নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এগুলো করা শুধু আমাদের অধিকার ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০


এগুলো করা শুধু আমাদের অধিকার ।


আমরা বুয়েটের রাস্তায় ভারতের পতাকা একে মাড়িয়ে যাব কোন অসুবিধা নাই , আমাদের বাকি সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাস্তায় ভারতিয় পতাকা একে মাড়িয়ে যাবো কোন অসুবিধা নাই কিন্তু ভারতের জনগণ এর উত্তরে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ালে এর প্রতিবাদ নিন্দা কোরবো । ভারত সরকার , যারা বাংলাদেশের পতাকা পুড়িয়েছিল তাদের ৩ জনকে গ্রেফতার করে কিন্তু বাংলাদেশে কাউকে গ্রেগতার করা হয় নি ভারতের পতাকাকে অবমাননা করার জন্য ।

ওয়াজ মহফিলে এবং কথায় কথায় অন্য ধর্মকে অবমাননা করা শুধু আমাদের অধিকার এবং আমরা যদি করি কোন অসুবিধা নাই কিন্তু অন্য কেহ আমার ধর্মের সমালোচনা করলে খবর আছে ।

হামাস আগবাড়িয়ে ইজরাইলকে আক্রমন করলে কোন অসুবিধা নাই কিন্তু ইসরাইল পাল্টা জবাব দিলেই আমরা সেটার নিন্দা করবো ।

কতগুলো অপকর্ম করা শুধু আমাদের অধিকার অন্যরা এর প্রতিবাদে পাল্টা দিতে পারবে না এবং তাদের সেই অধিকার নেই ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অপরাধ সবার ক্ষেত্রেই অপরাধ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭

এ আর ১৫ বলেছেন: কিন্তু মমিন মুসলমানরা সেগুলো মানে না --- আমরা যাহা করিতে পারিব , তাহা আমাদের অধিকার, অন্য কেহ এর প্রতিবাদে তাহা করিলে তীব্র কন্ঠে প্রতিবাদ করিব ।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করা ভারতীয় আর ভাদাদের বহু পুরানো কৌশল। এই কৌশলে আর কাজ হবে না। সত্যটা হলো, নিকট অতীতে গত সেপ্টেম্বরে কানপুরে বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট ম্যাচ চলাকালে ক্রিকেট স্টেডিয়ামের বাইরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল তথাকথিত 'হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে' বাংলাদেশী পতাকা পোড়ায়। (টাইমস অব ইন্ডিয়া, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪)।

এরপর কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনের সামনে গত ২৮শে নভেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কুশ পুত্তলিকা জ্বালানো হয়, পোড়ানো হয় বাংলাদেশের পতাকা। এটা ঘটায় ''বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ মঞ্চ'' নামে একটা হিন্দু সংগঠন।

তার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ওইদিনই বুয়েটে ভারতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়, তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সেই ছবি নিয়েও কন্ট্রোভার্সি আছে। ফ্যাক্ট চেকে একটা ছবিকে এআই জেনারেটেড বলা হয়েছে। তারপরেও তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম পতাকার অবমাননা করা হয়েছে। কিন্তু শুরুটা করলো কে?

এরপরেই আবার আগরতলার ঘটনা, যেটা কিনা কূটনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত আর ভিয়েনা সনদের লঙ্ঘন!!!

ওয়াজ মহফিলে এবং কথায় কথায় অন্য ধর্মকে অবমাননা করা শুধু আমাদের অধিকার এবং আমরা যদি করি কোন অসুবিধা নাই কিন্তু অন্য কেহ আমার ধর্মের সমালোচনা করলে খবর আছে । নিজ দেশ ভারতে সংখ্যালঘুদের তুচ্ছ আর মিথ্যা ঘটনায় পিটিয়ে মেরে ফেলা শুধু আমাদের অধিকার এবং আমরা যদি করি কোন অসুবিধা নাই, কিন্তু প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক কারনকে রং মাখিয়ে সংখ্যালঘু নির্যাতনের গল্প বানিয়ে নাকের পানি, চোখের পানি এক করে ফেলাও আমাদেরই একচেটিয়া অধিকার, তাই না!!!

তাই বলি, আগে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করেন। চতুষ্পদী হিসাবে আর কতোদিন? বিন্দুমাত্র লজ্জা যদি থাকে, এই নিয়ে ব্লগে আর ল্যাদাইতে আইসেন না।

আবাল কোথাকার!!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: তার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ওইদিনই বুয়েটে ভারতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়
জী না প্রথমে বুয়েটে এটা করা হয় এবং এর প্রতিক্রীয়া হিসাবে ভারতে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ান হয়, ভারতে যারা পতাকা পুড়িয়েছে তাদের ৩ জনকে আটক করে পুলিশ কিন্তু বাংলাদেশে কোন পতাকা অবমাননাকারি গ্রেফতার হয় নি ।

'হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে' বাংলাদেশী পতাকা পোড়ায়। (টাইমস অব ইন্ডিয়া, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪)।
তারমানে আমরা বাংলাদেশের মানুষ হিন্দুদেের উপরে অত্যাচার করতে পারবো কিন্তু ভারতিয়রা কোন প্রতিবাদ করতে পারবে না । মুসলমানরা আক্রান্ত হোলে এর প্রতিবাদ করা যাবে কিন্তু মুসলমানরা আত্যাচার করলে এর প্রতিবাদ করা যাবে না ।

ভারতে সংখ্যালঘুদের তুচ্ছ আর মিথ্যা ঘটনায় পিটিয়ে মেরে ফেলা শুধু আমাদের অধিকার এবং আমরা যদি করি কোন অসুবিধা নাই,
গাজা খান বোধ হয় , ভারতে যদি কোন হিন্দু মুসলমানের গায়ে হাত দেয়, তখন মুসলমানরা হিন্দুদের পাল্টা মার দেয় । এর নাম হোল সাম্প্রদায়িক দাংগা । ভারতের মুসলমানরা হিন্দুদের পাল্টা মার দিতে পারে, অর্থাৎ দাংগা করতে পারে , যখন উভয় পক্ষ উভয় পক্ষকে মার পাল্টা মার দিতে পারে, তখন তাকে সাম্প্রদায়িক দাংগা বলে এবং ভারতে দাংগা হয় ।
বাংলাদেশে হিন্দুরা খালি এক তরফা মার খায় পাল্টা মার দিতে পারে না , এর নাম হোল সাম্প্রদায়িক নিধন ।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮

মেঘনা বলেছেন: কামলা শ্রেণীর মুসলমান সৌদিরা জাগরে আদর দিয়া মিসকিন কয়....... ৩০ লাখ হত্যা ২ লাখ ধর্ষণকে যাদের সামান্য ঘটনা মনে হয়... তাগরে মাথাত কী আছে আর কী বা ভাবিবো!

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: মূলত আমাদের দেশের লোকজন ভারতের সাথে ইচ্ছা করে ঝগড়া করছে।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখা ঠিকমতো পড়তে পারেন, নাকি ইচ্ছা করে তথ্য বিকৃত করেন? সেপ্টেম্বরে আপনারা যে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ালেন তাতে আমি বলেছি, তথাকথিত 'হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে', আর আপনি উত্তর দেয়ার সময়ে ''তথাকথিত'' বাদ দিয়ে দিলেন!!!

বাংলাদেশে হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ বর্ণবাদী আচরণ করা হয় না। ঘটনা যা ঘটে তার কিছু ভারতীয় উগ্রবাদী হিন্দুদের কর্মকান্ডের প্রতিক্রিয়া হিসাবে (উদাহরন......বাবরী মসজিদ ভাঙ্গা), কিছু আপনাদের পেয়ারের আওয়ামী লীগের যড়যন্ত্রের কারনে (নিজেরা করে প্রতিপক্ষের ঘাড়ে দোষ চাপানো), আর বাকীটা সম্পত্তির লোভে (সেটাও মোটামুটি সিংহভাগ আওয়ামী লীগের লোকেরা করেছে)। আর আমাদের দেশে কোন ঘটনা ঘটলে যদি আপনারা আমাদের পতাকা পোড়ান, তাহলে ভারতে মুসলমানদের উপরে যেই পরিমান অত্যাচার করা হয়, তাতে তো আমাদের সকাল-বিকাল ভারতীয় পতাকা পোড়ানো উচিত!!!

জী না প্রথমে বুয়েটে এটা করা হয় এবং এর প্রতিক্রীয়া হিসাবে ভারতে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ান হয় আবারো মিথ্যা কথা!!! =p~

ভারতে যদি কোন হিন্দু মুসলমানের গায়ে হাত দেয়, তখন মুসলমানরা হিন্দুদের পাল্টা মার দেয় । এর নাম হোল সাম্প্রদায়িক দাংগা । তাই নাকি? গাজা তো আপনারা খান; কথায়ই বোঝা যায়। বেশী খাবেন না। বাকী সব বাদ, গত এক বছরে যতো মুসলমানকে ভারতে খুন করা হয়েছে শুধুমাত্র গরুর মাংস বহন করার মিথ্যা অজুহাতে, তাতে প্রতি মাসে একটা করে সাম্প্রদায়িক দাংগা লাগার কথা। কয়টা রেফারেন্স চান?

বাংলাদেশে হিন্দুরা খালি এক তরফা মার খায় পাল্টা মার দিতে পারে না , এর নাম হোল সাম্প্রদায়িক নিধন । হা হা হা...........''সাম্প্রদায়িক নিধন'' মানে বোঝেন আগে, তারপরে বাকী আলাপ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন কোন তথাকথিত বিষয় নহে , প্রমাণীত সত্য , যার কারনে ইসকনের নেতৃতে প্রথম বারের মত হিন্দুরা মাঠে নামে ।
বুয়েটে প্রথম পতাকা অবমাননা শুরু করে , ভালো কথা ভারতে পতাকা অবমাননাকারিদের গ্রেফতার করা হয়েছে , বাংলাদেশে কি করেছে ।
ভারতে সাম্প্রদায়িক সংঘাতকে কি নামে ডাকা হয় ? সংঘাত , নিধন না দাঙ্গা ? এটাকে দাঙ্গা বলা হয়। কেন বলা হয় ? যখন উভয় পক্ষ উভয় পক্ষকে আক্রমন পাল্টা আক্রমন করে সংঘর্সে লিপ্ত হয় , তাকে দাঙ্গা বলে ।দাঙ্গা ঐ সব এলাকাতে হয় যেখানে মুসলমানের সংখ্যা ৩০% এর উপরে হয় সেখানে , কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান । তবে সংখ্যা গরিষ্ঠতার কারনে মুসলমানরা বেশি মার খায় কিন্তু তারা মার ও দেয়।
বাংলাদেশে মিথ্যা ইসলাম ধর্মের অবমাননার গুজব তুলে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাড়া বাড়ীঘর ধবংস করা যাবে , কোন অসুবিধা নাই কিন্তু মুসলমানরা যখন ভারতে হিন্দুদের গরু দেবতাকে জবাই করে হত্যা করবে তখন চুপচাপ থাকতে হবে , কোন প্রতিবাদ করা যাবে না ।
এগুলো করার অধিকার শুধু বাংলাদেশের মুসলমানদের , একই কাজ মুসলমানদের বিরুদ্ধে করার অধিকার অন্যদের নেই ।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: @ভুয়া মফিজ সেদিন শুভেন্দুর মিছিল শেষে বাংলাদেশের পতাকাও পোড়ানো হয়েছিল~ভারতে বাংলাদেশ নিয়ে গুজব ছড়ানো বিজেপিকে এবার এক হাত নিলেন ভারতীয় সাংবাদিক দীপক বেপারী

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: পতাকা পোড়ানো এটা একটা রেওয়াজে পরিনত হয়েছে।আমরা ৬০দশকে ভিয়েতনাম আক্রমনের জন্য মার্কিন পতাকা পুড়িয়েছি।কিন্তু পায়ে মাড়ানো বোধ হয় ঠিক না।এতে মনের ভিতর একটা বিষবাস্প তৈরি হয়।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: @শেরজা তপনঃ এই ধরনের বহু বক্তব্য ভারতীয় সেন্সিবল লোকজনরা দিয়েছে। কিন্তু এইসব এই আবালরা দেখবে না। এদের কিছু প্রি-প্রোগ্রামড ন্যারেটিভ আছে। আপনি যাই বলেন না কেন, এরা এইসব আবোল-তাবোল বলতেই থাকবে। আমি জানি, তাই এই ধরনের পোষ্ট আমি সাধারনতঃ এভয়েড করি। সময় নষ্ট। সমস্যা হলো, এরা এইসব মিথ্যা বলে যারা খবরাখবর কম রাখে তাদের কনফিউজড করে। উদাহরন হিসাবে ব্লগার সনেট কবি'র প্রথম মন্তব্য দেখেন। সেজন্যেই আসা।

সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানোর মাধ্যমে এরাই এই কালচার চালু করেছে। তারপরে ক্রমান্বয়ে পাল্টাপাল্টির ফলে আজকের উদ্ভুদ পরিস্থিতির পুরো দোষ কান্নাকাটি করে চাপিয়ে দিয়েছে আমাদের উপর। বাংলাদেশের প্রতি মিথ্যা প্রোপাগান্ডার জন্য সামু এদের একটা ভালো প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাড়িয়েছে। মাঝে মধ্যে খানিকটা প্রতিবাদ করা লাগে, কি কন!!!! ;)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানোর মাধ্যমে এরাই এই কালচার চালু করেছে

কোন দেশে যদি কোন অন্যায় হয় তখন এর প্রতিবাদে অন্য দেশে অভিযুক্ত দেশের পতাকা পোড়ানোর কালচার ১০০ বৎসরে , এটা সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ নতূন কোন সৃষ্ঠ কালচার নহে । বাংলাদেশে এর আগে আমেরিকা , ইজরাইল ,বার্মা সহ বহু দেশের পতাকাতে আগুন দেওয়া হয়েছে । বাংলাদেশের আবাল গুলোর মানুসিকতা, অন্য দেশের অন্যায়ের জন্য তাদের পতাকা আমরা পোড়াতে পারবো কিন্তু বাংলাদেশের অপরাধের জন্য অন্য দেশ বাংলাদেশের পতাকা পোড়াতে পারবে না । এটা হোল মূলত আবাল তালেবানি চেতনার বাংলাদেশিদের মানুসিকতা। বাংলাদেশে মিথ্যা গুজব রটিয়ে হিন্দুদের নির্যাতন অন গয়িং ঘটনা কিন্তু ভারতিয়রা হিন্দু নির্যাতনের কোন প্রতিবাদ করতে পারবেনা এবং বাংলাদেশের পতাকা পোড়াতে পারবে না ।
এই কর্ম গুলো শুধু আবাল তালেবানি চেতনার বাংপাকিদের একক অধিকার, বাংলাদেশের হিন্দু নির্যাতন নাকি তথাকথিত নির্যাতন কিন্তু হিন্দু কর্তৃক ইসলাম অবমাননার আন্দোলন প্রকৃত পক্ষে তথাকথিত ইসলাম ধর্ম অবমাননা। ফেসবুকে হিন্দুদের নামে ফেক একাউন্ট বানিয়ে ইসলাম অবমাননার পোস্ট দিয়ে হিন্দুদের উপর চড়াও হওয়া বাংলাদেশের প্রতিনিয়ত ঘটনা । এটা কিন্তু বাংগু পাকিদের কাছে এটা তথাকথিত ইসলাম ধর্ম অবমাননা নহে , কিন্তু নির্যাতিত হিন্দুদের ঘটনা হোল তথাকথিত হিন্দু নির্যাতন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.