![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আিম আমার েদশেক ভােলাবািস
সবচেয়ে গরিব কে?
এ প্রশ্নের জবাবে হাদীছ -এ বলা হয়েছে " ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে গরিব - যে ক্বিয়ামতের দিনে পাহাড় পরিমাণ নেকী নিয়ে উঠবে, মনে করবে সে নিশ্চিত জান্নাতী। কিন্তু এরপর তার একের পর এক পাওনাদাররা আসবে। যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে। যাদের উপর সে জুলুম করেছে । তখন তার নেকি দ্বারা তাদের সে হক্ব আদায় করা হবে। এরপরও আরো পাওনাদার বাকি থেকে যাবে। তখন বাকি পাওনাদারদের ( যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে ) গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। কিছুক্ষণ পূর্বে যে ব্যক্তি ছিল নিশ্চিত জান্নাতী এখন সে ব্যক্তি হয়ে পড়বে নিশ্চিত জাহান্নামী।”
ইসলামের পরিভাষায় হক্ব দু'প্রকার ।এক-হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব , দুই-হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব ।বলা হয়েছে তওবা করলে হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব ক্ষমা পাওয়া যায় , কিন্তু হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব আল্লাহ্ ক্ষমা করেন না , যতক্ষন পর্যন্ত যার হক্ব সে ক্ষমা না করবে ।
তাই যারা ১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে ,লক্ষ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে-লুটপাট করেছে এবং আজকে যারা ঐ সমস্ত অপরাধীকে রক্ষার জন্য একই রকম মানুষকে নৃশংসভাবে বোমা মেরে হত্যা করে -জুলুম করছে উপরোক্ত হাদীস মুতাবেক তারা নিশ্চিত ভাবে জাহান্নামী।
Click This Link
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: পোস্ট টি ভালো করে পড়লেই সেটা বুঝতে পারতেন ।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪২
বেলা শেষে বলেছেন: [16:9]
সরল পথ আল্লাহ পর্যন্ত পৌছে এবং পথগুলোর মধ্যে কিছু বক্র পথও রয়েছে। তিনি ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে সৎপথে পরিচালিত করতে পারতেন।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:০৯
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: যে হিদায়েত চায় , আল্লাহ্ অবশ্যই তাকে হিদায়েত দেন । যে গোমড়াহীতে দৃঢ় থাকে সে পথ প্রদর্শক পায় না।-আল কুরআন ।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
রাফা বলেছেন: দিবালোকের মত সত্য , জাহান্নামের দিকে ধাবিত হয়ে ভাবছে পুণ্য অর্জন করতেছে নরপিশাচরা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: ধন্যবাদ ,বিষয়টা উপলব্দির জন্য ।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
নাগরিকমন বলেছেন: চমৎকার ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
রাখালছেলে বলেছেন:
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
আদম_ বলেছেন:
তাহলে ছাত্রলীগের কি হবে?
৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না । সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক। এদের মধ্যে কেউ একত্তরের চেতনা ফেরী করে বন্ধু বেশে শত্রু প্রতিবেশী দাদাদের আশির্বাদের(!) জন্য দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়,কেউ বা জাতীয়তাবাদী চেতনা ফেরী করে বন্ধুবেশি শত্রু , বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের আস্থা অর্জনের জন্য সবকিছু করার অন্গীকার করে,কেউ ইসলাম রক্ষার দোহাই দিয়ে জণগনের জানমালের ক্ষতি করে বেড়ায় ইত্যাদি ইত্যাদি ।এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চৌ ত্যগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও । তারই ফল আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার। নয়তো আরো কঠিন পরিণতি আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে।
৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০৩
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: সরল ও যুক্তিযুক্ত.....
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৬
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: এটুকু বলতে হাদিস ইত্যাদি লাগছে কেন?