নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি যেখানে শুধু মানুষের বসবাস রবে।

আজকের বাকের ভাই

https://www.facebook.com/Iambakerbhai

আজকের বাকের ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

লতিফ সিদ্দিক কী আসলেই মুসলিম?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৬

শুধু মুসলমানরাই না বিশ্বের ৭০% মানুষই জানে হজ্জ ইসলামের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অংশ, অথচ সেই মুসলমান হিসাবেই লতিফ সিদ্দিক কীভাবে হজ্জ মিয়ে এমন মন্তব্য করলেন বুজলাম না!
জানিনা আপনারা কতোজনে তার মন্তব্য পড়ছেন বা দেখেছেন। তাই আপনাদের জন্য তার দেয়া বক্তব্যের বিশেষ অংশটি তুলে ধরলাম,
"‘আমি কিন্তু হজ আর তাবলিগ জামাতের ঘোরতর বিরোধী। আমি জামায়াতে ইসলামীরও বিরোধী। তবে তার চেয়েও হজ ও তাবলিগ জামাতের বেশি বিরোধী। এ হজে যে কত ম্যানপাওয়ার (জনশক্তি) নষ্ট হয। হজের জন্য ২০ লাখ লোক আজ সৌদি আরবে গিয়েছে। এদের কোনো কাম নাই। এদের কোনো প্রডাকশন নাই। শুধু রিডাকশন দিচ্ছে। শুধু খাচ্ছে আর দেশের টাকা দিয়ে আসছে।
এভারেজে (গড়ে) যদি বাংলাদেশ থেকে এক লাখ লোক হজে যায়; প্রত্যেকের পাঁচ লাখ টাকা করে ৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়।
আর তাবলিগ জামাত প্রতিবছর ২০ লাখ লোকের জমায়েত করে। নিজেদের তো কোনো কাজ নেই। সারা দেশের গাড়িঘোড়া তারা বন্ধ করে দেয়।"

ভাবতেই অবাক লাগল কেউ তার মুখে জুতা ছুড়ে মারল না, কেন ভাই কী কেউ জুতা পড়ে যাননি না জুতাটা অনেক মুল্যবান ছিল? আমি থাকলে জুতাটা মেরেই দেখতাম, পরে যা হবার হতো।



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৩

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: THE PENAL CODE, 1860 (ACT NO. XLV OF 1860) এর CHAPTER XV (OF OFFENCES RELATING TO RELIGION) এ Uttering words, etc, with deliberate intent to wound religious feelings বিষয়ে ২৯৮ ধারায় লেখা আছে 'Whoever, with the deliberate intention of wounding the religious feelings of any person, utters any word or makes any sound in the hearing of that person or makes any gesture in the sight of that person or places any object in the sight of that person, shall be punished with imprisonment of either description for a term which may extend to one year, or with fine, or with both.'

১৮৬০ সালের পেনাল কোড

লতিফ সিদ্দিকীরতো ১ বছরের জেল-জরিমানা হওয়ার কথা, মন্ত্রীত্ব থাকাতো দূরের কথা.

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৭

কুয়েটিয়ান পাভেল বলেছেন: মাতাল

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: বাঞ্চোত

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

আমায় ডেকো না বলেছেন: ব্যাটার মৃত্যুদন্ড চাই। আর এই দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীকে মনে রাখতে হবে, তাকেও একদিন মরতে হবে। তাকে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হবে।নিন্দুকেরা বলে নির্বাচন আসলেই তিনি হাতে তসবিহ নেন আর মাথায় দেন হিজাব। আর তাঁর দলীয় কর্মিরা বলে তিনি আসলেই একজন ধর্মপ্রান মুসলমান। তারা আরো এ কথাও বলেন তিনি প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজও নাকি আদায় করেন নিয়মিত, এমনকি তাহাজ্জুদের নামাজও নাকি আদায় করেন। প্রতি বছর তিনি হজ্বও পালন করেন। কিন্তু এসবই কি শুধু রাজনৈতিক প্রচারনা? নাকি এর মধ্যে কিছু হলেও বস্তু নিষ্ঠতা আছে? থাকলে আজ সেটার প্রয়োগ দেখটে চাই। হ্যাঁ, আমি আমাদের মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীর কথাই বলছি।আজ প্রায় সমস্ত জাতীয় দৈনিকে উনার মন্ত্রীসভার একজন (অ)সভ্যের মুসলমানদের প্রানের চেয়েও প্রিয় নবী হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে এবং ইসলামের মুল স্তম্ভের একটি, হজ্জ সম্পর্কে চরম বেয়াদপিপুর্ন এবং ধৃষ্টতাপুর্ন মন্তব্য ছাপা হয়।
"ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমি জামায়াতে ইসলামীর বিরোধী, এর চেয়ে বেশি হজ ও তাবলিগ বিরোধী।’ প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকারী মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী রবিবার টাঙ্গাইলের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি হোটেলে এসব কথা বলেন। মতবিনিময় অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়- টকশোর আলোচকদের সমালোচনা করে মন্ত্রী বলেন, ‘যারা টকশোয় যায়, তারা টকম্যান, টকমারানি। এদের সঙ্গে চুতমারানিদের কোনো পার্থক্য নেই। নিজেদের কোনো কাজ না থাকায় তারা সারা দিন ক্যামেরার সামনে গিয়ে বিড়বিড় করে।’হজ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি কিন্তু হজ আর তাবলিগ জামাত- দুটোরই ঘোরতর বিরোধী। আমি জামায়াতে ইসলামীরও বিরোধী, তবে তার চেয়েও হজ ও তাবলিগ জামাতের বেশি বিরোধী।’ তিনি বলেন, ‘এ হজে যে কত ম্যানপাওয়ার নষ্ট হয়। হজের জন্য ২০ লাখ লোক আজ সৌদি আরবে গিয়েছে। এদের কোনো কাজ নেই। এদের কোনো প্রোডাকশন নেই। শুধু রিডাকশন দিচ্ছে। শুধু খাচ্ছে আর দেশের টাকা দিয়ে আসছে। অ্যাভারেজে যদি বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ লোক হজে যায় আর প্রত্যেকে ৫ লাখ টাকা করে খরচ করে আসে তাহলে ৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়।’ হজ কীভাবে এসেছে তারও একটি ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘আবদুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ চিন্তা করল এই জাজিরাতুল আরবের লোকেরা কীভাবে চলবে। তারা তো ছিল ডাকাত। তখন একটা ব্যবস্থা করল যে, তার অনুসারীরা প্রতি বছর একবার একসঙ্গে মিলিত হবে। এর মধ্য দিয়ে একটা আয়-ইনকামের ব্যবস্থা হবে।’ঢাকার তুরাগ পাড়ে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমা প্রসঙ্গ তুলে নিয়ে আসেন মন্ত্রী। বলেন, ‘তাবলিগ জামাত প্রতি বছর ২০ লাখ লোকের জমায়েত করে। নিজেদের তো কোনো কাজ নেই। আবার সারা দেশের গাড়িঘোড়াও তারা বন্ধ করে দেয়।’লতিফ সিদ্দিকী তার বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র, তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে বলেন, ‘কথায় কথায় আপনারা জয়কে টানেন কেন? জয় ভাই কে? জয় বাংলাদেশ সরকারের কেউ নয়। তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ারও কেউ নন।’জয়কে নিয়ে মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড় : প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে নিউইয়র্ক সফররত মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বক্তব্যে রীতিমতো তোলপাড় চলছে। মন্ত্রী প্রবাসীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা বিদেশে এসেছেন কামলা দিতে এবং সবসময় কামলাই দেবেন।’ প্রবাস থেকে প্রকাশিত পত্রপত্রিকাগুলোকে লতিফ সিদ্দিকী ‘টয়লেট পেপার’ বলে আখ্যায়িত করেন। টিভির টকশোয় যারা অংশগ্রহণ করেন তাদের ‘টকমারানি’ বলে অভিহিত করে মন্ত্রী বলেন, “এদের সঙ্গে ‘চুতমারানিদের’ কোনো পার্থক্য নেই।” মন্ত্রী বলেন, ‘আমি যাদের কাছে ৪ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে ১ লাখ পেয়েছি তাদের কোনো তদবির এখন রক্ষা করি না।’একই সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে লতিফ সিদ্দিকী ধর্ম নিয়েও অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্য করেন। মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর এসব অস্বাভাবিক কথাবার্তায় সভাস্থলের ভিতরে ও বাইরে প্রচণ্ড ক্ষোভের সঞ্চার হলে এক পর্যায়ে তাকে অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যেতে হয়। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র জয়কে নিয়ে খোদ ক্ষমতাসীন দলের একজন মন্ত্রীর এমন কটাক্ষপূর্ণ মন্তব্যে স্থানীয়দের মধ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এটি এখন নিউইয়র্কসহ গোটা যুক্তরাষ্ট্রে ‘টক অব দ্য কান্ট্রিতে’ পরিণত হয়েছে। - See more at: Click This Link
এই বেয়াদপের চরম শাস্তি দিয়ে মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী প্রমান করুক যে তিনি মুসলমানদের প্রানের চেয়েও প্রিয় নবী হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত। আজ যদি মন্ত্রীসভার কোন সদস্য মাননীয়া প্রধান মন্ত্রীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ডাকাত বলতো তাহলে তিনি কি করতেন? নিশ্চয় দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতেন। তাহলে হজ্জ এবং সমস্ত মুসলমানদের প্রানের নবী হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে চরম বেয়াদপির ফল উনি কি দেন এখন দেশবাসী তা দেখতে চায়।
সেই সাথে আমাদের সকলেরই উচিত এই ব্যাপারে শক্ত অবস্হান নেওয়া।





৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২২

আমায় ডেকো না বলেছেন: এই ব্যাটাকে যে মুসলমান বলবে সেও কাফির হবে। আর সে যদি প্রকাশ্য তওবা না করে মারা যায়, তার জানাজা পড়ানো যায়িজ হবে না। এটাই কুরআন-সুন্নাহ সম্মত ফায়সালা। কেননা মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফের দ্বারা হজ্জ ফরয করেছেন, তার কত বড় স্পর্ধা সে প্রকাশ্য বলে সে এর বিরোধিতা করে। আরো আজেবাজে কথা বলে। ষে যদি কাফির না হয় তাহলে ইবলিশ কি দোস করলো। ইবলিশ ছয় লক্ষ বছর ইবাদত করেও মহান আল্লাহ পাক উনার একটা মাত্র আদেশ মানতে অস্বীকার করার কারনে কাফির হয়েছে, চির বিতারিত হয়েছে।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১

খেলাঘর বলেছেন:


কাদের সি্দ্দীকি নিজের মতামত প্রকাশ করেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.