![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেকারের ভালোবাসা
এই শ্রেণীর পাবলিকেরা ভালোবাসার রোগে বেশি আক্রান্ত। এরা বাবার পকেট কাটায় মারাত্মক পারদর্শী। বিভিন্ন পার্কে শুকনা বাদামে এদের ভালোবাসা চরম জমে ওঠে। আসলে ভালোবাসা দিবসেও হয়তো এই রকমই দৃশ্য দেখা যাবে।
রাজনীতিবিদের ভালোবাসা
ভোটের আগে এদের ভালোবাসা আনলিমিটেড বলে ঘোষণা দিলেও ভোটে জয়যুক্ত হওয়ার পর লিমিট হয়ে যায়। অনেকটা কচ্ছপ গতিতে এদের ভালোবাসা পাবলিকের কাছে পৌঁছায়। আমজনতা ননস্টপ ঘোরাঘুরি করেও ভোটের পরে এদের ভালোবাসা তো পায়-ই না বরং আনলিমিটেড হয়রানি হয়।
ফেসবুক ইউজারের ভালোবাসা
এই টাইপের পাবলিকের কোনো কাজকাম নেই। এরা সারা দিনই ফেসবুকে লাইক, কমান্ড স্ট্যাটাস মেরে থাকে। এদের ভালোবাসা কোনো প্রকার কমতি নেই। ফেক আইডি থেকে শুরু করে সবাই এদের ভালোবাসা পেয়ে থাকে। মাঙনা নকল করা প্রেমপত্র নেট থেকে মেরে দিয়ে এরা চুটিয়ে প্রেম করে। এবারের ভালোবাসা দিবসেও এমন কমন দৃশ্য আমাদের নজরে পড়তে পারে ।
দুর্নীতিবাজদের ভালোবাসা
চরম দেশপ্রেমিক এরা। এরা এতটাই দেশপ্রেমিক যে দেশের ১৩টা বাজাতে বিন্দুমাত্র কষ্ট লাগে না। এই শ্রেণীর লোক সুপারগ্লুর মতো ভালোবাসতে পারে। এরা যে জিনিসটাকে ভালোবাসে সেটার ১৩টা না বাজিয়ে ছাড়ে না। এর কারণে দেশের কল্যাণ হোক বা অকল্যাণ হোক।
দেবদাসের ভালোবাসা
ভালোবাসা না পেয়ে যে পরিমাণ দেবদাস বর্তমানে আমাদের দেশে বিচরণ করছে তা কয়েক দিনেও গুনে শেষ করা যাবে না। এরা প্রেমিকাকে এতটাই ভয় পায় যে ভালোবাসার কথাটা তাদের সামনে বলতে গেলে শরীরটা ভূমিকম্পের মতো কাঁপতে থাকে। অনেকেই আবার মোবাইলে বা ফেসবুকে কোনো খোঁজখবর না জেনেই প্রেমে পড়ে যান। এই টাইপের পাবলিক এই দলে যোগ দিয়ে দল ভারী করছেন। আল্লাই জানেন আসলে ভালোবাসা দিবসে কতজন দেবদাসের খেতাব অর্জন করে!
©somewhere in net ltd.