নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হার না মানা হা‌রেই অা‌মি পরা‌জিত

ANIKAT KAMAL

ANIKAT KAMAL › বিস্তারিত পোস্টঃ

প‌রিবর্ত‌নে বিশ্বাসী কিন্তু এমন না

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

মেয়েদের ভিড়ে ছেলেরা আজ দিশেহারা
----------------------------------------------------------
১০ টা মেয়েকে চাকরি না দিয়ে ১০ জন পুরুষকে চাকরি দিন।
এতে →
→ ১০ টা বেকার কমবে।
→ ১০ জন নারী কর্মজীবি স্বামী পাবে।
→ ১০ টা নতুন সংসার তৈরি হবে।
→ ১০ টা পরিবারে সচ্ছলতা আসবে।
→ ১০ জন পুরুষ নিজের পায়ে দাঁড়াবে।
→ ১০ টা স্ত্রী তার স্বামীর আদেশ মেনে চলবে, এতে করে পারিবারিক শান্তি আসবে। এবং বেতনের টাকা খরচ হবে পরিবার কেন্দ্রিক।

আর ১০ টা নারীকে চাকরী দিলেঃ
→ পুরুষের ১০ টা স্থান পুরণ হয়ে যাবে নারী দ্বারা।
→ ১০ টা বেকার পুরুষ বেড়ে যাবে।
→ ১০ টা সন্তান যথাযথ মায়ের আদর যত্ন থেকে বঞ্চিত হবে।
→ ১০ টা যৌথ পরিবার বিচ্ছিন্ন হবে।
→ বেতনের টাকা খরচ হবে ব্যক্তি কেন্দ্রিক।
→ এ জন্য আরো ১০ জন নারী এ সকল পুরুষকে বিবাহ করতে পারছে না বলে সামাজিক বন্ধনে বিচ্ছিন্ন আসবে।
→ ১০ জন চাকুরীজীবী মেয়েকে বিবাহ করার জন্য আরো উচ্চ পর্যায়ের ১০ টা যোগ্য কর্মজীবী পুরুষের প্রয়োজন হবে।
→ এ ছাড়াও মহিলাদের পর্দার আড়ালে থাকাই উত্তম এবং এটাই তাদের জন্য নিরাপদ স্থান। মহান আল্লাহ বলেন;
وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الأولَى
আর তোমরা নিজ ঘরে অবস্থান করবে, প্রাচীন জাহেলী যুগের প্রদর্শনীর মত নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না। (আল-আহ্‌যাব: ৩৩/৩৩)





জেনেও অামরা জানি না

বেনামাজী বা আধা নামাজীকে বিবাহ করা হারাম। আমাদেরকে বুঝতে হবে যে, বে-নামাযী কাকে বলে।
এর সহজ উত্তর হলঃ যে ইচ্ছাকৃতভাবে সালাত ত্যাগ করে।
ইচ্ছাকৃত ভাবে সালাত ত্যাগ করলে সে আর মুসলিম থাকবে না-
জাবের (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ্র বান্দা ও শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্যকারী হচ্ছে সালাত ত্যাগ করা।
[সহিহ মুসলিম, ১ম খন্ড, ঈমান অধ্যায়, হাদিস নং-১৫৪]
আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) আরো বলেছেন- আমাদের ও কাফেরদের মাঝে চুক্তি হল সালাত। সুতরাং যে ব্যক্তি তা ত্যাগ করবে সে কাফির হয়ে যাবে।
(তিরমিজিঃ ২৬২১, ইবনে মাজাহঃ ১০৭৯)
আসুন এইবার দেখি কুরআন কি বলে-
মহান আল্লাহ্ বলেন-“সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, সালাত কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। (সুরা আর রুমঃ ৩১)
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলেছেন- সালাত কায়েম করতে এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত না হতে। তাহলে যে ব্যক্তি সালাত কায়েম করল না সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হবে। কেননা সালাত হচ্ছে আল্লাহ্র হুকুম। আল্লাহ্র আনুগত্য করা ফরজ।
সে সালাত আদায় না শয়তানের আনুগত্য করল। তাই বে-নামাযী হচ্ছে মুশরিক।
যারা ২ ওয়াক্ত পড়ে ৩ ওয়াক্ত পড়ে না বা ৪ ওয়াক্ত পড়ে ১ ওয়াক্ত পড়ে না, ফজর পড়ে না, বা শুধু জুম্মা পড়া মুসুল্লি, ইত্যাদি এদের বিধান কি?
ইসলামে এরাও বেনামাজী হিসাবে গণ্য। এবং এরা হচ্ছে মুনাফিক। মুনাফিকরা যেমন চাপে পরে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পিছনে জামাআতে সালাত আদায় করতে বাধ্য ছিল এদের ব্যাপারটিও তাই।
মুনাফিকরাই হচ্ছে সুযোগ সন্ধানী। তারা কিছু ওয়াক্ত পড়ে কিছু বাদ দেয়। আর মুনাফিক মূলত কাফের-ই, সে বাহ্যিক দিক থেকে মুসলিম বা নামাজী সেজে থাকে।
অতএব যারা কিছু ওয়াক্ত পড়ে কিছু ওয়াক্ত পড়ে না তারাও বে-নামাযী বলেই গণ্য এবং এরাও কাফের। এবং এদের এই ভন্ডামি ও কপটতার কারনে আল্লাহ্র এদেরকে কাফেরের চেয়ে কঠিন শাস্তি দিবেন।
মহান আল্লাহ্ বলেন-“নিঃসন্দেহ
ে মুনাফেকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। আর তোমরা তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী কখনও পাবে না। (সুরা আন নিসাঃ ১৪৫)
জীবনসঙ্গী/সঙ্গিনী চয়ন করার ক্ষেত্রে এই ভুল অনেকের মাঝেই দেখা যাচ্ছে সঠিক বিধান না জানা থাকার কারনে।
যেহেতু এই বিষয়টি খুব-ই গুরুত্বপূর্ণ তাই এই বিষয়টি সম্পর্কে সকলের জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
মুশরিকদের বিয়ের ব্যাপারে মহান আল্লাহ্ বলেন-
“আর তোমরা মুশরিক নারীদেরকে বিয়ে করোনা, যতক্ষণ না তারা ঈমান গ্রহণ করে। অবশ্য মুসলমান ক্রীতদাসী মুশরিক নারী অপেক্ষা উত্তম, যদিও তাদের রূপ-সৌন্দর্য্য তোমাদেরকে মুগ্ধ করে। এবং তোমরা (নারীরা) কোন মুশরিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ো না, যে পর্যন্ত সে ঈমান না আনে। একজন মুসলমান ক্রীতদাসও একজন মুশরিকের তুলনায় অনেক ভাল, যদিও তোমরা তাদের দেখে মোহিত হও। তারা জাহান্নামের দিকে আহ্বান করে, আর আল্লাহ নিজের হুকুমের মাধ্যমে আহ্বান করেন জান্নাত ও ক্ষমার দিকে। আর তিনি মানুষকে নিজের নির্দেশ বাতলে দেন যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। (সুরা বাকারাঃ ২২১)
তাহলে বুঝা গেল- বেনামাজীকে বিবাহ করা হারাম।
আমাদের দেশে হয়তো কেউ তার মেয়েকে কোন মদখোরের সাথে বিয়ে দিবে না, কোন সন্ত্রাসীর সাথে বিয়ে দিবে না, কোন ব্যাভিচারকারির সাথে বিয়ে দিবে না, কিন্তু বেনামাজীর সাথে ঠিক-ই বিয়ে দিয়ে দেয়। এটি অজ্ঞতা। চরম পর্যায়ের ভুল এবং এটি একটি মারাত্মক অপরাধ।
তাই সকলের উচিৎ অবশ্যই একটা নামাজী পাত্র/পাত্রী দেখে বিবাহ করা। অভিভাবকরা অনেক সময় নিজের কন্যাকে কোন বেনামাজি ছেলের কাছে শুধু মাত্র ঐ ছেলের টাকা লোভেই বিয়ে দিয়ে দেয়। এটি মোটেও উচিৎ নয়। এর দ্বারা সে শুধু তার কন্যাকে জাহান্নামের দিকেই ঠেলে দিল। আল্লাহ্ সকলকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমীন।



Copy paste

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

কোয়েজার বলেছেন: প্রথম দশলাইন পড়ে বাকিটা পড়ার আগ্রহ হারিয়েছি :||
Wow! you are a tool bruh !
দক্ষতা আছে কি নাই সেটার কথা একবারও চিন্তা করলেন না ? =p~
একজন পুরুষ, শুধুমাত্র তাই তাকে চাকরী দিতে হবে ?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাপ‌নি কি না‌স্তিক না অা‌স্তিক

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: নারীদেরও আর্থিক উন্নতির দরকার আছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

ANIKAT KAMAL বলেছেন: অা‌মি তো না ব‌লি‌নি স্যার

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

এখওয়ানআখী বলেছেন: শিক্ষিত অনেক পুরুষইতো বাবামাকে ওল্ড হোমে পাঠাচ্ছে। একতরফা নারীদের দোষ দিয়ে দিলেন! এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষইতো মেইন কালপ্রিট।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

ANIKAT KAMAL বলেছেন: সম্মা‌নিত ব্লগার বন্ধু স‌ত্যের ভিত‌রেই সত্য লু‌কি‌য়ে‌ থা‌কে

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: তা হলে অধিকার অগ্রাধিকারের কি হবে ?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

ANIKAT KAMAL বলেছেন: সম্মা‌নিত ব্লগার বন্ধু স‌বিই ঠিক থাক‌বে ত‌বে এটা একজন মে‌য়ের লেখাই ক‌পি করা তাছাড়া অা‌রেক জ‌নে ব‌লে‌ছেন অামরা মে‌য়েরা খারাপ ব‌লেই অাধু‌নিকতার না‌মে অামরা খারা‌পের দি‌কে যা‌চ্ছি

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

কোয়েজার বলেছেন:
এখানে আমার বিশ্বাসের প্রশ্ন কেন আসছে ? B:-)

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: Why good boys get nervous in front of beautiful/ smart girls?

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রথমত চাকরি হয় মেধার ভিত্তিতে। মেধাবীরাই এগিয়ে যাবে। সেখানে জেন্ডার থাকে না। পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট দেখুন, মেয়েরা ভালো করছে। তারপরও, আমাদের পরিবারে এখনো ছেলে হলে বলা হয় সোনার টুকরা আর মেয়ে জন্ম নিলে গর্ভধারিণী তালাকের সম্ম্যখীন হয় বা অনেক অবহেলা ও লাঞ্ছনার শিকার হয়। মেয়েদের এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য কোনো কোনো চাকরিতে মেয়েদের জন্য কোটা বরাদ্দ থাকে। যে বাবার ৫টা মেয়ে, ছেলে নাই, এবং বাবার আয় রোজগার নাই বা সীমিত, তাদের অবস্থা কী হবে?

আর আপনি যে ফর্মুলা দিয়েছেন তাতে অনেক ফাঁক আছে। ঐভাবে যায় না। আর এই ফর্মুলাটা এ দেশের বিশেষ এক বিতর্কিত রাজনৈতিক দলের কর্মীরা প্রচার করে থাকে। তাদের মাথায় ঘিলু আছে বলে মনে হয় না। একজন যোগ্য নারীর জায়গা অযোগ্য পুরুষ দ্বারা পূরণ করা হলে দেশে উন্নতিও বাধাগ্রস্ত হবে।

যাই হোক, এত অল্প কথায় এ বিষয়টা বলা সম্ভব না। শুধু এটুকুই বলি, আপনার কপি করা প্রস্তাবটা অবাস্তব।

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

নতুন বলেছেন: দেশে প্রধান মন্ত্রী, বিরোধি দলের নেত্রী, স্পিকার, এতো ডাক্তার, নাস`, শিক্ষিকা, গামেন্টেসের কমীদের নিয়োগ দেওয়া ভুল হয়েছে?

নারীরাও মানুষ... তাদের পুরুষের দাসী বানানোর ভাবনা ঠিক না।

৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

কলাবাগান১ বলেছেন: Copy peast

এই বানান নিয়ে যে আপনি চাকরী চান তাতে আপনার সাহস আছে বৈকি...


নতুন বলেছেন
"দেশে প্রধান মন্ত্রী, বিরোধি দলের নেত্রী, স্পিকার, এতো ডাক্তার, নাস`, শিক্ষিকা, গামেন্টেসের কমীদের নিয়োগ দেওয়া ভুল হয়েছে?

নারীরাও মানুষ... তাদের পুরুষের দাসী বানানোর ভাবনা ঠিক না।"
স হমত

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪

বোববুরগের বলেছেন: I really want to bash your skull with a rod. Just because you have freedom of speech doesn't mean you should spread your toxic bullshit ideas, keep them to yourself. Better yet, write them as a letter, put it in a nice envelop and shove it deep inside your ass. Oh and I am an atheist and Bangladesh is a secular country, not an islamic republic.


Fuck you, but have a nice day.

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সকলের জন্য পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করা উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.