![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
ক্রিকেট নিয়ে এখন সারা পৃথিবীতে কৌতুহলের কোন শেষ নাই ।
আর এই কৌতুহলের শেষ হোলো বিশ্বকাপ পযন্ত । ক্রিকেট
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অংশগ্রহন করায় বাংলাদেশে ক্রিকেটের ঝড়
বয়ে যায় ।ক্রিকেট খেলা শুরু করেন ব্রিটেনে থেকে । ১৩০০ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত রাজা প্রথম এ্যড ওয়ার্ড আমলের একটি গ্রন্থে ক্রিরিকেট
খেলার পথম
উল্লেখ করা হয় বা পাওয়া যায় । একটি সময় ছিলো যখন ক্রিকেট খেলতেন শুধু ব্রিটিশরা । ব্রিটিশ শাসন আমল থেকে ব্রিটিশদের হাত ধরে শুরু করেন ভারত উপমহাদেশ ক্রিকেট খেলা ।
১৭৯২ সালে কোলকাটা ক্রিকেট ক্লাবের প্রতিষ্ঠা দিয়ে শুরু হয় ভারতীয় উপ মহা দেশের ক্রিকেট মাইলফলক ।
বাংলাদেশে ক্রিকেট খেলা শরু করে অর্থাৎ ততকালীন সময় ব্রিটিশরা পূর্ব বাংলা দিয়ে ক্রিকেটের প্রচলন শুরু করে ।
আর তখন শুধু ধনী,,সাম্রাজ্য ব্যক্তিরাই ক্রিকেট খেলতেন ।
মাঝে দিয়ে পাকিস্থান আমলে এই ধারা অব্যাহত ছিলেন ।
সত্তর দশকের শেষর্ধে দিকে বাংলাদেশ পরিপূর্ণ্য ভাবে ক্রিকেটের চর্চা শুরু করেন । আমাদের পার্শ্ববতী দেশ ভারত ক্রিকেট বিশ্ব কাপ জয় লাভ করার পর থেকে বাংলাদেশেও গতিশীলতা লাভ করে । তারপর থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট আস্তে আস্তে সময়ের হাত ধরে সময়ের সাথে সাথে আজকে এ পর্যায় এসে পৌছায় ।
বাংলাদেশ বিশ্ব ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন ৭০ দশকের শেষের দিকে । ১৯৭৭ সালের ২৬ জুলাই বাংলাদেশ আন্তর র্জাতিক ভাবে ক্রিকেট স্বীকৃতি লাভ করেন । ততকালীন সময়ে বাংলাদেশ আইসিসি-র সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে ।বাংলাদেশ ১৯৭৯ সালে আইসিসি ট্রাফিতে প্রথম অংশ নেয় । আর সে সময় বাংলাদেশ ফিজি ও মালয়েশিয়ার বিরুদ্ধে জয় লাভ করেছিলেন ।
আইসিসির পূর্ন সদস্য না হওয়া সর্তেও বিশ্বক্রিকেট অঙগনে বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করেছিলো ৮০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে।
১৯৮৬ সালে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের মাধ্যমে শুরু হয় এ যাত্রা। বাংলাদেশ ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়ের মাধ্যমে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুযোগ করে নেয় ।
১৯৯ সাল থেকে বাংলাদেশ প্রথম শুরু করে বিশ্বকাপ ক্রিকেট আর প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে দেন বাংলাদেশ।
২০০৩ সালে বাংলাদেশ বিশ্বকাপে ক্রিকেটে বাজে নৈপুন্য প্রদর্শন করে। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ বিশ্বকাপে প্রথম দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠে। আর দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার পরে ভারতকে এবং দক্ষিন আফ্রিকা দলকে হারিয়ে দেন ।
এবার আসুন ক্রিকেট উন্নয়নের কিছু পদক্ষেপের কথা আলোচনা করি । আমরা সবাই আসা করছি ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ক্রিকেট আন্তর্জতিক অঙ্গনে আরো ভালো অবস্থান রাখবে ।
আর এ জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে ,, পর্যাপ্ত অবকাঠাকমোগত সুবিধা,, সর্বোপরি ভালো কোচিং করাতে হবে । বিশেষ করে টেস্ট ক্রিকেটে বিব্রতকর অবস্থা থেকে পরিত্রানের জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে। এ জন্য ঘরোয়া লীগে
টেস্ট ম্যাচ বা চার পাচঁ দিনের ম্যাচ চালু করতে হবে ।
এ ছাড়াও দরকার নিবিড়ভাবে অনুশীলন অব্যাহত রাখা এবং বাউন্সিং পিচে বেশি বেশি ব্যাটিং করা । অনুশীলনের জন্য সেরকম
পিচ তৈরি করে খেলা । এসব পদক্ষেপ ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের জন্য ভাল কিছু সুফল বয়ে আনতে পারে । তা ছাড়া ক্রিকেটে যোগ্যতা ও দক্ষতাকে প্রশ্নাতীতভাবে প্রাধান্য দিতে হবে ।দেশীয় কোচদের উন্নত মানের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করতে হবে ।
সে সাথে তৃনমূল ভাবে ক্রিকেট খেলার উৎসাহ সঞ্চার করতে হবে
যেন নতুন নতুন দক্ষ ক্রিকেটার দেশে জম্ম নেয়।
©somewhere in net ltd.