নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্যবেক্ষণ গোপালগন্জ

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:৩৮


সেনাবাহিণীর উপস্থিতিতে ধানমন্ডি ৩২ ধবংসের চিত্র সবাই দেখেছে , এরপর ক্রমাগত টুংগিপাড়ার বংগবন্ধুর কবর গুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি চলছে এবং এই হুমকি অগ্রাহ্য করার মত নয় । সেনাবাহিণীর প্রটেকশনে এই কর্ম করার সমস্ত আলামত দেখা গেছে এর আগে , এনসিপির প্রত্যেক জেলাতে যাত্রাকে পদ যাত্রা বলা হয়েছে কিন্তু গোপালগন্জের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে লংমার্চ টু গোপালগন্জ, সেই সাথে সমস্ত জেলা থেকে গোপলাগন্জে লংমার্চ করার আহবান করা হয় , তাদের চুড়ান্ত লক্ষ বংগবন্ধুর মাজার গুড়িয়ে দেওয়া । এই ধরনের উস্কানি এবং হুমকির মুখে গোপালগন্জবাসি গর্জে উঠে এমন কি গত ৩ বার গোপালগন্জের বিএনপি এম পি পার্থী কে এম বাবরের নেত্বত্বে বিএনপি আওয়ামী লীগের সাথে প্রতিরোধে যোগ দেয় ।
গোপালগন্জবাসি যে প্রতিরোধ গড়ে তুলে সেটাকে মোকাবেলার জন্য রাবার বুলেট এবং টিয়ার গ্যাস যথেষ্ঠ ছিল কিন্তু সেই পথে না গিয়ে সাধারণ জনতার উপরে সরাসরি গুলি করে সেনাবাহিণী, যে সেনাবাহিণী গত বছর আন্দোলনকারিদের উপরে গুলি চালাতে অপারগতা প্রকাশ করে এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সেনাবাহিণী আন্দোলনরত জনতার গুলি করে ।
যে যে কন্ডিশনে নিরাপত্তা বাহিণী গুলি করতে পারে , তার কোনটাই গোপালগন্জবাসি করেনি , এন সি পি ( উস্কানিদাতাদের) সভা পন্ড করেছে গোপালগন্জ বাসি সেই সাথে মন্চ চেয়ার ভাংচুর, তারা কাউকে হত্যা করে নি এবং সরকারি কোন সম্পদ ধবংস করে নি । এই ধরনের মব মোকাবেলার জন্য রাবার বুলেট এবং টিয়ার গ্যাসই যথেষ্ঠ কিন্ত সেগুলো ব্যবহার না করে সরাসরি গুলি সেনাবাহিনী কর্তৃক , যেখানে সেনা বাহিনী এক বছর আগে কোন গুলি ছোড়ে নি এবং এর আগে বাংলাদেশের কোন আন্দোলনে সেনা বাহিণীকে গুলি করতে দেখা যায় নি , এর আগের সমস্ত আন্দোলন পুলিশ বিডিআর আনসার পক্ষ থেকে গুলি করার ঘটনা ঘটেছে কিন্তু সেনা বাহিনী কখনো গুলি করে নি ।
এন সি পি বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্য বলে এসেছে তারা বংগবন্ধুর মাজার ধবংস করবে গোপালগন্জে এসে কিন্তু সেই কাজে গোপালগন্জবাসি কেন বাধা দিবে , এমন মনোভব এন সি পি এবং এদের দালালরা দেখাচ্ছে । তারা ৩২ নাম্বারের মত মাজার ধবংস করবে সেনা বাহিনীর সহায়তায় ।

সেনা বাহিনী দিয়ে গুলি কারর দায় অবশ্যই ওয়াকারের যিনি গত বছর কোন গুলি করেন নি , গোপলাগন্জ বাসি কোন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যকে হত্যা করে নি এবং সরকারি সম্পদ ধবংস করে নি -- সুতরাং আইনত কোন অধিকার নেই নিরাপত্তা বাহিনীর বা সেনা বাহিনীর গুলি করার। যে আন্দোলন মোকাবেলার জন্য রাবার বুলেট এবং টিয়ার গ্যাস এবং জল কামান যথেষ্ঠ ছিল কিন্তু সেই অপসনের ধারে কাছে না গিয়ে গুলি করছে অতচ যে পরিস্থিতিতে গুলি করার অধিকার আছে , সেগুলোর কিছুই করে নি আন্দোলনকারিরা । মন্চ ভাংচুরের মোকাবেলা রাবার বুলেট এবং টিয়ার গ্যাসেই করা যেত ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৩৪

কাঁউটাল বলেছেন: হাউয়ামি চাঘলরা নৃত্যকলা করতে গেছিল কেন? গোপালগন্জ কি উহাদের বাপের সম্পত্তি? যে গোপালগন্জে কেউ যেতে পারবে না?

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: অবশ্যই যে কেউ যেতে পারবে যদি সৎ উদ্দেশ্য থাকে । মাজার গুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে যদি কেহ আসে , তখন তাদের বাধা দেওয়াই কর্তব্য, নাকি সেনা প্রটেকশনে ৩২ নাম্বারের মত ভাংগবেন ?
এই আন্দোলন মোকাবেলার জন্য গুলি করে মানুষ হত্যার কোন প্রয়োজনই ছিল কি ? কাদাঁনি গ্যাস এবং রাবার বুলেটেই সবাই ছত্র ভংগ হয়ে যেত । দেশের আইন পুলিশকে শুধু গুলি করার অধিকার দিয়েছে যদি জীবন হুমকির সন্মুখিন হ্য় এবং যদি সরকারি সম্পদ ধবংস করা হয় , এই গুলি করার অধিকার সেনাদের নেই এবং এই ধরনের পরিস্থিতি আন্দোলন কারিরা সৃষ্ঠি করে নি ।
৩২ নাম্বার ধবংসের জন্য অপরাধিদের শাস্তি এক দিন পেতেই হবে ।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: সেনাবাহিনী তার অবস্থান পরিস্কার করলো।আন্দোল কারিদের মতো সেনাবাহিনী মুখুশ পরে ছিলো এতোদিন।এবার মুখুশ খুলে তার আশল রূপ দেখিয়ে দিলো।এনসিপির রক্ষাকর্তা যে সেনাবাহিনী সেটাও পরিস্কার হয়ে গেলো।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ । ওয়াকার হোল জামাতের লোক এবং এত দিন ইউনুসের সাথে যে দ্বন্দ দেখা যাচ্ছিল সেটা শুধু অভিনয়, ভাওতাবাজি। যে ওয়াকার এক বছর আগে গুলি করে নি , সে কি ভাবে গুলি করার আদেশ দেয়। কাদাঁনি গ্যাস এবং রাবার বুলেটেই এই আন্দোলন ছত্র ভংগ হয়ে যেত ।
ওয়াকারের মুখোশ উম্মোচিত এখন ।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১৯

কাঁউটাল বলেছেন: হাউয়ামী চাঘলরা এখন থেকে দিনে দিনে আরও চিপায় পড়তে থাকবে।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৪৭

এ আর ১৫ বলেছেন: চিপায়ে আপনি নিজেই পড়েছেন , উত্তর খুজে পাচ্ছেন না , তাই এই হেংলামি । চিপায়ে পড়লে এমনই অবস্থা হয় ।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০০

কাঁউটাল বলেছেন: ছাগলামি উত্তর। ফাউল হাউয়ামী

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: টুংগি পাড়া সেনাবাহিনি পাহারা দিয়েছিলো । ওয়াকার থাকতে আপনারা যা ভাবছেন এমন কিছু হবে না ।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: ওয়াকার জামাতের লোক , সে খুব ধুরন্ধর , কৌশলে এত দিন দেখিয়েছে , সরকারের সাথে তার বিরোধ , আসলে সবই অভিনয় । সে কৌশলে বংগবন্ধুর মুর্তি , ৩২ নাম্বার সহ সব স্বাধীণতার চিহ্র গুলো ধবংস করেছে । গোপালগন্জের মাজার সেনাদের সামনেই ধবংস করারা পায়তারা চলছিল এবং এখোন চলছে ।
ওয়াকারুজ্জামান অরফে রাজাকারুজ্জামান -- গত বছর কোন গুলি চুড়েন নি , সেখানে তিনি গুলি ছুড়ে হত্যা করলেন , যেখানে রাবার বুলেট -টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যেত ।
ওয়াকারে ভন্ডামির মুখোস খুলে গেছে ।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: সেনাবাহিনী অন্যায় করলো।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: সেই সাথে ওয়াকারের মুখোস খুলে গেছে । বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সেনাবাহিণী আন্দোলনকারিদের গুলি করলো, যেটা আগে পুলিশ, রেব , আনসার , বিডিআররা গুলি করেছে ।
ওয়াকার এই অভুত্থানের একজন মাস্টার মাইন্ড । তার বিগত দিনের কর্মকান্ড ধোকাবাজি ছাড়া আর কিছুই না, সে জামাতের লোক ।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ওয়াকার কারো লোক না। সে হুকুমের দাস।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫১

এ আর ১৫ বলেছেন: তাই নাকি তাহলে তিনি কেন হাসিনার হুকুম পালন করলেন না ? তিনি হুকুমের দাস , তবে জামাতে পক্ষে ।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫

এভো বলেছেন:

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন:


https://www.jugantor.com/tp-firstpage/979221

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

এ আর ১৫ বলেছেন: হ্যা হ্যা হাসিনার নির্দেশে এন সি পি বংগবন্ধুর সমাধী গুড়িয়ে দিতে আসলো এবং হাসিনার নির্দেশে এলাকাবাসি সেটাকে মোকাবেলা করলো। তারা হামলা করেছিল এন সি পির জন সভাতে , যে জন সভা থেকে সমাধী গুড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি চলছিল । এলাকাবাসি কেন সমাধী গুড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্ঠাকে বানচাল করে দিল , সেটা হাসিনার দোষ ।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



১৬ জুলাই সকাল সাড়ে নয়টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার খাটিয়াগড় চরপাড়ায় পুলিশের ওপর হামলা করে তাদের গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ খবর জেনে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এম রাকিবুল হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে বেলা সাড়ে ১১টায় তাঁর গাড়িতেও হামলা হয়।

পুলিশের গাড়িতে আগুন কারা দিয়েছিল? টিএনওর গাড়িতে হামলা ভাংচূর কারা চালিয়েছিল? এগুলো সরকারি সম্পদ ছিল না?

হায় হায়!!!

মিথ্যাচারের আপনার পুরনো রোগ এখনও যায়নি?

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: পুলিশে সাথে সংঘর্ষে এটা হয়েছে । তারা কি পুলিশকে খুন করেছিল । এই আন্দোলন মোকাবেলার জন্য গুলি করার কোন দরকার ছিল না , টিয়ার গ্যাস এবং রাবার বুলেটই যথেষ্ঠ ছিল ।
আপনার সমাধী ভাংবার জন্য হানা দিবেন, সেটাকে প্রতিহত করে এলাকাবাসি অন্যায় করে ফেলেছে । ভন্ডামি তো এখনো ছাড়তে পারেনি । আপনার সমাধী গুড়িয়ে দিবেন সেটা কোন দোষ বা অন্যায় নয় কিন্তু আপনাদের বাধা দেওয়াটা হোল অন্যায় ।
কতখানি নোংড়া নীচে নামলে কেহ এই হীন কর্মের পক্ষে সাফাই গায় ।
টিয়ার গ্যাস আর রাবার বুলেটে যেখানে কাজ হয়ে যায় , সেখানে সরাসরি গুলি করে হত্যা করা হয়েছে অনেক জনকে ।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্টে আপনি দাবি করেছেন, গোপালগঞ্জবাসী কোনো সরকারি সম্পদ ধ্বংস করেনি। এই মিথ্যাচার কেন করেছেন?

যদি মনে করে থাকেন আপনার ভুল হয়েছে তাহলে পোস্ট সংশোধন করেন।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন: এই ধবংস নেগলেজেবেল , শত শত সরকারি বাস ট্রাক সরকারি ভবন টিভি ভবন মেট্ররেল এবং শত শত পুলিশ হত্যার সাথে এর কোন তুলনা চলে না । কয়টা পুলিশ মারা গেছে ??
সরকার প্রথমে টিয়ারগ্যাস রাবার বুলেট ব্যবহার করে আন্দোলন মোকাবেলা করে কিন্তু যখন তারা নিজেরা মারা পড়ে এবং ব্যপক সরকারি সম্পত্তি ধবংস হয় তখন গুলি করার আইনি আধিকার শুধু পুলিশের আছে ।
টিয়ার গ্যাস রাবার বুলেট ব্যবহার না করে সরাসরি সেনা বাহিণী গুলি করে হত্যা করেছে , তাদের অপরাধ তারা সমাধী ভাংগার কর্মে বাধা দিয়েছে ।
সেনা প্রহরায় ৩২ নাম্বার যেমন ভাংছেন , ঠিক তেমনি সমাধী গুড়িয়ে দিবেন --- এই কর্মকে আপনারা উত্তম কর্ম মনে করেন এবং এই কর্মকে প্রতিহত করাকে অন্যায় মনে করেন --- এই মানসিকতা নিয়ে ধর্মের বুলি শুনান, মানবতার গুনগান করেন । মানুষের চরিত্র কতখানি নীচে নামলে এমন মনোভব ধারন করে ।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



আমরা কোনো খুনেরই পক্ষে নই। দাবিও করিনি। আর আপনি যে ফ্যাসিস্ট এর ঘাপটি মেরে থাকা দোসর তা এত দিনে পরিষ্কার হয়েছে।

আপনি পোস্টে দাবি করেছেন, গোপালগঞ্জবাসী কোনো সরকারি সম্পদ ধ্বংস করেনি। এটা পরিষ্কার মিথ্যাচার। অবশ্য আপনাকে বলে লাভ হবে মনে করা বোকামি। আপনি মিথ্যাচার করতে থাকুন। ধন্যবাদ।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: এই গাড়ী ভাংচুর গুলি করে হত্যা করার পরে হয়েছে । জনতা প্রথমে জনসভা পন্ড করে তারপরে গুলি করে মানুষ হত্যা করা হয় এবং এর পরে জনগন ভাংচুর করে । সুতরাং ভন্ডামি বন্ধ করুন --- আমরা কোনো খুনেরই পক্ষে নই। দাবিও করিনি ---
এই বক্তব্যটাই মহা ভন্ডামি ।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



লেখক বলেছেন: এই গাড়ী ভাংচুর গুলি করে হত্যা করার পরে হয়েছে । জনতা প্রথমে জনসভা পন্ড করে তারপরে গুলি করে মানুষ হত্যা করা হয় এবং এর পরে জনগন ভাংচুর করে ।

-আপনি দয়া করে সংবাদগুলো একটু মনযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলেই সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। দুনিয়ার সব মানুষ দেখলো, পুলিশের গাড়িতে হামলা এবং গাড়ি পোড়ানোর ঘটনা ঘটলো সকালে আর আপনি বলছেন তার বিপরীত কথা। আপনি কি চাঁদে ছিলেন তখন? আমি আশ্চর্য্য হই না আপনার মিথ্যাচারে। কারণ, আপনি মিথ্যাচারে অভ্যস্ত।

আসুন, আপনার জানার জন্য সংবাদের অংশ বিশেষ পত্রিকা থেকে তুলে ধরছি-

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত সমাবেশ ছিল বুধবার দুপুরে। সকালেই নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ কর্মীরা পুলিশের গাড়িতে আগ্নিসংযোগ এবং ইউএনওর গাড়িতে হামলা করে। দুপুরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কর্মী-সমর্থকরা এনসিপির সমাবেশস্থলে হামলা চালায়। এরপর সমাবেশ শেষে ফেরার পথে এনসিপি নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরে হামলা করে তারা। তারপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে পুরো শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

বিস্তারিত দেখুন-

গোপালগঞ্জে নিহতদের সুরতহাল, ময়নাতদন্ত, মামলা ছাড়াই দাফন-দাহ

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন, হামলা-ভাঙচুর

গোপালগঞ্জে এবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি বহরে হামলা

ঘটনামালার পালাক্রম:

এনসিপির কর্মসূচির প্রেক্ষিতে সকালে পুলিশের গাড়িতে আগুন দেওয়া ও ইউএনও’র গাড়িতে হামলা।

পরে সমাবেশস্থলে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও ছাত্রলীগের কর্মীদের দ্বারা NCP সমাবেশে হামলা।

সন্ধ্যায় সংঘর্ষ বাড়ে এবং চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী মোতায়েন, গ্রেপ্তার ও কারফিউ ঘোষণা করা হয়।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯ শে জুলাই, ২০২৫ ভোর ৪:০৭

এ আর ১৫ বলেছেন: এনসিপির কর্মসূচির প্রেক্ষিতে সকালে পুলিশের গাড়িতে আগুন দেওয়া ও ইউএনও’র গাড়িতে হামলা।

যারা আগুন দিয়েছে বা ভাংচুর করেছে সরকারি সম্পদ , শুধু তাদের গুলি করার নির্দেশ আছে , অন্য কাউকে নহে ।

পরে সমাবেশস্থলে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও ছাত্রলীগের কর্মীদের দ্বারা NCP সমাবেশে হামলা।


এই হামলায় কোন সরকারি সম্পদ ধবংস হয় নি এবং কোন পুলিশ মারা যায় নি , তাই এখানে গুলি করা বেআইনি ।

সন্ধ্যায় সংঘর্ষ বাড়ে এবং চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত।

নিহতের সংখ্যা নিয়ে চ্যাপ জিপিতে প্রশ্ন করা হলে নীচের উত্তর আসে
Casualty Reports:
- Most mainstream Bangladeshi news outlets report 4 confirmed deaths, with several others injured.
- However, an independent group called the International Crimes Research Foundation (ICRF) claims the death toll may be as high as 21, alleging that the army used lethal force against unarmed civilians.

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২৫ ভোর ৪:১৭

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর কবর গুঁড়িয়ে দেয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পড় গোপালগঞ্জ বাসি এক হয়ে যে প্রতিরোধ করতে পেরেছে তা সত্যি প্রশংসাযোগ্য ।
এখান থেকে আশা করবো সমস্ত বাংলাদেশে প্রতিরোধ শুরু হবে।

১৫| ২১ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন, সেটা জানতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.