থেকেই ছুড়ে দেবো!:)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:১৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আচ্ছাহ! আমি লুফে নেবো। তবে আস্তে দিও। তোমার তো আবার কাঁচের জিনিস ভেঙে ফেলার অভ্যাস আছে :P

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে হরর মুভি দেখে ভয় পাইনা। অনুভূতিগুলো অর্জন করে তৃপ্তিলাভ করতে পারি, বড়জোর এটুকুই বলা যায়!! :)

লেখার বিষয় নির্বাচন করেছেন বেশ ভাল। এগুলো মোটামুটি এক্সেপশনাল!! :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আসলে মুভি দেখে এঞ্জয়মেন্টের কনসেপ্টটা একেক জনের কাছে একেক রকম। মানে আমি আমি আনন্দটা কিভাবে নিচ্ছি।

লেখাটা হুট করে মাথায় চলে আসলো। কঞ্জুরিং ২ দেখতে বসেছিলাম। লেখার আইডিয়াটা আসা মাত্রই দেখা বন্ধ করে ধুপ-ধাপ লিখে ফেললাম :)

১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩১

রোদেলা বলেছেন: হরর মুভির ডাটা কালেকশনে নামসিলাম,দেন না একটা লিস্ট।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লিঙ্ক

আপু এই লিঙ্কে গিয়ে দেখুন অনেক গুলো হরর মুভি পাবেন। তবে এখান থেকে ৬.৫/৬.৭ রেটিং এর নিচে কোন মুভি দেখবেন না। আর এই লিস্টের বাইরে আরো দুই একটা দেখতে পারেন-

Siccîn (2014)
Siccin 2 (2015)
Munafik (2016)
Dabbe: Cin Çarpmasi (2013)
Dabbe: Bir Cin Vakasi (2012)
The Damned (2013)
Psycho(1960)
The Silence of The Lambs(1991)

১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগল । আপনার কথার সাথে সহমত তথা অন্যদের কাবু করে তাদের দুর্বলতাকে পুঁজি করে নির্মিত চলচিত্রের উপরই একজন সফল ভয়ের ছায়াছবির পরিচালকের সাফল্য নির্ভর করে। এ বিষয়টির সাথেও একমত যে সব সময় যুক্তি দিয়েই ভয় পেতে হবে ব্যাপারটা তেমনও না, নিছক বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে ভয়ের ছায়াছবির সত্যিই তুলনা নেই।

সুখী হোন ছায়াছবি উপভোগকারী ব্লগারবৃন্দ

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ মতামত জানানোর জন্য।

১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৯

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: হরর মুভিইইই???
আমারে কেউ একটা লেপ দাও।আমি লেপের নিচে আত্মগোপন করি। ;)
পোষ্ট ভালো লেগেছে। :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: চাদর দিলে হবে? লেপ আলমিরা থেকে বের করতে করতে ধরে ফেলবে তো! :P


ধন্যবাদ ফয়েজ ভাই পড়ার জন্য।

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

আমি হরর শুনলেই ভয় পাই!!! :-B

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনি দেখি বিশাল ভীতু :P

২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

জেন রসি বলেছেন: আমাদের ভয় আসলে অন্ধকারকে। কারন অন্ধকারে কিছুই দেখা যায়না। অর্থাৎ অজানাকেই আমরা ভয় পাই। এ থিমটা পরিচালক কিভাবে উপস্থাপন করে তার উপরই ভয় পাওয়ার তীব্রতা নির্ভর করে। আমাদের বিশ্বাস অবিশ্বাসও এই ভয়ের সাথে সম্পর্কিত। কথায় আছে, বিশ্বাসে মিলায় ভূত, তর্কে বহুদূর! ;)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা দেখে একটা কোট মনে পড়ল- 'People fear what they don't understand and hate what they can't conquer.'

আমরা অজানাকে আসলেই ভয় পাই।
লেখাটা পোস্ট করে জানতে পারলাম যে মানুষের ভয়ের উৎপত্তিটা কোথা থেকে হয়।

২১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ভুতের মুভির যে একটা মায়াবী ভয় আছে, এটা কেউ দেখায় না, ওই সেই হাও মাও খাও টাইপের।

ভয় টা কে জাগতে হবে পায়ের নিচ থেকে শির শির করে বুকের মদ্ধে এসে ধাক্কা দিবে এটাই হবে হরর মুভি, কিন্তু যা দেখায়, হয় বিরক্তি লাগে নয়তো হাসি লাগে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অ্যাঁ?? মায়াবী ভয়? এইটা কি জিনিস? #:-S

২২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হরর মুভি দেখি না। দিনেও। বলুনতো কেন?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আম্মু না বলেছে তাই?? :) :P :P

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: মায়াবী ভয়ঃ যে ভয় পেতে মন চায় , তাই পাওয়ার জন্য চোখ বড় ব্ড় করে তাকিয়ে থাকি পর্দায়, আর যখন পাই , কাথা বালিশ ফেলে দৌড় দেই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হাহ হাহ হাহ হাহ হা! এমন ভয়ের নাম আগে শুনিনি। আজকে জানলাম। মায়ার টানে ভয় পায় তাহলে অনেকে! তাহলে ভয় দেখানো ভুতটা কি মায়াবতী ভুত? :P

২৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

নীলপরি বলেছেন: আমি তো দিনে ভয়ের কিছু দেখলে রাতে তা নিয়ে ভয় পাই ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ঐযে! সিনেমায় দেখা ঘটনা গুলো মাথায় গেঁথে থাকে। রাতের বেলা একলা হলেই সেসব মনে পড়তে থাকে।

২৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫২

নীলপরি বলেছেন: আলোচনা ভালো লেগেছে ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি। আমার চেষ্টা ছিল যতটুকু সম্ভব যুক্তি দিয়ে কথা বলা কল্পনার মিশেলে। আশা করি সার্থক হয়েছি।

২৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

চানাচুর বলেছেন: আমার ঘেননা লাগে, ভয় লাগে না। ঘেননা কেন লাগে বলতে পারবেন? #:-S

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রক্তারক্তি দেখতে পারেন না বলে? নাকি ভয় দেখাতে চাওয়ার মানসিকতাটা অপছন্দ করেন?

২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

কালীদাস বলেছেন: হরর মুভি খুব একটা পছন্দের জাঁনর না; আমার কাছে মনে হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লাইটিং, সাডেন সাউন্ড বার্স্ট.... এই টাইপের কয়েকটা ট্রিকস ইউজ করেই ভীতিকর এনভার্নমেন্ট বানানো হয়। জেন রসির কমেন্টের সাথে সহমত।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: মুভি ব্যাপারটাই হচ্ছে ট্রিট ফর ইয়োর আইজ। ভীতিকর এনভায়রনমেন্ট তৈরি করাটাই পুরোটাই ডিরেক্টরের উপর। তার পারদর্শিতা আর দর্শকদের মন বোঝার ক্ষমতার উপর নির্ভর করে।

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: ভালোই বলেছেন,তবে মুবিটাও দেখার চেষ্টা করব

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে দেখে নেবেন। হতাশ হবেন না আশা করি।

আমার ব্লগে স্বাগতম।

২৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




এধরণের মুভি দেখা হলো না কখনো, ২/১ মিনিট পর বিরক্তি লাগে

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লাগতেই পারে। এমন মুভির কাহিনী ঘুরিয়ে-পেচিয়ে সব একই। বিশেষ করে হলিউডের গুলো।

৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০২

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আমারো তাই মনে হয়। ছোট বাচ্চাদের ভূতের গল্প কম শোনানো উচিৎ। নইলে তারা বড় হলে ভীতু হয়ে যায়

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ভূতের গল্প শোনালে বাচ্চারা ভীতু হয়ে যায় এই ব্যাপারটা মানতে পারলাম না আপু :(

বাচ্চারা ভীতু হয় তাদের মধ্যে কনফিডেন্স গ্রো করতে না পারলে কিংবা অতিরিক্ত শাসনে থাকলে; আমার মতে।

৩১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভুতের মুভি ভয় লাগে B-)

কিন্তু একা একা দেখলে খুব ভালো লাগে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ভয় লাগে আবার একা একা দেখলে খুব ভালো লাগে! কনফিউজ হয়ে গেলাম কিছুটা! #:-S

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.