১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আগে ব্লগে একটা মাইনাস বাটন, ছিল, সেটাকে ইদানিং খুব মিস করি।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
ইন্ডিয়ার অন্যয়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস আপনার নেই।
২৮ অক্টোবর নিয়ে কথা বলার সাহস নেই। কারণ আপনি দলকানা।

নিরপেক্ষ কথা বলুন। ন্যয়কে ন্যয়, অন্যয়কে অন্যয় বলতে শিখুন।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার মধ্যে মনুষ্যত্ববোধের প্রচন্ড অভাব আছে। মুক্তিযুদ্ধকে কাল্ট বানিয়ে সারা বাংলার জনগণকে লুটেপুটে খেয়ে ৫০০, ৩০০ হাউজিং লন্ডনে, কানাডায়, আমেরিকায় এইগুলোকে জাস্টিফাই করার মত মানসিকতা কোন বাংলাদেশের প্রতি মমত্ববোধ থাকা পাবলিক করতে পারে না।
চোখের সামনে পাখির মত মানুষকে গুলি করে মারল! ৫/৬ বছরের শিশুরা জানালায়, ছাদেও রেহাই পায়নি এই অমানুষ হাসিনার হাত থেকে।
জিঘাংসা পরায়ণ এই ডাইনি মহিলার হাত থেকে বাংলার মানুষ নিস্তার পেয়েছে এতেই আপনার খুশি হবার কথা ছিল। কিন্তু ছি!

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২২

জ্যাকেল বলেছেন: ভারত থেকে স্নাইপার এনে মুগ্ধদের হত্যা করা হয়েছিল, এখনো ভিডিও রেকর্ড আছে সামরিক বাহিনীর হেলিকপ্টার থেকে স্নাইপারদের গুলি করা হচ্ছে।

রাজাকার রাজাকার বলে আর কথা পশুত্ব জায়েজ করবেন?

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০২

জ্যাকেল বলেছেন: যাতে আওয়ামী লীগ সরকারের উপরে দায় পড়ে , এই কারনে -- উপদেষ্ঠা সাখাওয়াত সাহেব ৭.৬২ বুলেটের গোমর ফাস করে দিয়েছে ।

গদি বাঁচাতে হাসিনা ভারত থেকে বাহিনী নামানোর কথা ছিল ৬ তারিখ। কিন্তু ৫ তারিখে এগিয়ে আনার কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের সকল গোয়েন্দা সংস্থা পরিচালনা করছিল র। এইভাবে সার্বভোমত্ব যে ঘষেটি বিকিয়ে দিয়েছিল তার পক্ষে শিশুহত্যা দুধভাত।
ছাত্রলীগের কাছে এম্বুলেন্স দিয়ে ৭.৬২ বুলেটের অস্ত্র সহ একে ৪৭ ইত্যাদি সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী কর্তৃক ডেলিভারি দেওয়া হয়েছিল।

বাংলার ইতিহাসের নিকৃষ্ট মানব হিসাবে এই হাসিনা চিহ্নিত হয়ে থাকবে। ধিক ইহার সাফাই গাওয়া অমানুষগুলারে।

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৬

আমি নই বলেছেন: এখন পর্যন্ত আপনার বক্তব্যর পক্ষে কোনো প্রমান আপনি দিতে পারেন নাই (ভিডিও)। অথচ নিষিদ্ধ জংগী ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ লীগের বহু নেতা কর্মিকে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে গুলি করার হাজার হাজার ভিডিও দেখা গেছে।

আপনি এতটাই লজ্জাহীন একজন মিথ্যাবাদী যে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে এমন বিষয়কে অস্বীকার করেন, আবার যার কোনো প্রমান নেই সেটা নিয়ে চিল্লা-চিল্লি করেন।

যে ৭.৬২ এমএম বুলেট নিয়ে নাচন-কুর্দন করতেছেন সেই বুলেট পুলিশ, এবিপিএন ব্যাবহার করে।

উপদেষ্ঠা সাখাওয়াত সাহেবও এই ব্যাপারে ব্যাখা দিয়েছেন কিন্তু তার কথা নিয়ে আপনাদের নাচন-কুর্দন চলতেই আছে।
সুত্রঃ https://www.rtvonline.com/bangladesh/291257

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ৩ নং কমেন্টের উত্তরে কিছু প্রমাণ দেওয়া হয়েছে ।

প্রমান আর ধারনা বা কল্পকাহিনির মাঝে তফাৎ বোঝেন? আপনি যা লিখেছেন সেটা জাস্ট কল্পকাহিনি। আপনার মত অন্য যে কেউ বলতে পারে কোনো একটা বিল্ডিং থেকে লীগই গুলি করে মুগ্ধকে হত্যা করেছে, কারন আইনশৃংখলা বাহিনি ছারা একমাত্র লীগের হাতেই অত্যাধুনিক অস্ত্র দেখা গেছে (ভিডিও আছে)। প্রমান বলতে কোনো ভিডিও ফুটেজ আছে আপনার কাছে?

আপনার লিংকে পাওয়া সাখাওয়াত সাহেবের কথা--- সিভিলিয়ান পোশাকে ৭.৬২ এমএম রাইফেলের গুলি লেগেছে। ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন দরকার। এরা কারা। কাদের হাতে ৭.৬২ এমএম রাইফেল গেল।

উনি বলেছেন----
অন্তর্বর্তী সরকারের বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পুলিশকে দানব বানানো হয়েছে। ৭.৬২ এমএম রাইফেল দেওয়া হয়েছে। এটা তদন্ত করব বলেছি। কিন্তু এ নিয়ে আমাকে উদ্ধৃত করা হয়েছে যে আমি জানি না। আমাকে ভুল উদ্ধৃত করা হয়েছে।

পুলিশ যে ৭.৬২ এমএম রাইফেল ব্যাবহার করে এটাতো ঠিক নাকি এটাও ভুল? এবং তারা যে সিভিল পোশাকেও গুলি চালায় এটাওতো ঠিক, নাকি? যদি দুইটাই ঠিক থাকে তাহলে ৭.৬২ এমএম বুলেট নিয়ে নাচন-কুর্দনের কারন কি?

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৪

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মত অন্য যে কেউ বলতে পারে কোনো একটা বিল্ডিং থেকে লীগই গুলি করে মুগ্ধকে হত্যা করেছে,

এটা যদি কেহ মনে করে , তবে সে গাধার স্বর্গে বাস করে । সরকার বা সরকারি দল কোন দিন এই কাজ করবে না কারন আন্দোলনে মৃর্তুর দায় সরকারের উপরে চলে আসে , তাই কেহ যেচে পড়ে নিজের ঘাড়ে এই দায় নিবে না । এই মৃর্তুর জন্য জন গণ সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছে , সেটা সরকার কেন কোরবে ?
পুলিশ যখন রাবার বুলেট মারে তখন মাথা কিংবা নিম্মাংগে টারগেট করে না , যাতে ক্ষটি মারাত্বক না হয় ।
আন্দোলনকারিরা সেই সুযোগ নিয়েছে, নিজেরাই হত্যা করে সরকারের উপরে দায় চাপিয়েছে ।

হাসালেন ভাই, সরকার দায় নিয়ে বিন্দু চিন্তা করলে কথায় কথায় ছাত্রলীগ, যুবলীগের সন্ত্রাসীদের লেলীয়ে দিতনা। প্রতিটা আন্দোলনেই তারা সেম কাজটাই করেছে। আগের কোটা আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা এমন কোন আন্দোলন আছে যেখানে ছাত্রলীগ, যুবলীগের সন্ত্রাসীরা হামলা করেনি? সুতরাং দায় এর কথা বলা মানেই লোক হাসানো।

আর পুলিশ কি করেছে তার হাজার হাজার ভিডিও ক্লিপ আছে। একমাত্র একই সংগে কানা, বোবা, কালারা ছারা সবাই দেখেছে, শুনেছে। গোপন যায়গা বাদ দ্যান প্রকাশ্যেই যে হত্যাগুলো করেছে তার প্রতিটাই এ্যভয়েড করা যেত।