নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সালমিন আলম রিপন

স্বপ্ন মানে

আমি ভালোবাসি বাংলাদেশকে।

স্বপ্ন মানে › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোকস

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

প্রথম ব্যক্তি : আমি ইচ্চেমত পয়সা গিলে খেতে পারি.

দ্বিতীয় ব্যক্তি : তাহলে সার্কাসে যোগ দিচ্ছিস না কেন ?

প্রথম ব্যক্তি : যোগ দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু তারা বললো

ইনকামট্যাক্র অফিসে যোগ দিতে।







পিটার প্রতিদিন দেরী করে অফিসের পথে রওনা দেয় .

রাস্তায় যানজটের ফলে আরো দেরী হয়ে যায়. একদিন

সে বাসা থেকে বেরই হল অন্য দিনের তুলনায় আরো

এক ঘন্টা দেরীতে . উর্দ্ধশ্বাসে ছোটার সময় একজন

তাকে জিজ্ঞেস করলো-এত তাড়াহুড়া কিসের?

পিটার হাঁপাতে হাঁপাতে বললো-আর বলবেনা, না এক

ঘন্টা দেরী করে জ্যামে পড়তে যাচ্ছি.







রোগী : ডা: সাহেব, নিজের নাক ডাকার শব্দে আমার

নিজেরই ঘুম ভেঙে যায়, কি করবো ?

ডাক্তার : পাশের ঘরে ঘুমান।







প্রথম ব্যক্তি : প্রাচীন গুহাচিএটিতে ষাঁড় আঁকা কেন ?

দ্বিতীয় ব্যক্তি : মনে হয় তারা ‘ ষাঁড়’ বানান পারতো না.







লোক : ডা: সাহেব, আমার ন্ত্রী হঠাৎ করে কথা বলতে

পরছে না.

ডাক্তার : আমি এখনই আপনা ন্ত্রীর চিকিৎসা শুরু করছি.

লোক : এখন না. বছর দুই তিন পর আসলেও চলবে.







প্রথম ব্যক্তি : রোম তৈরী হয়েছিল এক করতের বেলা.

দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি রকম ?

প্রথম ব্যক্তি : সবাই বলে রোম এক দিনে তৈরী হয়নি.







শিক্ষক : আপনার ছেলে ক্লাসে সবার উপরে থাকে.

বাবা : তার মানে সে বেশ ভাল করছে.

শিক্ষক : না, সে দুষ্টুমি করে ক্লাসের সিলিং ফ্যানে

উঠে বসে থাকে







বাবা-মা : তুমি ফেল করলে অথচ তোমার বন্ধু ভাল রেজাল্ট

করলো, ব্যাপার কি ?

ছেলে : ওর বাব-মা মনে হয় ব্রেইনী ছিল







রথম বন্ধু : আমি একবার চেকোশ্লোভাকিয়া গিয়েছিলাম.

দ্বিতীয় বন্ধু : চেকোশ্লোভাকিয়া বানান করতে পারবে ?

প্রথম বন্ধু : ইয়ে মানে … আমি চায়না গিয়েছিলাম.







প্রথম জন : একজন নরখাদককে বিপদে পড়তে দেখলে কি

করবে ?

দ্বিতীয় জন : সহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো.

প্রথম জন : দিও, কিন্তু তার আগে তাতে মশলা মাখিয়ে নিও.







নাপিত : কিরকম চুল কাটাবো ?

বাচ্চা : আব্বুর মত উপরের দিকে ফাঁকা রেখে দিবেন







শিক্ষক : তোমার দুই হাতে মোট দশটা আঙ্গুলে, যদি দুর্ঘটনায়

তিনটি আঙ্গুল কাটা যায় তবে কি হবে ?

ছাএ : গিটার ক্লাস থেকে আমাকে বের করে দিবে







প্রথম জন : কে মারা গিয়াছে ?

দ্বিতীয় জন: কফিনের ভেতরের লোকটা.







প্রথম জন : তুমি আমাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছো ?

দ্বিতীয় জন: চেষ্টা করা লাগছে না







মা : তোমার ছোট ভাইকে মার্বেল খেলতে দিচ্ছোনা কেন ?

ছেলে: ও আর ফেরত দেবেনা তো.

মা : দেবে না কেন ? দেবে.

ছেলে: তাহলে ও ইতিমধ্যেই তিনটা মার্বেল খেয়ে ফেলেছে কেন ?







বাব : তুমি নিজে নিজেই এই বড় মাছটা ধরেছো ?

বাচ্চ‍া : না, একটা কেঁচো আমাকে সাহায্য করেছে.







ভিক্ষুক : একশো টাকা দিন, চা খাবো.

লোক : চা খাওয়ার জন্য একশো টাকা ??

ভিক্ষুক : বেশ কয়েকজনকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছি কিনা







বাচ্চা : আন্টি , পিন্টু আজ আমার সাথে খেলবে ?

আন্টি : না, সে পড়া করছে.

বাচ্চা : তাহলে তার ফুটবলটা আমার সাথে খেলবে ?







প্রথম জন : একবার আমি এক বছরের জন্য হাঁটতেই পারিনি.

দ্বিতীয় জন : বলিস কি ? কখন ?

প্রথম জন : জন্মের পর থেকে







প্রথম জন : প্রফেসর হতে হলে কি খুব কষ্ট করতে হয় ?

দ্বিতীয় জন: না , শুধুমাএ কয়েকটা ডিগ্রি নিতে পারলেই হয়.







বস : তোমার চাকরী শেষ.

কর্মচারী : কিন্তু , আমি তো কিছু করিনি.

বস : কিছু করো না বলেই তো চাকরী শেষ.







লোক :তোমার আব্বু কার্পেট-এ হামাগুড়ি দিচ্ছে কেন ?

বাচ্চ : আমি ওটা দেখে ছবি আকঁবো.

লোক : তার জন্য হামাগুড়ি দিতে হবে কেন ?

বাচ্চ : টিচার বলেছে হাতির ছবি এঁকে নিয়ে যেতে তাই

মা বললো.







প্রথম জন : ছবিটা একদম তোমার মত এঁকেছি.

দ্বিতীয় জন: ছবিটা দূর থেকে ভালই লাগে তবে কাছে

আসলে-ই ফালতু লাগে.

প্রথম জন : বলেছিলাম না একদম তোমার মত ?







লোক : কেকটা একদম ভাল হয়নি.

বাবুর্চি : বলেন কি ? আপনার জন্মের আগে থেকে বানাচ্ছি.

লোক : তখনকার বলেই মনে হল খেয়ে.







পাইলট : মে ডে মে ডে. প্লেনের ইন্জিনে আগুন লেগেছে.

গ্রাউন্ড কন্ট্রোল : উচ্চতা আর অবস্থান জানান এখনি.

পাইলট : পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি অবস্থান প্লেনের ককপিট







প্রথম জন : সাফল্যের একটা জ্বলন্ত উদাহরণ দাও.

দ্বিতীয় জন : দিয়াশলাইয়ের ফ্যাক্টরির কোটিপতি মালিক.







প্রেমিক : তোমাকে বিয়ে না করতে পারলে তোমাদের বাসার সামনে

গিয়ে আত্মহত্যা করবো.

প্রেমিকা : প্লিজ অমন করোনা. বাবা ঝুলাঝুলি করা লোক একদম

পছন্দ করেনা







প্রথম জন : উপর থেকে পড়ে গিয়ে পাঁজড়েরর চারটা হাড় ভেঙ্গে

ফেলেছিলাম.

দ্বিতীয় জন: সর্বনাশ ! ব্যথা হয়নি ?

প্রথম জন :মোটেই না. তবে যার পাঁজড়ের উপর পড়েছিলাম সে

ব্যথা পেয়েছিল.







খদ্দের : পাখিটা যা-ই শুনবে হুবুহু বলবে বলে এতো ‍দামে বিক্রি

করলেন আমার কাছে, কই ?

দোকানদার :একদম সত্যি বলেছি স্যার, তবে কি জানেন ? পাখিটা

একদম কানে শোনে না

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.