নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট অণু কথা না শুধুই পেচাল

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬



আমি বড় অক্ষমা,তোমরা আমায় করো ক্ষমা ,নয়তবা কিছুটা ভুল ত্রুটি লেখেছি কণক চাপা,রক্ত জবা আর চম্পা কলিকে নিয়ে ।
মানব মানেই জগতে ভুল,আর এ ভুল গুলোই মানব কর্মের বড় গুন ।

যেখানে আমি নিজে নিজের দোষগুন বিচার করতে পাড়ি সেখানে তোমরা কি করে আমার বিচার করবে ।

আমিও মানব তোমরাও মানব তোমরা হয়ত লেখক আমি হয়ত পড়ক নয়ত বা শেখক ।
তাই বলে কি আমায় তোমারা এভাবে অবহেলার চোখে দেখবে ।

এইত গত দিবাগত চলে গেয়ে রাতের শেষ পহড়ে তারা গুলো গুন ছিলাম আর তখন হঠাৎ করে প্রিয়র কথা মনে পড়ে গেল ।

সে আমায় গোলক ধাধা বলেছিল আমিও বলে ছিলাম সে আমায় উত্তর দিয়েছিল
আমি দিতে পারি নাই তখন আমি নিষকর্মা ছিলাম আজও সে নিষকর্মা আছি
পৃথিবী পুরো নতুন যুবতীর রুপে ন্যয় পরিবর্তন নিয়েছে ।

আমিও সে কালে যা ছিলাম এখন তাই আছি শুধু বয়স বেড়েছে মুন্ডখানার চুলপাকুনী
আর চুলে পেচ লেগেছে এইত বেশ আছি ।

জগতের মায়ার হাতে গড়া সব কিছু আমার এমন মনে হয় কেন
এজগত আর সে জগত পাশাপাশি যেন ।

বিবাহ জীবনে প্রথম রাতের সুখ সেতো সুখ নয় যেন অমৃত দুখ
আর তা হলো এজগতে পরম মধু মুখময় ।

এইত মনে হয় সেদিনি জাবেদের আম্মুর সাথে প্রথম দেখা বাসরে হাতে হাত রাখা
আজ হয়ত সে আকাশের তারা আর আমি তারই পথের গমনে রেখছি পাড়া ।

বাহা জীবন বাহা তুমি খেলেছো আমার সাথে আর আমি খেলছি নিয়তীর হাতে,
সে দিন ছোট পুত্র ধনের বড় কইন্যা আমায় বলে কিনা এই বুড় তুমি বুড়া হয়েছ
কখন আমি তার জবাবে বল্লাম তুমি যুবতী হয়েছ যখন ।
সে কিনা নাতুনী আমার বড় চোখে দেখছে পাশের বাড়ির ছেলেটিকে যে ছেলেটি
ওর থেকে চার বছরের ছোট হবে সেই ওর চোখে লেগেছে আমি ভাবছি এত
একছোটা লাভষ্টরি কা প্রেম কাহানী বাত ।

রাধুনী রাধতে পারে আর বাধুঁনী বাধঁতে পারে তাহলে কেন এমন হয়
সব সময় যেন না বাধার ভয় । শেষে সব হয় ক্ষয় নাহি তার কোনো জয় ।
হে মায়ার জগতি আমিও আজ পথচারি তোমারয় মায়ার মহতরি
শব্দ মত বিরোধ জীবন যৌবন সবইত অবরধ ।

জীবন শুরু লেংতু ছোরা নয়ত ছুরী হয়ে
শেষ হয় তাও বয়ে
তবে মাঝে কেন দুখ বেদনা খয়ে । দিকদিঘন্ত ঘুড়ি উড়ছে ঐ মেঘেরা তা দেখছে
আবার সে ঘুড়ি জমিনে পড়ছে তা আবার সে মেনে নিচ্ছে ।

শুধু মানব কুন্ড পারছে না চলে যেয়ে ফিরে আসলে তাকে বুকে তুলে নিতে ,
মায়ার কুন্ডলিকে আদর করতে অতিযত্নে বুকে ফির বাধতে ।

আমি বড় অক্ষমা,তোমরা আমায় করো ক্ষমা ,নয়তবা কিছুটা ভুল ত্রুটি লেখেছি কণক চাপা,রক্ত জবা আর চম্পা কলিকে নিয়ে ।
মানব মানেই জগতে ভুল,আর এ ভুল গুলোই মানব কর্মের বড় গুন ।

যেখানে আমি নিজে নিজের দোষগুন বিচার করতে পাড়ি সেখানে তোমরা কি করে আমার বিচার করবে ।

আমিও মানব তোমরাও মানব তোমরা হয়ত লেখক আমি হয়ত পড়ক নয়ত বা শেখক ।
তাই বলে কি আমায় তোমারা এভাবে অবহেলার চোখে দেখবে ।

এইত গত দিবাগত চলে গেয়ে রাতের শেষ পহড়ে তারা গুলো গুন ছিলাম আর তখন হঠাৎ করে প্রিয়র কথা মনে পড়ে গেল ।

সে আমায় গোলক ধাধা বলেছিল আমিও বলে ছিলাম সে আমায় উত্তর দিয়েছিল
আমি দিতে পারি নাই তখন আমি নিষকর্মা ছিলাম আজও সে নিষকর্মা আছি
পৃথিবী পুরো নতুন যুবতীর রুপে ন্যয় পরিবর্তন নিয়েছে ।

আমিও সে কালে যা ছিলাম এখন তাই আছি শুধু বয়স বেড়েছে মুন্ডখানার চুলপাকুনী
আর চুলে পেচ লেগেছে এইত বেশ আছি ।

জগতের মায়ার হাতে গড়া সব কিছু আমার এমন মনে হয় কেন
এজগত আর সে জগত পাশাপাশি যেন ।

বিবাহ জীবনে প্রথম রাতের সুখ সেতো সুখ নয় যেন অমৃত দুখ
আর তা হলো এজগতে পরম মধু মুখময় ।

এইত মনে হয় সেদিনি জাবেদের আম্মুর সাথে প্রথম দেখা বাসরে হাতে হাত রাখা
আজ হয়ত সে আকাশের তারা আর আমি তারই পথের গমনে রেখছি পাড়া ।

বাহা জীবন বাহা তুমি খেলেছো আমার সাথে আর আমি খেলছি নিয়তীর হাতে,
সে দিন ছোট পুত্র ধনের বড় কইন্যা আমায় বলে কিনা এই বুড় তুমি বুড়া হয়েছ
কখন আমি তার জবাবে বল্লাম তুমি যুবতী হয়েছ যখন ।
সে কিনা নাতুনী আমার বড় চোখে দেখছে পাশের বাড়ির ছেলেটিকে যে ছেলেটি
ওর থেকে চার বছরের ছোট হবে সেই ওর চোখে লেগেছে আমি ভাবছি এত
একছোটা লাভষ্টরি কা প্রেম কাহানী বাত ।

রাধুনী রাধতে পারে আর বাধুঁনী বাধঁতে পারে তাহলে কেন এমন হয়
সব সময় যেন না বাধার ভয় । শেষে সব হয় ক্ষয় নাহি তার কোনো জয় ।
হে মায়ার জগতি আমিও আজ পথচারি তোমারয় মায়ার মহতরি
শব্দ মত বিরোধ জীবন যৌবন সবইত অবরধ ।

জীবন শুরু লেংতু ছোরা নয়ত ছুরী হয়ে
শেষ হয় তাও বয়ে
তবে মাঝে কেন দুখ বেদনা খয়ে । দিকদিঘন্ত ঘুড়ি উড়ছে ঐ মেঘেরা তা দেখছে
আবার সে ঘুড়ি জমিনে পড়ছে তা আবার সে মেনে নিচ্ছে ।

শুধু মানব কুন্ড পারছে না চলে যেয়ে ফিরে আসলে তাকে বুকে তুলে নিতে ,
মায়ার কুন্ডলিকে আদর করতে অতিযত্নে বুকে ফির বাধতে ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: "আমিও সে কালে যা ছিলাম এখন তাই আছি "




বধলে গেছে শুধু জীবনের গল্প আর ভাগ্য রেখা...............

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন আপনি
অসংখ ধন্যবাদ

ঈদের শুভেচ্ছা থাকলো ঈদমুবারক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.