![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
ঘুমের ঘরে মৃত্যুর সাথে কথা বলার পর থেকে জীবনটার প্রতি নতুন করে আবার ঘৃনা জম্ম নিল। এবং মনে চাইতেছে নতুন করে পৃথিবীতে আবার জম্ম নেই। আমি জানতাম মৃত্যু খুব সোজা আজরাইল বেটা আইবো আর জামাই আদর করে
পালকি দিয়ে আমাকে নিয়ে যাবে ।
কিন্তু একিদেখছি আজরাইল বেটা আমার ঘরের দরজার সামনে আইসা আগে আমারে ডাক দিলো মিন্টু মিয়া ঘরে আসো আমি বল্লাম আছি কে বলছিলেন প্লীজ আজড়াইল কয়
আমি আজরাইল তোমার জন্য সুসংবাদ নিয়ে এসেছি । বেটায় আর কয় কি করতেছ আমি বল্লাম জি স্যার আমি ঘুমাইতেছিলাম বেটায় কয় আর কত ঘুমাইবি আমি বল্লাম না স্যার আজ কয়েক রাত ঘুমাইতে পাড়ি নাই কাজের চাপ থাকার কারনে আজরাইল বেটায় আমারে কয় হরে মিন্টু তগো সুখদুংখ আমি বুঝি আর তগো এত কষ্টের কাজ যে জন্য একটু ঘুমাইতেও পারোছ না আর তগো এই সব কষ্ট দেইখা আমারো কষ্ট লাগে তাই তগো লেইগা আমি এমন চাকুরি নিয়া অপেক্ষা করি কখন তগো কলেজ থেইকা সার্টিফিকেট দিয়া বাইর কইরা দিবে আর সেই সার্টিফিকেট আমার হাতে যাইয়া পৌছাবে আর আমি তোদের নিয়োগ দিবো বড় আরামের চাকুরিরে মিন্টু বড় আরামের চাকুরি ।কিন্তু তার পরে মানুষ কেনজানি এই চাকুরিটা নিতে চায়না । মনে কর মিন্টু মানুষ ঘুষ দিয়া চাকুরি পায়না আর আমি ঘুষ ছাড়াই চাকুরি দেই কিন্তু মানুষ উল্টা আমারে ঘুষ দিতে চায় আর কয় ভাই চাকুরি করমু না কিন্তু মিন্টুরে আমিত ভাইরে ঘুষ খাইনা আর যোদি আমি ঘুষ খাইতাম তাহলে পৃথিবীতে আমিই এক মাত্র স্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তি থাকতাম । যাই হোক ভাইরে আমিত মানুষে উপকারি বন্ধু তাই কেও আমারে না বল্লেও তাকে ছাড়িনা একে বারে চাকুরি দিয়া তার পড়ে ছাড়ি। তা সবই বুঝলাম যে অফিসে চাকুরি দিবেন সে অফিসের বস ভালোত আমারে ঘুমাইতে দিবেত । আরে মিন্টু তুই কইতে চাছকি তোরে ঘুমাইতে দিবে না মানে তুই শুধু সেখানে ঘুমাইবি আর এতদিনের সঞ্চিত অর্থের হিসাব দিবি । বাপু এইতা আবার কেমন চাকুরি শুধু ঘুমাইমু আর সঞ্চিত অর্থের হিসাব দিমু । ঠিক আছে সবই কিন্তু বসে আমার সঞ্চিত অর্থের হিসাব দিয়ে কি করবে । কি করবি আর বল ভাই এ হোলো পৃথিবীতে থাকা সকল মানবের জন্য এক মাত্র শেষ ও বাধ্যতামূলক চাকুরি যা পৃথিবীর সকল মানবকে নিতে হয় বাধ্যতামূলক ভাবে ।
ঠিক আছে স্যার আমাকে একটু সময় ও ভাবতে দিন । ঠিক আছে সময় দিলাম তবে বেশি নয় মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য । ততক্ষনে মিন্টুর আর বুঝতে বাকি নাই যে তার চলে যাওয়ার সময় হয়েছে । তার পড়েও মিন্টু না বুঝার চেষ্টা করলো ।
আজড়াইলকে মিন্টু বল্ল স্যার আমার এ চাকুরিতা দরকার নাই আপনি বরং চাকুরিতা আমার ছোট ভাইকে দিয়ে দিন ।
হরে মিন্টু এই দুনিয়ায় নাইলে এখন তোর উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়তুফান ছোট ভাইয়ের উপরে দিতে পাড়বি কিন্তু ওপারে কি করবি ।
পরের পর্বে দেখুন
©somewhere in net ltd.