![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাকির ভন্ডের একমাত্র ভরসাই হলো, মিথ্যা তথ্য আর বিকৃত উপস্থাপন । ... কিছু অংশ তুলে ধরা হলো ।
০
০
০
০
০
০
০
০
জাকির নায়েক এর মত সন্ত্রাসী মদদদাতা ও তার অন্ধ অজ্ঞ অনুসারীদের ছড়ানো অনেকগুলো অপপ্রচার এর মধ্যে একটি হল জন্মান্তরবাদ নিয়ে। জন্মান্তরবাদ হল বৈদিকধর্মের মূল কয়েকটি বিশ্বাসের মধ্যে একটি।জাকির নায়েক দাবী করেছেন যে হিন্দুদের মূল ও সর্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ বেদ এ জন্মান্তরবাদ তত্ত্ব অনুপস্থিত।তার মতে এটি পরবর্তীতে হিন্দুদের নিজেদের সৃষ্ট একটি তত্ত্ব।দেখে নেয়া যাক ভন্ড এসব ইসলামিস্টদের এহেন দাবীর সত্যতা-
অথর্ববেদ ৫.১১.৩ জীবাত্মার বৈশিষ্ঠ্য ই হল এই যে এটি তার কর্মের ফল ভোগ করে এবং সেই ফল অনুযায়ী ই সে জীর্ন শরীর ত্যগ করে এবং নতুন শরীর ধারন করে।
যজুর্বেদ ৪.১৫-যখন ই, যতবার ই আমরা জন্ম নিইনা কেন,প্রতিবার ই আমাদের কর্মকান্ড যেন এমন হয় যেন আমাদের মন সবসময় শুদ্ধ,পরোপকারী ও জ্ঞানপিপাসু থাকে।প্রতি জন্মেই আমরা যেন সুস্থ দেহ,পবিত্র অন্তর ও শুদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী হই।
যজুর্বেদ ১৯.৪৭ দুই ধরনের পথ আত্মার জন্য বিদ্যমান।একপথ পিতৃয়ান এর পথ যাতে বারবার পিতামাতার মাধ্যমে জন্ম নিতে হয় আর আরেক পথ হল দেবায়ন এর পথ যাতে জন্মমৃত্যুর এ পথ থেকে মুক্ত হওয়া যায়,পাওয়া যায় মোক্ষের অমৃতময় আশীর্বাদ!
এরকম আরো শত উদাহরন দেখানো যাবে পবিত্র বেদ থেকে যেগুলো জন্মান্তরবাদ এর কথা ব্যখ্যা করেছে।মূলত জন্মান্তরবাদ এমন একটি তত্ত্ব যা বৈজ্ঞানিক ভাবেই প্রমানিত।এক্ষেত্রে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এর Head of the department,psychiatri Dr. Ian Stevenson এর কথা যিনি সারা পৃথিবী থেকে তিনহাজার এর ও অধিক কেস হিস্ট্রি এর প্রমান করেছিলেন যারা পূর্বজন্মের কথা সঠিকভাবে মনে করতে পারে এবং তাদের কথা বাস্তবের সাথে সম্পূর্ন মিলে যায়।
জাকির নায়েকের অন্যতম হাস্যকর দাবী হল হিন্দুধর্ম পৃথিবীর প্রাচিনতম নয় বরং ইসলাম ধর্ম ই নাকি পৃথিবীর প্রাচীনতম ধর্ম!
সূর্য পুর্বদিকে ওঠে এই কথার যেমন কোন রেফারেন্স এর দরকার নেই ঠিক তেমনি হিন্দুধর্ম সর্বাপেক্ষা প্রাচীন ধর্ম তার ক্ষেত্রেও এক ই!
তবুও পাঠকদের সুবিধার্থে কিছু রেফারেন্স দেয়া হল যেখানে স্পষ্টত উল্লেখিত যে হিন্দুধর্মই পৃথিবীর প্রাচীনতম ধর্ম।
১)মেরিয়াম ওয়েবস্টার কলেজিয়েট এনসাইক্লোপিডিয়া,২০০০,পৃষ্ঠা ৭৫১
৪)লেডম্যান,গেরি,রিলিজিয়ন এন্ড কালচার:এন এনসাইক্লোপিডিয়া অব ট্রেডিশন,ডাইভার্সিটি এন্ড পপুলার এক্সপ্রেসন।
৩)টার্নার,জেফ্রে, এনসাইক্লোপিডিয়া অব রিলেশনসিপ এক্রস লাইফস্প্যান,গ্রীনউড প্রেস,পৃষ্ঠা ৩৫৯
এবার আসা যাক জাকিরের আরেকটি ভন্ডামী প্রসঙ্গে।জাকির দাবী করে যে অগ্নিতে আহুতি দেয়ার চেয়ে দাফন ই উত্তম কেননা এতে খরচ কম এবং পরিবেশ এর দূষন কম!
অথচ এ বিষয়ে পৃথিবীর শীর্ষ জরিপকারী সংস্থা ও এই বিষয়ক গবেষনামূলক বইগুলো বলছে তার ঠিক উল্টো কথা।এই বিষয়ে কয়েকটি রেফারেন্স দেখে নেয়া যাক-
১)দাফন এর ক্ষেত্রে জমি অধিগ্রহনসহ কফিন ও বিভিন্ন আনুসঙ্গিকতার কারনে এর সর্বোপরি খরচ অগ্নদাহ থেকে অনেক বেশী।(তথ্যসূত্র-Sublette&flag,funeral customs,pg no 53)
২)দাফন এর ক্ষেত্রে মৃতদেহটি সংক্রামন এর মারাত্মক উত্স হিসেবে ভূমিকা পালন করে।বিশেষ করে ইনফেকশাস ডিসিসে মৃত্যুবরনকারীর ক্ষেত্রে দাফন খুব মারাত্মক মহামারী ড়েকে আনতে পারে।সেক্ষেত্রে এটি পানি,বাতাস ও মাটির দূষনকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে(তথ্যসূত্র-Spongoberg,Alison L Becks,inorganic water,air and soil contamination,pg no. 117)
৩)জাপান,টোকিও সহ ইউরোপের বিভিন্নদেশে বর্তমানে ওইসবদেশের সরকার দাফনকে বাদ দিয়ে অগ্নিদাহকে উত্সাহিত করছে কেননা এতে জমির প্রচুর অপচয় হয়।(তথ্যসূত্র-Furse Raymond,An invitation in japan,pg.73)
৪)জার্মানিতে বর্তমানে দাফন করলেও সেই জায়গার মাটিটুকু একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মৃত ব্যক্তির অভিভাবকদের জন্য লিজ দেয়া হয় এবং দেহ ডিকম্পোসড হয়ে যাওয়ার পর দেহাবশেষ তাদেরকে হস্তান্তর করে তা আবার নিয়ে নেয়া হয় কেননা এত জমি অপচয় করা সম্ভব নয়!(তথ্যসূত্র-Wikipedia)
৫)ফিউনেরাল সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকা জানিয়েছে যে উপরোক্ত বিষয়সমূহের কারনে পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ এখন ঝুঁকছে অগ্নিদাহের দিকে!
৬)আরো আশ্চর্য বিষয় এই যে National Botanical Research institute of India জানিয়েছে যে মৃতদেহ অগ্নিতে আহুতি দেয়ার সময় যে হবন সামগ্রী ব্যবহৃত হয় তা দিয়ে মৃতদেহ পোড়ালে উত্পন মারকারির পরিমান নূন্যতম হয় ফলে পরিবেশের প্রায় কোন ক্ষতিই হয়না বরং এতে অধিকাংশ ইনফেকশাস ব্যক্টেরিয়া মারা যায়!
৭)বর্তমানে অনেকক্ষেত্রেই মৃতদেহ দাহ করতে ব্যবহৃত হচ্ছে Crematorium যার ফলে বায়ুতে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড এর পরিমান শুন্য।
৮)আমেরিকান গবেষক Sarah Steafenson জানিয়েছেন যে আজকাল দাফনের আগে মৃতদেহ সবাইকে দেখানোর জন্য তাজা রাখতে ব্যবহৃত হচ্ছে ফরমালডিহাইড সহ আরো কয়েকটি রাসায়নিক দ্রব্য যে প্রক্রিয়াকে বলা হয় Enbalming.দাফন এর পর এই রাসায়নিক দ্রব্যসমূহ নির্গত হয়ে মাটির মারাত্মক দূষন করে এবং ফসল এর মাধ্যমে এই দূষন সাধারন মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পবিত্র বেদ হিন্দুদের সর্ব্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ এবং অলঙ্ঘনীয়।কোন কিছু বেদে থাকলেই যে কোন হিন্দু তা মেনে নেবে আর এই সুযোগটাই কিছু দিন ধরে নিচ্ছে কতিপয় ইসলামিক মিথ্যাবাজ বিশেষত জাকির নায়েকের মত ভন্ডরা যারা প্রচার করছে পবিত্র বেদে মুহম্মদ এর কথা উল্লেখিত আছে এবং তাকে ঋষি ও স্বর্গীয় বার্তাবাহক বলা হয়েছে।জাকির নায়েক এর ওয়েবসাইট এ তাদের এহেন দাবীকৃত মন্ত্র ও সেগুলোর অর্থ বিকৃত করে তার দাবীসমূহের পর্যালোচনা করে দেখা যাক-
জাকির নায়েক এর দাবী-
অথর্ববেদ ২০/১২৭/১
তিনি নরসংশ যার অর্থ প্রশংসিত,তিনি কৈরামা অর্থাত্ শান্তির রাজপুত্র,যিনি ৬০০৯৯ জন শত্রুর মধ্যেও নিরাপদ ছিলেন-যেহেতু মুহম্মদ শব্দের অর্থও প্রশংসিত আর তখনকার সময়ে মক্কার অধিবাসী সংখ্যাও ছিল প্রায় ৬০০০০ সেহেতু এটা মুহম্মদ কেই ইঙ্গিত করা হয়েছে
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-নরসংশ শব্দের অর্থ কোনভাবেই 'প্রশংসিত' নয় বরং প্রশংসাকারী,তাই ¬ এটার অর্থ মুহম্মদ এর সমার্থক নয়।আর যদি হতও তারপরও নামের অর্থ মিল দিয়ে এরুপ বলাটা হাস্যকর।যেমন ধরুন 'বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম' এর অর্থ পরম করুনাময় এর নামে শুরু করছি।অপরদিকে সংস্কৃত তে 'দয়ানন্দ নমো নমোঃ' এর Literal অর্থ হচ্ছে পরম দয়াময় এর নামে শুরু করছি।তার মানে কি এই যে কোরান মহর্ষি দয়ানন্দ স্বরস্বতী এর ভবিষ্যত্বানী করছে?
কৈরামা শব্দের অর্থ আসলে হচ্ছে যিনি শান্তির সাথে পৃথিবী তে বসবাস করে।সারাজীবন অসংখ্য রক্তহ্ময়ী যুদ্ধে লিপ্ত থাকা(হোক তার কারন Positive or Negative) মুহম্মদ তাই ছিলেন কি?পরন্তু মক্কার অধিবাসী কত ছিল তা কোন জায়গায় ই লিপিবদ্ধ নেই।জাকির নায়েক এর এই জনসংখ্যা সম্পুর্ন মনগড়া কল্পনা।
জাকির নায়েকের দাবী
২০.১২৭.২-তিনি উট আরোহনকারী ঋষি যার রথ স্বর্গ স্পর্শ করে-যেহেতু উটের কথা বলা হয়েছে সেহেতু এটা মরুভুমির কথা।এছাড়া মনুসংহিতা(১১.২০২)মতে একজন ব্রাক্ষ্মন এর উটে চরা নিষিদ্ধ সেহেতু এখানে কোন ভারতীয় এর কথা বলা হয়নি
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
মনুসংহিতা ১১.২০২ এ বলা হয়েছে ব্রাক্ষ্মন এর উট আরোহন নিষিদ্ধ কিন্তু বেদের এই সুক্তটি একজন রাজর্ষি বা ক্ষত্রিয় ঋষির জন্য।অপরদিকে মরুভুমি শুধু আরবে নেই ভারতেও আছে(রাজস্থান)।
জাকির নায়েকের দাবী ২০.১২৭.৩
তিনি একজন 'MAMAH' ঋষি যাকে দেয়া হয়েছে ১০০ টি স্বর্নমুদ্রা,১০ টি হার,৩০০টা অশ্ব,১০০০০ গাভী-এখানে MAMAH অর্থ উচ্চ শ্রদ্ধাযুক্ত,১০০ টি স্বর্নমুদ্রা দিয়ে মুহম্মদ এর ১০০ জন অনুসারী এবং ১০ টি হার দিয়ে ১০ জন সাহাবীকে বোঝানো হয়েছে।এছাড়া গো অর্থ গরু ছাড়াও GAW or Go to war এবং এর মাধ্যমে যুদ্ধে যাওয়া ১০০০০ সাহাবী কে বোঝানো হয়েছে।তাছাড়া গরু খুবই দয়াশীল ও শান্ত প্রানী,ঠিক যেমন ছিলেন মুহম্মদ এর ওই সৈন্যরা
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
প্রথমেই বলে নেই যে এই দাবীটি ছিল সবগুলো দাবীর মধ্যে সবচেয়ে হাস্যকর।এখানে শব্দটি MAMAH(মমহ) নয় বরং MAMAHE(মম-আমি ¬ ,অহে-দেই),কোনভাবেই যার অর্থ উচ্চ শ্রদ্ধাশীল নয়।
এছাড়া কোনখানেই পাওয়া যায়না যে গো অর্থ GO TO WAR হতে পারে।গোপথ ব্রাক্ষ্মন এ গো অর্থ দেয়া হয়েছে-গরু,পৃথিবী।কিন্তু যখনই কোন উপহার অথবা দানের কথা(যেটা এখানে বলা হচ্ছে) বলা হয় তখন গরু অর্থটা প্রযোজ্য।তখনকার দিনে গাভীদান অত্যন্ত প্রচলিত একটা রীতি ছিল।আর গরু অর্থ দয়াশীল এবং শান্তই হয়ে থাকে তবে মুসলমানরা গরু হত্যা করে কেন?এখন আবার ১০টি হার ১০ জন সাহাবী হয়ে গেছে।হাহাহা।মুসা এরও তো ১০ টি Commandment ছিল।তাহলে এখন ইহুদিরা যদি দাবী করে এটা MOSES এর কথা বলেছে?
জাকির নায়েকের দাবী
ঋগবেদ ১/৫৩/ ৯ এ ঋষিকে বলা হয়েছে সুশ্রম যার অর্থ প্রশংসিত,আরবীতে মুহম্মদ শব্দের অর্থও একই
আবার ও শব্দের বিকৃতি।এখানে শব্দটি হচ্ছে সুশ্রবস ¬ যার অর্থ বিশ্বাশযোগ্য সহচর।
জাকির নায়েকের দাবী-
অথর্ববেদ ২০/২১/৬
এখানে একটি শব্দ আছে Karo যার অর্থ Praying one আরবীতে যার অর্থ আহমদ,মুহম্মদ এর অপর নাম
কিন্তু আশ্চর্য বিষয় হল মন্ত্রটিতে KARO বলতে কোন শব্দই নেই!এখানে শব্দটি হচ্ছে KARAVE যার অর্থ 'কর্মদক্ষ'।
জাকির নায়েক এর দাবী-
সামবেদ ২.৬.৮ এ একটি অংশ আছে Ahm At Hi যেটা আসলে পন্ডিতগন ভূল বুঝেছেন!এটা আসলে হবে Ahmed!
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
আসলেই বুঝতে পারছিনা যে এটা কি ইসলামের ভাষায় তথাকথিত কাফেরদের হাসাতে হাসাতে মেরে ফেলার নতুন জিহাদ কিনা।কেননা সামবেদের আগাপাস্তালা খুঁজেও ২.৬.৮ বলে কোন মন্ত্র পেলাম না!জাকির নায়েক এভাবে আরো একবার বেদ এ হিজাব খুঁজতে গিয়ে ঋগবেদ ১০.৮৫.৩০ এর রেফারেন্স দিয়েছিলেন যা আসলে বেদ এ নেই ই!বেদ জীবনে চোখে না দেখেই কাদিয়ানীদের বই থেকে কপি পেস্ট করার ফলাফল এটা।
অপরদিকে জাকির এর নূন্যতম সংস্কৃত জ্ঞান না থাকার প্রমান হল অহম(Ahm) শব্দটি না বোঝা।বৈদিক ধর্মের অত্যন্ত বিখ্যাত একটি মন্ত্র 'অহম ব্রহ্মাস্মি' অর্থাত্ আমার(এই) আত্মা ই ব্রহ্মের স্বরুপ।অহম অর্থ আমি নিজে,এই সামান্য অর্থটাও জানেনা যে সে এসেছে বেদ নিয়ে ভন্ডামী করতে! (ওদের কাজই এটা-ওদের জন্ম এভাবে করার জন্যই)
[/sb
সাধারন ¬ হিন্দুদের অজ্ঞানতার সুযোগ নিয়ে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা
২১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০০
অপর্না হালদার বলেছেন: ওই ব্যাটা এইটা তোমার আব্বার জায়গা নাকি যে তোমার কথায সব কিছু হবে ।
হারামীরা সত্য শুইনা মানতে পারোস না ।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
এস এইচ খান বলেছেন: এখানে কাও কাও না করে বরং নরেন্দ্র মাদী কুত্তাডারে জিগাও জাকির মিয়া ভাঁড়তে বসে এ সব করার সাহস পায় কোত্থেকে!!
২১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০০
অপর্না হালদার বলেছেন: ওই ব্যাটা এইটা তোমার আব্বার জায়গা নাকি যে তোমার কথায সব কিছু হবে ।
হারামীরা সত্য শুইনা মানতে পারোস না ।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৭
ফরিদ আলম বলেছেন: চাবাশ চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
বড় বড় পন্ডিতরা ভুল ধরতে পারেনা আর আপনি ভুল ধরে নিলেন।
চাবাশ চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
চাবাশ
আপনার মতো চুপার জ্ঞানীকে তো জাকির নাইকের সাথে তর্ক করা উচিত।
২১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
অপর্না হালদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন । আপনি যদি লেখাপড়া জানা লোক হযে থাকেন তাহলে আমার লেখার মধ্যে কোন মিথ্যা থাকলে তুলে ধরেন ।
এই জন্যই তো শফির কথার প্রতিবাদ অনেক জ্ঞানীরা করেন না ।
যদি সব লেখাটা পড়ে থাকেন তাহলে ধন্যবাদ ।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
রসায়ন বলেছেন: ইসলামই সনাতন ধর্ম এটা ১০০% সত্য । ইসলাম শব্দের অর্থ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর আত্মসমর্পণ আর মুসলিম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণকারী । তো প্রথম মানুষ এবং নবী হলেন হযরত আদম[আঃ] । তিনি সহ সকল নবী রাসূলই আল্লাহর কাছে নিজের ইচ্ছাকে আত্মসমর্পণ করেছিলেন । অর্থাত ইসলাম ধর্মানুসারী তথা মুসলিম ছিলেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
এস এইচ খান বলেছেন: এখানে কাও কাও না করে বরং নরেন্দ্র মোদী কুত্তাডারে জিগাও জাকির মিয়া ভাঁড়তে বসে এ সব করার সাহস পায় কোত্থেকে!!