নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু নিপীড়ন বনাম রোহিংগা নিপীড়ন

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

হিন্দু বনাম রোহিংগা নিপীড়ন
------------------------------------
যে কোন সংখ্যালঘূ সম্প্রদায়কে সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের নিপীড়ন শুধূমাত্র অন্যায় নহে, গর্হিত অপরাধও বটে। পৃথিবীর কোন ধর্ম এমনকি যারা ধর্ম মানেন না কিন্তু কোন norms মেনে চলেন তারাও এই কুকর্মটি সমর্থন করার কোন যুক্তিসংগত কারন দেখাতে পারবেন না বলে আমার বিশ্বাস।

বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে। মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, বলে যারা বিষয় দুটিকে এক করেন কিম্বা কোন একটি পক্ষকে লেজিটেমিসি দেবার সুক্ষ্য চেষ্টা করেন, তাদের সঙ্গে আমার একটু দ্বিমত আছে। বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে, ঠিক আছে। এটা সম্প্রদায়গত দ্বন্দ্ব। কিন্তু মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, এটা ঠিক নয়। তারা আসলে রোহিঙ্গাদের মারছে। রোহিঙ্গারা হিন্দু বা খৃষ্টান বা ইহুদি বা শিখ হলেও মারত। আর বৌদ্ধরা মারছে না, মারছে মগ-চাকমারা। এদের সম্প্রদায়গত পরিচয় বৌদ্ধ। কিন্তু রোহিঙ্গাদের প্রতি তাদের নিপীড়নটা ধর্মীয় কারণে নয়, জাতিগত কারণে। এটা তাদের জাতিগত দ্বন্দ্ব। একাত্তর সালে পাকিস্থানীরা বাংলাদেশে গনহত্যা চানালোর সময় হিন্দু/মুসলিম/বৌদ্ধ/খৃষ্টান সকলকেই টার্গেট করেছে। মুসলমানরা বেশী মরেছে কারন তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। ওটা কোন সাম্প্রদায়িক গনহত্যা ছিল না, জাতিগত গনহত্যা ছিল, বাংগালী জাতিকে টার্গেট করা হয়েছিল।
তাই বাংলাদেশের হিন্দু নির্যাতনের সঙ্গে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নিপীড়নকে গুলিয়ে ফেলাটা বোধহয় ঠিক হবে না।

##### অনলাইন থেকে সংগ্রহিত । মূল লেখক আমি নই ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: মুসলিম রোহিঙ্গাদের মারছে তারা,রাষ্ট্রীয়ভাবে হত্যা জোরদার করা হচ্ছে, বৌদ্ধ ভিক্ষুরা নেতৃত্ব দিচ্ছে। Click This Link

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন ভাই এটা সম্প্রদায়িক দাঙ্গা বা নিপীড়ন নহে জাতিগত নিপীড়ন। রহিঙ্গারা সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান তাই মুসলমান মারা যাচ্ছে । এটা মগ বনাম রহিঙ্গা দন্দ্ব । মগরা সংখ্যাগরিষ্ঠ বোদ্ধ । ১৯৭১ সালে যেমন পাকিরা মারছিল বাংগালীদের যদিও বাঙ্গালীরা বেশির ভাগ ছিল মুসলমান । একটা জাতিগত দাঙ্গাকে সম্প্রদায়িক দাঙ্গা মনে করা ভুল । ১৯৭১ সালে পাঙ্জাবীরা মারছিল বাঙ্গালীদের এবং পাকিদের সাথে মোল্লারা যোগ দিয়েছিল । বার্মায় মগরা মারছে রহিঙ্গাদের এবং একই ভাবে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা মোল্লাদের মত যোগ দিয়েছে । মগরা বেশির ভাগ বৌদ্ধ এবং রহিঙ্গার বেশির ভাগ মুসলমান । এটা জাতিগত দন্দ্ব ধর্মগত দন্দ্ব নহে ।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

যোগী বলেছেন:
মিয়ানমারে অবশ্যই শুধু মুসলিম হত্যা হচ্ছেনা।
সেটা হলে অনেক ধনি ধনি মুসলিম প্রধান দেশ অবশ্যই ব্যাবস্থা নিত। ঐ সব মুসলিম দেশে হাজার হাজার অসম্ভব ধনি ব্যাক্তি আছে যারা ইচ্ছা করলেই ঐ রকম দুই চারটা রোহিংগা জনগোষ্টি কে পালতে পারে একশত বছর ধরে।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: ময়ানমারের অার্মি, সরকার,সুচি সবাই তাহলে মগ। নিজে নিজে খবর বানান।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার পোস্টে ভয়াবহ তথ্যবিভ্রাট আছে

৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

এ আর ১৫ বলেছেন: আছে এবং থাকতে পারে তবে এই পোষ্টের বক্তব্য তাটপর্য পুর্ণ তাই পোষ্ট করেছি ,
আমি নিচে লিখেছি===== ##### অনলাইন থেকে সংগ্রহিত । মূল লেখক আমি নই ।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে। মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, বলে যারা বিষয় দুটিকে এক করেন কিম্বা কোন একটি পক্ষকে লেজিটেমিসি দেবার সুক্ষ্য চেষ্টা করেন, তাদের সঙ্গে আমার একটু দ্বিমত আছে। বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে, ঠিক আছে। এটা সম্প্রদায়গত দ্বন্দ্ব। কিন্তু মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, এটা ঠিক নয়। তারা আসলে রোহিঙ্গাদের মারছে।"
এইরকম আবালীয় বিশ্লেষণ যাহার মাথা থেইকা বাইর হইছে তাহারে নো-বেল দিয়া পশ্চাৎদেশে বংশ প্রবেশ করাইয়া গুলিস্থানে টাঙ্গাইয়া রাখা হউক !
কোনো হত্যাই লেজিটিমেসি পাওয়ার যোগ্য নহে। সেটা ইন্ডিয়াতে নরাধম মোদির গোবৎস কতৃক মুসলমান হত্যা , কিংবা মায়ানমারে বৌদ্ধ কতৃক মুসলমান হত্যা বা আমাদের দেশে হিন্দু হত্যা হউক না কেন ! বরং বাংলাদেশেই সম্প্রদায়গত কারণ গৌণ,ধর্মীয় কারণের চেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণই মুখ্য।যিনি লিখিয়াছেন তিনি যে জ্ঞানপাপী ইহাতে কোনো সন্দেহ নাই। ছাগু সরকারের আমলে কিছু ঘটনা সংঘটিত হইলেও এখন ইহা একপ্রকার রিভার্স গেইম ছাড়া আর কিছু নহে। এদেশের উজির এবং আমলাগণের মধ্যে তাহারা বা তাহাদের প্রতি ব্যাপক সহানুভূতিশীল ব্যাক্তিবর্গ শক্ত অবস্থান করিয়া আছেন।সুতরাং এই মুহূর্তে সংখাগরিষ্ঠরাই দৌড়ের উপর থাকে, তাঁহাদেরই নিজেদের উদার,অসাম্প্রদায়িক প্রমান করিতে হয়। ইহা এক প্রকার ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং।
ইহুদিরাও একই পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া থাকে। যাহার কারণে ববি ফিশারের মতো দাবাড়ু , মেল্ গিবসনের মতো অভিনেতারেও দৌড়ের উপর থাকিতে হয়।দিলীপ কুমার, আমির খান, শাহরুখ খানরেও প্রমান করিতে হয় তাহারা অসাম্প্রদায়িক !

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: @টারজান০০০০৭ বলেছেন----------- "বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে। মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, বলে যারা বিষয় দুটিকে এক করেন কিম্বা কোন একটি পক্ষকে লেজিটেমিসি দেবার সুক্ষ্য চেষ্টা করেন, তাদের সঙ্গে আমার একটু দ্বিমত আছে। বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের মারছে, ঠিক আছে। এটা সম্প্রদায়গত দ্বন্দ্ব। কিন্তু মায়ানমারে বৌদ্ধরা মুসলমানদের মারছে, এটা ঠিক নয়। তারা আসলে রোহিঙ্গাদের মারছে।"
এইরকম আবালীয় বিশ্লেষণ যাহার মাথা থেইকা বাইর হইছে তাহারে নো-বেল দিয়া পশ্চাৎদেশে বংশ প্রবেশ করাইয়া গুলিস্থানে টাঙ্গাইয়া রাখা হউক !
কোনো হত্যাই লেজিটিমেসি পাওয়ার যোগ্য নহে। সেটা ইন্ডিয়াতে নরাধম মোদির গোবৎস কতৃক মুসলমান হত্যা , কিংবা মায়ানমারে বৌদ্ধ কতৃক মুসলমান হত্যা বা আমাদের দেশে হিন্দু হত্যা হউক না কেন ! বরং বাংলাদেশেই সম্প্রদায়গত কারণ গৌণ,ধর্মীয় কারণের চেয়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণই মুখ্য।যিনি লিখিয়াছেন তিনি যে জ্ঞানপাপী ইহাতে কোনো সন্দেহ নাই। ছাগু সরকারের আমলে কিছু ঘটনা সংঘটিত হইলেও এখন ইহা একপ্রকার রিভার্স গেইম ছাড়া আর কিছু নহে। এদেশের উজির এবং আমলাগণের মধ্যে তাহারা বা তাহাদের প্রতি ব্যাপক সহানুভূতিশীল ব্যাক্তিবর্গ শক্ত অবস্থান করিয়া আছেন।সুতরাং এই মুহূর্তে সংখাগরিষ্ঠরাই দৌড়ের উপর থাকে, তাঁহাদেরই নিজেদের উদার,অসাম্প্রদায়িক প্রমান করিতে হয়। ইহা এক প্রকার ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং।
ইহুদিরাও একই পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া থাকে। যাহার কারণে ববি ফিশারের মতো দাবাড়ু , মেল্ গিবসনের মতো অভিনেতারেও দৌড়ের উপর থাকিতে হয়।দিলীপ কুমার, আমির খান, শাহরুখ খানরেও প্রমান করিতে হয় তাহারা অসাম্প্রদায়িক !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.