নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে কি শরিক করা হবে ( পুজা না করেও )

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

সেদিন এক ব্লগে মুর্তি বিষয়ক এক বিতর্কে একটা মন্তব্য সবার জন্য শেয়ার না করে পারছি না । বিষয় ছিল রাস্তার পাশে কোন মনুমেন্ট বা মুর্তি রাখা নাকি শিরক করা( যদি পুজা নাও করা হয়) । তারা দাবি করছে ঐ সব মুর্তি শুধু দেখলেই বাই ডিফ্লট শিরক করা হয়ে যাবে এইটা নাকি সহি হাদিস বুখারী মুসলিম ও অন্যান হাদিস বইয়ে আছে । তাকে জনৈক ব্যক্তি সুরা সাবার ১২ এবং ১৩ নম্বর আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে বল্লো নবী সোলেমান (রা) সময় তার ইচ্ছায় আল্লাহ নগর ব্যপি ভাস্কর্য জিনদের দিয়ে তৈরী করিয়েছিলেন ---- ৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ। ---- তখন তিনি দাবি কোরলেন মুর্তি নাকি ভাস্কর্য নহে । তাকে এনসাইকোপিডিয়া থেকে রেফারেন্স নিয়ে দেখানো হোল কিন্তু তিনি অনড় বোলছেন সহি হাদিসে আছে রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে শরিক করা হয়ে যাবে তার পর তিনি সুরা আম্বিয়ার ৫২তম আয়াতের উদ্ধৃতি দিলেন কিন্তু সেখানে রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে পুজা না করলে ও বাই ডিফল্ট শরিক করা হবে কিছু বলা হয় নাই ।
তার পর যে উত্তর ঔ ব্লগার সাহেব দিলেন সেটা না পোড়লে অনেক কিছু মিস কোরবেন , একটু পড়ুন জবাব টা প্লীজ -----

সুরা আনম্বিয়ার ৫২ তম আয়াতের যত ইংরেজি অনুবাদ দেখলাম সব খানে ইমেজ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে কিন্তু বাংলাতে লেখা হয়েছে মুর্তি । এই আয়াতে মুর্তিকে বা ইমেজকে পুজার কথা বলা হয়েছে । সুতরাং মুল জিনিসটা হোল পুজা করাটা এবং এই পুজা করাটা হারাম এবং শুধু মুর্তি কেন কোন কিছুকেই পুজা করা হারাম । পুজা না করলেও যে মুর্তি বা পুজার আইডল হারাম হবে এমন কোন কথা কোরানের কোন আয়াতে লেখা নাই কিন্তু ৩০০ বৎসর পর লিখা হাদিসে নাকি বলা হয়েছে পুজা না করা হোলে ও মুর্তি হারাম । এই হাদিস মানলে গোটা জীবনটা যে হারাম হয়ে যায় । কি ভাবে দেখুন নিচে ।
১) মুর্তি পুজা করা হারাম সুতরাং মুর্তি পুজা না করেও মুর্তি দেখা বা রাস্তা ঘাটে থাকা হারাম এবং শেরেকি ।
২) সুর্য পুজা করা হারাম (সুর্যদেব ) -- সুতরাং দিনের বেলা ঘর থেকে বেড় হওয়া হারাম , সুর্যালোকের নিচে যাওয়া হারাম ও শেরেকি ।
৩) চন্দ্র পুজা করা হারাম (চ্ন্দ্রদেবী) --- সুতরাং চাদের আলোয় যাওয়া হারাম , রোজা ঈদের চাদ দেখা হারাম ও শেরেকি ।
৪)গাছ পুজা হারাম সুতরাং গাছ লাগানো বা গাছ দেখা হারাম ও শেরেকি ।
৫)আগ্নি পুজা হারাম সুতরাং আগুন দিয়ে রান্না করা ,মোমবাতি হারিকেন জ্বালানো হারাম ও শেরেকি ।
৬)গরু পুজা হারাম সুতরাং গরু পোষা , গরুর মাংস খাওয়া এবং গরুর দুধ খাওয়া হারাম ও শেরেকি ।
৭) শিব লিঙ্গ পুজা করা হারাম সুতরাং পুরুষের দেহে লিঙ্গ থাকা হারাম ও শেরেকি !!!
সুতরাং ৩০০ বৎসর পরে লিখা হাদিস মানতে গেলে কি হয় দেখতে পাচ্ছেন । আল্লাহ সব জানেন তাই তিনি কোরানের আয়াতে বোলেছেন মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে পুজা করা হারাম । পুজা বিহিন ভাস্কর্য বা মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে হারাম বলেন নি ।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই জন্যেই বলে মূর্খতার চেয়ে বড় পাপা আর কিছু নাই!
েআহলে হাদী নামে এক গ্রুপ বের হইছে-তারা সব কিছুতে হাদীস খোঁজে! অথচ আগে যে কোরআন তার পাতাটা্ও উল্টে দেখে না!!!

কূপমন্ডুকতা সীমাহীন!!!!!!!!!!!!

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের বিধি বিধান সম্পর্কিত জ্ঞানের এতটা ঘাটতি নিয়ে তর্কে অবতীর্ণ হওয়াটা বিপদজনক। আপনি আপাতত এই ব্লগে ঘুরে আসুন, অনেক প্রশ্নের জবাব পাবেন

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার যুক্তি বিষয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
যে বিষয়ের উদাহরণগুলো দিয়েছেন সেগুলোর কোনটাই মানুষের সৃষ্ট নয়।
মানুষ মূর্তি তৈরী করে কিসের উদ্দেশ্যে? প্রশ্ন রইলো।
মূর্তি তৈরী করা যদি ইসলামে অনুমোদন থাকতো তবে বিশ্বে সবচাইতে হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর মূর্তি বেশি তৈরী হতো।
মূর্তি তৈরী করে রাস্তার পাশে রাখলে সেটা অবশ্যই শিরিকের একটা উৎস তৈরী হবে।
তবে এটা বলা যাবেনা যে, কেউ এই মূর্তি দেখলো অার তার অামলনাময় শিরিকের গোনাহ উঠে গেলে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

এ আর ১৫ বলেছেন: মূর্তি তৈরী করে রাস্তার পাশে রাখলে সেটা অবশ্যই শিরিকের একটা উৎস তৈরী হবে।----- তাই নাকি তাহোলে আকাশে সুর্য থাকলে শিরিকির উৎস হয়ে যাবে । চাদ থাকলে শিরিকির উৎস হয়ে যাবে ।
গরু দেখলেই শিরিকি হয়ে যাবে । শিব লিঙ্গ পুজা করা হয় সুতরাং পুরুষের লিঙ্গ থাকা শিরিকি । অগ্নি পুজা করা হয় সুতরাং রান্না করতে গেলে আগুনের সামনে আসলেই শিরিকি করা হবে

মানুষ মূর্তি তৈরী করে কিসের উদ্দেশ্যে? প্রশ্ন রইলো------- অনেক উদ্দেশ্যে শুধু মাত্র পুজার উদ্দেশ্যে নয় , মানুষ আগুন জালায় কি উদ্দেশ্য ?? শুধু কি পুজার উদ্দেশ্যে ? মানুষ গরু পোষে কি পুজার উদ্দেশ্যে । সুর্য কি শুধু পুজার উদ্দেশ্যে এবং চাদ ? আপনি যদি পুরুষ হন তাহোলে পুরুষ লিঙ্গটা কি উদ্দেশ্যে ? শিব লিঙ্গ পুজা করা যদি হারাম শিরিকি হয় তখন ????

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: Difference Between Statue and Sculpture
সকল মুর্তিই ভাষ্কর্য কিন্তু সকল মুর্তি ভাষ্কর্য নহে । সুতরাং ভাষ্কার্য বোলতে কারবিং আর্ট এবং রেপলিকা উভয়কে বোঝার , মুর্তিটা হোল রেপলিকা সুতরাং তাহা ভাষ্কার্য শিল্পের অন্তর্গত । সুরা সাবা আয়াত ১৩ --- ৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।

কোরানে কোথাও বলা হয় নি পুজা না করলেও শুধু দেখলেই বাই ডিফ্লট শিরক করা হবে বলা হয়েছে মুর্তি বা অন্য কিছুকে পুজা কোরলে শিরক করা হবে । হাদিসে নাকি বলেছে এবং সেই হাদিস মানলে কি হয় সেটা তো উল্লেখ করলাম । একমাত্র কোরান সত্য অন্য কিছু নয় ।
এইটা কি প্রমাণ করে না আল্লাহ কত বিচক্ষন ।তিনি বার বার বোলেছেন কোন কিছু পুজা করা হারাম এবং এর বাহিরে তিনি কিছুই বলেন নি । রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে পুজা না করলেও শরিক করা হবে এই ধরনের কোন কথা আল্লাহ বলেন নি বোলেছে হাদিস এবং সে হাদিস মানলে কি হয় সেটার উদাহরন তো দিলাম ।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

সম্রাট৯০ বলেছেন: যাদের বিশ্বাস শক্তি দুর্বল তাদের জন্য ঠিক আছে, কারণ তাদের আল্লাহ বিশ্বাস এতটাই দুর্বল যে কোন দিকে তাকালেই বিশ্বাস ভেঙ্গে যায়, আর যাদের নয় তারা মুর্তি মধ্যখানে বসে থাকলে শিরক হবার সম্ভাবনা নেই।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: মি. এ অার, অাপনি অামার কমেন্টস ঠিকমত পড়েন নি।
অবশ্যই বিশ্বে সবচাইতে হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর মূর্তি বেশি তৈরী হতো।শিরকের একটা উৎস হবে যখন এটাকে অাপনি পূজা করবেন।
চন্দ্র, সূর্য, গরু, অাগুন, গাছ এগুলো অাল্লাহপাক দিয়েছেন মানুষের কল্যানের জন্য । এগুলো মানুষ তৈরী করতে পারেনা।
মানুষকে সম্মান দেখানোর জন্য বা স্বৃতি ধরে রাখার জন্য মূর্তি তৈরী করা হারাম । অার পূজা তো শিরক।
কেননা, কোন প্রানীর মূর্তি তৈরী করা ইসলামে সম্পূর্ণ হারাম কাজ। যদি জায়েজই হতো তবে বিশ্বে সবচাইতে হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর মূর্তি বেশি তৈরী হতো।
সুতরাং মূর্তির সাথে প্রকৃতির চন্দ্র, সূর্য, গরু, অাগুন, গাছ ইত্যাদির তুলনা করা একেবারেই অযৌক্তিক।




০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: মি. এ অার, অাপনি অামার কমেন্টস ঠিকমত পড়েন নি।
অবশ্যই বিশ্বে সবচাইতে হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর মূর্তি বেশি তৈরী হতো।শিরকের একটা উৎস হবে যখন এটাকে অাপনি পূজা করবেন
---- কারন এটা শুধু নবী (সা) জন্য প্রজোয্য কারন তিনি যদি মুর্তি বানাতে দিতেন তাহোলে এক সময় তার মুর্তির পুজা শুরু হয়ে যেত । সুরা সাবার আয়াত ১৩ তে বলা হয়েছে নবী সোলেমান (রা) ইচ্ছায় আল্লাহর হুকুমে জীনরা নগর ব্যাপি ভাষ্কার্য নির্মান করেন ।
চন্দ্র, সূর্য, গরু, অাগুন, গাছ এগুলো অাল্লাহপাক দিয়েছেন মানুষের কল্যানের জন্য । এগুলো মানুষ তৈরী করতে পারেনা।
মানুষকে সম্মান দেখানোর জন্য বা স্বৃতি ধরে রাখার জন্য মূর্তি তৈরী করা হারাম । অার পূজা তো শিরক।-------
কোথায় পেলেন এমন ফরমুলা , আল্লাহ যে কোন জিনিসকে পুজা করা হারাম করেছেন সেটা মানুষ বানাক বা আল্লাহ বানাক । যে মানুষকে মুর্তি বানিয়ে পুজাকরা হয় সে মানুষ কি আল্লাহ বানায় নি। মানুষের বানান জিনিস পুজা করা হারাম আর আল্লাহ বানান জিনিস পুজা করা হারাম নহে এমন কথা কোথায় পেলেন । এমন কথা আল্লাহ কোরানে বলেনি মুর্তি বা অন্য কিছু যাকে পুজা করা হয় সেটা চোখের সামনে থাকলে পুজা না করা হোলেও হারাম কিন্তু হাদিসে আছে এবং সেটা নিস্বন্দেহে ভুল বা মিথ্যা হাদিস।
কেননা, কোন প্রানীর মূর্তি তৈরী করা ইসলামে সম্পূর্ণ হারাম কাজ। যদি জায়েজই হতো তবে বিশ্বে সবচাইতে হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর মূর্তি বেশি তৈরী হতো।------ সুরা সাবা আয়াত ১৩ পড়ুন। আমাদের নবী (সা) নিজের মুর্তি বা ছবি বানাতে দেন নি কারন তার অবয়বের পুজা শুরু হয়ে যেত এক সময় । এটা শুধু তার জন্য প্রজোয্য /
সুতরাং মূর্তির সাথে প্রকৃতির চন্দ্র, সূর্য, গরু, অাগুন, গাছ ইত্যাদির তুলনা করা একেবারেই অযৌক্তিক।-------------
মুর্তি পুজার সাথে গাছ পালা চন্দ্র সুর্য গরু ইত্যাদির পুজা করা কেন অযৌক্তিক বুজলাম না ।নাকি শুধু মুর্তি পুজা হারাম অন্য গুলো নয় ?

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: শয়তানের কাজ হচ্ছে মানুষকে বিভ্রান্ত করে পাপের পথে নেয়া।
তাকে জনৈক ব্যক্তি সুরা সাবার ১২ এবং ১৩ নম্বর আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে বল্লো নবী সোলেমান (রা) সময় তার ইচ্ছায় আল্লাহ নগর ব্যপি ভাস্কর্য জিনদের দিয়ে তৈরী করিয়েছিলেন ---- ৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
এখানে ভাস্কর্য বা প্রতিমূর্তি যাই বলি না কেন; অাপনি কোরঅানের সেই শব্দটির সঠিক অর্থ জানুন। এখানে অারবীতে শব্দটি ছিলো 'তামাছিলু' যার অর্থ প্রতিমূর্তিসমূহ বা ভাস্কর্যসমূহ (প্রাণহীন বস্তুর)।
ইংরেজীতে কোথাও Images অাবার কোথাও Statues ব্যবহৃত হয়েছে। এখন অাপনি এই Images বা Statues কে সরাসরি ডিকশনারী থেকে মূর্তি বানিয়ে ফেললেন ঠিক অাছে কিন্তু সেই মূর্তির ব্যখ্যা অাপনাকে জানতে হবে।
যারা কোরঅান তাফসির কারক তারা এই 'তামাছিলু' এর অর্থ লিখেছেন-চিত্র। চিত্র মূলত দুই প্রকার। এক-প্রাণীদের চিত্র, দুই-অপ্রানীদের চিত্র।
অপ্রানীও দুই প্রকার: এক-জড় পদার্থ, যাতে হ্রাস বৃদ্ধি হয়না; যেমন-পাথর, মৃত্তিকা ইত্যাদি। দুই-হ্রাস বৃদ্ধ হয় এমন পদার্থ; যেমন-বৃক্ষ, ফসল ইত্যাদি।
জিনরা হযরত সোলায়মান (অা) এর জন্য উপরোক্ত সর্বপ্রকার বস্তুর চিত্র নির্মাণ করতো। প্রথমত 'তামাছিলু' (বহুবচনে)শব্দের ব্যপক ব্যবহার থেকে একথা জানা যায়। দ্বিতীয়ত ঐতিহাসিকদের বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, সোলায়মান (অা) এর সিংহাসনের উপর পাখিদের চিত্র অংকিত ছিলো।
ইসলামে প্রানীদের চিত্র নির্মাণ এবং ব্যবহার নিষিদ্ধঃ
উক্ত অায়তে জানা যায় যে, সোলায়মান (অা) এর শরীয়তে প্রানীদের চিত্র নির্মাণ এবং ব্যবহার হারাম ছিলোনা। পূর্ববর্তি উম্মতদের মধ্যে দেখা যায় যে, তারা পূণ্যবান ব্যক্তিদের স্বৃতি রক্ষার্থে তাঁদের তাদের চিত্র নির্ণাণ করে উপাসনালয়ে রাখতো, যাতে তাদের উপাসনার কথা স্বরণ করে তারাও উপাসনায় উদ্ভুদ্ধ হয়। কিন্তু অাস্তে অাস্তে তারা এসব চিত্রকেই উপাস্য হিসাবে স্থির করে নিয়েছে এবং প্রতিমা পূজা শুরু হয়ে গেছে।
এভাবে পূর্ববর্তী ইম্মতদের মধ্যে প্রাণীদের চিত্র মূর্তিপূজা প্রচলনে সহায়ক হয়েছে।
তাই এ বিষয়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব অারোপ করা হয়েছে যে, মূল হারাম বস্তু যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তেমনি তার উপায় বা নিকটাবর্তী সহায়ক কারণসমূহকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মূল মহা অপরাধ হলো শিরক বা মূর্তিপুজা।
একে নিষিদ্ধ করার সাথে সাথে যেসব ছিদ্রপথে মূর্তিপুজার অাগমন হতে পারে, সেসব পথেও পাহারা বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই নীতির ভিত্তিতেই প্রাণীদের চিত্র নির্মাণ বা ব্যবহার হারাম করে দেয়া হয়েছে।
একটি প্রশ্নঃ
অপরাধী সনাক্তকরণ, ব্যবসায়ে ট্রেডমার্ক, বন্ধু বা প্রিয়জনের সাথে সাক্ষাত, ঘটনা বলির তদন্তে ইত্যাদি ক্ষেত্রে তাহলে কি হবে? বস্তুত এসব ক্ষেত্রে মূর্তিপুজার ধারনা বা কল্পনা পর্যন্ত নেই।
যাহোক, বিস্তারিত না বুঝে একটা অায়াত থেকে এমন অাত্বঘা সিদ্ধান্ত টান থেকে বিরত থাকুন।






৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: শয়তানের কাজ হচ্ছে মানুষকে বিভ্রান্ত করে পাপের পথে নেয়া।
তাকে জনৈক ব্যক্তি সুরা সাবার ১২ এবং ১৩ নম্বর আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে বল্লো নবী সোলেমান (রা) সময় তার ইচ্ছায় আল্লাহ নগর ব্যপি ভাস্কর্য জিনদের দিয়ে তৈরী করিয়েছিলেন ---- ৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
এখানে ভাস্কর্য বা প্রতিমূর্তি যাই বলি না কেন; অাপনি কোরঅানের সেই শব্দটির সঠিক অর্থ জানুন। এখানে অারবীতে শব্দটি ছিলো 'তামাছিলু' যার অর্থ প্রতিমূর্তিসমূহ বা ভাস্কর্যসমূহ (প্রাণহীন বস্তুর)।
ইংরেজীতে কোথাও Images অাবার কোথাও Statues ব্যবহৃত হয়েছে। এখন অাপনি এই Images বা Statues কে সরাসরি ডিকশনারী থেকে মূর্তি বানিয়ে ফেললেন ঠিক অাছে কিন্তু সেই মূর্তির ব্যখ্যা অাপনাকে জানতে হবে।
যারা কোরঅান তাফসির কারক তারা এই 'তামাছিলু' এর অর্থ লিখেছেন-চিত্র। চিত্র মূলত দুই প্রকার। এক-প্রাণীদের চিত্র, দুই-অপ্রানীদের চিত্র।
অপ্রানীও দুই প্রকার: এক-জড় পদার্থ, যাতে হ্রাস বৃদ্ধি হয়না; যেমন-পাথর, মৃত্তিকা ইত্যাদি। দুই-হ্রাস বৃদ্ধ হয় এমন পদার্থ; যেমন-বৃক্ষ, ফসল ইত্যাদি।
জিনরা হযরত সোলায়মান (অা) এর জন্য উপরোক্ত সর্বপ্রকার বস্তুর চিত্র নির্মাণ করতো। প্রথমত 'তামাছিলু' (বহুবচনে)শব্দের ব্যপক ব্যবহার থেকে একথা জানা যায়। দ্বিতীয়ত ঐতিহাসিকদের বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, সোলায়মান (অা) এর সিংহাসনের উপর পাখিদের চিত্র অংকিত ছিলো।
ইসলামে প্রানীদের চিত্র নির্মাণ এবং ব্যবহার নিষিদ্ধঃ
উক্ত অায়তে জানা যায় যে, সোলায়মান (অা) এর শরীয়তে প্রানীদের চিত্র নির্মাণ এবং ব্যবহার হারাম ছিলোনা। পূর্ববর্তি উম্মতদের মধ্যে দেখা যায় যে, তারা পূণ্যবান ব্যক্তিদের স্বৃতি রক্ষার্থে তাঁদের তাদের চিত্র নির্ণাণ করে উপাসনালয়ে রাখতো, যাতে তাদের উপাসনার কথা স্বরণ করে তারাও উপাসনায় উদ্ভুদ্ধ হয়। কিন্তু অাস্তে অাস্তে তারা এসব চিত্রকেই উপাস্য হিসাবে স্থির করে নিয়েছে এবং প্রতিমা পূজা শুরু হয়ে গেছে।
এভাবে পূর্ববর্তী ইম্মতদের মধ্যে প্রাণীদের চিত্র মূর্তিপূজা প্রচলনে সহায়ক হয়েছে।
তাই এ বিষয়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব অারোপ করা হয়েছে যে, মূল হারাম বস্তু যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তেমনি তার উপায় বা নিকটাবর্তী সহায়ক কারণসমূহকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মূল মহা অপরাধ হলো শিরক বা মূর্তিপুজা।
একে নিষিদ্ধ করার সাথে সাথে যেসব ছিদ্রপথে মূর্তিপুজার অাগমন হতে পারে, সেসব পথেও পাহারা বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই নীতির ভিত্তিতেই প্রাণীদের চিত্র নির্মাণ বা ব্যবহার হারাম করে দেয়া হয়েছে।
একটি প্রশ্নঃ
অপরাধী সনাক্তকরণ, ব্যবসায়ে ট্রেডমার্ক, বন্ধু বা প্রিয়জনের সাথে সাক্ষাত, ঘটনা বলির তদন্তে ইত্যাদি ক্ষেত্রে তাহলে কি হবে? বস্তুত এসব ক্ষেত্রে মূর্তিপুজার ধারনা বা কল্পনা পর্যন্ত নেই।
যাহোক, বিস্তারিত না বুঝে একটা অায়াত থেকে এমন অাত্বঘাতি সিদ্ধান্ত টানা থেকে বিরত থাকুন।






০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

এ আর ১৫ বলেছেন: তামাছিলুর অর্থের রেফারেন্স দিতে পারবেন কি ? মোল্লারা তো অনেক আগে থেকে প্রাণহীন বস্তুর কথা বোলছে এবং এটা ভুল কথা ।
উক্ত অায়তে জানা যায় যে, সোলায়মান (অা) এর শরীয়তে প্রানীদের চিত্র নির্মাণ এবং ব্যবহার হারাম ছিলোনা। পূর্ববর্তি উম্মতদের মধ্যে দেখা যায় যে, তারা পূণ্যবান ব্যক্তিদের স্বৃতি রক্ষার্থে তাঁদের তাদের চিত্র নির্ণাণ করে উপাসনালয়ে রাখতো, যাতে তাদের উপাসনার কথা স্বরণ করে তারাও উপাসনায় উদ্ভুদ্ধ হয়। কিন্তু অাস্তে অাস্তে তারা এসব চিত্রকেই উপাস্য হিসাবে স্থির করে নিয়েছে এবং প্রতিমা পূজা শুরু হয়ে গেছে।
এভাবে পূর্ববর্তী ইম্মতদের মধ্যে প্রাণীদের চিত্র মূর্তিপূজা প্রচলনে সহায়ক হয়েছে।
তাই এ বিষয়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব অারোপ করা হয়েছে যে, মূল হারাম বস্তু যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তেমনি তার উপায় বা নিকটাবর্তী সহায়ক কারণসমূহকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মূল মহা অপরাধ হলো শিরক বা মূর্তিপুজা।
একে নিষিদ্ধ করার সাথে সাথে যেসব ছিদ্রপথে মূর্তিপুজার অাগমন হতে পারে, সেসব পথেও পাহারা বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই নীতির ভিত্তিতেই প্রাণীদের চিত্র নির্মাণ বা ব্যবহার হারাম করে দেয়া হয়েছে

------- আপনার প্রথম লাইনটা ছাড়া বাকি সব লাইন তো মন গড়া ব্যাখা যার কোন কোরানিক সাপোর্ট নাই শুধু কিছু হাদিস ছাড়া যাহা গ্রহন যোগ্য নহে । ভারতে রাস্তার পাশে যে হাজার হাজার দেবদেবির মুর্তি আছে সেখানে কত জন মুসলমান কাফের হয়ে গেছে মুর্তি দেখে ? রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে যদি শিরকি হয়ে যায় তাহোলে সুর্যের আলোতে আসলে শিরকি হবে না কেন । পুরুষের শরিরে লিঙ্গ থাকা মানে শিরকি করা । ছিদ্রপথে মুর্তি পুজার আগমন হতে পারে তাই পাহারা বসানো হয়েছে এবং মুর্তি চিত্র নির্মান হারাম কোরেছেন ------- সে অধিকার আপনাদের কে দিয়েছে? এখন সুর্যের আলো আসার ছিদ্রপথ বন্ধ করুন কারন সুর্য পুজা শুরু হয়ে যেতে পারেন । লিঙ্গটা কি রাখবেন তানা হোলে ছিদ্র পথে লিঙ্গ পুজা শুরু করতে পারেন । গরু পোষা দুধ খাওয়া বা মাংস খাওয়া বন্ধ না করলে ছিদ্র পথে গরুকে মা বলে ঢাকা শুরু করতে পারেন । রান্না না করে কাচা খাওয়া শুরু করুন কারন চুলা জ্বালিয়ে রান্না করলে ছিদ্র পথে অগ্নিপুজা শুরু করতে পারেন ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

এ আর ১৫ বলেছেন: মূল মহা অপরাধ হলো শিরক বা মূর্তিপুজা.......... in this case there's no shirk or statue worshipping but just watching then how it is shirk ???

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: ভারতে রাস্তার পাশে যে হাজার হাজার দেবদেবির মুর্তি আছে সেখানে কত জন মুসলমান কাফের হয়ে গেছে মুর্তি দেখে ?
দেবদেবীর মূর্তি তো অার মুসলমানরা তৈরী করেনি। যারা করেছে তারা হিন্দু অথবা অন্য ধর্মের।
তো, অাপনি মুসলমান কিভাবে মূর্তি তৈরীর অনুমোদন দেন?
মদ খাওয়া হারাম; কিন্তু দেখা তো হারাম নয়- এটা কে না বোঝে।
অাপনি এই লজিকে মদ তৈরী করতে পারেন না।
শিরিক ছাড়া মূর্তি তৈরীর উদ্দেশ্য কি থাকতে পারে?
এক-স্বৃতিচারনের উপকরণ হিসাবে (২) দুই-সম্মানার্থে।
এখন অাপনি বেশ ভালো ইসলাম জানা একজন মুসলিম তাই শিরক করলেন না।
একজন অল্প জানা মুসলিম যদি ঐ মুর্তির নিকট সেজদা করে বসে বা কোন কিছু প্রার্থনা করে বা কিছু চেয়ে বসে বা তার অাদর্শকে একমাত্র অাদর্ম হিসাবে মেনে নেয় তার দায়ভার অবশ্যই ঐ মুর্তি প্রস্তুতকারক বা যিনি উন্মুক্ত স্থানে রেখেছেন তার উপর বর্তাবে।
অাপনার এই অাগুন,গাছ, সূর্য, , লিঙ্গ মার্কা যুক্তি এক বড়ই হাস্যকর।
পৃথিবীতে খোঁজ নিন, কতজন নবী, রসুল, সাহাবা, তাবে-তাবেঈন, অাউলিয়া-কেরাম, গাউস-কুতুব, বুযুর্গানদের মুর্তি তৈরী করা অাছে।
একজনও কি পাবেন?
ধরুন, বাংলাদেশের কথা, হযরত শাহজালাল, হযরত শাহপরান, খানজাহান অালী (রঃ) ; এদের মুর্তি কেন তৈরী করা হয়নি বা করা হয়না কেন?
নবী করিম (সাঃ) কেন বলেন নি, তোমারা মুর্তি তৈরী করবে স্বৃতি রক্ষার্থে বা সম্মানার্থে; কিন্তু পুজা করবেনা?
পৃথিবীর সমন্ত ইসলামী পন্ডিম, বুযুর্গান মনে হয় বোঝেনা; বুঝলে মুর্তি তৈরী শুরু করে দিতো ।
অার সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দিতো। এটা শুধু সম্মানার্থে বা স্বৃতি রক্ষার্থে; পুজা করার জন্য নয়।
ইসলাম সম্পর্কে ভালো করে জানুন, বুঝুন ,তারপর একটা মন্তব্য করুন।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

এ আর ১৫ বলেছেন: দেবদেবীর মূর্তি তো অার মুসলমানরা তৈরী করেনি। যারা করেছে তারা হিন্দু অথবা অন্য ধর্মের।
তো, অাপনি মুসলমান কিভাবে মূর্তি তৈরীর অনুমোদন দেন?
Ok then we will invite nastik and hindu to build statue in the roadside then no problem

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

এ আর ১৫ বলেছেন: (২) দুই-সম্মানার্থে।
এখন অাপনি বেশ ভালো ইসলাম জানা একজন মুসলিম তাই শিরক করলেন না
Shirk mean believe any entity equal as God। So according to you respecting statue of someone equivalent to thinking him God। Marhaba Marhaba

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

এ আর ১৫ বলেছেন:
পৃথিবীতে খোঁজ নিন, কতজন নবী, রসুল, সাহাবা, তাবে-তাবেঈন, অাউলিয়া-কেরাম, গাউস-কুতুব, বুযুর্গানদের মুর্তি তৈরী করা অাছে।
একজনও কি পাবেন? .... Jesus has statue

ধরুন, বাংলাদেশের কথা, হযরত শাহজালাল, হযরত শাহপরান, খানজাহান অালী (রঃ) ; এদের মুর্তি কেন তৈরী করা হয়নি বা করা হয়না কেন?.......
Because they were influence by fabricated hadith which isn't acceptable if we accept that then what happen that Has explain in 7 reasons in this article

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: অাপনার এই অাগুন,গাছ, সূর্য, , লিঙ্গ মার্কা যুক্তি এক বড়ই হাস্যকর।
Actual fun is your arguement.... It reveals that you people don't understand the meaning of Shirk। Statue of any famous person or own by default become equivalent status of God । This is your understanding of Shirk। What a joke

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: Ok then we will invite nastik and hindu to build statue in the roadside then no problem [/sb
ভেরি ইললজিক্যাল পয়েন্ট।
দুটো উদাহরন দেইঃ
(১) এক নামাজী ব্যক্তি ব্যাংকে সেভিংস এ কয়েকলাখ টাকা অাছে । সেখান থেকে মাসে কিছু লভ্যাংশ অাসে।
ঈমাম সাহেব সেটা জানতে পেরে ঐ ব্যক্তিতে বললেন, অাপনি ব্যাংক থেকে মাসে যে সুদ খাচ্ছেন সেটা শরীয়া বিরোধী এবং এই টাকা খেয়ে নামাজ হবেনা।
ঐ ব্যক্তি বললেন, ঈমাম সাহেব, এটা অামি জানি; অার জানি বিধায় টাকাটা অামার নামে না রেখে বউয়ের নামে রেখেছি :)
(২) এক গরীব ব্যক্তি হঠাৎ কোথা থেকে এক নাদুস-নুদুস গরু নিয়ে এলেন।
পাশের লোকজন তো অাবাক। এই কোরবানীর সময় এই গরীব লোকটি এতবড় গরু পেল কই।
সবাই খুব চাপ সৃষ্টি লোকটিকে বললো, সত্যি করে বল, এই গরু তুই কোথায় পেলি?
গরীব লোকটি বললো, চুরি করে এনেছি। কোরবানী দেব বলে।
-এই কোরবানীতে তুই গরু চুরি করলি । জানিস, চুরি করা কত বড় গোনাহ?
গরীব লোকটি স্বাভাবিক ভাষায় বললো, জানি। এটাও জানি কোরবানী দিলে গরুরু পশমে পশমে নেকি।
সুতরাং গরু চুরি করে যে গোনাহ হয়েছে অার কোরবানী দিয়ে যে নেকি হবে; এই গোনাহ এবং সওয়াবের কাটাকাটিতে সমান সমান হয়ে যাবে। মাঝখান দিয়ে গোস্ত খাবো ফাও।

এখন অাপনি বেশ ভালো ইসলাম জানা একজন মুসলিম তাই শিরক করলেন না
ইহার পরের অংশ বাদ দিলেন কেন?
অাপনি শিরকের সজ্ঞাটা একেবারে এককথায় ঝেড়ে দিলেন।
অাপনি শিরকের তালিকা দেখেন। শিরকে অাকবর এবং শিরকে অাসগর সম্পর্কে কোন ধারণা অাছে কি?
So according to you respecting statue of someone equivalent to thinking him God। Marhaba Marhaba
অাপনি উল্টাপাল্টা বুঝেন কেন?
অামি কোথায় বললাম, respecting statue of someone equivalent to thinking him God।
বলেছি, অল্প জানা মুসলিম যদি believe any entity equal as God। এটা মনে করে।
অাপনি না করতে পারেন। অাপনার বিশ্বাসের সাথে তাদের তুলনা করছেন কেন?

পৃথিবীতে খোঁজ নিন, কতজন নবী, রসুল, সাহাবা, তাবে-তাবেঈন, অাউলিয়া-কেরাম, গাউস-কুতুব, বুযুর্গানদের মুর্তি তৈরী করা অাছে।
একজনও কি পাবেন? .... Jesus has statue

ধরুন, বাংলাদেশের কথা, হযরত শাহজালাল, হযরত শাহপরান, খানজাহান অালী (রঃ) ; এদের মুর্তি কেন তৈরী করা হয়নি বা করা হয়না কেন?.......

অাপনার উত্তরঃ
Because they were influence by fabricated hadith
তারমানে দাড়ালো তারা মিথ্যা বা জাল হাদিস দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। অার অাপনি সহিহ হাদিস নিয়ে ঘুরছেন। এবং ইসলামে মুর্তি তৈরী জায়েজ করে ফেলছেন। বড়ই মিথ্যাচার।

অাপনি যীশুর কথা বলেছেন। বলেছেন,
.... Jesus has statue
এটা খৃষ্টানদের সৃষ্টি। কোন মুসলমান ঈসা(অাঃ) মুর্তি তৈরী করেনি। অাপনি খৃষ্টানদের উদাহরণ টানছেন কেন?

It reveals that you people don't understand the meaning of Shirk। Statue of any famous person or own by default become equivalent status of God । This is your understanding of Shirk।
অাপনি প‌্যাচপােচ দিয়ে অামার গলায় শিরকের মালা পরাতে চাচ্ছেন।
অাপনি সম্মান দেখাবেন, স্বৃতি রাখবেন; সেটার মুর্তি অাপনার থিওরী মতে তৈরী করে ঘরে বসিয়ে রাখুন ; সেটা অাপনার ব্যাপার।
রাস্তায় তোলার দরকার কি?
অাপনি বড়ই জোকস জানেন!!!!




০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৩

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি কোরানের কোন আয়াত দিয়ে দেখাতে পারবেন যেখানে বলেছে --- পুজা না করেও রাস্তার পাশে মুর্তি থাকলে বাই ডিফল্ট শরিক করা হবে ?? যে হাদিস আছে সেটা মানলে কি হয় তার উদাহরন মুল আর্টিকেলে ৭টা উদাহরনের মাধ্যমে দেওয়া হোল ।
আপনার প্রশ্ন --- পৃথিবীতে খোঁজ নিন, কতজন নবী, রসুল, সাহাবা, তাবে-তাবেঈন, অাউলিয়া-কেরাম, গাউস-কুতুব, বুযুর্গানদের মুর্তি তৈরী করা অাছে।
একজনও কি পাবেন?
আমার উত্তর জেসাস । সেটা খৃষ্টান বানাক বা অন্য কঊ বানাক সেটা তো আপনার প্রশ্ন ছিল না ।

শিরক করা মানে কোন এনটিটিকে আল্লাহর সমপর্যায় বিশ্বাষ করা যেমন মুর্তি ,প্রাণী, উপগহ , নক্ষত্র , মানবদেহের কোন অংগ বা কোন শক্তিকে আল্লাহর সমতুল্য বিশ্বাষ করা হয়েছে শিরক করা । ঐ সমস্ত বস্তুকে আল্লাহর সমতুল্য বিশ্বাষ না করলে যদি ঐ সমস্ত বস্তু চোখের সামনে থাকে তাহোলে কি করে শিরক করা হোল( তার মানি আল্লাহর সম পর্যায়ের ভাবা হোল) তা বোঝা গেল না ।
রাস্তার পাশে দেব দেবীর মুর্তি থাকলে সেটা দেখলে শরিকি করা যে হ্য় না তার প্রমাণ ভারতের মুসলমানরা । সেই মুর্তি যারাই বানাক । যাদের ঈমান হাটুর নীচে শুধু তাদের ঈমাণ নষ্ঠ হয়ে যায় বাই ডিফল্ট এবং ঐ সমস্ত মুর্তি গুলোকে আল্লাহর সমপর্যায় বিশ্বাষ শুরু করে । মুসলমানরা যদি মুর্তি বা মনুমেন্ট বানায় তখন কি করে সেটাকে আল্লাহর সমপর্যায় মনে করে ? মুসলমানরা যদি গাড়ী বানায় তাহোলে কি বাইডিফল্ট ঐ গাড়ীকে আল্লাহর সমপর্যায় এনটিটি বলে বিশ্বাষ কোরবে ?
আপনার কাছে মুর্তি দেখা মানে শিরক করা কারন মুর্ত পুজা করা হয় ।
তাহোলে অন্য যে বস্তুকে পুজা করা হয় সেই বস্তু গুলো দেখলে কেন শরিক করা হবে না ? নিচে স্লোক গুলো বার বার পড়ুন তাহোলে শরিক করা কাকে বলে টের পাবেন ।
১) মুর্তি পুজা করা হারাম সুতরাং মুর্তি পুজা না করেও মুর্তি দেখা বা রাস্তা ঘাটে থাকা হারাম এবং শেরেকি ।
২) সুর্য পুজা করা হারাম (সুর্যদেব ) -- সুতরাং দিনের বেলা ঘর থেকে বেড় হওয়া হারাম , সুর্যালোকের নিচে যাওয়া হারাম ও শেরেকি ।
৩) চন্দ্র পুজা করা হারাম (চ্ন্দ্রদেবী) --- সুতরাং চাদের আলোয় যাওয়া হারাম , রোজা ঈদের চাদ দেখা হারাম ।
৪)গাছ পুজা হারাম সুতরাং গাছ লাগানো বা গাছ দেখা হারাম
৫)আগ্নি পুজা হারাম সুতরাং আগুন দিয়ে রান্না করা ,মোমবাতি হারিকেন জ্বালানো হারাম
৬)গরু পুজা হারাম সুতরাং গরু পোষা , গরুর মাংস খাওয়া এবং গরুর দুধ খাওয়া হারাম ।
৭) শিব লিঙ্গ পুজা করা হারাম সুতরাং পুরুষের দেহে লিঙ্গ থাকা হারাম ও শেরেকি !!!
সুতরাং ৩০০ বৎসর পরে লিখা হাদিস মানতে গেলে কি হয় দেখতে পাচ্ছেন । আল্লাহ সব জানেন তাই তিনি কোরানের আয়াতে বোলেছেন মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে পুজা করা হারাম । পুজা বিহিন ভাস্কর্য বা মুর্তি বা অন্য কোন এনটিটিকে হারাম বলেন নি ।

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: শিরক করা মানে কোন এনটিটিকে আল্লাহর সমপর্যায় বিশ্বাষ করা যেমন মুর্তি ,প্রাণী, উপগহ , নক্ষত্র , মানবদেহের কোন অংগ বা কোন শক্তিকে আল্লাহর সমতুল্য বিশ্বাষ করা হয়েছে শিরক করা [/sb
ইসলামের কোন বিধান যখন নিজের চিন্তাধারার সাথে না মেলে তখন তারা সেখান থেকে পিছু টান দেয় এবং এটা কোরঅানে নেই বলে সরে অাসে। এটা একধরনের কপট মোনাফেক।
যারা ইসলামের নিয়মকানুন মেনে চলতে কষ্ট হয় তাদের একটা কমন ডায়লগ, এটা কোরঅান শরীফে নাই।
কোরঅানে কি পাঁচ ওয়াক্ত নামজের কথা বলা অাছে?
তাহলে, এখন কি দুই ওয়াক্ত নামাজ পড়বেন?
মূর্তি দেখলে শিরক হয় না এটা একজন সাধরন মুসলমান বোঝে। যেমন মদ দেখলে গোনাহ হয়না।
ঠিক তদ্রুপ মুর্তি তৈরী করা মানেই একটা শিরকের পথ খুলে দিলেন। অাপনি শিরক না করলেও একজন ধর্মীও বিষয়ে অজ্ঞ লোক করতে পারে। এখন এর জন্য অবশ্যই দায়ী থাকবে মূর্তি প্রস্তুতকারক।
অাপনি মদ খাননা মানে অাপনি মদ তৈরী করতে পারেন না। কেননা, এই মদ তৈরী করে অাপনি মদখোরদের মদ খাওয়ার রাস্তাকে প্রসারিত করছেন।
পৃথিবীর কোন প্রান্তে দেখা যাবেনা কোন মুসলিম বা অমুসলিম দেশে সরকারীভাবে বা বেসরকারী উদ্দ্যেগে কোন অালেম সমাজ বা কোন মুসলিম পন্ডিত, স্কলার তাদের পূর্বপুরুদের মূর্তি তৈরী করে সম্মান জানাচ্ছে বা স্বৃতিচারণ করছে।
মূর্তি তৈরী করে স্বৃতি ধরে রাখা বা সম্মান করার পদ্ধতি একটা শয়তানী চক্রান্ত ছিলো সেই নূহ (অাঃ) এর পর থেকে।
ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা করুন। মুসলমান শিরক না করার চিন্তা থেকেও যদি মূর্তি তৈরী করে তারপরও সেটা ইসলাম অনুমোদন দেয়না।
ভাইজান, অাপনার স্লোক শোকচে তুলে রাখুন।
গরুু ঘাস খায়, মানুষ গরু খায়; সুতরাং মানুষ ঘাস খায়।(যুক্তিবিদ্যা)
এই সমস্ত জোড়াতালি মার্কা যুক্তি দিয়ে ইসলামে মূর্তি তৈরী বৈধ করার শয়তানী চিন্তা থেকে বেরিয়ে সোজা পথে অাসুন।






০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: মূর্তি দেখলে শিরক হয় না এটা একজন সাধরন মুসলমান বোঝে।
ধন্যবাদ স্বীকারোক্তির জন্য কিন্তু যারা দাবি করে শরিক হয় তাদের ব্যপারে কিছু বলা উচিৎ না ? মুসলমানদের আল্লাহর উপর ঈমাণ এত দুর্বল যে মুর্তি দেখা মাত্র তাৎখনিক ভাবে মুর্তির উপর ঈমাণ চলে আসে তাই না ?
অাপনি শিরক না করলেও একজন ধর্মীও বিষয়ে অজ্ঞ লোক করতে পারে। ---- মানতে পারলাম না এই কথা তাহোলে ভারতে বহু মুসলমানের ঈমাণ চলে যেত । আপনি একটু আগে বোললেন --- মূর্তি দেখলে শিরক হয় না এটা একজন সাধরন মুসলমান বোঝে।--- যদি সাধারন মানুষ বোঝে তাহোলে অসুবিধা কোথায় । সাধারন মানুষরাই তো অজ্ঞ মানুষ !!!

অাপনি মদ খাননা মানে অাপনি মদ তৈরী করতে পারেন না। কেননা, এই মদ তৈরী করে অাপনি মদখোরদের মদ খাওয়ার রাস্তাকে প্রসারিত করছেন। ....। মদ খাওয়া আর শিরিকি করা কি এক জিনিস ? এই দুটোকে কি একই পাল্লায় মাপা যায় । আমি চুরি করি না কিন্তু অন্যকে চুরি করতে বাধা দি না বা সাহায্য করি এই ধরনের বিষয় কি শিরিকি করা সাথে মাপা যায় । শিরিকি করা ঈমাণের বিষয় আর মদ খাওয়া বা খা্ওয়ানো বা চুরিতে সহযোগিতা করা ভিন্ন বিষয় । এই ভাবে তো হাজার হাজার কথা বলা যায় নিজে মিথ্যা বলিনা এবং অন্য জনের মিথ্যাকে বাধা দি না ।
একজন মদখোর চোর, মিথ্যাবাদীর ঈমাণ থাকতে পারে এবং মুর্তি দেখলে আল্লাহর উপর হারিয়ে, মুর্তির উপর দেখার সাথে সাথে ঈমাণ তৈরী হয়ে যায় না ।
প্রশ্ন: যার মুর্তির উপর ঈমাণ নাই সে কি মুর্তি বা পুতুল বানাতে পারে এবং তাতে কি ঈমান চলে যাবে ??

উত্তর : হ্যা সে পারে কারন মুর্তিটি তার কাছে জড় পদার্থ ছাড়া কিছু না এবং তার ঈমাণ আরো মোজবুদ হবে কারন মুর্তিটা সে দেবতা বোলে বিশ্বাষ করে না । কারন সমুহ নিম্নে দেওয়া হইলো ----------

১) যে লোক সুর্যকে পুজা করেন না দেবতা মানে না -- সে তো সুর্যালোকে বাহির হয় এবং তারপর সে তো আল্লাহর উপর ঈমাণ হারিয়ে সুর্যকে ভগবান বোলে বিশ্বাষ করে না ।তাহোলে ??
২) যে লোক চন্দ্রকে পুজা করেন না দেবতা মানে না -- সে তো চ্ন্দ্রালোকে বাহির হয়, চাদ দেখে রোজা শুরু করে ঈদ করে এবং তারপর সে তো আল্লাহর উপর ঈমাণ হারিয়ে চন্দ্রকে ভগবান বোলে বিশ্বাষ করে না । তাহোলে ??
৩) যে মানুষ আগুনকে পুজা করেনা এবং সর্ব শক্তির উৎস মনে করে না এবং বিশ্বাষ করে না -- সে যদি আগুন জ্বালিয়ে রান্না করাতে পারে অথবা হারিকেন মোমবাতি ধরানোর পর ও ঐ আগুনকে ভগবান মানে না বরং আল্লাহর উপর ঈমাণ অখুন্ন থাকে, তাহোলে
৪) যে মানুষ গরু পুজা করে না , গরুকে মা বোলে বিশ্বাষ করে না --- সে যদি গরু পুষতে পারে , মাংস খেতে পারে এবং দুধ খেতে পারে । তাহোলে
৫) যে মানুষ লিঙ্গের পুজা করে অতচ দিব্যি লিঙ্গ ধারন করছে , তাহোলে

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২২

পাউডার বলেছেন: সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

শিশির৫৪ বলেছেন: অনেকেই দেখছি নিজের যুক্তি দিয়ে বিচার করছেন। ধর্মে যুক্তি চলে না। কারন আল্লাহ্‌ এবং তাঁর রাসুল (সাঃ) আপনার-আমার চেয়ে অনেক বেশি জানতেন, বেশি বুঝতেন। কোরান-হাদিস পড়ুন আগে। তারপর না হয় তর্ক করা যাবে।
ইসলামে যেসব প্রানীর প্রান আছে সেগুলোর মুর্তি তৈরি করা হারাম। অর্থাৎ ১৮ হাজার মাখলুকাতের কিছুই আপনি তৈরি করতে পারবেন না এমনকি ছবিও না। করলে হাসরের মাঠে আল্লাহ্‌ আপনাকে পিটিয়ে বলবেন, এই ছবি মুর্তিতে আত্মা দাও।
জাহান্নামের লাকড়ি হবে মানুষ ও পাথর। অর্থাৎ আপনাকে এবং আপনার তৈরি মুর্তিকে একসাথে জাহান্নামে দেয়া হবে। তাই, না জেনে তর্ক না করে আগে জানুন, বুঝুন।
আল্লাহ্‌ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফীক দান করুন, আমীন।।

২৭ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি বলেছেন ___ কোরান-হাদিস পড়ুন আগে। তারপর না হয় তর্ক করা যাবে।
উত্তর :::::: আপনি তো শুধু হাদিস পড়েছেন কোরান পড়েন নি বা পড়লেও সেটা মানেন না মানেন হাদিস :) :) :)
আপনি বলেছেন ______ ইসলামে যেসব প্রানীর প্রান আছে সেগুলোর মুর্তি তৈরি করা হারাম। অর্থাৎ ১৮ হাজার মাখলুকাতের কিছুই আপনি তৈরি করতে পারবেন না এমনকি ছবিও না। করলে হাসরের মাঠে আল্লাহ্‌ আপনাকে পিটিয়ে বলবেন, এই ছবি মুর্তিতে আত্মা দাও।
জাহান্নামের লাকড়ি হবে মানুষ ও পাথর। অর্থাৎ আপনাকে এবং আপনার তৈরি মুর্তিকে একসাথে জাহান্নামে দেয়া হবে। তাই, না জেনে তর্ক না করে আগে জানুন, বুঝুন।
উত্তর ::::::::: আল্লাহ বলেছেন সকল নবী রসুল হোল নিষ্পাপ এবং তারা আগে বেহেশ্তে যাবে । তার মানে আপনার হাদিস অনুযায়ি হযরত সোলায়মান (আ: )কে হাশরের দিনে পিটান হবে ( নাউযুবিল্লাহ ) কারন তিনি নগর জুড়ে ভাষ্কর্য নির্মান করেছিলেন সুরা সাবা আয়াত ১৩ --- ৩৪-১৩ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.