নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট গল্পঃ সূকর্ণা মানে একটি স্বপ্ন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

আমি সূকর্ণার ভাই রায়হান কে খুব পষন্দ করতাম সেও আমাকে খুব ভালোবাসত
সেদিন আমার অফিস ছুটি থাকাতে আমার রায়হানকে ডাকতে ওদের বাড়িতে যাওয়া ।
আর ওটাই ছিল ও বাড়িতে আমার প্রথম যাওয়া ।

দিনটি খুব মিষ্টি মুখর ময় ছিল সে দিনি প্রথম আমার সূকর্ণা সাথে পরিচয়
সে ঘরের মেঝে বসে আমের আচার বানানোর প্রচেষ্টা করছিলো ।
মা এসে বলছে কিরে মা হলো তোর না আর একটু বাকি অথচ সূকর্ণা তখন একটি আম
কেটে শেষ করতে পারেনি ।

আমি ওদের শোভাসেটে বসা আংটিকে দেখে ভদ্রতা বজায় রেখে দাড়িয়ে গেলাম ।
আংটিকে সালাম প্রদান করলাম উনি সালামের উত্তর দিয়ে চলে যাচ্ছিলেন কি যেন
মনে করে পিছু ফিরে আমার দিকে তাকালে এবং প্রশ্ন কে বাবা তুমি তোমাকে আগে কখন
আমাদের বাড়িতে দেখেছি বলে মনে হচ্ছে না ।

জি আংটি আমি আপনাদের বাড়িতে আজই প্রথম । আমি আপনাদের পাশের বাসায় আজ কয়েক মাস যাবত থাকি । আজ আমার ছুটির দিন তাই আমি এসেছিলাম রায়হানের কাছে ওকে আজ কদিন দেখিনা ।

আচ্ছা তুমি বসো বাবা আমি রায়হানকে ডেকে দিচ্ছি ।

সূকর্ণা ওকে চা নাষ্টা দেও !

সূকর্ণা চা এনে টেবিলে রেখে আপনার চা আমি চা হাতে নিয়ে চায়ে এক চুমক আরেক চুমক যেন সূকর্ণার কপালে ।

ইতি মধ্যে চায়ের গরমে আমি সূকর্ণার অসমাপ্ত রুপে যে দিশা হারিয়েছি তা আমার
ঠোট আর জিবল্লা বলে দিলো ।

সূকর্ণা বলে ফেললো গরম চা পানে অন্যদিকে মন দিলে তাতে নিজেরয় ক্ষতি বেশি
আমি যেন শুনেও না শুনার বান ধরে বোকার মত ওর রুপের গুনাগুন বুঝার চেষ্টায় ব্যস্ত
হয়েছি ।
সূকর্ণা তার গলায় হালকা শব্দে আমাকে যেন কিছু একটা বোঝানোর চেষ্টা ।
আমি চম্কে তাকে আর কিছু বলতে পাড়লাম না । রায়হান এসে বলছে ভাইয়া তুমি আমাদের বাড়িতে হ্যারে রায়হান আমি কেনরে ভাইয়া তোদের বাড়িতে কি আমার আসতে
মানা । তুমি যে কি বলনা মেজবা ভাই ।

মেজবা ভাইয়া এ হলো আমার বড় বোন সূকর্ণা আর আপু এ হলো এতক্ষনে নাম শুনে বুঝতে পেড়েছ ।
উনি সে ভদ্র লোক মেজবা ভাইয়া যার কথা তোমাকে আমি আগে বলেছিলাম ।
মায়ের ডাক রায়হান টেবিলে নাষ্টা দেওয়া হয়েছে নাষ্টা খেয়ে নেও ।


চল মেজবা ভাইয়া কোথায় যাবি আরে ভাইয়া যাবো পরে আগে সকালের নাষ্টা শেষ করবেতো নারে রায়হান আমি নাষ্টা করেছি । তুই নাষ্টা করে নে তার পরে তোকে নিয়ে একটু বাহিরে যাবো । রায়হান চলে গেল নাষ্টার টেবিলে ।

আমি ওখানে বসে রইলাম সূকর্ণা বলছে চা দিব আরেক আমি বল্লাম হোলে মন্দ নয়
চা করে আনলো সূকর্ণা এবার চা হাতে দেওয়ার আগে সতর্ক বানী মনে হয়ে গেল
চা পানে মধ্যেয়োনে অন্যদিকে মন দিতে হয় না তাতে নিজের ক্ষতি ।
তাই চা শেষ আগে তার পরে অন্যদিকে মন ।

সূকর্ণা বলছে জনাবের কি করা হয় জি কিছু বলছেন বলছি জনাবের কি করা হয় আছি এখন একটি প্রাইভেট কম্পানিতে তবে বেশিদিন থাকার ইচ্ছে নেই মামা থাকেন জার্মানে
ওখানে সুযোগ পেলে চলে যাবো । হুম আমার মাঝে মাঝে বৈদেশে যেতে মনে চায় কিনতু মনে চাইলেও যাওয়ার কোন উপায় নেই ।

কেন কোন বৈদেশিকে জীবন সঙ্গী করে তার হাত ধরে চলে যেতে পারেন ।
হুম ও কপাল কি আমাদের ।
কেন চেষ্টা করে দেখুন ।
সৃষ্টি কর্তা যে রুপ দিয়ে তৈরি করেছে আপনাকে তাতে মনের মতো একজন পুরুষ পেতে বেশি সময় লাগবে না ।


সে কি বলছেন আমার একটা রুপ তা আবার কোনো পুরুষের চোখে লাগার মতো
এই প্রথম একজন পুরুষের মুখে শুনলাম।
তা আপনার কত দিন লাগবে বৈদেশে যেতে । তা ধরে নিতে পারেন আরো বছর খানেক
কেন বলুনত না এমনেই
এর মধ্যে রায়হানের নাষ্টা করা শেষ রায়হান এসে বলছে চলো মেজবা ভাইয়া বাহিরে যাবো । ঠিক আছে চল বলে বেরিয়ে যাচ্ছি । সূকর্ণা দীর্ঘ নিঃ ছেড়ে বলছে আরেকটু বসলে
হতো না ।
সূকর্ণাকে বল্লাম পৃথিবীতা অনেক ছোট আবার দেখা হবে ।

ওদের বাড়ির দরজায় দাড়াতে দেখি আকাশ থেকে কিছুতা মেঘের অংশ ভেঙে জমিনে পড়ছে ।
রায়হান কি করা যায় ।
একটু অপেক্ষা করো এ বৃষ্টি বেশি সময় থাকবে না ।
রায়হানের কথা শুনে দাড়িয়েছি হঠাৎ একটি বিদুৎতের আলো সাথে তার জমিনে পড়ার শব্দ দুই মিলে আমার ভিতরে ভয়ের বিচ্ছন্য করে জাগিয়ে দিলো ।
আমি জেগে দেখি আমি তখনো বিছানায় শুয়ে আছি ।

ততক্ষনে আমার বুঝতে বাকি থাকলো না এতক্ষন আমি স্বপ্নের সাথে বসবাস করেছি ।



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: গপ ভালা হইসে ভ্রাতা । ঈদ মুবারক :)

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

এমএম মিন্টু বলেছেন: ঈদমুবারক ।

ঈদের নতুন গল্প চাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.