![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।
বিগত প্রায় দেড় যুগ ধরে বাংলার এই মহানায়ক (তারেক জিয়া) বিদেশে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন, যে আওয়ামীলীগের ভয়ে তিনি এত বছর ধরে দেশান্তরী সেই আওয়ামীলীগ'ই এখন দেশান্তরী; কিন্তু তবুও কেন জনাব তারেক এখনো দেশে ফিরছেন না? তারেক জিয়ার দেশে ফিরতে আসলে সমস্যা কোথায়? কি সেই অদৃশ্য বাঁধা তা আমরা জানতে চাই।
৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজ পর্যন্ত কত বড় বড় গোঁফ ওয়ালা, ভুঁড়ি ওয়ালা সন্ত্রাসীরা ছাড়া পেয়ে গেলো, ফাঁসির আসামী সব পালিয়ে গেলো কিন্তু প্রায় আট মাস হতে চললো আজ পর্যন্ত তারেক জিয়ার কোন হদিস নেই, তিনি আজও দেশে ফিরতে পারলেন না।
আসলে তারেক জিয়ার সমস্যা কোথায়? তিনি কি দেশে আসতে চাচ্ছেন না? না কোন এক অদৃশ্য শক্তি তাকে দেশে আসতে দিচ্ছে না? অনির্ভরযোগ্য এক সূত্র থেকে জানা যায়; "তারেক জিয়া দেশে আসুক তা স্বয়ং বিএনপি'ই চায় না, তারেক দেশে আসলে নাকি বিএনপির বড় বড় কিছু নেতার কপাল পুড়বে সেজন্য তারেক জিয়ার দেশে আসা নিয়ে বিএনপি আজ দুভাগে বিভক্ত।" অনির্ভরযোগ্য সূত্র হলেও অবস্থা বিবেচনায় আপাত দৃষ্টিতে তথ্যটি সঠিকই প্রতীয়মান হচ্ছে, কারণ-- বিগত সাড়ে সাত মাসে- ছোট দল, বড় দল, এই দল, সেই দল প্রায় সব গোষ্ঠী বা সংগঠনই আন্দোলনের মাধ্যমে নিজ নিজ দাবি দাওয়াগুলো আদায় করে নিচ্ছে কিন্তু আজ পর্যন্ত বিএনপিকে তারেক জিয়ার দেশে আসার বিষয় তেমন কোন তোর জোড় লক্ষ করা যায় নি- তাছাড়া জনাব তারেক নিজেও দেশের আসার বিষয়ে দেশবাশীকে তেমন কিছুই জানাননি।
তারেক জিয়া দেশে আসবে কবে? এ প্রশ্নটিই এখন যেন বিএনপি'র জন্য এক বিব্রতর প্রশ্ন, অথচ সামনে নির্বাচন, সারা দেশে বিএনপি'র ভঙ্গুর এবং বিশৃঙ্খল দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে তারেক জিয়ার বিকল্প কিছু নেই, তারেক বিএনপি'র জন্য এক মহীরুহের নাম অথচ সেই তারেক বিহীন নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি কতটা সুবিধা করতে পারবে তা সময়ই বলে দিবে।
তারেক জিয়ার অতীত কর্মকাণ্ড যেমনই থাকুক না কেন, বর্তমানে দেশের প্রথাগত রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের মধ্যে তারেক জিয়া'ই হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি, এ কথা হলফ করে বলাই যায় - তারেক যেদিন ঢাকার মাটিতে ল্যান্ড করবেন সেদিন পুরো ঢাকা অচল হয়ে পরবে, লোকে লোকারণ্য হয়ে পরবে পুরো ঢাকা, সারা দেশের একমাত্র টপিক থাকবে তারেক জিয়া। দেশে ফেরার পর "এলাম, দেখলাম আর সবকিছু জয় করলাম" এ বাণীটির যথার্থতা আবার নতুন করে প্রমাণ করবেন তিনি এ আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করতেই পারি।
আওয়ামীলীগ কি ফিরে আসছে? নাহ ভয়ের কিছু নেই,এখন পর্যন্ত তাদের ফিরে আসার বিষয়ে কিছু ফোঁস ফাঁস ছাড়া তেমন কোন কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি, তবে তারা বসে নেই আর ফিরে আসার জন্য তাদের চেষ্টারও কোন কমতি নেই, ফিরে আসার সম্ভাব্য সকল উপায়ই তারা ব্যবহার করবে।
ভয়ের বিষয় হচ্ছে- আওয়ামী বিরোধী শক্তিগুলোর মাঝে যে অনৈক্যের সূচনা হয়েছে তা যতবেশী দীর্ঘায়িত হবে আওয়ামীলীগের ফিরে আসাটাও তত তরান্বিত হবে, আর তা যদি একবার হয়েই যায় তাহলে আওয়ামী বিরোধী শক্তিগুলোর করুণ পরিণতি বহন করতে হবে, গা বাঁচাতে অনেকেই হয়তো তখন আওয়ামী ছাতার নিচে আশ্রয় নিতে বাধ্য হবে।
শেষ কথা হলো- এই দেশে আদৌ কোনদিন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে কি না সে বিষয়ে আমরা সবাই সন্দিহান-- কারণ জাতি হিসেবে আমরা যথেষ্ট পিছিয়ে পড়া এক জাতি; সহসাই দূর্ভোগ থেকে আমাদের মুক্তি নেই, হয়তো অনেক বড় রাজনৈতিক দূর্ভোগ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।
ধন্যবাদ সবাইকে, হ্যাপি রমাদান।
১৮ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আসলাম আর এসেই আপনকে দেখতে পেয়ে আনন্দিত হলাম। আপনার ট্র্যাভেলিং কেমন চলছে?
আপনার মন্তব্যটি যথাযথ হয়েছে এখানে দ্বিমত করার কিছুই নেই। আসলে কোন কিছু অর্জন বা প্রতিরোধ করতে হলে তার পিছনে শক্ত মরাল গ্রাউন্ড থাকতে হয় যা আওয়ামীলীগের একমদই ছিলো না, তাছাড়া দেশবাশী তাদের কার্মকান্ডে অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিলো মানে দুয়ে দুয়ে চার মিলে গেছে আর তাদের পতন হয়ে গেছে।
আশা করি আওয়ামীলীগের এই করুণ পরিণতি দেখে অন্যন্য রাজনৈতিক দলও শিক্ষা নিবে, যদি তা না হয় তাহলে তা হবে আমাদের জন্য এক চরম দূর্ভাগ্য। আর আমি মনে করি প্রতি ৫ বছর পর পর বড় রাজনৈতিকক দলগুলোকে এমন একটা ডলা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে তাহলে হয়তো তারা কিছুটা হলেও লাইনে থাকবে। আসলে ডলার বিকল্প কিছু নেই।
ভালো থাকবেন।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ আগামী দশবছরে ফিরে আসবে না৷
১৮ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ অন্তত ১০/১৫ বছর তাদের নির্বাসিতই থাকা উচিৎ, সমস্যা হচ্ছে তারা কিন্তু চুপ করে বসে থাকবে না ফিরে আসার সম্ভাব্য সকল উপায়ই তারা ব্যবহার করবে যা অনেক বিপজ্জনক হতে পারে।
আমার নীড়ে আপনাকে স্বাগতম
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: তারা কিন্তু চুপ করে বসে থাকবে না ফিরে আসার সম্ভাব্য সকল উপায়ই তারা ব্যবহার করবে যা অনেক বিপজ্জনক হতে পারে।
- তারা চুপ করে বসে নেই , বিপদজনক খেলায় ব্যস্ত !
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতি বিষয়টা'ই হচ্ছে একটা বিপজ্জনক বিষয়, আর তৃতীয় বিশ্বের জন্য এটা একটা ডেঞ্জারাস বিষয়।
আমরা সাধারণ জনগণ ওদের কাছে গিনিপিগ ছাড়া কিছুই না।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১৮
কিরকুট বলেছেন: মহানায়ক ! তারেক !! সিরিয়াসলি !! ভাই সেহেরি টা বেশ আরাম করে খাবো । কারন জোকস শুনে হাসতে হাসতে পেট খালি হয়ে গেছে ।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:৩৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতিতে খলনায়ক, মাহানায়ক বলতে কিছু নেই, এ সবই হচ্ছে সাময়িক সময়য়ের খেলা মাত্র।
সেহরীর সময় হয়ে গেছে উঠে পড়েন।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:৩৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। আশা করি ভালো আছেন?
মহানায়ক তারেক জিয়াকে, তার দল এবং তাদের বিরোধী দল জামাতকে নিয়ে আরও লিখবেন বলে আশা করি।
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই - এমনটাই শোনা যায়। তারেক জিয়াকে মহানায়ক হওয়ার জন্য কিছুই করতে হলো না; ইতিহাসের এক মহাভিলেন তাকে মহানায়কের আসনে বসিয়ে গেল!
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ অনেকদিন পর ব্লগে আসলাম দেশের একটু খোঁজ খবর নেওয়ার জন্য, আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।
ঠিক এই মুহুর্তে দেশে বিএনপি এবং জামাতের রসায়নটা খুব জমে উঠেছে, তারেক জিয়া দেশে আসলে এটা জমে আরও ক্ষীর হয়ে যেতো।
সময় হচ্ছে এক মহাভিলেন, এই সময়ই খলনায়ক'কে মহানায়ক বানায় আর মহানায়ক'কে বানায় খলনায়ক।
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- আর আমি বলবো এর মধ্যে ভালো কিছুও নেই যার পুরটাই দূষিত।
শুভ কামনা।
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৭:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: ইলেকশনে আওয়ামী লীগ অংশ গ্রহন করলে তার অবস্থান জানা যাবে।খুব সম্ভব এই সরকারের অধিনে নির্বাচন হবে না।সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যুক্ত করা হয়েছে।নির্বাচন তাদের অধিনেই হবে।মনে হয় সেনা প্রধানেরও তাই মত।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কামাল সাহেব আশা করি আপনি ভালো আছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে ভালো হবে, তাতে নির্বাচনে কারচুপি হওয়ার সম্ভবনা কমে আসবে।
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: তারেখ জিয়ার দেশে আসা রিক্স আছে।সব মামলা প্রত্যাহার করা হয় নাই।সরকার তার প্রতি সহানুভূতিশীল না।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ৫ই আগস্ট এর পর থেকে আজ পর্যন্ত কত বড় বড় গোঁফ ওয়ালা, ভুঁড়ি ওয়ালা সন্ত্রাসীরা ছাড়া পেয়ে গেলো, ফাঁসির আসামী সব পালিয়ে গেলো কিন্তু প্রায় আট মাস হতে চললো আজ পর্যন্ত তারেক জিয়ার কোন হদিস নেই, তিনি আজও দেশে ফিরতে পারলেন না-- আফসোস!!
তারেক জিয়ার দেশে আসা বা না আসার বিষয়টি বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় একটি ট্রাম-কার্ড তাই এই কার্ড'টি খেলতে সবাই একটু সতর্ক অবস্থানে আছে। তারেক জিয়া দেশে আসা মানেই বিএনপির গণজোয়ার অন্য সকল দলের খেলা তখন ওখানেই শেষ।
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জনাব তারেক রহমানের ৫ আগস্টের পরের দিনই দেশে ফেরা উচিত ছিল ।
আমি বুঝি না তিনি কেন ফিরলেন না।
ফিরলে ভালো হতে পারতো।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তারেক জিয়ার দেশে আসা বা না আসার বিষয়টি বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় একটি ট্রাম-কার্ড তাই এই কার্ড'টি খেলতে সবাই একটু সতর্ক অবস্থানে আছে। তারেক জিয়া দেশে আসা মানেই বিএনপির গণজোয়ার অন্য সকল দলের খেলা তখন ওখানেই শেষ।
৯| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: নির্বাচনের ফিক্সড ডেট না পেলে মনে হয় ফিরবেন না তারেক রহমান । আপাতত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের ধংস করার খেলায় নেমেছে সকল রাজনৈ্তিক দল। ব্যবসায়ী ও আমলাদের লেলিয়ে দেয়া হয়েছে এদের পেছনে। হাজার কোটি টাকার লোভের ফাদ পাতা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে সেই ফাদে পা দিয়েছে বেশ কিছু সমন্বয়ক। কোনটা গুজন, কোনটা সত্য বোঝার উপায় নাই। সব মিলিয়ে খুবই হতাশ। এনসিপি আশা করছি সমর্থ হবে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে। আপাতত ডঃ ইউনুসই এই জাতির একমাত্র আশার আলো। একটাই প্রত্যাশা তিনি যেন দ্রুত ইলেকশন দিয়ে বিদায় না নেন। মনে হচ্ছে আরেকটা আন্দোলন করা দরকার ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় রাখার জন্য।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দলমত নির্বিশেষে সকল দলের উচিৎ ছিলো ডঃ ইউনুসকে সহযোগিতা করা, তাকে অন্তত ৫ বছর ক্ষমতায় রাখা।
একটা বিষয়ে আমি সন্দিহান তা হচ্ছে- ডঃ ইউনুস কি দেশের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের কোন পাত্তা দিচ্ছেন না, নাকি নেতা-কর্মীরাই ডঃ ইউনুস'কে কোন পাত্তা দিচ্ছে না? বেশ হ-য-ব-র-ল অবস্থা!!
ডঃ ইউনুসের রাজনৈতিক দর্শন নিয়েও আমি ঠিক ক্লিয়ার না, গৎবাঁধা কিছু বক্তব্য ছাড়া এখন পর্যন্ত উনি জাতির উদ্দ্যেশ্যে আশা ব্যঞ্জক কিছু শুনাতে পারেননি বা জাতিকে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
ডঃ ইউনুসের ক্ষমতা নিয়েও আমি বেশ সন্দিহান, উনার আসলেই ক্ষমতা বলতে কিছু আছে; না তাকে জাস্ট কাঠের পুতুল হিসেব বসিয়ে রাখা হয়েছে? নাকি যা কিছু ঘটছে এর সবই ডঃ ইউনুসের গভীর পরিকল্পনার অংশ?
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি চাইছেন? তারেক ফিরে আসুক?
তারেকের ইতিহাস কি আপনি ভুলে গেছেন?
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়েল, তারেকের আমলে আমি দেশের রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাতাম না, কিন্তু তখন লোকজনকে তারেক রহমানকে খাম্বা চোর, মিঃ টেন পার্সেন্ট, হাওয়া ভবন ইত্যাদি বলে গালাগালি করতে শুনাতম কিন্তু মানুষ তাকে কেন খাম্বা চোর উপাধী দিয়েছিলো তা আজ পর্যন্ত আমার বোধগম্য নয়।
রাজনীতিতে সারাজীবন কেউ ক্লিন ইমেইজ ধরে রাখতে পারে না তারেক রহমানও তেমনই। আমি চাই তারেক জিয়া দেশে ফিরে আসুক, এবার তিনি আর কোন দূর্ণীতি জড়াবেন না।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫৭
রাসেল বলেছেন: ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কোন প্রকল্প না নিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন সম্প্রসারনে এবং নতুন সংযোগ চালু করার প্রকল্পে ব্যাপক অর্থ ব্যয় করেছে। এই সব খুঁটি বানানোর কাজটি পেয়েছিলেন তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ গিয়াসউদ্দীন আল মামুনের মালিকানাধীন কোম্পানি। বিরাট সংখ্যক খাম্বা সাপ্লাই না দিয়েই সব টাকা তুলে ফেলা হয়েছিল।
এর পর থেকে জনাব তারেক রহমানের সমালোচকরা তাকে "খাম্বা তারেক" নামে অভিহিত করতে শুরু করেন।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তথ্যটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি আসলে তারেক জিয়ার দূর্ণীতি বিষয়ে খুব একটা ঘাটাঘাটি করিনি।
দূর্ণীতি নিয়ে আমার অভিমত হচ্ছে- রাজনীতিবিদেরা কম-বেশি দূর্ণীতি করবেই, দূর্ণীতি আর রাজনীতি এরা একে অপরের আপন ভাই, যে যত বড় রাজনীতিবিদ তার দূর্ণীতির পরিমাণটাও তত বড় হবে। এটাই আমাদের দেশের রাজনৈতৈক সংস্কৃতি।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
রাসেল বলেছেন: সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা যেহেতু রাজনীতিবিদদের হাতে সেহেতু মনে করি রাজনীতিকে দূর্ণীতিমুক্তকরণ একান্তই আবশ্যক। এক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের নীতিপ্রণয়নে ভুমিকা পালন করা উচিত। প্রশাসনকে দূর্ণীতিমুক্তকরণও বিবেচ্য হওয়া উচিত।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ৫ই আগস্টের পর থেকে রাজনীতিকে দূর্ণীতিমুক্ত করণের একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিলো, কিন্তু এখন মনে হচ্ছে তা ভেস্তে যাচ্ছে।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: যারা পালিয়ে গেছে তারা সরকারের ইচ্ছায় গেছে।নতুন যারা ইন করেছে তাদেরতো জামিনই হচ্ছে না।তারেকের এই অবস্থা হতো।তবে এসে আত্মসমর্থন করে মামলা লড়া ঠিক হতো।কবে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে তার কোন ঠিক নাই।তবে তার জেলের অভিক্ষতা খুবই খারাপ।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এতদিন তো শুনে এসেছি- শেখ হাসিনা তারেক জিয়াকে ভুঁয়া মামলায় ফাঁসিয়ে দেশ থেকে বিতারিত করেছে , অথচ প্রায় ৮ মাস হয়ে গেলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে দেশে আনার কোন ব্যবস্থা করছে না, আর বিএনপিও বিষয়টা নিয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্চ্য করছে না।
১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: জেল থেকে হবে।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওকে।
১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:১২
কামাল১৮ বলেছেন: শেখ হাসিনা তার বিরোদ্ধে একটা মামলাও দেয় নাই।তার সব মামলা ১/১২ এর সরকারের।সেই সময় সে জেলে যায়।জেলে তার হাড়গোড় ভাঙ্গা হয়।তাদের কাছে মোচলেখা দিয়ে দেশ ছাড়ে।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই মাত্র খবর পেলাম আগামী ৩ মাসের মধ্যেই তারেক রহমান দেশে ফিরছেন, এবার তিনি সমস্ত গণেশ উল্টে ফেলাবেন।
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: নির্বাচনে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত তারেক বাবাজি দেশে ফিরবেন না।
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৩
নিমো বলেছেন: ভাইজান, সত্যিকারের নোবেল তো এখন দেশে, অহেতুক নো-বেল আসার দরকার কী?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৫৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: তারেক ফিরে আসছে না কেন, তা এক রহস্য! তবে খোদ আওয়ামী লীগের মধ্যে আওয়ামী লীগের সৎ ও ত্যাগী নেতাকর্মী থেকে শুরু করে, যারা দুর্নীতিবাজদের চাপে ছিল, তারাই এখনো বিরক্ত ও অভিমান করে বসে আছে (এই সংখ্যাটা কম নয়)!
আওয়ামী লীগ নৈতিকভাবে খারাপ কাজ করেছে—এটা সমর্থক এবং অনেক বড় নেতারাও স্বীকার না করলেও, তাদের সাবকনসার্স মাইন্ড মানে, এবং সাধারণ মানুষের মনে এই ভাবনা কাজ করে। তাই ভিতর থেকে কোনো প্রতিরোধ দেখা যাচ্ছে না। এমনকি জুলাই মাসেও তারা সক্রিয় ছিল না। ফলে এই দল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে!
যেকোনো দলের জন্য নৈতিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেটা না থাকলে ভিতর থেকে কোনো শক্তি আসে না। এই দলের কপালে যে কলঙ্ক লেগেছে, তা মুছবে না—যেমনটা এরশাদ এবং জামায়াতের ক্ষেত্রে ঘেটেছে। এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০০ প্রার্থী দিতে পারবে কিনা, সন্দেহ আছে। দিলেও তাদের প্রার্থীরা জনগণের কাছে ভোট চাইতে যেতে ভয় পাবে প্রাণের ভয়ে, তারা জনগনের বিশ্বাস হারিয়েছে, এটা অর্জন করতে হলে অন্য দলগুলো ভয়াবহ ভাবে ব্যার্থ হতে হবে, তাছাড়া নৈতিকভাবে তাদের প্রার্থীরা বলতেও পারবে না, আমাদের ভোট দিন আমরা গনতান্ত্রিক দল!
তবে বাংলাদেশের নষ্ট রাজনীতির বিকল্প হিসেবে এক সময় তারা আবারও ঘুরে দাঁড়াবে। কারণ জনগণ পরিবর্তন চায় এক সময়, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে! যেমন খোদ আমেরিকায় ট্রাম্পকে এবার ক্ষমতায় এনেছে। তাকে ভালোবেসে এনেছে তা নয়, বরং জনগণ চেয়েছিল পরিবর্তন, সীমান্ত ইস্যূ, ইনফ্লাশন, কোভিট পরবর্তি অর্থনৈতিক মন্দা, অবৈধ অভিবাসি ইত্যাদিকে জনগন মুক্ত হতে চেয়েছিল । একইভাবে সারা পৃথিবীতে ডানপন্থীদের উত্থানও এইভাবে ঘটছে!