নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ লাইলী মজনুর প্রেমকাহিনী

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৬

লাইলী মজনুকে নিয়ে কাব্য রচনা করেন কবি দৌলত উজির বাহরাম খাঁ ।আমরা সকলে কম আর বেশি জানি লাইলী মজনু র প্রেমের ইতিহাস বা প্রেমের কাহিনী । লাইলী মজনুকে নিয়ে বিয়োগান্তক রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যন জাতীয় কাব্য রচনায় লাইলী মজনুর প্রেমকে অনুরাগী ভাবে ফুটিয়ে তুললেন এ কাব্যের কবি দৌলত উজির বাহরাম খাঁ । লাইলী মজনুর কাব্য ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত করা হয়।



লাইলী মজনুর কাব্যটি সম্পদনা করেন আহমদ শরীফ । বাংলা ভাষায় লাইলী মজনু গদ্য রচনা করেন কয়েক জন ......................



১।শেখ ফজলু করিম সাহিত্যবিশারদ ।



২। আবদুল গফুর সিদ্দকী অনুসন্ধান বিশারদ ।



৩। শাহাদাৎ হোসেন ।



৪। মীর্জা সুলতান আহমদ।



লাইলী মজনু কাব্য থেকে

লাইলী মজনু যখন পাঠশালায় লেখা পড়া করতেন তারা তখনই প্রতিজ্ঞা করেন প্রেমের আগুনে তাদের শরীর পুড়ে পতঙ্গের মত হয়ে যাবে তবু তারা সারাজীবন চির প্রেমের বন্ধনে থাকবেন ।

একে অপরকে সারা আর অন্য কোন মানব প্রেমে জরাবেন না।



পাঠশালা থেকে লাইলী সখীদের সাথে একবার বাড়ি ফেরার পথে ঠিক করল মজনুর সাথে দেখা করবে কিন্তু কি ভাবে হঠাৎ করে বুদ্ধি খাতিয়ে সখিদের বল্ল তোমরা আগে আগে যেতে থাক আমি পিছু আছি তোমাদের সাথে এক সংঙ্গে যাওয়া সম্ভব নয় আমার পায়ে কাঁটা ফুটেছে । পরে লাইলীর সংঙ্গের সখীরা আগে চলেগেলেন আর লাইলী পিছু নিলেন মজনুর সাথে দেখা করার জন্য ।



লাইলী আর মজনু প্রায় সময় পাঠশালা থেকে বাড়ি ফেরার পথে মজনু লাইলীকে বলতেন লাইলী নিশ্চয় আমি আমার জিবনে কোন পূর্ণ করেছি আর সে পূর্ণের ফল হিসেবে তোমাকে পেয়েছি।

অবশ্যই আমার কোননা কোন পূর্ণের ফল হলে তুমি ।



মজনু লাইলীকে বলতেন লাইলী ছাড়া মজনুর জীবন ব্যর্থ । আর লাইলী মজনুকে বলতেন আমার জীবন যৌবন বন্ধু সবই তোমার এবং তা শুধু তোমারই থাকবে তুমি বীনে অন্য পুরুষ নয় ।



লাইলী আর মজনু পাঠশালা থেকে ফেরার পরে দুজন দুজনার বাড়ি চলে যাবার পরে যখন রাত্রী বেলা দুই জন দুই জনের ঘরে শুয়ে থাকতেন তখন তাদের চোখে ঘুম আসত না আর তখন তারা

চিন্তা করতেন কখন সকাল হবে কখন সূর্য উঠবে আর তখন তারা

একে অপরকে দেখে মনের জ্বালা মেটাবে ।



পাঠশালায় সকল সংঙ্গীদের মন লেখা পড়ায় থাকলেও তাদের মন দুজন দুজনের দিকে থাকত । পাঠশালায় সকল সংঙ্গী সখীরা শাস্ত্র পাঠ করত । লাইলী আর মজনু তারা দুজন দুজনকে দেখত আর প্রেমপাঠে ব্যস্ত থাকত ।



এ ভাবে তাদের প্রেম চলতে থাকে । হঠাৎ করে একদিন লাইলী মা তাদের প্রেমের কথা জানতে পারেন ।



লাইলী মজনুর প্রেমের কথা লাইলী মাকে জানালেন লাইলীর সাঠে পাঠ শালায় থাকা তার সহপাঠীরা ।



পাঠশালায় গিয়ে লাইলী মজনুর সাথে প্রেম করে এ ঘটনা প্রথমে জানে লাইলীর মা অর্থাৎ লাইলী মজনু প্রেমের কথা যখন লাইলীর মা জানতে পরলেন তখন থেকেই লাইল পাঠশালা যাওয়া

বন্ধ করে দেন এবং লাইলীকে লাইলীর মা ঘরে বন্দী করে রাখেন।

এবং লাইলীর মা লাইলীর ঘরের আশে পাশে কঠড় পাহারার ব্যবস্থা করলেন ।



লাইলীর মা লাইলীকে গৃহ বন্দী করার পড়ে লাইলীর ঘরে থাকা লাইলীর যাবতীয় কাগজ খাতা কলম সব সরিয়ে নেন এবং কালির দোয়াত ভেঙে দেন।



লাইলীর মা লাইলীকে বোঝানোর চেষ্টা করতেন কিশোরী বয়সের প্রেমের কথা কেউ জানলে আর তাকে কেউ বিয়ে করবে না ।

কিন্তু তার মায়ের কোন কথায় মন দিতনা । তার মন শুধুই মজনুর পনে চেয়ে থাকত।



এদিকে মজনুও থেমে নাই তার প্রিয়তমা গৃহ বন্দী শুনে বা জানার পরেও মজনু লাইলীর সাথে দুইবার ছদ্মবেশে দেখা করলেন ।একবার অন্ধ ছদ্মবেশে আরেক বার ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে দেখা করলেন।



যখন মজনু অন্ধের ছদ্মবেশে গেছেন তখন লাইলী তার মাকে বললেন অন্ধ মানুষ যদি খাদে পড়ে তাই বলে মাকে লাইলী আসে

মজনুর দর্শন করতে শুধু দুজন দুজনকে দর্শন করলো কোন কথা

নয় কারন কথা বল্লে যদি দুষ্টলোকে দেখেফেলে তাই কথা বল্লো না।



লাইলীর বাবা জানতে পাড়লো মজনু তাদের বাড়ি ভিখারি বেশে লাইলীর সাথে দেখা করতে গেছে আর তখন লাইলীর বাবা পাড়ার

ছেলেদের বলেছিল মজনু যাতে আর কখন লাইলীর সাথে দেখা করতে তাদের বাড়িতে না যেতে পারে তাই লাইলীর বাবা বলেছিল

মজনুকে মেরে ফেলতে ।



কিন্তু পাড়ার ছেলেরা মজনুকে পাগল পাগল বলে ঢিল মেরে মেরে তাকে ঐ নগর ছাড়া করে ।



মজনু তখন থেকে প্রেমোম্মাদ বনে জংঙ্গলে গুরে বেড়াতে থাকে তখন মজনুর বাবা অনেক খোজার পরে পেল কিন্তু মজনু তার বাবাকে না চিনতে পেরে জিজ্ঞাসা করল কি নাম তোমার মহাশয় ।

মজনুর বাবা কিছুতেই যখন ছেলেকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হচ্ছে না তখনই বাবা মিথ্যে কথা বললেন মজনুকে ।

মজনুর বাবা মজনুকে বললেন লাইলী মজনুকে ডাকছে এ কথা শুনে মজনু বাড়িতে আসলেন ।





মজনু যখন বাড়িতে ফিরে দেখেন লাইলী বাড়িতে নাই তখন মজনু আবার পাগলামী কান্না শুরু করেন ।

মজনু সে প্রতিবেশি গুরুজনদের সাথে পরামর্শ করে লাইলীর পায়ের ধুলো নিয়ে মজনুর চোখের পাশে দিয়ে মেখে দেন এবং মজনুকে জানান হয় ওতা লাইলীর পায়ের ধুলো আর সাথে সাথে মজনু কান্না বন্ধ করে দিল যাতে করে চোখের পানি দিয়ে ধুলো না ধুয়ে যায় ।



আজ অনেক রাত হয়েছে তাই বাকী তুক লেখতে পাড়লাম না ইনশাল্লা মহান সৃষ্টি কর্তা আমাকে বাচিয়ে কালকের আবেডেড পোষ্টে ২য় অংশ বা শেষ অংশ দেওয়া হবে সে পযন্ত সকলে ভাল থাকুন।













মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

bakta বলেছেন:

লাইলী মজনু কোথায় আজি
খুঁজিয়া বেড়াই সব খানে,
ধন্য করেছে জীবন তাদের
সত্যি প্রেমের বন্ধনে ।
লাইলী আমার মজনু আমি
বিফলে গেল প্রেম মোদের,
ভুল বোঝাবুঝি নিয়ে গেল দুরে
খামতি ছিল রস বোধের ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই bakta

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লাইলী মজনু যখন পাঠশালায় লেখা পড়া করতেন তারা তখনই প্রতিজ্ঞা করেন প্রেমের আগুনে তাদের শরীর পুড়ে পতঙ্গের মত হয়ে যাবে তবু তারা সারাজীবন চির প্রেমের বন্ধনে থাকবেন...

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৪

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাইয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.