নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

( ) পদ্মাবতী আর শুক পাখি ( )

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

সিংহলের রাজা গন্ধর্বসেনের একমাত্র কন্যা ধন ছিলেন পদ্মাবতী । পদ্মাবতী যেমন ছিল রুপে সুন্দরী তেমন ছিলো গুনে গুনবতী । জগতে তার মত গুনবতী ও সুন্দরী শতজনমে
না পাওয়া রত্ন সোরুপ ।
পদ্মাবতীর রাজপ্রাসাদে হীরামন নামে একটি পাখি ছিল । পাখি খানা শুধু পাখি নয় সে ছিলো রাজপ্রাসাদে পদ্মাবতীর সব থেকে কাছের ও বিশ্বাশ যোগ্য একটি অংশ ।
তাকে অবশ্য পদ্মবতী সেরুপে পন্ডিত বলে মনে করতেন । সে পদ্মবতীর আর রাজপ্রাসাদের বাহিরের সকল সংবাদ আদান প্রদান করিতেন ।
সর্বক্ষন পদ্মবতীর সুখে দুখে তাহার পাশে থাকিত । ।

শুক পদ্মাবতীকে অনেক স্নেহ ও ভালোবাসতো তাই সে পদ্মাবতীকে একদিন কথা দিয়েছে সে দেশ বিদেশ গুরে পদ্মাবতীর জন্য ভালো একটি সুন্দর দেখে রাজপুত্রের সন্ধান এনে দিবে যে সর্ব সময় পদ্মাবতীর যোগ্য বর হবে ও যাকে নিয়ে পদ্মাবতী সুখে কাটিয়ে দিবে সারাজীবন ।

পদ্মাবতীর বাবা মনে করতেন শুকের কারনে তার কন্যা পদ্মাবতীর মতিভ্রম পেতে পারে তাই রাজা সিদ্ধান্ত নিলেন শুককে হর্তা করবে ।
শুক এ খবর জানতে পারলেন যেনে শুক মনের দুংখে রাজপ্রাসাদ ছেড়ে চলেগেলেন গহিন বনে ।
সেখানে শুক শিকারির হাতে ধরা পরে গেলেন । শিকারি পন্ডিত শুককে এক ব্রাক্ষনের কাছে কিছু স্বর্ণ মুদ্রার বিনিময় দিয়ে দেন ।

ব্রাক্ষন শুককে চিতোরের পন্ডিত যুবরাজ রত্নসেনের যোগ্য বলে মনে করে তার কাছে বিক্রি করে দিলেন ।

ঘটনাক্রমে রত্নসেন শুকের মুখ থেকে রুপবতী গুনবতী পদ্মাবতীর সকল সুখ দুখের কথা শুনলেন । রত্নসেন পদ্মাবতীর রুপ ও গুনের কথাশুনে সে মুগ্ধ হলেন ।

এবার রত্নসেনের ভিতরে ঘুমাইত থাকা প্রেম পদ্মাবতীর প্রতি উতালা হয়ে জেগে উঠে ।
সে শুককে বলে পদ্মাবতীর কাছে তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য সে দু নয়নে পদ্মাবতীকে দেখবে ।

শুক রত্নসেনে সকল খবরা খবর নিয়ে পদ্মাবতীকে জানান এবং শুক পদ্মাবতীকে বলেন একমাত্র রত্নসেন হোতে পারে পদ্মাবতীর যোগ্য বর ।

শুক পদ্মাবতীকে আর বল্লেন রত্নসেন পদ্মাবতীর জন্য দেশ ত্যাগ করেছেন ।
রত্নসেন এখন যোগীবেসে পাহাড়ে বসবাস করছেন ।

যুবতী পদ্মাবতীও যুবক রত্নসেনের কথা জেনে তার অন্তরের থাকা নিদ্রায়ীত প্রেম জেগে ওঠে ।

পদ্মাবতী শুকের কাছে রত্নসেনের মত একজন বরের সন্ধান পেয়ে
শুককে পদ্মবতী চির কৃতজ্ঞ অর্পন করেন ।




মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০২

আবু শাকিল বলেছেন: গল্প সুন্দর :)

কিন্তু গল্পের পাঠক সংখ্যা কম ছিল!!

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

এমএম মিন্টু বলেছেন: শাকিল ভাই ঈদমুবারক


আর কমের কথা ভাই আমি কখনো ভাবি না আমি একজন লেখক আর আমার একটা লেখা ।এইযে ভাই আপনি এসেছে এতাই আমার সোভাগ্যো। যাক ভালো থাকবেন ভাই শুভ কামনা থাকলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.