নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ্রুপ মোকাবেলার পন্থা ইহুদী নাসা পৈতালিকরা কোরান গবেষণা করে আবিষ্কার করেছে !

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৭

দাবি : ইহুদী নাসারা কোরান গবেষণা করে সব কিছু আবিষ্কার করেছে ।

জী এই দাবি আমাদের হুজুর আলেম মমিনরা সব সময়ে করে থাকে , এটা নিয়ে অনেক রকমের তর্ক আছে কিন্তু ইহুদী নাসারা যে কোরান গবেষণা করে তাদের ধর্মকে ব্যাঙ্গ বিদ্রুপকে মোকাবেলা করে নিজেদেরকে ব্যাপক বিদ্রুপের হাত থেকে রক্ষা করেছে , সেটা আজকে প্রমাণীত ।
ভাই সব আপনারা কখনো দেখেছেন, হিন্দুদের কোন প্রতিবাদ করতে , যখন কেহ তাদের দেবদেবিকে গালাগালি করে বা তাদের পূজার মু্র্তি গুলোকে ভেংগে ফেলে । আমাদের দেশের হুজুরা ওয়াজ মহফিলে কি ভাবে তাদের ধর্মকে গালাগালি করে , সেটাতো আপনারা জানেন , কিন্তু তারা কোন টু শব্দ করে না বা এক কথায় এই সব গালাগালিকে পাত্তা দেয় না ।
বাংলাদেশের হিন্দুদের পরিষদ কিন্তু খুব প্রভাবশালী এবং যেহেতু বর্তমান সরকার ভারতের পাচাটা দালাল , তাই তাদের প্রভাব অপরিসীম । এরা ইচ্ছা করলে ধর্ম অবমাননার মামলা করে এই সব বিদ্রপকারী হুজুরদের বারোটা বাজাতে পারে কিন্তু তারা এই বিষয়কে পাত্তাই দেয় না ।
এবার দেখুন খৃষ্ঠান বৌদ্ধ বা আরো অন্য ধর্মের ক্ষেত্রে তারা কি করে বিদ্রুপ গালাগালির সামনে । এটা অবাক ব্যাপারে তারা চুপ , টু শব্দ করে না পাত্তা দেয় না ।
আপনার কি মনে করেন তারা তাদের ধর্মকে ভালো বাসে না ? অবশ্য ভালোবাসে । তারা কি কষ্ঠ দু:খ পায় না ? অবশ্যই পায় , অবশ্যই তাদের রাগ হয় কিন্তু তারা নিরব থাকে এবং বিদ্রুপকে কোন পাত্তা দেয় না ।

কি বুঝলেন ? কিছু বুঝলেন ?

জী পবিত্র কোরানে ঠিক এই ভাবে বিদ্রুপকারীকে ইগনোর করতে বলেছে , যেটা হিন্দু, খৃষ্ঠান, বৌদ্ধরা করে কিন্তু মুসলমানরা এই ব্যাপারে কোরানের নির্দেশের ধারে কাছে যায় না বরং অনুসরন করে কিছু হাদিসকে ।

মনে রাখবেন যত প্রতিক্রীয়া প্রকাশ্য দেখাবেন গালাগালি তত বাড়বে । বিদ্রুপকারীরা যখন দেখবে বিদ্রুপ করলে মুসলমানরা মাতে না বা ক্ষেপে না বা কোন প্রতিক্রীয়া দেখায় না, তখন তারা চুপ হয়ে যাবে । এই পন্থা অবলম্বন করার জন্য আল্লাহ তালা পবিত্র কোরানে বেশ কয়েকটা আয়াত নাজিল করেছেন ।
বিদ্রুপকারীরা খুব মজা পায় যখন দেখে মুসলমানরা খুব ক্ষেপে যায় , তাই বার বার ক্ষেপাতে চায় এবং এর ভিতরে তারা আনন্দ পায় ।
অমুসলিমরা যে ভাবে বিদ্রুপকে পাত্তা দেয় না , ঠিক সেই ভাবে কোরানে উপদেশ দেওয়া আছে ।

মনে করুন আপনাকে বল্টু বোললে আপনি খুব ক্ষেপে যান , মারতে তেড়ে যান , মারামারি শুরু করেন , তখন দেখবেন আপনার আসে পাশের মানুষ সুযোগ পেলে আপনাকে বল্টু বলে রাগাবার চেষ্ঠা করবে এবং এটাই তাদের আনন্দ , আপনি যত ক্ষেপবেন তাদের তত আনন্দ ।
এবার মনে করেন আপনি বল্টু বলাকে আর পাত্তা দিচ্ছেন না , রেগে যাচ্ছেন না , হেসে এড়িয়ে যাচ্ছেন অথবা বোলছেন আমি বল্টু হোলে তুই হলি টল্টু হেল্টু , তখন দেখবেন আপনাকে আর বল্টু বলে কেউ ক্ষেপাচ্ছেনা ।
কারন আপনার আসে পাশের মানুষ যখন দেখবে আপনি ক্ষেপছেন না , তখন তারা বল্টু বলা বন্ধ করে দিবে ।

জী ঠিক এই ভাবে বিদ্রুপকে পাত্তা না দিয়ে মোকাবেলা করার উপদেশ কোরানে দেওয়া হয়েছে ।
মনে রাখবেন যত ক্ষেপবেন তত বিদ্রুপ বেড়ে যাবে , কারন বিদ্রপকারীরা রেগে গেলেই আনন্দ পায় ।

এবার দেখি কোরানের আয়াত কি বলে

সুরা মোজ্জামেল ( ৭৩--১0 ) কাফেররা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন।

সুরা নিসা আয়াত ১৪0- আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।
সুরা আল আনাম ( ৬--৬৮)
যখন আপনি তাদেরকে দেখেন, যারা আমার আয়াত সমূহ নিয়ে উপহাস করে, তখন তাদের কাছ থেকে সরে যান যে পর্যন্ত তারা অন্য কথায় প্রবৃত্ত না হয়, যদি শয়তান আপনাকে ভূলিয়ে দেয় তবে স্মরণ হওয়ার পর জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না।

সুরা আহযাব ( ৩৩ -৪৮)

আপনি কাফের ও মুনাফিকদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের উৎপীড়ন উপেক্ষা করুন ও আল্লাহর উপর ভরসা করুন। আল্লাহ কার্যনিবার্হীরূপে যথেষ্ট।

সুরা ক্কাফ (৫০-- ৩৯) অতএব, তারা যা কিছু বলে, তজ্জন্যে আপনি ছবর করুন এবং, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে আপনার পালনকর্তার সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করুন। --

আপানার নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন উপরের কোরানের আয়াত গুলোতে ইগনোর করা, চুপ থাকা, কোন প্রতিক্রীয়া না দেখানো বা পাত্তা না দেওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়েছে ।
দেখুন ঠিক ঐ কাজ গুলো করে অমুসলিমরা হাতে নাতে কেমন ভাল ফলাফল পাচ্ছে । ওয়াজ মহফিলের হুজুরদের হাজারো বিদ্রুপকে তারা পাত্তা দিচ্ছে না ।


সুরা আহযাব (৩৩-৫৭) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদের প্রতি ইহকালে ও পরকালে অভিসম্পাত করেন এবং তাদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছেন অবমাননাকর শাস্তি। --- এই আয়াতে শাস্তি দানকারি স্বং আল্লাহ তালা কোন মানুষ নহে ।


দেখুন সুরা হিজরে আয়াত ৯৫ তে আল্লাহ কি বোলছেন -- বিদ্রুপকারীদের জন্য আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট"----- সুতরাং এই আয়াত স্পষ্ঠ করে বলেছে বিদ্রুপকারীদের আল্লাহ নিজে শাস্তি দিবেন ।

এখন দেখুন একে মুসলমানরা বিদ্রুপকারীকে পাত্তা না দিয়ে , পাত্তা দিচ্ছে না বা ইগনোর করছে কোরানের নির্দেশ এবং আরো দেখা যাচ্ছে আল্লাহ তালার উপরে তাদের আস্থা নেই , যেখানে আল্লাহ নিজেই বোলছেন তিনি নিজে বিদ্রুপকারীদের শাস্তি দিবেন , সেই নিশ্চয়তাকে ও এই সব মুসলমানরা ইগনোর করছে ।


এবার দেখি মুসলমানরা কোরানের উপদেশকে উপেক্ষা করে, ২৫০ বৎসর পরে সংকলিত হাদিস পড়ে, বিদ্রুপকে মোকাবেলা করতে গিয়ে, বিদ্রুপ মোকাবেলা করাতে কতখানি সাফল্য পেয়েছে ।

হাদিসের উপদেশ মেনে নিয়ে , যদি ইসলাম ধর্মকে কেউ যদি বিদ্রুপ করে তখন সাথে সাথে মুসলমানদের ঈমাণী জোস শত গুণ বেড়ে যায়, রীতিমত জেহাদের হুংকার দেয় , খুন করে ফেলা , জালাও পোড়াও সহ মিটিং মিছিল সমাবেশ শুরু করে ।

বিদ্রুপকারীরা ঠিক এই জিনিসটাই চায় , এতেই তাদের যত আনন্দ এবং কিছু দিন পর পর তারা আবার আরেকটা মাশকারা করে এবং সাথে সাথে ডিজারেবেল রেজাল্ট, তারা পেয়ে যায় ।

বিদ্রুককারীরা হিন্দু খৃষ্ঠান বৌদ্ধ সহ অন্য ধর্মকে নিয়ে মাশকারা করতে গিয়ে, খুব হতাশ কারন তারা দেখে , আমরা এদের যত গালাগালি করি, মাশকারা করি, তারা পাত্তাই দেয় না এবং আমরা আনন্দ পাই না । যেহেতু মুসলমানরা রিয়েক্ট করে তাই মাঝে মাঝে তাদের সাথে মাশকারা করে একটু মজা লুটাই ।

এখন দেখতে পাচ্ছেন মুসলমানরা হাদিসের উপদেশ অনুসরন করে বিদ্রুপ মোকাবেলা করতে গিয়ে কি ভাবে নাজেহাল হচ্ছে ।তারা বার বার ক্ষিপ্ত হয়ে জালাও পোড়াও সহ প্রতিবাদ করছে এবং বিদ্রুপকারীরা আড়ালে থেকে আট্টহাসি হেসে গুড়িয়ে যাচ্ছে এবং কিছু দিন পর পর আবার আরেকটা মাশকারা কোরছে । এই ভাবে কখনো বিদ্রপকারীকে থামানো যাবে না , যতই চেষ্ঠা করেন ।
অথচ ইহুদী নাসা পৈতালিকরা কোরানের উপদেশ অনুসরন করে , কি ভাবে নিজেদেরকে ব্যাপক বিদ্রুপের হাত থেকে রক্ষা করছে ।

পরিশেষে বোলতে চাই ইহুদী নাসা পৈতালিকরা কোরান গবেষণা করে , বিদ্রুপ মোকাবেলা করার পন্থা আবিষ্কার করে এবং প্রয়োগ করে , নিজেদের কি ভাবে ব্যাপক বিদ্রুপের হাত থেকে রক্ষা করছে ।
বিদ্রপকারীদের আনন্দ, যখন তাদের টার্গেট রিয়েক্ট করে , রাগান্নিত হয় । যত রাগ দেখাবেন ততই বিদ্রুপের শিকার হবেন । পাত্তা দিবেন না বিদ্রুপকারী হতাশ হয়ে চুপ হয়ে যাবে এবং এটাই কোরানের উপদেশ ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২০

অগ্নিবেশ বলেছেন: পড়ে ঠিকই, কিন্তু অর্থ বোঝে না।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি এখনো টিকে আছেন কি করে এটাই আশ্চার্যের বিষয়।কাফের মুসরিক দালাল উপাদি পান নাই এখনো???

যে কার্টুন নিয়ে এত্ত উদ্যোগ সেই কার্টুন দেখলাম দেখে আমার মোটেও মনে হয় নাই এটা মুহাম্মাদের ছবি বরং এটা দেখে খুনি লাদেনের ছবি মনে হইছে, এখন লাদেন কে যদি।এরা নবী মনে করে আমার কিছু বলার নাই। আর একটা প্রশ্ন নবী মুহাম্মাদ কে এই প্রজন্মের লোক কেউ দেখছে, ১৪০০ বছর আগের কাহিনি, এখন তার মন গড়া ছবি বানান হচ্ছে হাস্যকর ব্যাপারটা, আর আমাদের অতি উতসাহি মুমিনগন খরগোসের মত লাফাচ্ছে। এত্ত বয়কট বয়কট খেলতে ইচ্ছা হচ্ছে যা তোরা ফ্রান্সের নাগরিকত্ব বয়কট কর, তাইলেই বুঝবো বাপের ব্যাটা।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম মানুষকে হিংস্র বানিয়ে দিয়েছে। ধার্মিকেরা বড় ভয়ঙ্কর হয়। ধর্ম মানুষকে উন্মাদ বানিয়ে দেয়।

ইসলাম শান্তির ধর্ম, মানবতার ধর্ম- এই কথা শুনতে শুনতে কান পচে গেল। আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারবে কেন?

ধার্মিকদের কর্মকান্ডে ভালো কিছু তো দেখি না।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নাসা !!!!!

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধার্মিকরা প্রমানিত ভন্ড।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হিকমতের কথা বলে কিন্তু অনুভব করেনা। চর্চা করে না!
অথচ কোরআন বারবার বলছে- এই গ্রন্থ তাদের জন্য যারা জ্ঞানী, যারা উপদেশ গ্রহণ করে,
যারা মুক্তি পেতে চায়, ....

অথচ সেই নজরুরে আক্ষেপ আজো বাস্তব- - -
“ ও কারা কোরাণ বেদ বাইবেল চুম্বিছে মরি মরি
ও মুখ হইতে কেতাব গ্রন্থ নাও জোর করে কেড়ে
যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে
পুজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল! – মুর্খরা সব শোন
মানুষ এনেছে গ্রন্থ; গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনও ”

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: এ আর ১৫,




টেক্সট বই (আল-কোরান) বাদ দিয়ে যখন "এ্যান এক্সপার্ট হেডমাষ্টার" রচিত "শিওর সাকসেস" নামের নোট বই থেকে সব উগড়ে দেয়া হয় পরীক্ষার খাতায় সহজে পাস করার জন্যে তখন যেমন জ্ঞানহীন, মূর্খ-অশিক্ষিত একটি শ্রেনীর জন্ম হয় আমাদের অবস্থাও তেমনি।

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১৫

রাশিয়া বলেছেন: আপনি শুরুটা করেছেন ভয়াবহ মিথ্যা দিয়ে। তিনটা ইউটিউব ভিডিও দেখাতে পারবেন, যেখানে গ্রামে গঞ্জে হলেও কোন মাওলানা হিন্দু দেব দেবীদেরকে বা ধর্ম নিয়ে গালাগালি করেছে? এর আগে রাজীব নুরকেও আমি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলাম। সে ফেল করেছে। এবার আপনার পালা।

কুরআন যতই বিদ্রুপকারীদেরকে ইগনোর করতে বলুক, আপনি বলুন তো দেখি, আপনার মা'কে নিয়ে কেউ আজেবাজে কথা বললে, বা অশ্লীল কার্টুন আঁকলে আপনি কি করবেন? কুরআনের আদেশ মেনে ধৈর্য ধরবেন, নাকি এক ঘুষিতে চাপা ভেঙে ফেলবেন?

মানুষ সবসময় কোরআনের আদেশ মেনে চলবে - এরকম আশা আপনি করেন কি করে?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৯

এ আর ১৫ বলেছেন: অমুসলিমরা কুকুরের পেসাবের চেয়ে অধম
Please click here

ওয়াজ মাহফিলে শ্রীকৃষ্ণকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি !
Please click here

মু্র্তি ভাংগার হুংকার ১
Please click here
মূর্তি ভাংগার হুংকার ২
Please click here

মুর্তি ভাংগার হুংকার ৩
please click here

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১২

অধীতি বলেছেন: ভাই অসাধারণ। কিন্তু এখনো নাস্তিকদের দালাল উপাধি পান নাই আশ্চর্য হচ্ছি। হাদীস এবং কোরআন একটা আরেকটার পরিপূরক সমস্যা হচ্ছে হাদীস বুঝতে হলে সম্পূর্ণ ইসলাম ও তৎকালীন আরবের ইতিহাস এবং তাদের ভাষাতত্ত্ব জানতে হবে।সেটা অনেকেই কষ্টস্বীকার করে জানতে চাননা।সরল অনুবাদে জজবা ঢের বেশি পাওয়া যায় বলে।

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৬

রাশিয়া বলেছেন: আমি এর আগে রাজীব নুরকেও ইউটিউব ভিডিও দিতে বলেছিলাম, ফেসবুক ভিডিও নয়, আপনাকেও তাই দিতে বললাম। আপনিও দিলেন ফেসবুক ভিডিও। আপনি ইউটিউব শব্দটার গুরুত্বই না বুঝে দুইটা ফালতু ফেসবুক ভিডিও দিলেন আপনি জিতে গেছেন - এটা প্রমাণ করতে।

ইউটিউব ভিডিও যে তিনটা দিলেন, তাতে নরম ভাষায় মূর্তি ভাঙ্গার উৎসাহ দেয়া হয়েছে - সেটাও বলা যাবেনা। তাতে উৎসাহ পেয়ে কেউ মূর্তি ভাংতে গিয়েছে - এরকম কোন খবরও পাইনি। মোটকথা, এই ভিডিওতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়াতে পারে - এরকম কোন উপাদানই নেই।

আমি চেয়েছি 'ধর্মকে বা দেবদেবিকে গালাগালি করে' এরকম ইউটিউব ভিডিও। মূর্তি ভাঙ্গার হুঙ্কার টাইপের আবাল ভিডিও নয়। যদি বাবার সন্তান হয়ে থাকেন, আপনি পোস্টের প্রথম প্যারায় যা লিখেছেন, তা প্রমাণ করে দেখান।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন:  আপনি কি ত্যানাবাজির চালাকি করতে এসেছেন? ভুল যায়গায় খেল দেখাতে এসেছেন।
প্রথমে স্ট্যাবলিস করেন, কেন ফেসবুকের ভিডিও গ্রহনযোগ্য নহে, ভিডিওটি সত্য না মিথ্যা সেটাই মুল বিষয়, ইউটিউবে ও ফেক ভিডিও আছে।
ফেসবুক যদি সমস্যা হয়, যত ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এসেছে সেগুলো হয় ফেসবুক বা ব্লগের লিখা থেকে।
আমার মুল দাবি হিন্দুদের ধর্মকে অবমাননাকে তারা পাত্তা দেয় না বা নিরব থাকে। তাদের ধর্মের দেবতাকে গালাগালির একটা অডিও দেওয়া হয়েছে, তাদের মূর্তি ভেংগে ফেলার উসকানির ভিডিও দেওয়া হয়েছে, যার জন্য পুজার সময়ে তাদের বহু মুর্তি ভাংগা হয়েছে।
তারা এই ধর্ম অবমাননার জন্য মুসলমানদের মত আচরন করছে না কিন্তু কোরানের উপদেশ অনুসরন করছে

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

রাশিয়া বলেছেন: ফেসবুক ভিডিও গ্রহণযোহ্য নয়, কারণ ঐসব ভিডিওতে পাবলিক এক্সেস নেই, তাই ভূয়া ভিডিও প্রচারের সম্ভাবনা খুব বেশি। ইউটিউব ভিডিওতে পাবলিক এক্সেস থাকায় ভূয়া ভিডিও বেশিদিন টেকেনা। দ্বিতীয়ত, ফেসবুক ভিডিও কেউ তেমন পাত্তা দেয়না। ফেসবুকে কে কি করল, তা নিয়ে কারো তেমন কোন মাথাব্যাথা নেই। সমাজে ফেসবুকের অনেক প্রভাব থাকলেও ফেসবুক ভিডিওর তেমন কোন অবস্থান নেই। ফেসবুকে কোন খবর কেউ দেখলে শুরুতেই তা অবিশ্বাস করে। পরে সেই খবর মূল মিডিয়াতে এলে তা বিশ্বাসযোগ্য হয়।

হিন্দু ধর্মের অবমাননাকে পাত্তা না দিলে অবশ্যই ইসলাম বিরোধী কাজ হবে। তা হবে মদীনা সনদের সরাসরি লঙ্ঘন। কিন্তু হিন্দু ধর্মের অবমাননা কি কোন স্বীকৃত মাওলানারা করেছে কখনও? কোন প্রমাণ আপনার কাছে আছে? ১০ নং প্রতিমন্তব্যে যা লিখেছেন, আমি অস্বীকার করছিনা, কিন্তু মূল পোস্টে আপনি যে মিথ্যা লিখেছেন, সেটা তো স্বীকার করবেন?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি ত্যানাবাজি অব্যাহত রেখেছেন।

ফেসবুকের ভিডিও গুলি পাবলিক প্রাইভেসি মডে আছে, তাই যে কেঊ দেখতে পারে, যেমন আপনি দেখলেন।
এবার আরেক কাহিণী নিয়ে এসেছেন মাওলানা গুলো শিক্ষিত কিনা --- এই তেনাবাজি খুব পুরানো ত্যানাবাজি,, এরা প্রক্বত মুসলমান না, এরা প্রক্বত আলেম নহে।
মমিনরা কি বিচার করে অবমাননা কারি শিক্ষত না অশিক্ষিত। মানুসিক ভারসাম্যহিন হলেও মেরে ফেলে যেমন লালমনিরহটের গত কালের ঘটনা।
আপনি কি জানেন না? রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশের একজন প্রথম সারির আলেম এবং ওয়াজি যিনি প্রকাশ্য মুর্তি ভাংগার উসকানি দিচ্ছে।

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

রাশিয়া বলেছেন: রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশের একজন প্রথম সারির আলেম কিনা আমি জানিনা, আমি ওনার ওয়াজ পছন্দ করিনা। হতে পারে, কিন্তু তার কথায় কেউ মূর্তি ভাংতে গেছে - এরকম কোন খবর কোথাও দেখেছেন? এদেশে বেশির ভাগ মূর্তি ভাঙ্গা হয় রাতের বেলা গোপনে। তার অন্য উদ্দেশ্য থাকে। জিহাদী জোশে কেউ এদেশে মূর্তি ভাংতে যায়না।

যাই হোক, তার ওয়াজে মূর্তি ভাঙ্গার হুমকি আছে - আমার এরকটাও মনে হচ্ছেনা, বিশেষ করে পূজার মূর্তি। একেকজনের দৃষ্টিভঙ্গি একেকরকম। আমি চাইছিলাম কোন মাওলানা ওয়াজ মাহফিলে দেবদেবী বা অন্য ধর্মের মানুষকে গালাগালি করছে - এরকম একটা ভিডিও দেখতে, যেটা আপনি দাবি করেছেন। আর আপনি অত্যন্ত লজ্জাজনকভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। কাজেই এটা স্বীকার করতে আপনার কোন অসুবিধা নেই যে আপনি অনর্গল মিথ্যা তথ্য দেন। তাই আপনার মত একটা স্বীকৃত মিথ্যুকের সাথে ত্যানাবাজির কোন অর্থই নেই।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: ওয়াজ মাহফিলে শ্রীকৃষ্ণকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি !
---- এই ওয়াজের অডিও অলরেডি দেওয়া হয়েছে।
আরেকটা ওয়াজে দেবি দুর্গাকে নিয়ে কোটুক্তির নিঊজ এবং ভিডিওটা খুজে পেলেই দিয়ে দিবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.