নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৭


বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ওই অডিও বার্তায় তিনি ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড (বিডিআর বিদ্রোহ), বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। অডিওতে তিনি দাবি করেন, বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে ৪৬ জনই ছিলেন আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। এছাড়া, সে সময়ের তদন্ত কমিটির প্রধান এবং বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তার সরকার মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সামাল দিয়েছিল। তিনি বলেন, “বিডিআরের ঘটনায় যে আর্মি অফিসাররা মারা যান, সেখানে ডিজি শাকিল থেকে শুরু করে ৪৬ জনই ছিল আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। জাহাঙ্গীর কবির নানকের আপন ফুফাতো ভাই থেকে শুরু করে আব্দুল মালেক উকিলের নাতজামাই—সবাইকে হত্যা করা হয়েছে।” তিনি উল্লেখ করেন, নিহতদের অনেককে তিনি নিজে পিজিআর এবং এসএসএফ-এ নিয়োগ দিয়েছিলেন।

বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত নিয়ে কথা বলতে গিয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে লক্ষ্য করে বলেন, “সেই হত্যার তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন আজকের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তার রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করেই মামলা ও সাজা হয়েছে। এখন তিনি তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হয়ে সব উল্টে দিচ্ছেন।” তিনি প্রশ্ন রাখেন, তদন্ত যদি ভুল হয়ে থাকে, তবে তার দায়ভার জাহাঙ্গীর আলমকেই নিতে হবে।

এছাড়া বিডিআর বিদ্রোহের পুনঃতদন্তে যুক্ত সাবেক বিডিআর প্রধান ফজলুর রহমানেরও কঠোর সমালোচনা করেন শেখ হাসিনা। অতীতে সীমান্তে একটি ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ভারতীয় বিএসএফ সদস্য মারা যাওয়ার পর ভারত ক্ষিপ্ত হলে ফজলুর রহমানের ‘হাঁটু কাঁপা’ শুরু হয়েছিল। তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সঙ্গে কথা বলে তিনি ফজলুর রহমানের জীবন রক্ষা করেছিলেন বলে দাবি করেন।

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে অভিযোগ

অডিও বার্তায় শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়েও অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “বিডিআর বিদ্রোহের দিন ভোর ৬টায় খালেদা জিয়া কেন বাসা থেকে বের হয়ে গিয়েছিলেন? কারণ তারেক জিয়া লন্ডন থেকে ৪৫ বার ফোন করে তাকে সরে যেতে বলেছিলেন।” এই বিষয়টি কেন তদন্ত করা হয়নি, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: বিডিআর ম্যাসাকারের ষড়যন্ত্রকারি কারা সেটা নিয়ে এই আলোচনা।
এটাকি র এবং আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র?

এই পক্ষের উদ্দেশ্য দেশের সেনাবাহিনীকে দুর্বল করে শেষ করে দেওয়া, তাই এরাই এর জন্য দায়ি। যদি এটা সত্য হয়, তাহোলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সেনা সদস্যদের কেন এরা হত্যা করবে এবং এই ধরনের হত্যাকান্ডের নাটক এরা রিপিটেড করবে এই বাহিণীকে শেষ করে দেওয়ার জন্য যেমনটি জিয়া করেছিল, একের পর এক কু নাটক করে মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের সেনাদের হত্যা করে। আওয়ামী লীগের ভিত্তি সেনাবাহিনীর ভিতরে ছিল দুর্বল এরা কি এই ধরনের রিক্স নিবে যখন তাদের সরকার মাত্র দেড় মাস আগে ক্ষমতায় বসেছে। হত্যাকারীদের উদ্দেশ্য দেখলে, এটা পরিষ্কার তাদের উদ্দেশ্য ছিল দুই বাহিনীরবং ভিতরে যুদ্ধ লাগিয়ে সরকারের পতন ঘটান, তাহলে এই নতুন সরকার কি এই রিক্স নিবে। এই সর কারে সে ধরনের উদ্দেশ্য থাকলে প্রতি বৎসর কেন সেনা বাহিনীর পিছনে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করে আধুনিকায়ন করবে এবং নতুন সদস্য যুক্ত করে জনবল বাড়াবে?

এটাকি আই এস আই এবং জামাতের ষড়যন্ত্র?

এই ব্যপারে যুক্তি হোল, আওয়ামী লীগ যুদ্ধ অপরাধিদের বিচার করবে এবং এই সরকার কেবল ক্ষমতায় বসেছে, ভিত্তি শক্ত নহে, তাই এখনি এদের ফেলে না দিলে পরে ফেলা কঠিন হবে, তাই এর পিছনে এই চক্রই দায়ি। এই দিন ঐখানে কর্ণেল গুলজার সহ বেস কয়ক জন জিংগি বিরুধী সেনা অফিসার ছিল তাদের হত্যা করে দুই বাহিনীর ভিতর যুদ্ধ বাধান সম্ভব হলে, সরকার পতন অনিবার্য।

এই ঘটনা শুরুর পর সরকার সেনা প্রধানের কাছে, পরিস্থিতি মোকাবেলার দায়িত্ব দেয় এবং পরবর্তি সব কাজ সেনা কমান্ড থেকে করা হয়েছে। পিলখানায় কয়েক হাজার বিডিআর ছিল সেদিন, তাই সেনা কমান্ডকে খুব ভেবে চিনতে পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতে কমান্ড আক্রমণ করার অনুমতি চেয়ে ও দেয় নি সামরিক কমান্ড করান, যদি কয়েক হাজার বিডিআর ভারি অস্ত্র হাতে প্রস্তুত থাকে, সাথে সাথে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ লেগে যাবে, তাই কালখেপনের সিদ্ধান্ত নেয়, পিলখানার পিছনের দিকটাকে অরক্ষিত রাখে এবং এটা খুব কার্যকর স্ট্র‍্যাটেজ হয়, বেসির ভাগ বিডিআর সদস্য ওই দিক দিয়ে পালিয়ে যার, যার জন্য বিদ্রোহীরা সংখ্যা লঘু হয়ে যায়। যদি পিছন দিক দিয়ে পালিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হোত, তাহোলে সব বিডিআর সদস্যরা বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দিতে বাধ্য হোত এবং সারা দেশে দুই বাহিনীর ভিতরে যুদ্ধ বেধে যেত এবং সরকারের পতন হয়ে যেত।
বিদ্রোহীরা সংখ্যায় কমে গেলে তারা আপষ করতে রাজি হয় এবং এই কাজ পরিচালনের তৃতীয় পক্ষ হিসাবে সরকারি দলের নেতাদের পাঠান হয়। এই কার্যক্রম পিছন থেকে পরিচালনা করে, সেনা কমান্ড।


২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর একজন ফালতু পারসন । জানি না কোন কোটায় নিয়োগ পেয়েছেন ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২৮

এ আর ১৫ বলেছেন: এখন তো ফালতু মনে হবেই , যান না তার কাছে এবং জানতে চান --- তার রিপোর্টের উপরে ভিত্তি করে বিডিআর হত্যার বিচার হয়েছিল ,, এই রিপোর্টা যদি মিথ্যা হয় , তাহোলে শাস্তি তো তার , দায় তার ।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: এই বিডিআর হত্যাকান্ড সঙ্ঘটিত না হলে ডিজিএফআই পরবর্তীতে যে সরকার নিয়োজিত ভাড়াটে খুনীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল - সেটা সম্ভব হতোনা। কর্ণেল জিয়াউল আহসানের মত ডেভিল পয়দা হবার রাস্তা আঁতুড় ঘরেই ধ্বংস করে দেয়া হত। দেশপ্রেমিক সেনা সদসস্যদেরকে মেরে এইসব জেনারেল আজিজ আর বেনজীরের মত কুচক্রিদের সরকারের গোলাম হিসেবে ব্যবহার করার রাস্তা পাকা করা হয়েছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

এ আর ১৫ বলেছেন: দেশপ্রেমিক সেনা সদসস্যদেরকে মেরে

দেশপ্রেমিক সেনা সদস্যরা ছিল আওয়ামী পরিবারের সদস্য এবং এই হত্যাকান্ডের তদন্তের চেয়ারম্যান ছিল --- বর্তমান স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীর , তার রিপোর্টের উপরে ভিত্তি করে বিচার কাজ চলে ।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৯

আমি নই বলেছেন: বিডিআর হত্যাকান্ডের তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আব্দুল কাহার আকন্দ, জেনারেল জাহাঙ্গীর নন। জেনারেল জাহাঙ্গীর ছিলেন আর্মি-পুলিশের মাঝে সমন্বয়কারী। জাহাঙ্গীর সাহেবের বিরোদ্ধে সাবেক আর্মি অফিসারদের অভিযোগ, তিনি আর্মি অফিসারদের কাছে থাকা বিভিন্য গুরুত্বপুর্ন প্রমান যেমন ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে আব্দুল কাহার আকন্দকে দিয়েছিলেন, যে প্রমানগুলো নষ্ট করে দেয়া হয় (আদালতে উপস্থাপন করেনি)। একাধিক মেজর পদবির কর্মকর্তাই এই ব্যপারে বলেছেন। ইউটিউবে অনেক মেজর, ক্যাপটেনের ভিডিও পাবেন যারা ম্যাসাকার শেষ হওয়ার অনেক পরে পিলখানায় প্রমান সংগ্রহের জন্য যাওয়ার সুযোগ পান।

শহিদ অফিসাররা আওয়ামী পরিবারের সদস্য, এই ন্যারেটিভটা নতুন। আগে কখনও আলোচনা হয়েছিল বলে মনে পরেনা।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন: বিডিআর হত্যাকান্ডের তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আব্দুল কাহার আকন্দ ????
সত্য কথা কিন্তু জেনারেল জাহাঙ্গীর ছিল তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান , তারমানে কাহার আকন্দ জাহাঙ্গীর সাহেবের অধিনে কাজ করেছিল ।
ঐ তদ্ন্ত কমিটির রিপোর্টের উপরেই বিচার কার্য চলে এবং আদালতে তত্ত উপাত্ত উপস্থাপন করা হয় । তারমানে আগে রিপোর্ট তৈরী হয়েছে , তারপর সেই রিপোর্টের তত্ত উপাত্ত আদালতে উত্থাপন করা হয়েছে ।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩০

এভো বলেছেন: বিডিআর হত্যাকান্ডের, হত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা

এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।বিদিহত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা
এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাহ কি সুন্দর ছাগলামী!?

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

আলামিন১০৪ বলেছেন: ভারতীয়/বিদেশী/ডাবল এজেন্ট যাঁরা সরাসরি জড়িত ছিল এদেরকে কেন চিহ্ণিত করা গেল না? ফুল স্টপের প্রবক্তাকে জিগ্ঞাসা করা হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.