![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্ঞান পাপীদের ফিলসোপিটা হল এমন যে, 'Personal gain, without pain'। ওর দেয়া সিদ্ধান্তের ফলে দেশের কি হলো, বা মানুষের কি হলো- সেটা বড় কথা নয়। ওর নিজের কি লাভ হলো, কতটা আত্মতৃপ্তি পেল- সেটাই মূল বিবেচ্য। এই লেখাটা পড়ে অনেকেই মজা পাবেন।
০
০
০
০
০
০
দেশের ব্যাংকিং খাত পরিচালনায় নিয়োজিত অন্যতম প্রধান সরকারি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান দুটি। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে— অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংক। নিকট অতীতের অনেক ঘটনা ও কার্যক্রমে মনে হয়, নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান দুটি একে অন্যের সহযোগী নয়। দেশের অর্থনীতি অঙ্গনে সাম্প্রতিক কালের সবচেয়ে সাড়াজাগানো হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায়ও স্পষ্ট হয়েছে যে, একটি অন্যটির বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের গ্রাহক হল মার্ক ঋণের নামে প্রায় ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা ‘ছিনতাই’ করেছে। দেশের অর্থনীতি ও রাজনীতি অঙ্গনে এ নিয়ে প্রবল ঝড়। সে তুফান এখনো বইছে। ন্যক্কার ও কলঙ্কজনক এ অর্থ লোপাটের দায় কার, সে নিয়ে বেশ কথা হয়েছে। নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান দুটি ঘটনাটির দায় একে অন্যের ওপর চাপিয়েছে। কিন্তু হল মার্ক কেলেঙ্কারির দায় কেউই নিতে চাচ্ছে না।
দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাত পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দুটি প্রতিষ্ঠানের ওপর ন্যস্ত থাকায় নানা রকমের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে দেশের অর্থনীতিতে সম্প্রতি আরেকটি অঘটন যুক্ত হয়েছে। তা হলো, শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকে ৪ হাজার কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চেয়ারম্যান, পরিচালক, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ডিএমডি নিয়োগ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে দলীয় ব্যক্তি এবং অপেশাদার ও প্রায় সময়ই বিষয়বহির্ভূত শিক্ষাপ্রাপ্ত আমলাদের সিদ্ধান্তের কারণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে উল্লিখিত পদগুলোয় নিয়োগ সঠিক হয় না। ফলে দেশের আর্থিক খাতে হল মার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপসহ অন্যান্য গোষ্ঠীর নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা আমরা প্রতিনিয়তই দেখতে পাচ্ছি। দুঃখজনক হলেও সত্যি, দেশের সরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পর্ষদে নাকি কেবল রাজনৈতিক নেতাদের নিয়োগ! বহুবার প্রমাণিত হয়েছে, সমজাতীয় বা একই ধরনের কাজে দুটি প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত থাকলে কাজের পরিবেশ বিঘ্নিত হয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তৈরি হয় বৈরী সম্পর্ক। বিশেষ করে অতি প্রতিহিংসাপরায়ণ মানুষের দেশে।
নিবন্ধের প্রয়োজনে তিনটি ঘটনার কথা উল্লেখ করছি। ১৯৯৯ সালের ঘটনা। আমি তখন বিলুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণীর সিনিয়র রিপোর্টার। মন্ত্রণালয়, শেয়ারবাজার, ব্যাংক ও বীমা আমার বিট। বিশেষ রিপোর্ট সংগ্রহ করতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে গিয়েছি। ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত সচিব গোলাম রহমান (দুর্নীতি দমন কমিশনের সদ্যবিদায় নেয়া চেয়ারম্যান)। তিনি জানালেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ব্যাংক রেটে গৃহঋণ নিয়েছেন। প্রায় ১০ কোটি টাকার ঋণ অনাদায়ী। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ টাকা আদায় করা যাচ্ছে না। বললেন, এদের ভালোমতো ধরতে হবে। এ সম্পর্কে হালনাগাদ উপাত্ত ও তথ্যসহ তৈরি করা আমার বিশেষ প্রতিবেদনটি ছাপা হলো। বাংলার বাণীতে লিড আইটেম ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ খেলাপি’। যারা শ্রেণীবিন্যাসিত ঋণ তালিকা ও ব্যাংক ঋণগ্রহীতাদের খেলাপি আখ্যায়িত করে, সে প্রতিষ্ঠানই কিনা ঋণখেলাপি! বাংলাদেশ ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সাল মো. মোকাম্মেল হক ভাই অফিসে এসে জানালেন, সিবিএর নেতারা নাকি আমার ওপর ক্ষেপে আছেন। ওই রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর ভয়ে রাজধানীর মতিঝিলের বাংলাদেশ ব্যাংকে আমি ক’দিন যাইনি।
২০০৩ সালের কোনো এক সময়ে গ্রামীণ ব্যাংকের তহবিল প্রসঙ্গে বিশেষ রিপোর্ট সংগ্রহ করতে গিয়েছি অর্থ মন্ত্রণালয়ে। লক্ষ করলাম, অপেশাদার ও বিষয়বহির্ভূত অধিকাংশ প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তার ওপর দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ন্যস্ত। মূলধন বিনিয়োগ-৪-এর ডেস্ক তদারক করেন একজন সিনিয়র সহকারী সচিব। তার নামের আগে ডাক্তার শব্দটি যুক্ত। রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে এমবিবিএস পাস করেছেন এ কর্মকর্তা। তারপর সাধারণ বিসিএস দিয়ে প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি পেয়ে কর্মরত অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের তহবিলবিষয়ক ফাইলে নোট দিলেন। নোটের ভাষা ছিল এ রকম— এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের মতামত নেয়া যেতে পারে। জানা গেল, ওপরের ক’জন কর্মকর্তার কাছে ফাইল ঘুরে সরকারি রেজিস্ট্রি ডাকের মাধ্যমে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পৌঁছল ১৮ দিন পর। আর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে মতামত অর্থ মন্ত্রণালয়ে আসতে সময় লাগল ১২ দিন। তহবিল-সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত পেতে গ্রামীণ ব্যাংকের সময় লেগেছিল সাড়ে চার মাস। সিদ্ধান্তের মাত্র ছয় দিন পর বৃত্তি নিয়ে জনস্বাস্থ্য বিষয়ে চিকিত্সা শাস্ত্রে উচ্চতর ডিগ্রি লাভের জন্য প্রশাসন ক্যাডারের সেই কর্মকর্তা অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান।
তৃতীয় ঘটনাটি ২০০৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে জার্মানিতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ওপর ১২ দিনের কর্মশালা। যুগ্ম পরিচালক, উপমহাব্যবস্থাপক, মহাব্যবস্থাপক ও নির্বাহী পরিচালক পদের সাতজন কর্মকর্তাকে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দল সেখানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এজন্য মাসখানেক আগে সরকারি আদেশের (জিও) জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয় কিছুতেই অনুমতি দিচ্ছে না। জানা গেল, উপসচিব পদের কর্মকর্তা, যিনি ইতিহাস বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, তিনি নাকি এ ব্যাপারে বাদ সেধেছেন। এক মাসের অধিক সময় চলে গেছে। কিছুতেই এ আমলাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা বোঝাতে পারছেন না। অবশেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের দুজনকে বাদ দিয়ে ওই উপসচিবসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দুজন কর্মকর্তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হলো সাতজনের প্রতিনিধি দলে। তিন কর্মদিবসের পর জিও মিলে গেল। ওই উপসচিব জার্মানি থেকে ফেরার পর সচিবালয়ে তার অফিসে এক সকালে গেলাম। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে কর্মশালার অভিজ্ঞতা জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, ভাই আপনি হিসাববিজ্ঞানের ছাত্র। বাজেট, ব্যাংকিং, অর্থনীতি, ব্যবস্থাপনা ও অর্থসংস্থান আপনার বিষয়। আপনাকে আমি কি জ্ঞান দেব? তাহলে জনগণের টাকা খরচ করে কর্মশালায় গেলেন কেন? তার উত্তর, জার্মানিতে আগে আমার ভ্রমণ হয়নি। বলতে পারেন বেড়াতে যাওয়া। আমি কেন, অনেক সচিবই তা করেন!
নিবন্ধে উল্লিখিত তিনটি ঘটনাপ্রবাহ বলে দিচ্ছে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংক পরস্পরের সম্পর্ক সাংঘর্ষিক। প্রতিষ্ঠান দুটির পারস্পবিক দ্বন্দ্বে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অর্থনীতির হূিপণ্ডখ্যাত ব্যাংকিং খাত। তাছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি বিষয়ের ওপর জ্ঞানসম্পন্ন কর্মকর্তা ছাড়া দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাতের উন্নয়ন অসম্ভব, তা সবসময়ই প্রমাণিত। আওয়ামী লীগ শাসিত এর আগের সময়কালের শেষ দিকে সাবেক সচিব ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা সচিব হিসেবে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে বদলি হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া ব্যাংকিং বিভাগ বিলুপ্ত করে দেন। বিএনপি সরকারের অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান ব্যাংকিং বিভাগ পুনর্বহাল করেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রয়োজন নেই এ উপলব্ধি থেকে সাইফুর রহমানও এ বিভাগ বিলুপ্ত করে দেন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতা লাভের পর পর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ আবারো প্রতিষ্ঠিত হয়। জানা যায়, একজন অতিরিক্ত সচিব এ চাবিকাঠি নাড়েন। তার বিরুদ্ধে বিএনপি সরকারের আমলে বৈদেশিক মুদ্রা মার্কিন ডলারের ভাসমান দর প্রক্রিয়ার জালিয়াতিসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের অভিযোগ ছিল। যিনি দীর্ঘদিন অর্থ মন্ত্রণালয়ে ছিলেন, সেই সচিব নিজে ওই পদে আসীন হওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে বোঝান এই বলে যে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর ছেড়ে দিলে চলবে না! যার কথায় অর্থমন্ত্রী ব্যাংকিং বিভাগ পুনরায় চালু করলেন। হলমার্ক কেলেঙ্কারি পর পর সেই আলোচিত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে অন্য মন্ত্রণালয়ে চলে যেতে হলো। অনেকের ধারণা, হলমার্কের চাঞ্চল্যকর ঘটনায় সচিবের বিরুদ্ধেও অভিযোগ ছিল! তা না হলে তাকে সরে যেতে হবে কেন?
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাজ কী? শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ? অর্থনীতি বিষয়ের দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতায় যা দেখেছি, সরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও এমডি, ডিএমডি নিয়োগ, বদলি, বিদেশ সফরের জিও ছাড়া ব্যাংক ও আর্থিক বিভাগের তেমন একটা কাজ নেই। ব্যাংকিং ও আর্থিক বিষয়ে যেখানে প্রায় সময়ই বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত নিতে হয়, সেখানে এ বিভাগের প্রয়োজন আছে কি?
প্রায় সময়ই দেখা যায়, বিভাগটির প্রশাসনিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সচিব পর্যায়ের অনেকেই সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বেসরকারি ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় বদলি, পদোন্নতি, অনুদান ও বিজ্ঞাপন এবং গাড়ি ব্যবহারের জন্য তদবির করে সুবিধা নিচ্ছেন। ব্যক্তিগত সুসম্পর্কের কথা না হয় বাদই দিলাম।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর উন্নয়নে দেড় যুগে এ বিভাগ কী কাজ করেছে? বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফসহ দাতাদের পরামর্শে সংস্কারের নামে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংককে কোম্পানি তৈরি করা ছাড়া কি উন্নতি হয়েছে? ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, নেতা ও আমলাদের দৌরাত্ম্যে হাজার হাজার কোটি টাকার মন্দ ঋণের আধিক্যে রুগ্ণ থেকে রুগ্ণতর হয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। যে বিভাগ কোনো উন্নয়ন করতে পারে না এবং নিয়ন্ত্রণমূলক নির্বাহী কাজে অপেশাদার— আর যা-ই হোক গরিব এ দেশে জনগণের সে অর্থনাশের পথ বন্ধ হওয়া খুব জরুরি। তাছাড়া সমপর্যায়ের কাজে একাধিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন নেই। তাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংককেই দেশের সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিযন্ত্রণ ও পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হোক; যা কিনা দেশের সার্বিক অর্থনীতির জন্য মঙ্গলকর।
লেখক: পাক্ষিক অর্থকাগজের সম্পাদক
[email protected]
এখান থেকে নেয়া
নষ্ট মেয়েটির নাম কি তাসভিয়া সাবরিন ??? তাসভিয়া সাবরিন কি আসলেই নষ্ট মেয়ে ???
Part-1
Part-2
১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
অপর্না হালদার বলেছেন: এতবড় পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভ কামনা রইল ।
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
খাটাস বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে মানুষ অপারেশন ও যেমন হয় না, ডাক্তার দিয়ে ও অর্থনীতি বিষয়ক কাজ সম্পাদন সম্ভব নয়। বিশেষ সেক্টরের জ্ঞান থাকলেই তাকে ঐ বিশেষ কাজে নিয়োগ দেয়া উচিৎ। বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংকের প্রধান হিসেবে রাজনৈতিক বেক্তিত্ত ও আম্লাতান্ত্রিক জটিলতা অর্থনীতির জন্য অনেক বড় হুমকি=- সেই ব্যাপারে সরকার কেন বোঝে না, তা চিন্তার বিষয়।
আর একই বিষয়ে দুইটা প্রতিষ্ঠান থাকা- খুব বেশি সমস্যা মনে করি না। তবে ঐ দুইটা প্রতিষ্ঠানের মনোভাব যদি আমেরিকার দুটি প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের মত হত- তাহলে সমস্যা ছিল না। আমাদের দেশের আওয়ামীলীগ ও বি এন পি এর মত হয় মনোভাব হউয়ায় আপনার প্রস্তাবনায় সমর্থন দিতে হচ্ছে।
তথ্য মুলক ও বিশ্লেষণ মুলক পোষ্ট টা ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ। প্লাস। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
অপর্না হালদার বলেছেন: এতবড় পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভ কামনা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
আহলান বলেছেন: সহমত