![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
শৈশবে আমার কাছে শীতের একটা অনুভূতি ছিল অন্যরকম । শীতের সকালে উঠেই নবান্য উৎসবে মেতেছি কত ধরনে পিঠা খেয়েছি।
শীতের সকাল অনেক আগেই ঘুম ভেংঙে যেত কিন্তু কনো ভাবে বিছানা ছেড়ে উঠতে মন চাইতো না । কিন্তু দাদু ভাই সকালে ঘুম থেকে উঠে পড়তেন । দাদু প্রতেক দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে আমাকে ডাক দিতেন দাদুর সাথে নামাজ পড়ে গ্রাম গুরতাম আর যেখানে দুবলা গাছ থাকত সেখানে সে দুবলা গাছের উপড়দিয়ে হাটটাম এ
পরামর্সতা অবশ্য দাদু ভাইয়ের দেওয়া তাতে নাকী শরীরের জন্য উপকারী। দাদু ভাই তিনিও নিয়মিত ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়বে তার দূবলা গাছের উপড়দিয়ে কিছুক্ষন হাটা হাটি করত ।তার পরে দাদু ভাই বাসায় এসে সংবাদ পত্র হাতে নিয়ে উঠনে চেয়ার পেতে বসে বসে সংবাদ পত্র পড়তেন আর রোদ্র পোহাতেন । আর যোদি কোন দিন রোদ্র না থাকিত তাহলে সেইদিন দাদু ভাই সংবাদ পত্র পড়তে বসার আগে কিছু গাছের শুকনো ডাল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিতেন তাতে শীতের সকালে বেশ আরাম পাওয়া যেত ও কিছুতা গরমের তাপে শরীর গরম রাখতো । অবশ্য আমিও থেকে দাদুর সাথে সহযোগিতা করতাম। তো একদিন আমি একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠেছিলাম তাতে দাদু ভাই আমার সাথে রাগ করেছিলেন এবং অনেক্ষন সময় পযন্ত আমার সাথে মন খারাপ করে রেখেছিলেন এবং কথা বলেন নাই । পরে অবশ্য অনেক দুষ্টমি করে তার পর দাদুর মন ভাল করেছিলাম । আর তার পর থেকে প্রতেকদিন আমি দাদুর আগে ঘুম থেকে উঠে পড়তাম এবং নামাজ পড়ার জন্য ডাকদিয়ে দিতাম ।
একদিন দাদু আমাকে বল্ল আচ্ছা মহিন বলত দাদু ভাই এই শীতের দিনে সব থেকে কি ভাল লাগে অবশ্য প্রথমে আমি মনে করেছিলাম দাদু হয়ত আমাকে খাবারের কথা জিজ্ঞাসা করছেন তাই আমি প্রথমে দাদুর প্রশ্নের উত্তর দিতে পাড়িনাই । পরে দাদু আমাকে বুঝিয়ে বল্লেন শীতের দিনে সকালের রোদ সব থেকে বেশি ভাল লাগে ।
আবার দাদু আরেক দিন আমার ছোট ভাইকে বল্ল এই মিলন বই নিয়ে আয় আজ তোদের কে আমি মিষ্টি খাওয়াবো তখন মিলন মিষ্টি খাওয়ার লোভে বই এনে পড়তে বসে ।
মিলন পড়তে বসার আগে অবশ্য দাদুকে বলেছিল দাদু মিষ্টি কোথায় দাদু বল্ল না দাদুভাই মিষ্ট আগেই দিব না আগে পড়া শেষ কর তার পরে মিষ্টি দেব । পরে মিলন পড়া শেষে দাদুর মিষ্টি চাইল তখন মিলনকে দাদু বল্ল মিলন তুমি যোদি এতখন ঘরে বসে পড়তে তাহলে কেমন লাগত । মিলন দাদুকে বল্ল ঘরে বসে পড়তে ভাল লাগত না কারন ঘরে বেশ ঠান্ডা লাগত আর এখন কেমন লাগছে মিলন । এখন এখানে বসে পড়তে অনেক ভাল লাগছে দাদু ভাই । শীতের সকালের রোদ ভারী মিষ্টি লাগছে । দাদু পরে মিলকে বুঝিয়ে বল্ল তোমাকে শীতের সকারের এই রোদ মিষ্টি খাওয়ার জন্যই ডেকে এনেছি ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অপূর্ণ রায়হান
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: স্মৃতিকথা খুবই ভালো লাগলো ভ্রাতা
ভালো থাকবেন সবসময়