![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
৮০ বছর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি নিষিদ্ধ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল এবং জাপানের হিরোশিমা শহরের বাসিন্দাদের মাথার উপর "লিটল বয়" নামে একটি ইউরেনিয়াম বোমা ফেলেছিল।
১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হিরোশিমার বিরুদ্ধে ১৫,০০০ টন টিএনটি-র সমতুল্য বিস্ফোরক শক্তি সম্পন্ন একটি পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করেছিল যার ফলে শহরটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল এবং এর প্রায় ৭০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। শনিবার পার্সটুডের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, মার্কিন পারমাণবিক হামলার পর প্রথম কয়েক মাসে হিরোশিমার প্রায় ১,৪০,০০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল এবং ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের ১.২ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ সেদিন মারা গিয়েছিল এবং বিস্ফোরণস্থলের কাছে মৃত্যুর হার ছিল ৮০ থেকে ১০০ শতাংশ।
হিরোশিমার আরো অনেক অধিবাসী পরের বছরগুলোতে লিউকেমিয়া এবং অন্যান্য রোগের কারণে বিকিরণের সংস্পর্শে মারা গিয়েছিলেন। হিরোশিমায় হামলার মাত্র তিন দিন পর ১৯৪৫ সালের ৯ আগস্ট নাগাসাকি শহরটিও আমেরিকান পারমাণবিক বোমা হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। এই দুটি পারমাণবিক হামলায় ২,২০,০০০ এরও বেশি জাপানি মারা যান এবং আরও অনেকে বছরের পর বছর ধরে মারাত্মক পরিণতির সাথে লড়াই করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হল বিশ্বের প্রথম এবং শেষ দেশ যারা পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করে।
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলায় আনুমানিক ২ লাখ ১৪ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল। উইকিপিডিয়া অনুসারে, হিরোশিমায় প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার এবং নাগাসাকিতে প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।
ধন্যবাদ তথ্য দেওয়ার জন্য।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১
বিজন রয় বলেছেন: কম বেশি আমরা জানি তো।
তবে বার বার এগুলো পড়তে হবে, জানতে হবে।
যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২
বিজন রয় বলেছেন: সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই তো এখন বাংলাদেশের পরম বন্ধু!!
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দূর্বলদের জন্য লাঠিয়ালের দরকার যদিও দূর্বল জানে লাঠিয়াল অন্যায়কারী।
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:১৫
নতুন মেসাইয়া বলেছেন:
২য় বিশ্বযুদ্ধে কি ঘটেছিলো; এটমবোমা কেন ও কিভাবে বানানো হলো, কেন সেটা জাপানীদের হত্যা করতে ব্যবহার করতে হলো, এসব আপনি এই জীবনে বুঝার কোন সম্ভাবনা নেই।
আপনি বরং লিখেন কিভাবে "৩৬শে জুলাই বিপ্লব ঘটলো, কিন্তু কেন বিপ্লবী সরকার করা হলো না"।
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রথমে আপনাকে স্বাগতম। আমি কখনই চাইনা একজন ব্লগারকে স্থায়ীভাবে ব্যন করা। যদিও আমি জানি আপনি সার্টিফিকেট কেনা মুক্তিযোদ্ধা পরে বাকশালী হয়ে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত হয়েছিলেন।
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাক এবার তাহলে "প্রতিশ্রুত ত্রাণকর্তা" হিসেবে আবির্ভুত হলেন কোন দিন বলে বসেন আমিই ভগবান।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা বহুল চর্চিত, তাই এ নিয়ে নতুন কিছু বলার নাই।
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: "প্রতিশ্রুত ত্রাণকর্তা" বলেছেন ২য় বিশ্বযুদ্ধে কি ঘটেছিলো; এটমবোমা কেন ও কিভাবে বানানো হলো, কেন সেটা জাপানীদের হত্যা করতে ব্যবহার করতে হলো, এসব আপনি এই জীবনে বুঝার কোন সম্ভাবনা নেই।
আপনি বরং লিখেন কিভাবে "৩৬শে জুলাই বিপ্লব ঘটলো, কিন্তু কেন বিপ্লবী সরকার করা হলো না"।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: মৃত্যুর সংখ্যাটা একটু বেশি হয়েছে মনে হচ্ছে, একবার দেখে নেবেন।