নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা তা লোক দেখানোর জন্য করে

২৭ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪




'নিশ্চয়ই মুনাফিকরা আল্লাহর সঙ্গে প্রতারণা করতে চায়। অথচ তিনিও তাদের সঙ্গে প্রতারণা করতে সক্ষম। যখন তারা নামাজে দাঁড়ায়; তখন আলস্যভরে দাঁড়ায়। তারা লোকদের দেখায় যে, তারা নামাজ আদায় করছে, কিন্তু আল্লাহকে তারা কমই স্মরণ করে।’ (সুরা নিসা : আয়াত ১৪২)


‘অতএব দুর্ভোগ সে সব নামাজিদের জন্য; যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে বেখবর; যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে।’ (সুরা মাউন : ৪-৬)

COLLECTED

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০১

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আপনি কিভাবে নিশ্চিত হৈলেন লোক দেখানো। তাদের মনে নামাজ কে ভাইরাল করে প্রচার করার ইচ্ছা থাকতে পারেনা? আপনি তাদের মনের খবর কিভাবে জানলেন? আপনি আয়াত গুলোর মনগড়া বেখ্যা দিয়েছেন।

২| ২৭ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নেতিবাচক হিসেবে না দেঝে ভাবুন "নামাজের ওয়াক্ত হয়েছে
তাই তারা নামাজে দাড়িয়েছে, দূনিয়ার সব স্থানই মসজিদ"

৩| ২৭ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: একমত !! শুকুরিয়া নামাজ পড়তে হবে বেশ ভালো তা মসজিদে পড়তেই পারতেন বা যদি এমন ইচ্ছা হয় সেতুতে পড়তে হবে তাহল এসেতুর আশে পাশে অনেক খোলা জায়গা আছে ওখানে পড়তে পারতেন এক্কে বারে সেতুর উপরে উঠে নামাজ প্রাটা লোক দেখানই কবে না আবার এরা ও্যাজ মাহাফিল শুরু করে সেতুর উপরে যতই হোক নিজের অর্থায়নে সেতু হাগা মোতার অধিকার তো থাকবেই । প্রশাবনের কাজ হয়ে গেছে এখন বাঁকি প্রক্ষলন !!!

৪| ২৭ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই সাহেবের নামাজ, ইসলাম, মুসলিম নিয়ে অনেক কষ্টে আছেন, তাই না?

৫| ২৭ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

যিনি মোবাইলে ব্যস্ত উনি নামাযে নেই, বাহ!!কি দৃশ্য!

৬| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আজ থেকে সব বন্ধ । হিসি , নাট খোলা , মোটর বাইকে ঝড়ের গতি , প্রার্থনা সব বন্ধ । তারা বাসায় ফিরে কসর নামাজ আদায় করতে পারতেন । আজ থেকে সেনাবাহিনী সেতুর দায়িত্ব নিয়েছে ।

৭| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:২৪

কামাল৮০ বলেছেন: আজিজ ভাই,যারা এই সকল কাজ করেছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার।

৮| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এদের মনের খবর কেবল আল্লাহ আর এই নামাজীরাই জানেন। তবে, আমার কাছে মনে হয় না এরা লোক দেখানো নামাজ পড়ছেন। এরা সেতুর এক পাশের লেনেই নামাজে দাঁড়িয়েছেন। সেতুও খুব ব্যস্ত মনে হচ্ছে না। স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে উঠে এদের প্রাণ ভরে গেছে। এরা সরলমনা ধর্মপ্রাণ মুসলিম। এখানে আসার সুযোগ পেয়ে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার জন্য নামাজ পড়ে থাকতে পারেন, কিংবা নামাজের ওয়াক্ত হয়ে যাওয়ায় এবং এ ভ্রমণকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই হয়ত তারা এখানে নামাজে দাঁড়িয়েছেন। পজিটিভ সম্ভাব্য কারণগুলো বললাম।

ফেইসবুকে একবার দেখেছিলাম, এক লোক খেঁজুর গাছে উঠে নামাজ পড়ছেন, এবং জিকির করছেন, তাকে দেখার জন্য নীচে প্রচুর লোক জড়ো হয়েছে। ওটা নিশ্চিতভাবেই স্টান্টবাজি ছিল এবং লোকটা ভণ্ড ছিল বলে মনে হয়েছিল। এরকম আরো লোক দেখানো পাবলিক পাওয়া যাবে, যাদের অন্তরে বিশেষ ধান্দা থাকা সম্ভব।

টেক ইট ইজি অ্যান্ড পজিটিভলি।

৯| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: পাব্লিকের আর দোষ কি? যেমন নেতা তেমনই তার জনগন! লোক হাসানোই এখন এই জাতির পরিচয় হয়ে দাড়িয়েছে।

১০| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


ছবিটি ইজি অ্যান্ড পজিটিভলি দেখার কোন উপায় নেই।
তারা নামাজ পড়ছে না, নামাজ শো করছে।

নামাজ পড়ছেনা নিশ্চিত বলা যায়।
একদম নামাজ পড়তে দাঁড়িয়েছে, সেই দলের এক বা একাধিক সদস্য ছবি তুলছে, আবার মোবাইল আরেকজনের হাতে দিয়ে নামাজে দাঁড়িয়েছে।

আর সত্যই সেখানে নামায পড়া হয়ে থাকলে দলের সবাই একসাথেই নামাজ পড়তো। ফটোসেশন পর্ব শেষ হওয়ার পর হয়তো সবাই নামাজ পড়েছে।

তবে ছবিটি নামাজ নয়। নামাজ প্রদর্শনী।



১১| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৩

সোনালি কাবিন বলেছেন: একজন হুজুর ছবি তুলছে।

১২| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: ছবিটা দেখে স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে নামাজ নয় দেখানোর উদ্দেশ্য এই ছবি তুলেছে ।
যারা আসলেই ভাবছেন যে এখানে সত্যি সত্যি নামাজ পড়া হচ্ছে তারা অতি নিষ্পাপ মনের অধিকারী !

১৩| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


এসব লোক দেখানো রোজা-নামাজ লোক দেখানো দান-খয়রাত ইসলামে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ।
ইসলাম ধর্মের বিধি বিধানে এই কঠিন পাপের নাম রিয়া। আল-কোরানে পর্যন্ত সাবধান করা হয়েছে।

এরপরেও স্টেডিয়ামে ব্যাস্ত সপিং সেন্টারে, চলন্ত ট্রেনের ভেতর সরু চলাচলের স্থানে এধরনের তামাসা চলছেই এসব নামাজ নয়, রাজনীতি। ফজর নামাজ বাদে অন্যান্ন ফরজ নামাজের ওয়াক্ত ২-৩ ঘন্টা লম্বা, আর সেতু পার হতে লাগে ৬ মিনিট।
ইচ্ছে থাকলে আগে বা পরে বাসায় বা মসজিদে নামাজটি আদায় সম্ভব। আর যদি ইচ্ছে থাকে রাজনীতি তাহলে ভিন্ন কথা।

আরব আমিরাত এধরনের তামাসার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যাবস্থা নিয়েছে। রাজপথে শপিং সেন্টারের মত পাবলিক প্লেসে 'নামাজ শো' র বিরুদ্ধে আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১৪| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:২৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নেতিবাচক হিসেবে না দেখে ভাবুন "নামাজের ওয়াক্ত হয়েছে
তাই তারা নামাজে দাড়িয়েছে, দূনিয়ার সব স্থানই মসজিদ"



নূরু ভাই, আপনার মন্তব্যটি চোখে পড়ার পর আমি আবার ছবিটি দেখলাম কিন্তু ছবিতে দেখলাম সেখানকার সূর্যের অবস্থায় এটা প্রমাণ করে না যে, এটা মাগরিবের সময়। অর্থাৎ ওয়াক্ত ( নামাজ আদায়ের সময় সীমা) শুরু হওয়ার সাথে সাথেই 10 মিনিটের মধ্যে ওয়াক্ত শেষ হয়ে যাওয়ার মতো কোন নামাজ পাঁচ ওয়াক্তের মধ্যে পড়ে না। (সেতু পাড় হতে মাত্র ১০ মিনিট সময় লাগে) এরকম কোন নামাজ আপনার জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।

লোক দেখানো জিনিসকে লোক দেখানো বলতে গিয়ে যদি কেউ ভালো কিছুর রূপ দিতে চান তবে তা হবে শিরকের পৃষ্ঠপোষকতা। কারণ লোক দেখানো হচ্ছে রিয়া। আর বিয়ে হচ্ছে ক্ষুদ্রতম শিরিক। আর শিরিক অর্থ হচ্ছে আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা। এখানে ইবাদতের মাধ্যমে মানুষের মন জয় অথবা মানুষের সামনে উঠে আসার চেষ্টা চলছে। যে ইবাদত কেবলমাত্র আল্লাহ তা'য়ালার হক সেই এবাদতে মানুষকে যুক্ত করা হচ্ছে। অর্থাৎ আল্লাহর প্রাপ্তির সাথে মানুষের প্রাপ্তি যুক্ত করা হচ্ছে। যা স্পষ্ট শিরিক। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
إِنَّ أَخْوَفَ مَا أَخَافُ عَلَيْكُمْ الشِّرْكُ الأَصْغَرُ قَالُوا وَمَا الشِّرْكُ الأَصْغَرُ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ الرِّيَاءُ يَقُولُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لَهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِذَا جُزِيَ النَّاسُ بِأَعْمَالِهِمْ اذْهَبُوا إِلَى الَّذِينَ كُنْتُمْ تُرَاءُونَ فِي الدُّنْيَا فَانْظُرُوا هَلْ تَجِدُونَ عِنْدَهُمْ جَزَاءً
‘‘আমি সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি তোমাদের ব্যাপারে ভয় পাই তা হল, শিরক আসগর বা ক্ষুদ্রতর শিরক। সাহাবীগণ প্রশ্ন করেন: হে আল্লাহর রাসুল, শিরক আসগর কী? তিনি বলেন: রিয়া বা প্রদর্শনেচ্ছা। কিয়ামতের দিন যখন মানুষদেরকে তাদের কর্মের প্রতিফল দেওয়া হবে তখন মহান আল্লাহ এদেরকে বলবেন, তোমরা যাদের দেখাতে তাদের নিকট যাও, দেখ তাদের কাছে তোমাদের পুরস্কার পাও কি না!’’ (আহমদ, আল-মুসনাদ ৫/৪২৮-৪২৯; হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ ১/১০২। হাদিসটি সহীহ)

এছাড়াও বিভিন্ন হাদিসের মাধ্যমে রিয়ার ভয়াবহতার ব্যাপারে স্পষ্ট ভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

১৫| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: এদের থাপড়ানো দরকার।

১৬| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ৩:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@সৈয়দ তাজুল ইসলাম
কি জানি ভাই তাদের মনে কি আছে!
আল্লাহই ভালো জানেন। যদি তাদের
সালাত লোক দেখানো হয়ে থাকে তবে
তার জন্য তাদের জবাব দিহি করতে হবে।

১৭| ২৮ শে জুন, ২০২২ ভোর ৬:২৬

কালো যাদুকর বলেছেন: নামাজের সময় হলে নামাজ পড়তে হয়। তবে যান চলাচলে বাধা দেয়া যাবে না। হার্ড টু সে হোয়ট একচুয়ালি হ্যাপান হেয়ার। ছবি দেখে বিচার করা সম্ভব না। উচিত ও না। আল্লাহই ভাল যানেন।

১৮| ২৮ শে জুন, ২০২২ ভোর ৬:৫১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এটা যে লোকদেখানো হুজুরদের একাংশের ছবি তোলা দেখা বোঝাই যাচ্ছে।

১৯| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: এদের কর্মকান্ড সুবিধাজনক মনে হচ্ছে না। এইসব রিয়া চরমতম গুনাহের কাজ।

২০| ২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: যে যাই বলুক এটা লোক দেখানো। টিকটক স্টাইল।

২১| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

নীল আকাশ ভাই ফটোসেশন করার জন্য নামাজে দাড়ানো চারজনকে চার নম্বরি পাহাড়ি বেত দিয়ে পিটিয়ে বিশেষ যায়গার ছাল তুলে দেওয়া উচিত। আর যেই চারজন নামাজ না পড়ে নামাজের ওয়াক্তে ফটোশ্যুট করছে তাদের পাহাড়ি বেত দিয়ে পিটিয়ে বিশেষ যায়গায় নাগা মরিচ দিয়ে ডলা দিয়ে দিতে হবে যাতে বাইকের তৈল খরচ না হয়, দৌড়ের উপরে ঢাকা পৌছাতে পারে।


২২| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:৫২

ঈশ্বরকণা বলেছেন: হাহাহা ---আপনাকে না মাত্রই আগের পোস্টে বললাম আবোল তাবোল পোস্ট না দিয়ে আসন্ন বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়ে সিরিজ কয়েকটা পোস্ট লিখুন সেটাই ভালো হবে ! সেটা না করে আবার আবোলতাবোল পোস্ট নিয়ে পড়লেন কেন ?

আপনার খুবই কম চিন্তা ভাবনা করা এই অতি জঘন্য পোস্টেও ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ছাড়া অন্য বেশিরভাগ ব্লগারই দেখি মন্তব্যে হাস্যকর নীতি নৈতিকতার ঝাঁপ খুলে বসেছে ! স্বাধীনতার পঞ্চাশবছরেরও পর দেশে এতো বড় রকমের একটা প্রজেক্ট হয়েছে! হাজার হাজার মানুষ সেটা উদ্বোধনী দিনে দেখতে গিয়েছে। সবার মধ্যেই একটা উল্লাস উত্তেজনা ছিল। সেটাতো ব্লগের পোস্টগুলো থেকেও বোঝা গেলো । ব্রিজে হেটে পারাপার হবার কথা না ।সেখানে হাজার হাজার মানুষ হাটছে ! মোটর সাইকেল চলার কথা না চলছে দুইজন তিনজন যাত্রী নিয়ে ! মারাও গেলো মোটরসাইকেল এক্সিডেন্টে করে দুজন প্রথম দিনেই । ব্রিজ দেখতে এসে ডুবে মারা যাওয়া সরকারি দলের আরেকজনের লাশও মনে হয় নদীতে পাওয়া গেছে ! তাছাড়াও টিকটিক ফটো সেশন চলছে ব্রিজে দাঁড়িয়ে ! সবই চলছে দেদারসে আর আপনি পড়লেন কজন মানুষ নামাজ পড়ছে সেটা নিয়ে ! আপনার ইসলাম নিয়ে বিদ্বেষতো বিরক্তিকর পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন মশাই !

আরে বাবা এই নামাজ পড়া লোকগুলোর কাউকেইতো একেবারে তরুণ কেউ মনে হচ্ছে না । এমন হতে পারে না এরা সবাই বরিশালের দিকের লোক । বুড়ো বাবা মা,স্ত্রী,ছোট বাচ্চা নিয়ে ঢাকায় আসতে বছরের পর বছর লেগেছে আট ঘন্টার পথ পুরো এক দিন কখনো কখনো এমনকি তার বেশি (শীতে আরিচার ফেরিতে কুয়াশার জন্য সন্ধ্যা সাত/আটটা থেকে পরের দিন সকাল পর্যন্ত সারারাত আটকে থাকার অভিজ্ঞতা আমার নিজেরই আছে।পরের দিন ছিল হরতাল ।প্রায় দুইদিন পরে ঢাকায় আসতে পেরেছিলাম আরিচা দিয়ে)! ফেরিঘাটে নাস্তানাবুদ হতে হয়েছে বাবা মা, পুরো ফ্যামিলি নিয়ে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর । সেখানে মাত্র সাড়ে তিন ঘন্টায় বরিশাল থেকে এখন ঢাকা আসা যাবে সেটাতো এদের কাছে ঐশ্বরিক একটা ব্যাপার হবারই কথা । এদের মতো কিঁছু মানুষ সেই খুশিতে ব্রিজে শুকরিয়া আদায়ের জন্য নামাজ পড়তেই পারে উদ্বোধনী দিনের পরিপ্রেক্ষিতে যেখানে হাজার মানুষ হাটছে, ফটো সেশন করছে , টিকটিক করছে ! এর মধ্যে খুব আনইউজুয়াল কিছু খুঁজতে হবে কেন ? অন্য ধর্মের কোনো অনুসারীও সেখানে তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী কিছু করতে পারতো সেটাও খুব অবাক হবার কিছু হতো না আমার কাছে। সেদিন যদি ব্রিজে নামাই নিষিদ্ধ থাকতো সবার জন্য তাহলে নিশ্চই এই নামাজ পড়ার সুযোগ তাদের হতো না, তাই না ? তাই এর মধ্যে লোক দেখানো বিষয় খোজার এতো দরকার কেন পড়লো সেটাইতো আমি বুঝতে পারছি না।

ক্রিকেটের ফটো দিয়েছেন প্রোপিক হিসেবে । সেই খেলাতেও বেনিফিট অফ ডাউট বলতে একটা খুবই স্টাব্লিস্ট ব্যাপার আছে । যেখানে ব্যাট্স ম্যানের ফেভারে ডিসিশন যাবে সন্দেহ থাকলে। ফুটবলেও এটা আছে আর এই বিশ্বকাপেও থাকবে সেই নিয়ম জানেনতো মশাই ? নাকি ভুলে গেছেন। আর এই সামান্য ব্যাপারটাতে সেই বেনিফিট অব ডাউটটাও দিতে পারলেন না কিছু নামাজ পড়া সাধারণ মানুষকে ? ধর্ম নিয়ে বড় বড় কথা বললেও খুবই প্যাথিটিক আপনার এনালাইটিকাল এবিলিটি। আপনার সাথে একমত হওয়া ব্লগারদেরও অবস্থাও আপনার মতোই প্যাথিটিক। বিশেষ করে দুই নারী ব্লগারের নিক নিয়ে ব্লগে কিছুদিন আগে কিছু ব্লগারের বিরুদ্ধে নোংরামি করা এক ব্লগারের মন্তব্যের ভাষা দেখে তার ব্লগ লেখার যোগ্যতা সম্পর্কেই আবার ভাবতে হচ্ছে। শেষে রিপিট রিকোয়েস্টটা হলো এই সব আবোল তাবোল পোস্ট লেখা বন্ধ করুন। ব্লগটাকে আপনারা কিছু সমমনা ব্লগার অনর্থক ইসলামের বিদ্বেষী পোস্ট আর মন্তব্যে নোংরামির ভাগাড় বানিয়ে ফেলছেন। এটা একটু বন্ধ করুন প্লিজ ।চাউ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.