নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা হল বাঙালী আর আরেকটা হল হারামী|

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

গ্রন্থকীট রাজনের লেখা শেয়ার কোরলাম---

আমাদের দেশের জনগণ আজকেও দুইভাগে বিভক্ত| একটা হল বাঙালী আর আরেকটা হল হারামী|

হারামীদের চিনবেন কি করে?
যারা সর্বদা এইটা হারাম,ঐটা হারাম বলায় ব্যস্ত থাকে, তাদেরকেই এক কথায় হারামী বলা হয়|


এই হারামীদের কাছে একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া হারাম,বিজয় দিবস হারাম,স্বাধীনতা দিবস হারাম,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হারাম,গান-বাজনা হারাম,লালন হারাম,রবীন্দ্রনাথ হারাম; চারপাশে যা কিছু দেখে,শোনে এরা তার সবকিছুকেই হারাম বলে ঘোষণা করে| এ সপ্তাহের শুরু থেকেই এই হারামীরা খুব সক্রিয়,কারণ হারামীরা পহেলা বৈশাখকে তাদের আদর্শের বড় একটা হুমকী বলে মনে করে| ঘোষণা দেয়,যারা পহেলা বৈশাখ পালন করে তারা আর মুসলমান থাকে না,তারা হয়ে যায় বাঙালী|

আমার সন্দেহ হয়, এই হারামীরা কবে আবার নিজেদের জন্মকেই হারাম না বলে বসে! কারণ হিসাবে বলবে,তাদের পিতামাতা মিলনের সময় সহবাসের দোয়া পড়েনি| wink emoticon

এবার ভেবে দেখুন,আপনি হারামী না বাঙালী?

গ্রন্থকীট রাজন

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

পরশ পাথর বলেছেন: ভাল বলেছেন।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: সবকিছুকেই হারাম ঘোষণা করা একটা মানসিক রোগ - যার কোন ওষুধ আসলেই নেই। তবে এই ব্যাপারগুলো একটু বিবেচনা করে দেখতে পারেনঃ

কোরআন-হাদীসে সেইসব সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে, যা কিনা কাফির সম্প্রদায় করে থাকে। যেমন কোন স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দেওয়া, প্রতিকী নীরবতা পালন করা, মূর্তি বহন করা ও তা নিয়ে মিছিল করা, ক্রুশ, তিলক অথবা সিঁদুর পরিধান করা - ইত্যাদি।

বিজয় দিবস, মাতৃভাষা দিবস অথবা নববর্ষে উৎসবের নামে যা কিছু হয়, তা কি কুরআন-হাদীসের সাথে কনফ্লিক্টিং নয়?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: অন্যখান থেকে কপি এন্ড পেস্ট করা হোল --
আপনি কত গুলি ঘটনা এখানে এনেছেন যা বাংলাদেশে ঘটে না উন্নত দেশে ঘটে ।আপনার মত একই ধরনের লেখা আরেক জন পোষ্ট করেছিল সেখানে আমি যে কমেন্ট করেছিলাম সেটাই আবার পোষ্ট করছি।আপনারা সব কিছুর মধ্যে শুধু অবাধ মেলা মেশা দেখেন--তারা কি জনসন্মুখে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে এবং চুমু খায় ?? আপনারা তো আবার মেয়েদের যৌন জেহাদে পাঠান -- ঐ ধরনের কোন লিলা এখানে কি প্রকাশ্যে চলে ?? সেকুলার কালচার যেটা হিন্দুদের প্রভাব বেশি সেটা কি রিচুয়াল কালচার হিসাবে গ্রহন করা হয় ?? ওদের সেকুলার কালচারের প্রভাব তো বেশি থাকবেই কারন স্ট্রং কালচার দুর্বল কালচারের উপর প্রভাব বিস্তার করে । মুসলমানের ধর্মিয় উৎসব ২ বার আমি মুসলমান হিসাবে তা মানবো । আমি কি বাঙ্গালী নই আমার কি বাঙ্গালী পরিচয় নেই ? নাকি আপনি বোলতে চান আমি মুসলমান হলে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ?? কোরান কি বলেছে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ? মুসলমান ধর্মের যদি ২টা উৎসব থাকতে পারে তাহোলে বাঙ্গালী জাতিয়তাবাদের কেন কোন উৎসব থাকতে পারবে না যদি ধর্মের সাথে কনফ্লিট না হয়। আমরা কি বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, ভাষা দিবস, শ্রমিক দিবস পালন করতে পারবো না ??
মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় ভাবে দুটি ঈদ উৎসব হিসাবে দেওয়া হয়েছে। মুসলমান হলে কি বাঙ্গালী বা অন্য জাতিয়তার লোক হওয়া যাবে না। কেউ কি বলেছে ১লা বৈশাখ বা স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস মে দিবস, ভাষা দিবস ধর্মীয় কালচার ??? যেহেতু এখানে ইবাদত বা আরাধনা বা প্রার্থণা ইনভল্ব নয় তাহোলে ধর্মের সাথে কনফ্লিট কোথায় এই সবের?? কালচারাল ড্রেসিং বা সাজার ভিতর ইবাদত বা অন্য ধর্মকে পালন করার কোন সম্পর্ক কি আছে ? কেউ যদি বজ্রাসনে বা মাথা মাটি ঠেকিয়ে উপুর বসে থাকে তাহোলে কি তাকে নামাজ পড়া বলা যাবে অথবা কেউ যদি পদ্মাসনে বসে থাকে তাহোলে কি ওটাকে পুজা করা বলা যাবে । আপনার কথা শুনে তো তাই মনে হয় । এখানে কি সুরা বা মন্ত্র পড়া হয় ?? তাহোলে অন্য ধর্মকে অনুসরন করা কোথায় হচ্ছে ?? কোন হিন্দু যদি মাথায় হিজাব পরে আসে তাহোলে কি সে মুসলমান হয়ে যাবে ?
আপনার কথা শুনলে তো মনে হয় আরবের লোকেরা আর মুসলমান নাই সব হিন্দু হয়ে গেছে !!! আজান নামাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ সেই ভাবে উলু ধ্বনি পুজার অবিচ্ছেদ্য অংশ। অনেকে আনন্দের উদ্দেশ্যে উলু ধ্বনি করে । তাহোলে উলু ধ্বনি করাটা অবশ্যই হারাম কারন এটা পুজার অংশ বা হিন্দুদের ইবাদতের অংশ। তাহোলে আরবের লোকেরা বিভিন্ন কারনে হিন্দুদের উলু ধ্বনি দেয় কালচারাল ঐতিয্য হিসাবে এর মধ্যে কোন আরাধনা নাই বা ইবাদতের কোন উদ্দেশ্য নাই তাহোলে আপনার বক্তব্য অনুযায়ি তারা অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করছে সেটা কি ঠিক ?? যদি ও এর মধ্যে কোন ইবাদতের অভিপ্রায় নাই । বজ্রাসনে বসে থাকলে সেটা কে যেমন নামাজ বলে না তেমনি পদ্মাসনে বসে থাকলে সেটাকে পুজা বলে না কিন্তু আপনি তাই বুঝাতে চান । আমাদের কাছে আরবের লোকদের উলুধ্বনি দেওয়া কোন ইবাদত উদ্দেশ্যে নয় শুধু কালচারাল উদ্দেশ্যে সুতরাং সেটা পুজা নয়।
ইসলাম ধর্মে ঐ সব কাট মোল্লা তত্ব অলরেডি পচিয়ে ফেলেছে। এই সমস্থ তত্ব মানুষকে অন্য মানুষকে ঘৃনা করতে শিক্ষায় এবং এই ধরনের লোকদের জংগি তালেবান হওয়ার সম্ভবনা থাকে সবচেয়ে বেশি।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

যাযাবরমন বলেছেন: ১জন হারামী চিনলাম।
নয়ন চ্যাটার্জি:- আমার কাছে খুব ভালো লাগে, আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, বাংলাদেশের মুসলমানদের মত উদার মনের মানুষই হয় না।
আমি:- ঠিক, বাঙালি মুসলমানরা এতই উদার যে, নিজের ধর্ম বিসর্জন দিতেও দ্বিধা করে না।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: একজন কেন হাজার হারামী পাইবেন যারা ২৪ ঘন্টা হারাম হারাম করে । বজ্রাসনে বসে থাকলে সেটা কে যেমন নামাজ বলে না তেমনি পদ্মাসনে বসে থাকলে সেটাকে পুজা বলে না কিন্তু আপনি তাই বুঝাতে চান ।
আপনি কি জানেন -- আরবের লোকেরা বিভিন্ন কারনে হিন্দুদের উলু ধ্বনি দেয় কালচারাল ঐতিয্য হিসাবে .।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

যাযাবরমন বলেছেন: পদ্মাসনে বসবেন, বসতেই পারেন। তাই বলে পুজা-মন্ডপে যেয়ে বসবেন কেন?
আর যদি পুজা-মন্ডপে যেয়ে বসতে চান তাহলে আগেই বলেন যে আপনি সনাতন ধর্মে দিক্ষা নিয়েছেন।
নিজেকে মুসলমান বলবেন, আবার পুজা-মন্ডপেও বসবেন! তা তো হয় না।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

এ আর ১৫ বলেছেন: Are you alright? ?

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: পছন্দ হৈসে কথাগুলি।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

যাযাবরমন বলেছেন: আপনার লেখাটা আর "নীল আকাশ ২০১৪ "-এর কমেন্টের জবাব পড়ে আমারও আপনাকে একই প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করছিলো

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

আজকের বাকের ভাই বলেছেন: ভাইরে আপনি নিজে বাংলা সংস্কৃতি জানেন তো?
এ দেশে বৈশাখে বিজয় র‌্যালী বেশী আগের নয়, পান্তা-ইলিশ তো কউব সমসাময়িকে যোগ হয়েছে।
আর কেউ যদি বলে ইসলামে এসব নিষিদ্ধ তবে খুব বেশী ভূল বলেনি।
গায়ে উল্কা আকানো, মুর্তি/জীব-জানোয়ার আকৃতি দেওয়া, আর গান বাজনার কথা বাদই দিন। আর যে সংস্কৃতি নিয় এতো চিৎকার, সেখানে কেউ জায়ে উল্কি আকতো না। সে সময়ে হাতি ঘোড়ার মিঠাইও ছিল না, ছিল বাতাসা, মুড়ি-মুড়কি।

আপনি পালন করবেন করুন। কেউ যদি কোন কাজে ইসলামের দোহাই দেয় তবে যাচাই করুন সেটা সত্য কিনা? আর ইসলামে দুই ঈদ হলে আপনি কেন পারবেন না! ইসলাম আপনার লেখা কোন বই না বা লাদেন বা শায়খ আব্দুর রহমানের লেখা জিহাদী বই না। ইসলাম অন্যদের যে সন্মানটুকু দিয়েছে তা আপনারাও আজ দিতে অক্ষম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

এ আর ১৫ বলেছেন: সংস্কৃতি স্থির জিনিস সেটা আপনি কোথায় পেলেন ?? সংস্কৃতি পরিবর্তনশিল সব সময়ে কিছু নেয় এবং কিছু দেয় । সর্বজনিন সংস্কৃতিতেতো কোন ধর্মের মুল ইবাদতের স্থান নেই সুতরাং এগুলোকে অন্য ধর্মের অনুসরন ভাবার কোন অবকাস নেই।আপনি নামাজের আসনে বসে আছেন কিন্তু অজু করেনি, দোয়া পরেননি সুরা পরেন নি- তাহোলে নিশ্চয় এটা নামাজ পড়া হবে তাই না। মন্ত্র না পরে পবিত্র না হয়ে সব আচার না করে ---যদি ফুল দেওয়া, প্রাণীর ডেমি বহন করা পুজা করা হয় তাহোলে অজু না করে নিয়ত না করে সুরা না পড়ে নামাজের আসনে বসে থাকলে নামাজ হয়ে যাওয়ার কথা ।
ইসলামে ভাস্কর্য নির্মাণ মোটেও নিষিদ্ধ নয়। সূরা সাবা, আয়াত নম্বর ১২-১৩ তে উল্লিখিত আছে যে নবী ও বাদশা সোলায়মানের (আঃ) সন্তুষ্টির জন্য তাঁরই নির্দেশে জীনরা তার রাজ্যজুড়ে নানা রকম ভাস্কর্য নির্মাণ করেছিল।
মুর্তি ডেমি মাসকট ইত্যাদি ভাস্কর্য শিল্পের অন্তর্ভুক্ত। সুরা সাবার ১২ আয়াতটা দেখেনিন যার শেষ অংশ ---- ( কতক জিন তার সামনে কাজ করত তার পালনকর্তার আদেশে। তাদের যে কেউ আমার আদেশ অমান্য করবে, আমি জ্বলন্ত অগ্নির-শাস্তি আস্বাদন করাব।) এবার আয়াত ১৩তে কি লিখা আছে দেখুন --(তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।)) বাদশাহ সোলায়মান তিনি একজন নবী যার ইচ্ছায় ভাস্কর্য জিনরা তৈরি করে দিয়েছিল সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ---- এবার বলুন সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ভাস্কর্য নিয়ে রেলি করা পুজা করা কেন হবে ?
আরবের লোকেরা যে উলু ধ্বনি দেয় সেটা কি পুজা করা ?? তারা যদি আনন্দ প্রকাশ করার জন্য উলু ধ্বনি দেয় তাহোলে তাদের নিয়ত কি পুজা হবে ? আল্লাহ কি মানুষের নিয়ত বুঝে না ( না্উযুবিল্লাহ) কে কি ইনটেনশনে উলু ধ্বনি দেয় বা শহীদ মিনারে ফুলদেয় বা ভাস্কর্য বহন করে ???







৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

হাসানস০০৭ বলেছেন: যারা সর্বদা এইটা হারাম,ঐটা হারাম বলায় ব্যস্ত থাকে, তাদেরকেই এক কথায় হারামী বলা হয়|


এই হারামীদের কাছে একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া হারাম,বিজয় দিবস হারাম,স্বাধীনতা দিবস হারাম,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হারাম,গান-বাজনা হারাম,লালন হারাম,রবীন্দ্রনাথ হারাম; চারপাশে যা কিছু দেখে,শোনে এরা তার সবকিছুকেই হারাম বলে ঘোষণা করে| এ সপ্তাহের শুরু থেকেই এই হারামীরা খুব সক্রিয়,কারণ হারামীরা পহেলা বৈশাখকে তাদের আদর্শের বড় একটা হুমকী বলে মনে করে| ঘোষণা দেয়,যারা পহেলা বৈশাখ পালন করে তারা আর মুসলমান থাকে না,তারা হয়ে যায় বাঙালী| হারামীরা আরো বলে মিথ্যা বলা হারাম, চুরি করা হারাম, পরের দোশ চর্চা হারাম, ডাকাতি করা হারাম, গিরিঙ্গি লাগানো হারাম, মাতা-পিতাকে কষ্ট দেয়া হারাম, ঝিনা হারাম, পতিতালয়ে যাওয়া হারাম, পরের হক নষ্ট করা হারাম, আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা হারাম, দাস-দাসী দুর্বল শ্রেণীর মানুষ এবং জীবজন্তুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ করা হারাম, জাদুটোনা করা হারাম, পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া হারাম, সুদের আদান-প্রদান হারাম, ইয়াতিমের মাল আত্মসাত্ করা এবং তাদের ওপর জুলুম করা হারাম, আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করা হারাম, শাসক কর্তৃক জনগণের ওপর জুলুম হারাম, গর্ব-অহংকার হারাম, মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া হারাম, মদ্যপান হারাম, জুয়া খেলা হারাম, সতী- সাধ্বী নারীকে ব্যভিচারের অপবাদ দেয়া হারাম, মিথ্যা শপথ করা ও আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করা হারাম, জুলুম বা অত্যাচার করা
হারাম, জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করা হারাম, হারাম খাওয়া ও যেকোন হারাম পন্থায় সম্পদ উপার্জন ও ভোগদখল করা হারাম, আত্মহত্যা করা হারাম, কথায় কথায় মিথ্যা বলা হারাম, বিচারকার্যে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া হারাম, ঘুষ খাওয়া হারাম, রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে সৎ কাজ করা হারাম, আমানতের খেয়ানত
বা বিশ্বাসঘাতকতা হারাম, দান-খয়রাতের খোটা দেয়া হারাম, কান পেতে অন্য লোকের গোপন কথা শোনা হারাম, চোগলখুরি করা হারাম, ওয়াদা ভঙ্গ করা হারাম, গণকের কথায় বিশ্বাস করা হারাম, ঝগড়া ও বাদানুবাদ করা হারাম, মাপে এবং ওজনে কম দেয়া হারাম, ধোঁকাবাজি, ছলচাতুরি, প্রতারণা করে মানুষ ঠকানো হারাম। তারা পাইছে কি আমাদেরকে ? আমাদের ব্যবসা-বানিজ্য, চাকরি-বাকরি, লেন-দেন সব জায়গায় তারা হস্তক্ষেপ করেছে । এটা কিছুতেই মানা যায় না। এখনি প্রতিবাদ করতে হবে। একমাত্র প্রতিবাদেরি মাধ্যমে আমরা আবাল বাঙ্গালী হতে পারবো, মগজহীন বাঙ্গালী হতে পারবো । হারামীর থেকে মুক্তি চাই, চুরি বাটপারিতে অবাধ স্বাহীনতা চাই, চুরি-বাটপারি পরিশ্রম করেই করতে হয় ।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

হাসানস০০৭ বলেছেন: মজার পোস্ট ।

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৪

নেবুলাস বলেছেন: @এ আর ১৫ - ভাগ্যিস আপনি রেফারেন্স সুলাইমান (আঃ) পর্যন্ত টেনেছেন ভাস্কর্য হালাল করতে। ভাই-বোনের বিবাহ হালাল করতে আপনি যে হযরত আদম (আঃ) এর যুগের রেফারেন্স টানেননি সেটাই আমাদের পাঠককুলের সৌভাগ্য।

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

তপ্ত সীসা বলেছেন: ভাইজান, অতি ভক্তি চুরের লক্ষন। অতি বাঙ্গালিগিরিও ভালুনা, অতি ধার্মিকও ভালুনা। দুইপদই আবাল।

দেশের সংবিধানের কই লিখা আছে বৈশাখ পালন না করলে শাস্তি হইবো? বোরখা পড়লে্‌ নামাজ পড়লে শাস্তি হইবো? শহীদ মিনারে যাইয়েন না, স্মৃতি সৌধে যাইয়েন না, কেউতো আইসা লাইত্থাইবোনা।

এই দেশ সহনশীল দেশ। হিজাব করা মেয়েদের কেউ টিজ করেনা, পাঙ্কু হইলেই করে। কেউ ধর্ম মানলে মানুক, অতি বাঙ্গালী হইয়া প্যান্ট ছাইড়া ধুতি পড়ুক, কেউ মানা করবেনা। খালি গুতাগুতি বাদ দিয়া নিজেরা নিজেরা ভালো থাকলেই হইলো।

খোদা দুই প্রজাতিরেই শুভ বুদ্ধি দেক। নিজের ধৈর্য্য, সহনশীলতার কিছুটা এদেরও দেক।

তোরা সবাই সত্যিকারের মানুষ হ।

আমি নিজেও যাতে হই।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৪:৪৯

মঈনসবুজ বলেছেন: ইদানীং বাঙ্গালি সংস্কৃতির নামে আমরা কলকাতার বাবু কালচারের চর্চা করছি, বাঙ্গালি আজ নিজকে হারিয়ে খুঁজছে।

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: মনের কথা সহজ ভাষায় লিখুন আমরা বুঝতে পারি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.