![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
যারা ভূতে বিশ্বাশ করেন না বা করতে চান না তাদের জন্য আমার আজকের নিবেদন ভুত মামার বাড়ী এতা একটা সত্য ঘটনা শেয়ার করলাম আমি সবসময় ঢাকা থেকে দুপুরে বাড়িতে চলে যাই। কারন ছুটি পাই কম তাও মাত্র এক থেকে দুইদিনের তাই হয়ত বৃহঃ প্রতিবার হাফ দিনের পরেই বাড়ির উদ্ধেশে লঞ্চে যাওয়ার জন্য সদর ঘাট নয়ত বাসে যেতে চাইলে সায়েদা বাদ বাস স্টান্ডের পথ ধরতে হোত তবে লঞ্চেই বেশি যাওয়া হোত । সেবার
যখন বাড়ির উদ্ধেশে রওনা হোলাম তখন একটু বেশি লেট হয়ে যাওয়াতে তখন আর কোন লঞ্চ পাইনি তাই চিন্তা করেছিলাম একবার আজ আর বাড়িতে যাবো না আবার চিন্তা করে দেখলাম রাত্রে চলে গেলে পরদিন সকালে বাড়ির সকল কাজ কর্ম শেষ করে গ্রামটা একটু গুরে দেখা যাবে। ছাত্র অবস্থা ও সাথে কর্ম ব্যস্থতা থাকলে যে অবস্থা হয় তাই ক্লাস শেষ করে ও অফিসের কাজ শেষ করে দুপুরেই বাড়ির উদ্ধেশে রওনা হয়ে যেতাম। এখনও কাজ কর্ম
শেষ করে সোজা সদর ঘাট তারপরে লঞ্চে – চাদপুর মোটামুটি চার ঘন্ট সময় লাগে।যাই হোক সেবার যখন লঞ্চ পেলাম না তখন বাসের রাস্তায় রওনা হোলাম বাসে অবশ্য আমাদের বাড়ির বাজার পযন্ত যেত প্রায় ৬-৭ ঘন্টা সময় লাগে । সেবার বাসে যখন ওঠলাম
তখন প্রায় বিকেল ছয়টা বাজে চিন্তা করেছি রাত ১২টা নাগাত পৌছাব কিন্তু রাস্তায় জেম থাকায় তা আর হোল না প্রায় দুই ঘন্টা থেকে তিন ঘন্টা সময় বেশি লেগে গেল বাড়ি যাওয়া পযন্ত প্রায় রাত ৩ টা বেজে গেল আমাদের বাজারে গাড়ি থেকে নামার পরে দেখি কয়েকটা দোকান খোলা আছে একটি দোকানে বসে চা খেলাম এর মধ্যে
আমাদের গ্রামের কোন ছেলে ও সমবয়ছি বন্ধুদের কার দেখা পেলাম না । তাই চা খাওয়া শেষ করে দোকান থেকে দুটি ম্যচ ও পাচঁটি সিগারেট কিনে নিলাম যদিও তখন আমি সিগারেট খেতাম না তার পরেও কেন জানি সিগারেট কেনা । যাই হোক আমাদের বাজার থেকে বাড়িতে যেতে সময় লাগে প্রায় ৩০ মিনিটের মত
বাজার থেকে হাতা শুরু করলাম রাস্তার দুই পাশে ছিল সুপারি আর
বাশঁ বাগান তাই রাস্তা পূর্ণিমার রাতেও কিছুটা অন্ধকার থাকত আর বাড়ির মাঝ রাস্তায় ছিল একটি চিতা খোলা ঠিক আমি সেই চিতা খোলার কাছে তখন পযন্ত এসে পৌছাইনি তার আগে আষাঢ়ে মেঘের অন্ধকারে ডেকে থাকা রাস্তা কখন বিদুৎ চমকালে আলো দেখা যায় নয়তবা আবার অন্ধকার রাস্তার দুই পাশে সুপাড়ি আর বাশেঁর বাগান থেকে মাঝে মাঝে জিন্জি পোকাড় গিজ গিজ শব্দ আর মাঝে মাঝে দু একটা কাকের ডাক এসে কানে পযন্ত শরীল তাকে ও মনতাকে কেমন জানি ভয় বিভ্রত এলো পাতলে করে তুলছে তাই জিবনের প্রথম সিগারেত দরানো । চিতাখোলাড়
যাওয়ার আগে আমাদের একটি ছোট নদী আছে ঠিক তখন আমি ওখানে দাড়ানো মন কিছুটা ভয়ে বিভ্রত তাই চিন্তা করলাম একটু এই ব্রিজের উপড়ে দাড়িয়ে একটু রেষ্টনিয়ে আবার হাতা শুরু করা যাবে সে কি ব্রিজের উপড়ে দাড়াতে দেখি নদী দিয়ে দুই একটি কলা গাছ বেসে যাচ্ছে আর সেগুলোকে আমার কাছে মনে হচ্ছে কোন মৃত্যু মানুষের দেহ বা লাশ । মাঝে মাঝে উত্তরের বাতাস এসে নাকে প্রবেশ করতেই সেকি মানব দেহের পুড়ে যাওয়া অংশের গন্ধ এত খারাপ আগে কখন বুঝতে পারি নাই।
হঠাৎ করে আকাশতা আগের চেয়ে বেশি অন্ধকার হয়ে গেল আর একটি কুড়ি কিংবা তার চেয়ে এক দু বছরের বেশি বয়ছ হবে ঐ
রকম একটি মেয়ের কান্নার শব্দ আমার কানে এসে পৌছাল আমি অবাগ চোখে চার দিকে খুজতে থাকি কিন্তু কোথাউ কাউকে দেখতে
না পেরে শরীলতা ভয়ে আর শীতল হয়ে বরফে জমে যাওয়ার পালা। খুজতে খুজতে হঠাৎ দেখি আমার থেকে হাত বিশেক দূরে একটি লালতুক তুকে বেনারশি শাড়ি পড়া একটি মেয়ে বসে কাদচ্ছে । আমি মেয়েটিকে কয়েক বার জিজ্ঞাসা করলাম জানতে চাইলাম তাদের বাড়ি কোথায় সেই বা এত রাতে এখানে কেন কিন্তু তার কাছ থেকে আমি কোন উত্তর না পাওয়াতে আমার কিছু বুঝতে বাকী রইল না । আর আমার ভয়ে শরীল আর নড়াচড়া করার উপাই ছিল না এরই মধ্যে ফজরের আযানের ধ্বনি আমার কানে এসে পৌছালো আর দেখি হঠাৎ ঐ মেয়েটি নাই হয়ে গেল ।
তখন আর আমার কিছুই বুঝতে বাকি থাকলো না সে আসলে মানুষ ছিলো না ।
আর আযানের ধ্বনি কানে আসতে আমার শরীল ও মন কিছুটা হালকা হোতে শুরু করলো তাই আমি আর ওখানে না থেকে সোজা
বাড়িতে চলে গেলাম । বাড়িতে পড়ের দিন মা বাবার কাছে ঘটনাটি
খুলে বল্লে উনারা আমাকে বল্লেন মাস খানেক আগে পাশের গ্রামের একটি মেয়ে ও একটি ছেলের মধ্যে সম্পর্ক ছিলো আর তাদের সম্পর্ক মেনে না নিয়ে মেয়েটিকে মেয়ের পরিবার জোর করে অন্য ছেলের কাছে বিয়ে দেওয়ায় মেয়েটি বিয়ের রাতে বিয়ের শাড়ি পড়ে
পালিয়ে এসে ঐ ব্রিজের উপর থেকে ঝাপ দিয়ে নদীতে পড়েন
আর তার পড়ে মেয়েটিকে আর খুজে পাওয়া যায় নাই আর তখন থেকেই অনেকে ঐ জায়গায় একটি মেয়ের কান্নার শব্দ শুনতে পান এবং মাঝে মধ্যে একটি মেয়েকেও দেখা যায় ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এম এম মিন্টু মন্তব্যের জন্য
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো ।
করবে করবে , বেশী বেশী পড়ুন , অন্নের পোষ্টে মন্তব্য করুন আর বানানের ভুলগুলো একটু ঠিকঠাক করার চেষ্টা করলে ভালো হয় ভ্রাতা
ভালো থাকবেন
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
এমএম মিন্টু বলেছেন: অসংখক ধন্যবাদ ভাই অপূর্ব রায়হান । এখন সামুতে আপনাদের মত দুই চারজন ভালো মানুষ আছে বলে আমাদের মত ভুল হাতে লেখা লেখকদের সামুতে ঢু মারা ।
আর ভাই অন্যের পোষ্টে মন্তব্য আর করবো না কারন সামুর নীতি মালা গত দের বছরে শিখতে পারি নাই তাই খালি ব্যন আর ব্যন ।
আপনার জন্য আন্তরীক ভাবে শুভকামনা থাকলো ।
তবে ভাই আপনার ভ্রাতা শব্দটা কখন যেন বন্ধ না হয় একটি মিষ্টি শব্দ ।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: সাধু সাবধান কেন?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
এমএম মিন্টু বলেছেন: সাধু সন্নাষীদের নিয়ে যত তত ভয় তাই সাধু সাবধান
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভাই প্রচণ্ড রকম ভয় পেয়েছি। না ভূতের গল্পের জন্য নয় আপনার বানান ভুল দেখে। আপনার আগের কয়েকটা পোস্ট পড়েছি সেখানে এরকম বানান ভুল ছিল না। এটা কি ইচ্ছাকৃত ভুল নাকি ভ্রাতা?
ভূতের সঙ্গে আমার খুব একটা সখ্যতা নেই। তারা আমাকে পছন্দ করে না। তাই এখন পর্যন্ত কোন ভূতের দেখা পাই নাই।
শুভ কামনা রইল।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসী ভাই চেষ্টা করেছি বানান ঠিক করে দেওয়ার জন্য ।
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: অন্দকারের ভেতরে হাত বিশেক দুরে একটি লাল টুকটুকে শাড়ি পড়ে বসে আছে। !! মশাই এখানেই বুঝতে পারছি যে আপনি গল্পটা বানিয়েছেন। মোটেও জমলোনা। আর আপনার লিখার বানানগুলো দ্যাখেন কি অবস্থা, ঠিকঠাক ধরতেই পারছিলাম না। শুভেচ্ছা।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য মাসটি বাংলায় আষাঢ় মাস ছিল রাতের বেলা গুরা বৃষ্টি সাথে বিদুৎতের চমকানি ।
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
মুদ্দাকির বলেছেন: সুন্দর !!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মুদ্দাকির
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৫
এমএম মিন্টু বলেছেন: এম এম মিন্টু ঠিক কালকের অবস্থা ৫৮ বার পঠিত কিন্তু ভালো খারাপ কোন কমেন্ড নাই।