নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট গল্পঃ অবশেষে সাবিনাকে ফিরে পেলাম

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪২

নির্যুম রাস্তা অন্ধকার রাত আকাশে মেঘের আনাগোনা আমিএকা একা হেটে চলছি ।মাঝে মধ্যে কি যেন একটি এসে পায়ের সাথে মাখামাখি খেলছে । মনে হচ্ছে এই রাতে আমি ছাড়া আর কেউ জেগে নেই । পথ হারা পথিকের মত হেটে চলছি প্রায় চার মাইল রাস্তা হেটে চলেছি আর মাইল তিনেক রাস্তা হেটে যেতে হবে তার পড়ে সাবিনাদের বাসা ।সাবিনাকে আজ আমি সরসরি দেখি নাই শুধু ফোনে কথা আর ফোনেই ওর সাথে আমার পরিচয় ও প্রেম । সাবিনার বাবা মা ওকে অন্য একটি ছেলের সাথে জোড় করে বিয়ে দিতে চায়ছে তাই সাবিনার আর আমার পালিয়ে যেয়ে বিয়ের পেলান। সাবিনা ওদের বাসার ওখানে আমার জন্য অপেক্ষ্যা করছে আজ সাবিনাকে নিয়ে পালিয়ে যাবার কথা। অন্ধকার রাস্তা কিছু দেখা যায়না তাই মাঝে মধ্যে মোবাইলের লাইটের আলোতে পথ দেখে পা ফেলতে হচ্ছে ।একটু আগে পযন্ত শুধু মেঘের আনাগোনা ছিল এখন দেখছি মেঘ পড়ছে । মাঝে মাঝে আকাশে বিদুৎ চমকানো আলো আর শব্দে মনের ভিতরে কি যেন একটি ভয় ধরিয়ে দেয় এইত বজ্রপাতটি মনে হচ্ছে আমার শরীর স্পর্স করবে । চলতে চলতে ওধের বাড়ি কাছা কাছি এসে পড়েছি এরই মাঝে মোবাইলের রিংটনটি বেজে উঠলো ফোনের দিকে তাকাতে দেখি সাবিনার ফোন । ফোন ধরে সাবিনাকে জিজ্ঞাসা করলাম তুমি তৈরি ও বল্ল হ্যা আমি তৈরি কিন্তু তোমার আর কতখন আমার আর বেশিক্ষন লাগবে না আমি তোমাদের বাড়ির কাছাকাছি চলে এসেছি আর ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগবে বলে ফোনটি কেটে দিয়ে হেটে চলছি । বৃষ্টি এবার একটু জোড়ে নেমেছে তাই আমি রাস্তার পাশে একটি দোকানের এক সাইটে সাইনসেটের নিচে দাড়িয়ে আছি মোবাইলটি হাতে নিয়ে দেখি তখন রাত দুইটা চলিছ মিনিট বাজে সময়তা দেখে মোবাইলটা পকেটে রাখতেই আবার সাবিনা ফোন হ্যলো সাবিনা বলতে সাবিনা আমাকে বল্ল তারেক তুমি আমাদের বাড়িতে না এসে স্টসনে চলে যাও আমি ও স্টসনে আসবো ওখান থেকে ট্রেনে তোমাদের বাড়ি তার পরে বিয়ে বলে সাবিনা ফোনটি রেখেদিল । আমি আমার মোবাইলটি আমার পকেটে রাখতে চাইলে দূরঘটনা বসট মোবাইলটি আমার হাত থেকে পড়ে যায় পানিতে অন্ধকারে কিছু দেখা যাচ্ছে না অনেক খোজার পড়ে মোবাইলটি পেলাম ততখনে মোবাইল ফোনটি ব্যবহারের অবস্থা আর নাই । বৃষ্টিও ততখনে একটু কমেছে আবার হাটা শুরু স্টসনে পৌছে গেলাম কিন্তু মোবাইল নষ্ট তাই সাবিনার সাথে যোগাযোগ করার মত কোন ব্যবস্থা নাই । এত বড় স্টনে কোথায় খুজে পাবো সাবিনাকে স্টসনে মেয়ে মানুষের অভাব নাই তবে আনুমানিক করে বা কোন মেয়েকে সাবিনা বলে ডাক দিব না প্রয়োজন নাই তাতে কে কিনা ভাবে কোন জামেলাতে জড়াতে চাই না । তাই অনেক ভাবনা চিন্তার ভিতরে সাবিনাকে খুজছি কোথাও না পেয়ে একবার ভেবেছি আমি চলে যাই আবার ভাবছি না আমি চলেগেলে সাবিনার কি হবে ও একটি মেয়ে ও আর বাড়িতে ফিরে যাবে না । সে প্রস্তুটি নিয়ে বাড়ি থেকে সাবিনা বেরিয়েছে । তাই ও যদি আজ আমাকে খুজে না পায় তাহলে নিশ্চিত আত্মহর্তার রাস্তা বেছে নিবে না কিছুতে সাবিনাকে এখানে একা মৃত্যুর মুখে ফেলেরেখে চলে যাওয়া চলবে না ।তাই স্টসনের ভালো করে খোজে দেখি না কোথাউ সাবিনাকে পাওয়া গেল না । সারা রাত বৃষ্টভেজা শরীর তার মধ্যে সাবিনাকে না পাওয়ার চিন্তা সবমিলিয়ে শরীরের উপরে ভাল ঝড় বয়ে গেছে গত একটি রাত । রাত পাড় হয়ে ভোর সকাল হোতে চলছে সাবিনাকে কোথাউ পেলাম না শরীর অনেকটা ক্লান্ত অনুভব করছি আর একটু পরে দিনের আলো দেখা যাবে কিন্তু সাবিনাকে পেলাম না এ কথা ভাবতে ভাবতে ক্লান্ত শরীর নিয়ে তাকিয়ে দেখি স্টসনের একপাশে একটি খালি ব্রেঞ্চ পড়ে আছে সে ব্রেঞ্চটিতে একটু বসলাম । অনেকক্ষন বছে আছি হঠাৎ কানে শব্দ এলো কে যেন সাবিনা বলে ডাক দিলো আমি চোখ মেলে তাকাতে দেখি একজন ভদ্র মহিলা তার একটি পাচঁ বছরের মেয়ে স্টেসন থেকে হারিয়ে গেছে আর তার মেয়ের নাম সাবি না । অনেক চিন্তা করে আমি তার পিছু নিলাম যদি আমার সাবিনা স্টসনে এসে থাকে তাহোলে অবশ্যই তার ডাক শুনলে সে তাকে ডাকছে মনে করে জবাব দিবে । অনেক খোজার শেষ মুহুর্তে ভদ্র মহিলা তার মেয়েকে দেখেন একটি চায়ের দোকানের পাশে দাড়িয়ে আছে ভদ্র মহিলা তার মেয়েকে সাবিনা বলে ডাক দিল কিন্তু তার মেয়ে শুনতে পেলনা অন্য একটি মেয়ে যার বয়স হবে ১৮ থেকে ২০ বছর হবে সে এসে তাকে জিজ্ঞাসা করল আপনি কি আমাকে ডাকছেন না বোন তোমাকে না আমার মেয়ের নাম সাবিনা আমি তাকে ডাকদিয়েছি ও আচ্ছা বলে সে সরে যেতেছিল ততখনে তাকে আমি সাহস পিছন থেকে তার নাম ধরে ডাক দিলাম সে পিছু ফিরতে আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম আপনাদের বাড়ি কি রসুলপুর গ্রামে সে আমাকে বল্ল হ্যা কিন্তু আপনাকেত ঠিক চিনতে পারলাম না । আমি বল্লাম আপনে কি তারেকের অপেক্ষায় আছেন বলতে সে একটু চমকে উঠলো আর আমাকে আবার প্রশ্ন আপনে কে আমি তারেক ।অবশেষে দুজন দুজনার হাত ধরে চলে গেলাম ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কৈশোরের সাবিনার কথা মনে পড়িয়া গেলো ;) :((

ভালো থাকবেন ভ্রাতা :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

এমএম মিন্টু বলেছেন: অপূর্ব ভাইয়া কৈশরে সাবিনা আপুর সাথে কি রকম সময় কেটেছে
এবার তাহলে তা নিয়ে পোষ্ট দিয়ে দেন ।

ধন্যবাদ ভাইয়া

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

এমএম মিন্টু বলেছেন: গল্প পড়ায় ও মন্তব্যে ধন্যবাদ ভাইয়া

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

আবু শাকিল বলেছেন:
গল্প ভাল কিন্তু হেয়ালি ভাব নিয়ে লিখেছেন সম্ভবত ।
কিছু বানান ঠিক করে নিয়েন।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই

৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে কিছু ভুল বানান দেখে মনে হলো কোন কারণে ইচ্ছাকৃত ভাবে আপনি বানান ভুল করছেন।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

এমএম মিন্টু বলেছেন: অসংখ ধন্যবাদ আপনাকে ।

তবে আমি নিজও বলতে পারলাম না কি কারনে ভুল গুলো করলাম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.