![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই শহর ব্যাস্ততার রোষানলে, সভ্যতা গড়ছে নাগরিক। আমি তখন অলস মস্তিস্কে শয়তানের কারখানার একনিষ্ঠ শ্রমিক। ফেসবুক: https://www.facebook.com/kasafaddauza
খেলায় দারুন উত্তেজনা, হাতে মার্বেল নিয়ে চতুর্থ দান মারতে যাবে তখনই ঝুম বৃষ্টি নামলো।“ধুর মাদারীর বৃষ্টি” বলে রেগে গেল খলিল। সাথে যারা ছিলো তারাও বিভিন্নভাবে বিরক্তি জানিয়ে দিয়ে মুখে শব্দ শুরু করলো। মাদারী গালিটা খলিলের সবচে ভালো গালি। এরচে খারাপ গালি সে দিয়ে থাকে। বয়স বেশী না হলেও মুখ এবং মননে বেশ পরিপক্ক। মার্বেল খেলা পন্ড করায় বৃষ্টিকে গালি দিয়ে যার ভাগের যা মার্বেল তা বুঝে নিলো সচেতনভাবে।
ন’বছর বয়সি খলিল আজকে বাড়ী ফিরছে সতেরটা মার্বেল নিয়ে। আগের বায়াত্তরটার সাথে আরও সতেরটা যোগ করে তার মার্বেল সংখ্যা এখন উননব্বইটা। আর মাত্র এগারোটা হলেই একশোটা হয়ে যাবে। বাজার থেকে কুড়িয়ে পাওয়া দু লিটারের খালি পানির বোতলে এখন মার্বেলের আশ্রয়স্থল।
-এতক্ষনে আইছসরে হারামজাদা, আছিলি কই?
মায়ের কথায় কান দেয় না খলিল, সোজা ঘরে গিয়ে সবগুলো মার্বেল বিছানায় ঢালে। তারপর এক এক করে উনোনব্বইটা মার্বেল গুণে গুণে বোতলে ঢুকিয়ে রেখে বোতলটা ঝাঁকিয়ে “ঝুপঝুপ” শব্দ উৎপাদন করে নিজের মনে খিলখিলিয়ে হাসি দেয়। “ও মা ভাত খামু” বলে মায়ের কান ফাটিয়ে দেয়। মায়ের রাগ তখনও পড়েনি। “হ আমারেতো চাকরানী পাইছস,হারাদিন কোন কাম কাজ নাই,না আছে পড়াশোনা, খালি মার্বেল আর মার্বেল। পুসকুনিতে ফালাইয়া দিমু মার্বেল”
এবার রেগে যায় খলিল। ঘর থেকে চিৎকার দিয়া উঠে “আমার মার্বেলের কিচ্ছুই হইলে কাটাইলামু হগ্গলরে”
ছেলের এমন ব্যবহারে মায়ের অগ্নিমূর্তি ধারন করারই কথা। তাই করলেন কুলসুমা বেগম। ঘরে ঢুকেই খলিলের চুলের মুঠি ধরে “হারামজাদা” বলে কয়েক ঘা লাগিয়ে দিলেন। খলিল অবশ্য সহ্য করার পাত্র না।মায়ের আঁচল টান দেয়, টানটা সহ্য করতে পারেনা কুলসুমা বেগম। টাল হারিয়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে খিস্তি করতে লাগে। দরিদ্র ঘরে মায়েরাও ছেলেদের খিস্তি দেয়। ছেলেওবা কম যায় কই? কুত্তার বাচ্চা বলে বোতলটি হাতে নিয়ে হনহনিয়ে ঘরে থেকে বেরিয়ে যায় খলিল। পিছনে মায়ের খিস্তি কানে নেয়ার সময় নেই তার।
খিদার চোটে হাঁটাই যাচ্ছে না। গত তিনমাসে জমানো উননব্বইটি মার্বেলের মায়া মায়ের মায়ার চেয়েও বড়। এরমধ্যে দশটি অবশ্যই নিজের। দশটি মার্বেল কিনতে তিনটাকা খরচ হয়েছে। বাকিগুলো খেলে খেলে লাভ করতে হয়েছে। পাড়ার ছেলেরা বেশীরভাগ সময় খলিলকে খেলায় নেয়না।প্রত্যেকদিন খেলতে পারলে এতদিন একশোর অনেক বেশী হয়ে যেত।
নাহ! আর সহ্য করা যাচ্ছে না। পকেটে মাত্র এক টাকার একটি কয়েন আছে। তা দিয়ে একটি চকলেটও পাওয়া যাবে না।হাঁটা বন্ধ করে গাছের ছায়ায় বসে খলিল। মার্বেলের বোতলটি বুকে নিতেই ঘুম চলে আসে চোখে।খেলায় খলিলের প্রধান শত্রু হলো রাজিব। খেলার প্রতিদন্ধিতা হাতাহাতিতেও ঠেকেছে কয়েকবার।“ তর সব মার্বেল মাইরা দিমু” বলে হুমকিও দিয়েছে রাজিব। খলিলের ঘুমের সুযোগ নিয়ে রাজিব নিঃশব্দে বুকে জড়িয়ে রাখা মার্বেলের বোতলটি নেয়ার চেষ্টা করছে। খলিল অবশ্য বেশ শক্ত করেই ধরে আছে। রাজীব হ্যাঁচকা টান দিলো। “আমার মার্বেল নিস না” বলে চিৎকার দিয়ে উঠে গেল খলিল। নাহ! স্বপ্ন ছিলো।তবে রাজিব ঠিকই সামনে দাড়িয়ে আছে।
-কিরে খইল্লা খেলবি নাকি?
খলিল কিছুই বুঝে উঠতে পারেনা। নিজের ঘুমানোর জায়গার চারপাশ দেখে নেয়।সবকিছু মনে পড়ে তার।দুপুরের রোদ পড়ে এসেছে প্রায়।খিদাটা সামান্য কমে গেছে ততক্ষনে।রাজিবের সাথে খেলতে রাজি হয়ে যায় খলিল। এ্ সুযোগে একশোটা মার্বেল হয়ে যাবে।
দুজন নিজেদের খেলার জায়গার দিকে হাঁটা শুরু করে। সকালের পাঁচ মিনিটের বৃষ্টিতে খেলা পন্ড না হলে এতক্ষনে বোতলে একশোটি মার্বেল হয়ে যেত।রাজীবকে হারানো কোন ব্যাপার না। একশোটা কি একঘন্টা খেলতে পারলে হয়ত একশো বিশটা হয়ে যাবে।ভাবতেই খলিলের মুখের কোনে হাসি উথলে পড়ে। বিশটা মার্বেল বিক্রি করে দেয়ার চিন্তা করে সে।বিশটা বিক্রি করলে পাঁচ ছয় টাকার মত পাওয়া যেতে পারে। পকেটে আছে আরও এক টাকা। পেট ভরে খাওয়া যাবে।
খেলা শুরু হয়ে যায়। প্রথম দানেই পাঁচটা হারিয়ে বসে খলিল। রাগ উঠে যায়।দুইজনের সাথে খেলায় আরেকজন যোগ দেয়।একবারে লাভ উঠানোর জন্য এবারের দানে মার্বেলের দর বাড়িয়ে দেয়।এবারও হেরে বসে।দুএকজন দর্শকও ইতোমধ্যে জমায়েত হয়েছে। তারা হৈহৈ করে তালি দিয়ে উঠলো। খলিলের রাগটা আরও বেড়ে গেছে। বোতল থেকে প্রতি দানেই পাঁচ-ছয়টা করে বেরুচ্ছেই। কিন্তু ফিরে আসছে না একটাও। কোন দানে রুবেলের পকেটে, কোন দানে রাজীবের পকেটে ঢুকছে।খলিলের হারের সাথে সাথে বাড়ছে খেলোয়াড় সংখ্যা।
দর্শকের সংখ্যা এখন আরও বেশী। হঠাৎ দর্শক সারি থেকে হই করে উঠলো। খলিল আবার হেরেছে। হাতে মাত্র ২০ টি মার্বেল আছে। খেলবেনা মনস্থির করে ফেলেছে খলিল। বোতল হাতে নিয়ে চলে যাবার সময় সবাই একসাথে খলিলকে “মাইয়ালোক মাইয়ালোক” বলে ক্ষেপিয়ে তোলে।কিছুই করার নেই তার।একদিকে পেটে খিদা, ঠিকমত খেলা হচ্ছে না। অন্যদিকে মার্বেলের প্রতি মায়া।নাহ যে যা কিছুই বলুক আর খেলা যাবে না।সবার কটাক্ষ উপেক্ষা করে চলে যায় খলিল।
খেলা আবার নতুন করে শুরু হয়েছে। কি মনে করে ফিরে আসে খলিল। এবার কেউ আর শব্দ করে হাসলো না। একধরনের চাপা হাসি সবার মুখে।খলিল মনে মনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে করেই হোক জিততে হবেই এবার।আল্লাহর নাম নিয়ে আবার শুরু করে খলিল।নাহ এবারও পাঁচটা হারিয়ে বসে। মনে মনে মাকে কয়েকটা গালি দেয় সে। মা কুফা, নিশ্চয় বদ দোয়া দিয়েছে নইলে এমন আগে কোনদিন হয়নি।ভীতুর মত চলে গিয়ে কেন ফিরে এসেছে তা নিয়ে নিজেকেই গালি দিলো একবার।জেদের উপর আবার খেলতে লাগলো। আরও দু দান হেরে খলিলের হাতে পাঁচটি মার্বেল অবশিষ্ট আছে।
তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে খেলাকে ঘিরে। খলিল ততক্ষনে বুঝে গিয়েছে সবাই একসাথে হয়ে তাকে ফুটো করার মতলবে খেলা শুরু করেছে।কিন্তু ফিরে যাবার উপায় নেই।ডাগসহ আরও মাত্র পাঁচটি মার্বেল হাতে আছে।পাঁচটি থেকেও লাভ করা সম্ভব।সমস্যা হচ্ছে খলিলের কাছে আছে মাত্রই পাঁচটি মার্বেল, এরমধ্যে একটি দিয়ে আবার খেলতে হবে।কিন্তু খেলা প্রথম থেকে প্রতি দান পাঁচ মার্বেল দরে হচ্ছে। কেউ খলিল একার জন্য চারটিতে খেলবে না।খলিলের রাগ আরও উপরে উঠে গেল “খেলবি না ক্যান? আমার কাছে নাই আমি কি পয়দা করুম?
-আমার থেইকা কিন্না ল
সজীবের কথায় খলিলের মনে পড়লো পকেটে এক টাকার কয়েনের কথা।একটাকায় তিনটি মার্বেল কিনে আবার খেলা শুরু করলো খলিল। এবার হবে নিশ্চয়।
নাহ এবারও হলো না। দান পেল রুবেল।সজীব,শিমুল,রাজীবসহ সবাই হো হো করে হাসছে, অনেকটা বাংলা ছায়াছবির ভিলেনের মত।চোখে পানি আঁটকে রাখতে পারলো না খলিল। কাঁন্না নিয়েই “কুত্তার বাচ্চা, মাঙ্গের পো” বলে একাই তিনচার জনের উপর ঝাপিয়ে পড়লো।এটা খুব ভালো কিছু হয়নি। চারদিক থেকে কিল ঘুষি খলিলের পিঠে পড়ছিলো বৃষ্টির মত।
ঠোঁটের নিচে সামান্য কেটে গেছে, শার্টের কয়েকটা বোতামও ছিড়ে গেছে। পকেটে থাকা বাকি তিনটা মার্বেলও নেই। হাতে মার্বেলের দুই লিটারের খালি বোতল নিয়ে অসহায়ভাবে হাঁটছে। বাড়ী ফিরে যাওয়া ছাড়া আর কোন গতান্তর নেই এই মুহুর্তে।কিন্তু দুপুরেই মাকে গালি দিয়ে এসেছে, এখন মা কাছে পেলে মেরেই ফেলবে।তবুও ভয়ে ভয়ে বাড়ী ফিরলো খলিল।
ছেলেকে পেয়েই কুলসুমা খাতুন চিৎকার দিয়ে উঠলো “বাপধন কই আছিলি? সারাদিনতো কিচ্ছু খাস নাই? এত রাগ করস ক্যানরে বাপ? মা হইয়া একটু না হয় মারছি”। একটানে কথা বলে বুকে জড়িয়ে নেয় খলিলকে। খলিলের চুপচাপ কান্না, শব্দ পেয়ে যায়।
-মা আমার সব মার্বেল হারাইলাইছি,একটাও নাই
কুলসুমা বেগম অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকেই ফিক করে হাসি দেয়।
-তুই খাড়া এইখানে।
খলিলকে উঠানে দাড় করিয়ে ঘরের ভিতর যায় কুলসুমা।ফিরে এসে মুখের হাসি আরও প্রসারিত করে “চোখ বন্ধ করতো বাপধন”
চোখ বন্ধ করা খলিলের হাতে স্বামীকে বলে বাজার থেকে আনা দশটি মার্বেল ধরিয়ে দিয়ে বলেন “এইবার খোল”
আনন্দে লাফিয়ে উঠে খলিল।মাকে জড়িয়ে ধরে পরের দিন থেকে নতুন করে মার্বেল জমানোর পরিকল্পনা করে সে।
ছবি : ইন্টারনেট।
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৪
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবা ভাই।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০০
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ছোট বেলায় আমিও খেলছি মার্বেল !
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৫
নোমান নমি বলেছেন: তরে দিয়া আদকে কিচ্ছু হইবো নারে
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৩
বিরোধী দল বলেছেন: Darun lekhchen vai
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৫
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ বিরোধী দল।
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৫
প্রিন্সর বলেছেন: আহারে খলিল! শেষ পর্যন্ত জীবন জননীই তোর আশা মিটাইলো । বাস্তবেরই প্রতিচ্ছবি । ভালো লাগসে .।.।.।
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৭
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবদা প্রিন্সর !
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৭
মোঃ আলাউল হক সৌরভ বলেছেন: আমিও ছোট বেলায় মার্বেল খেলতাম
আমার কাছে এখনো একটা বোতলে ১৫০এর মতো মার্বেল আছে ।
প্রায় ই এগুলো নাড়াচাড়া করি।
গল্পে প্লাস। ভাল্লাগসে ।
আরও ভালো হত্যে পারতো
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৮
নোমান নমি বলেছেন: আমিও খেলতাম। বহুত মার্বেল ছিলো। কইযে আছে জানিনা।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১২
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা গল্প পড়লাম নোমান ভাই। অনেক ধন্যবাদ। +++
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৫
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ চান্দু ভাই।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৩
হৃদয়ের ক্যানভাস বলেছেন: আমিও খেলসিলাম
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৩
নোমান নমি বলেছেন: আমিও
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৬
ধূসরধ্রুব বলেছেন: ছোটবেলায় আমিও মার্বেল খেলছি । আমার হাতের সই খুবই ভাল ছিল । তবে খলিলের মত হারজিত খেলতাম না
। গল্প ভাল হইছে
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪১
নোমান নমি বলেছেন: হারজিত খেলতেন না কি খেলতেন????
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৪
হাবীব কাইউম বলেছেন: হুম
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪১
নোমান নমি বলেছেন: হুমম
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৫
গোলাপি রাজকন্যা বলেছেন: আমিও মার্বেল খেলছি, আমার একটা ডানোর কৌটো ভর্তি মার্বেল ছিল, আম্মা রাগ করে ফেলে দিছিলো পুকুরে
গল্প ভাল লাগলো
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪২
নোমান নমি বলেছেন: আফসোস।
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৩
শুক্রগ্রহ বলেছেন: পোস্ট++++
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪২
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ শুক্র
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪২
মুক্তিকামী বলেছেন: ছোড বেলার কতা মনে পইরা গেলু। মুই মারগুল্লি খেলুম
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৪
নোমান নমি বলেছেন: সর্যি আপনি এক্সপায়ারড
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৩
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: আহা ! সেই ছোড বেলার কথা মনে পইড়া গেল নোমান ভাই !
গল্প অনেক ভালো লাগল , মায়েরা এমন ই হয় সবসময় !
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৪
নোমান নমি বলেছেন: আমিও খেলছি
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো লাগল।+++++
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৫
নোমান নমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমন ভাই।
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০২
সুদীপ্ত কর বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগসে। মায়ের তুলনা আসলেই হয়না।
++
০২ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬
নোমান নমি বলেছেন: সত্যিই মায়ের তুলনা হয় না।
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৮
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ভালো লেগেছে। সুন্দর গল্প। ++++
০২ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
নোমান নমি বলেছেন: বুঝতে পারছি
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।
০২ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ মাহী
১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২০
রাহি বলেছেন: জীবনে কোনোদিন মার্বেল খেলিনাই গল্প সুন্দর হইছে। প্লাস।
০২ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৪
নোমান নমি বলেছেন: বিরাট মিস করছেন জীবনে।
১৯| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫৫
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: মায়েরাই শেষ আশ্রয়।
ভালো লাগলোরে ভিজা ভাই
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৮
নোমান নমি বলেছেন:
২০| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: জীবনে মার্বেল খেলিনাই কখনও। গল্প ভালো হৈসে। উত্তেজনা এবং আদ্রতা দুটোই আছে।
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৯
নোমান নমি বলেছেন: মার্বেল না খেইলা বিরাট মিস করছেন।
২১| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৫
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: দারুণ লিখছিস তো রে ভাই !! দারুণ !++++++++++++++++++
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৯
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২২| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৬
তাশা বলেছেন: মা তো মা-ই.............
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩০
নোমান নমি বলেছেন: হুমম সত্যিই মা হলো মা।
২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:১৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আমিও খেলেছি..গল্প ভালো হয়েছে
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৯
নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ মুনসী।
২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:০৫
সায়েম মুন বলেছেন: মার্বেল খেলায় ওস্তাদ আছিলাম। কেউ সহজে পারতো না। লেখাটা খুব করে ছুঁয়ে গেল।
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৭
নোমান নমি বলেছেন: আপনার লগে খেলুম একদিন।
২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৩
চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাল্লাগছে গল্পটা। ছোটবেলার বাসার পানির ড্রামে মার্বেল জমানোর কথা মনে পড়লো। আর ভর দুপুরে মার্বেল খেলার কথা। লেখার স্টাইলটাও উপভোগ করলাম। সহজ সরল সুন্দর।
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৭
নোমান নমি বলেছেন: আমিও একসময় প্রচুর খেলেছি।
অনেক ধন্যবাদ চুতুস্কোন।
২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৩
জেমস বন্ড বলেছেন:
দারুন
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৮
নোমান নমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ড মশাই।
২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:২৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: লুল বস লেখা সেরাম হইছে।প্রিয়তে হান্দাইলাম।বেফুক।
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০৮
নোমান নমি বলেছেন: লুল ভচে আপত্তি আছে। ব্লক করুম কইলাম।
প্রিয়তে হান্দাইছেন হুইনা ভাল্লাগছে। আপনার গল্পের কি খবর?
২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৪৯
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: গল্প তো চর্ম , আমিও অনেক খেলেছি মার্বেল দিয়ে , আমারো অনেক মার্বেল ছিল কৈ গেলো সেই শৈশব
যেদিন পাসপোর্ট জমা দিলাম সেই দিনই জানতে পারলাম আর মাত্র ৪৫ দিন আছি দেশে
কিন্তু সময় যেন কাটেনা একা একা বসে বসে , তখইন দেখলাম বাড়ির নিচে কিছু বাচ্চা পোলাপাই ম্যাসের পাতি দিয়ে চারাচারি খেলছে , তাই সময় কাটানোর জন্য ২ টাকা দিয়ে ২০ টা ম্যাসের পাতি কিনলাম , কিন্তু তারা আমাকে তাদের সাথে খেলতে নিচ্ছেনা , কারণ আমি তাদের চেয়ে অনেক বড় , আর আমি নাকি সব জিতে যাবো তাই । তাই তারা আমাকে বলে দিলো যদি বাম হাত দিয়ে খেলি তাহলে নিবে তাদের সাথে খেলতে , কি আর করার বাম হাত দিয়েই খেলা শুরু করলাম । প্রথম দিন বিকাই ২ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খেলে ১৬ টাকার ম্যাসের পাতি হারলাম পোলাপাইনের কাছে , তার পরেও ভালো লাগলো খুব আনন্দের মধ্যেই এই তিন চার ঘন্টা গেলো । তার পরের দিন সকাল থেকে শুরু হলো আবার খেলা বাম হাত দিয়ে , খেলতে খেলতে অনেকটা অব্যাশে পরিণত হয়ে গেলো জিততেই থাকলাম তিন দিনে প্রায় ১০০০ পাতি জিতে গেলাম , এখন আর পোলাপাইনের কাছে পাতি নাই , তাই আর খেলা হচ্ছেনা , কিন্তু সময় কাটাতে হলে তো খেলতেই হবে, পোলাপাই সবাইকে ডাকলাম সবাইকে ২০ পাতি করে দিলাম মাগনা খেলার জন্য । ভালো কাটছিল কিছু দিন , কিন্তু কপালে সুখ সইলোনা , পোলাপাইনের সাথে খেলতে দেখে বড় ভাই প্রায়ই রাগ করতো , কিন্তু আমি সব সময়ই বলে যেতাম আর মাত্র ২৫ দিন আছে আবার দুই দিন পরে বলতাম আর মাত্র ২২ দিন আছি , কিন্তু হঠাত একদিন বাজারে গেলাম আর বাড়িতে ফিরে এসে দেখি আমার সব জমানো পাতি আগুন দিয়ে পুরিয়ে ছাই করে দিয়েছে বড় ভাই । তখন ম্যাজাজটা চর্ম হইয়া গেলো
মনে করেছিলাম দেশ থেকে যাওয়ার আগের দিন সব পাতি গুলা পোলাপাইনের মাঝে ভাগ করে দিয়ে যাবো , কিন্তু তায় আর হলোনা , পোলাপাই গুলা কত কষ্ট করে পাতি গুলা হাট বাজার থেকে কুড়িয়ে এনেছে । কান্নার স্বরে বললাম আমি তো আর মাত্র ২০ দিন দেশে আছি তার পর তো আর আপনাদের জ্বালাইতামনা ,
আমার সময় কাটেনা বলেই তো পোলাপাইনের সাথে খেলে খেলে সময় পার করি । চোখ ভরা জ্বল নিয়ে হাটতে হাটতে স্কুলের সামনে গেলাম , তখনই দেখলাম একটা বাস গাড়ি এসে থামলো , মাথা খারাপ
উঠে গেলাম গাড়িতে সোজা চলে এলাম ঢাকা , সাড়া দিন ঘুরে ফিরে ওঠলাম লঞ্চে , জীবনে কোন দিন লঞ্চে উঠিনাই ওটাই ছিল জীবনের প্রথম লঞ্চে ওঠা । এখনো রাগ আর অভিমান মিলে একাকার হয়ে আছি , সন্ধার লঞ্চে করে চলে গেলাম বরিশাল । কিন্তু বরিশালে চিনা পরিচিত কেউ নাই , তাই বরিশাল লঞ্চ থেকে নেমে কিছুক্ষণ এদিক ওদিক ঘুরে আবার আরেক লঞ্চে উঠে বসলাম বাকি রাত ঐ লঞ্চের ছাদেই ঘুমিয়ে কাটালাম সকাল বেলায় আবার ঢাকা চলে এলাম । রাগটা কিছুটা হলেও কমেছে , আবার বাড়ির পথে ছুটে চললাম । ঢাকা থেকে বাড়িতে যেতে সময় লাগে মাত্র ৪৫ মিনিট , কিন্তু গাড়িতে ওঠার সাথে কিন্তু হঠাত গাসাথে চোখে ঘুম ভেঙে পরলো , ড়ির হেল্পার ডাক দিয়ে ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিলো কিন্তু ততো ক্ষনে আমাদের স্টেশন ছেড়ে ১০ মাইল দূরে চলে গেছে গাড়ি , কি আর করার বসে রইলাম , গাড়ি তার গন্তব্যে গিয়ে থামলো । তখন রাত ১০-২০ মিনিট , ঐ স্টেশন থেকে আমাদের বাড়ি প্রায় ১৫ মাইল দূর, কোন গাড়ি এতো রাতে যেতে রাজি হচ্ছেনা , অনেক রিকোয়েস্ট করার পর একটা বেভি ঠিক করলাম ২৫০ টাকার কমে যাবেনা , কিন্তু আমার পকেটে আছে মাত্র ১৮০ টাকা , বিদেশে চলে যাচ্ছি সেই উপলক্ষে বড় দুলাভাই ২ হাজার টাকা দিয়েছিল সার্ট পেন্ট কিনার জন্য কিন্তু এই দুই দিনে সব খরচ করে মাত্র ১৮০ টাকা আছে । চিন্তা করলাম গ্রামে গেলে বাকি টাকা জোগার হবেই । যখন আমাদের গ্রামে আসলাম তখন রাত ৩ টা পুরা গ্রাম ঘুমে ক্লান্ত কেউ নাই স্টেশনে , তখন ১৮০ টাকা বেভি এলাকে দিয়ে বললাম তুমি এখানে বসো বাকি টাকা আমি নিয়ে আসতেছি , আমার বাড়ি এই তো দুই তিনটা বাড়ির পরেই কিন্তু বেভি এলা কিছুতেই মেনে নিচ্ছেনা তার টাকা দিয়ে তার পর যেতে হবে , ঠিক তখনই আমাদের মসজিদের ঈমান যাচ্ছিল মসজিদে আযান দেওয়া জন্য , আমাকে দেখে সামনে এসে বলে কিরে বাবা তুই কৈ গেছিলি ? এই দিকে তো তোদের বাড়িতে কান্নাকাটি পরে গেছে , তোকে খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা গত দুই দিন থেকে , তোর কোন খুজ খবর নাই কোন আত্মীয় স্বজনের বাড়িতেও খুজ পাওয়া যায়নাই , তখন বললাম হজুর পরে কমুনে সব ঘটনা , এই গাড়ি এলা আমার কাছে ৭০ টাকা পাবে আপনার কাছে থাকলে দেন , আমি দুপুরে এসে দিয়া যামুনে । বেভি ড্রাইবার আমি এবং হজুর তিন জনে মিলে মসজিদে গেলাম , মসজিদের গিয়ে হজুর একটা বাক্স থেকে ৭০ টাকা দিলেন ড্রাইবারকে । আমি বাড়ির দিকে হাটা দিচ্ছিলাম কিন্তু হজুর বললো এখনই আযান হবে নামাজটা আদাই করেই যাও , আর কি করার নামায পরে হজুরকে সব ঘটনা খুলে বললাম কি কারণে রাগ করেছিলাম আর কৈ থেকে কৈ গিয়েছিলাম
পরে হজুর বললো তুই বরিশাল যাবি আমাকে বললেই তো পারতি , আমার বাড়ি তো বরিশাল ঠিকানা দিলে দুই একদিন বেড়িয়ে আসতে পারতি , তখন বললাম আমি কি আগে জানতাম নাকি বরিশাল যামু
পরে আর কি আস্তে আস্তে বাড়ি গেলাম তখন সকাল ৫-২০ মিনিট হবে । সবাই ঘুম যাচ্ছে , তাই ডাক না দিয়ে , ঘরের পেছন দিয়ে গিয়ে জানালার শিক খুলে ঘরে ঢুকে আস্তে করে আমার বিছানায় শুয়ে রইলাম
আগে অনেক বারা জানালার শিক খুলে রাতে বন্ধুদের সাথে মিলে নারিকেল চুরি করতে যাইতাম , তাই কেউ জানতো না ব্যাপারটা সবাই মনে করতো আমি ঘরেই আছি । আর সেই দিন আমিও ঘুম , সকালে সবাই এসে এসে আমাকে দেখে গেছে ঘুমের মধ্যে , সবার মনেই একটা চিন্তা আমি ঘরে কি করে ঢোকলাম
সকাল ৯ টা হঠাত ঘুম ভাঙ্গলো , তখন দেখি ঘরের সবাই আমার বিছানার সামনে বসে আছে
মা তো কাদতে কাদতে অস্থির ..................... তার পরে আর কি সব খুলে বললাম ................
এখনো মনে পরে সেই স্মৃতি । ২০০৩ এর মার্চ মাসে এই ঘটনাটা
মনে হলে খুবই ইঞ্জয় করি
০৩ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
নোমান নমি বলেছেন: প্রথম কথা হইলো আপনে মহা ত্যন্দর। আমিও মোটামুটি ত্যান্দর।তয় আপনার চেয়ে কিঞ্চিত কম।
বিরাট অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৯
জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: ভাল লাগা রইলো।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৭
নোমান নমি বলেছেন: থ্যাংকু
৩০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৪৫
শোশমিতা বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প +
আমিও ছোটবেলা অনেক মার্বেল খেলেছি ভাইয়ার সাথে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
নোমান নমি বলেছেন: মার্বেল খেলা ভালো। মজার। ধন্যবাদ শোশমিতা।
৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩১
ধূসর সপ্ন বলেছেন: আপনি জাত লেখক তাই আপনার সব গল্পই আমার ভাল লাগে । কবিতা লেখেন না ভাই ?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
নোমান নমি বলেছেন: ভাই এমন করে বলবেন না। সত্যিই বিব্রত হই। কবিতা লিখতে পারি না। তাও ট্রাই করি দুও একটা। এটা দেখতে পারেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২৬
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আমার গল্প মইর্যা গেছে
লিন্কন সাব দেহি বেফুক ত্যান্দর আছিলো
০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১০
নোমান নমি বলেছেন: লিঙ্কন ছাবের ত্যন্দারমি পইড়া তব্দা খাইছি।
লেইখা ফালান। সামু গল্পকার চেয়ারম্যানরেও দেখতে চায়।
৩৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: মার্বেল যেদিন খেলতাম, সেদিনই জিততাম। কিন্তু আব্বাজানে দেখলে মাইরের উপর মাইর দিত। একদিন আমার উপর দিয়ে একটা বাঁশ ভাঙছে।
০৫ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
নোমান নমি বলেছেন: ভাগ্যিস বাঁশের উপরে আপনারে ভাঙ্গে নাই।
৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৮
শশী হিমু বলেছেন: মার্বেল খেলেছি অনেক পিচ্চি সময়ে।
গল্প অনেক ভাল্লাগসে।
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫২
নোমান নমি বলেছেন: যে মার্বেল খেলে নাই সে অনেক কিছু মিস করছে।
ধন্যবাদ শশী। বহুদিন পর ব্লগে।
৩৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০১
শশী হিমু বলেছেন: রেগুলার হবার চেষ্টা করতেছি।
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৮
নোমান নমি বলেছেন: গুড
৩৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৮
ডেভিড বলেছেন: গল্পে একটি ভাললাগা হলেও এমন করে শৈশবে ফেরানোর জন্য অজস্র ভাললাগা। মার্বেলে আমি হারু পার্টিতেই ছিলাম, তবে গায়ের জোরটা সম্বল করে লাভ খুব খারাপ হতোনা।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
নোমান নমি বলেছেন: আমার গায়ের জোর ছিলো না। তবে দুর্বল প্রতিপক্ষ হলে ঠিকই জিতে নিতাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সহ্চর বলেছেন:
গল্প ভালো হইছে। পিলাস